শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ব্যক্তিগত প্রশিক্ষণের প্রথম দিনে সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘লকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকে অনেক ইভেন্ট এবং সিরিজ স্থগিত করা হয়েছে। অস্ট্রেলিয়া, আয়ারল্যান্ড এবং শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আমাদের সিরিজ স্থগিত করা হয়েছে। এখন আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও স্থগিত করা হয়েছে যা সত্যিই হতাশাব্যঞ্জক। তবে একইসাথে আমাদের পরিস্থিতিও মেনে নিতে হবে কারণ এখানে আমাদের কিছু করার নেই। এটি আমাদের কারও নিয়ন্ত্রণে নেই।’
শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে ফিরে আসা নিজের বাড়িতে ফিরে যাওয়ার মতোই উল্লেখ করে, দীর্ঘ পাঁচ মাস পর শের-ই-বাংলায় ফিরে যাওয়ার সুযোগ পেয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন এই পেসার।
‘মিরপুরে ফিরে আসা আমার জন্য অনেক স্বস্তির। জাতীয় দলের ড্রেসিংরুমে ফিরে আসার অনুভূতি সত্যিই আলাদা। প্রায় পাঁচ মাস পর আমি এখানে এসেছি। এ এক অন্যরকম অনুভূতি,’ যোগ করেন তাসকিন।
২৫ বছর বয়সী এই পেসার বলেন, আইসিসি বলে লালা ব্যবহার নিষিদ্ধ করায় কোভিড-১৯ পরবর্তী বিশ্বকাপ পেস বোলারদের জন্য ভিন্ন চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠবে। তবে ক্রিকেট নিয়মিত মাঠে গড়ালে খেলোয়াড়রা ভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে সক্ষম হবে বলেও নিজের বিশ্বাসের কথা জানান তিনি।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার থেকে মিরপুরের শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নিজের ব্যক্তিগত প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু করেন তাসকিন আহমেদ।
এর আগে মুশফিকুর রহিম, শফিউল ইসলাম, ইমরুল কায়েস ও মোহাম্মদ মিঠুনও স্বাস্থ্য নির্দেশনা বজায় রেখে ব্যক্তিগত প্রশিক্ষণ শুরু করেন।