প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা দেশকে এমন জায়গায় নিয়ে যেতে চাই যেখানে থেকে পিছিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ থাকবে না।’
প্রতিরক্ষা দেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি হচ্ছে সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারও সাথে বৈরিতা নয়। আমরা যুদ্ধ চাই না। কিন্তু কেউ আক্রমণ করলে যাতে আমরা দেশকে রক্ষা করতে পারি সেজন্য নিজেদের প্রস্তুত রাখতে হবে।’
সারাবিশ্বে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের ভূমিকার প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘শান্তিরক্ষীদের মিশনে পাঠানোর আগে তাদের যথাযথ ও সময়োপযোগী প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।’
আওয়ামী লীগকে দেশকে সেবা করার আরেকটি সুযোগ দেয়ার জন্য দেশের মানুষের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শেখ হাসিনা বলেন, ক্ষমতার মানে জনগণের সেবা করার সুযোগ। গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতার কারণে সরকার উন্নয়ন অর্জনের সুযোগ পেয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ, নৌবাহিনীর প্রধান এডমিরাল এম নিজামউদ্দিন আহমেদ, বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের (এএফডি) প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) লে. জেনারেল মো. মাহফুজুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।