গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, বছর দুই আগে ম্যাচ ফিক্সিং সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব সাকিবের কাছে এসেছিল। সাকিব তাৎক্ষণিকভাবে সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) বা আইসিসির দুর্নীতি দমন ইউনিটকে অবগত করেননি। এতেই আইসিসির নিয়মানুসারে কয়েক মাসের নিষেধাজ্ঞায় পড়তে পারেন বিশ্ব সেরা অলরাউন্ডার। এদিকে বিসিবির পক্ষ থেকেও সাকিবের ব্যাপারে তেমন কিছু জানানো হয়নি।
এর আগে, ২০০৮ সালেও ম্যাচ ফিক্সিং সংক্রান্ত ব্যাপারে জুয়াড়িদের থেকে প্রস্তাব পেয়েছিলেন সাকিব। তবে সেবার তিনি বিসিবিকে ঘটনার পরপরই অবগত করেন।
গণমাধ্যমের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান বা সাকিব আল হাসানের বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।
প্রসঙ্গত, ভারতের বিপক্ষে তিনটি টি-টোয়েন্টি ও দুটি টেস্ট ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। ৩ নভেম্বর দিল্লিতে প্রথম টি-টোয়েন্টির মাধ্যমে সফর শুরু করবে টাইগাররা। পরবর্তীতে ৭ নভেম্বর রাজকোটে দ্বিতীয় এবং ১০ নভেম্বর নাগপুরে শেষ টি-টোয়েন্টি খেলবে তারা।
অপরদিকে, ১৪ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া প্রথম টেস্ট ম্যাচটি মধ্য প্রদেশের ইন্দুরে এবং দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট মাচটি ২২ নভেম্বর থেকে কলকাতার ঐতিহাসিক ইডেন গার্ডেনে অনুষ্ঠিত হবে।