এ বিষয়ে বাংলাদেশ ইতিমধ্যে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করেছে। তবে আরও অনেক কিছু করার দরকার আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, গত দশক ধরে বাংলাদেশ প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রভাব মোকাবিলায় নিজেদের তৈরি করার ক্ষেত্রে ‘উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি’ সাধন করেছে। যা প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় দেশের সক্ষমতায় ‘বাস্তব পার্থক্য’ তৈরি করে দিয়েছে।
আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস উপলক্ষে এক ভিডিও বার্তায় ব্রিটিশ হাইকমিশনার বলেন, জলবায়ু ও শান্তির মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। জলবায়ু অভিযোজনে বাংলাদেশের সাথে খুব নিবিড়ভাবে কাজ করছে যুক্তরাজ্য।
হাইকমিশনার ডিকসন বলেন, শান্তি নিশ্চিত করতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের পাশে দাঁড়াবে।
তিনি আরও বলেন, যুক্তরাজ্য জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষেত্রে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এ বছরের প্রতিপাদ্য, ‘ক্লাইমেন্ট অ্যাকশন ফর পিস, যা বিশ্বব্যাপী শান্তি রক্ষা ও প্রচারের উপায় হিসাবে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইকে স্বীকৃতি দেয়ার জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
আগামী সপ্তাহে জাতিসংঘের ক্লাইমেট অ্যাকশন সামিটে যুক্তরাজ্য বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে স্থিতিস্থাপকতা এবং অভিযোজন ট্র্যাকের নেতৃত্ব দেবে।
হাইকমিশনার বলেন, তারা জলবায়ুর প্রভাবের সাথে মানিয়ে নেয়া এবং ভবিষ্যতের জন্য স্থিতিস্থাপকতা তৈরির বিষয়ে বিশ্বের প্রতিশ্রুতি আদায়ের ক্ষেত্রে এক সাথে কাজ করবে।