কোনো বিরতি ছাড়াই রবিবার সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকাল ৪টা পর্যন্ত।
বিএনপিসহ সরকার বিরোধী দলগুলো ভোট বর্জন করায় এই নির্বাচন নিয়ে ভোটারদের মধ্যে আগ্রহ কম।
১০৭ উপজেলায় ভোটার সংখ্যা দুই কোটি ৫৫ লাখ ৪০ হাজার ৭০৪। নির্বাচনী এলাকাগুলোতে রবিবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
চতুর্থ ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৩৫১ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫৩৩ জন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪০৬ জন ভোটের লড়াইয়ে আছেন। তবে প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় ৩৯ জন চেয়ারম্যান, ২২ জন ভাইস চেয়ারম্যান এবং ২৭ জন নারী ভাইস চেয়ারম্যান ইতিমধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
নির্বাচন কমিশন ১২২টি উপজেলায় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে, তবে বেশিরভাগ উপজেলায় সকল পদে প্রার্থীরা ইতিমধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। ওই উপজেলাগুলোতে ভোটের প্রয়োজন নেই। এছাড়া কয়েকটি উপজেলায় বিভিন্ন কারণে নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে।
এবার কক্সবাজার সদর, পটুয়াখালী সদর, ময়মনসিংহ সদর, বাগেরহাট সদর, মুন্সীগঞ্জ সদর ও ফেনী সদর এলাকায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ভোট অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
নিরাপত্তার জন্য নির্বাচনী উপজেলাগুলোতে পুলিশ, আনসারসহ বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
এর আগে প্রথম ধাপে গত ১০ মার্চ, দ্বিতীয় ধাপে গত ১৮ মার্চ ও তৃতীয় ধাপে গত ২৪ মার্চ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।