তিনি বলেন, ‘দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৭৭ সালে কম্পিউটারকে শিক্ষার উপকরণ হিসেবে দেখছে। ডিজিটাল শিক্ষা পদ্ধতি প্রচলিত শিক্ষা পদ্ধতির চেয়ে সহজ ও আনন্দদায়ক হওয়ায় শিশুদের মনন ও মেধা বিকাশে কার্যকর ও ফলপ্রসূ একটিপদ্ধতি।’
শনিবার রাতে ডিজিটাল প্লাটফর্মে প্রাথমিক শিক্ষা পরিবার, সারা বাংলা নামের ফেসবুক গ্রুপের সাথে আজকের শিশু আগামীর ভবিষ্যত শীর্ষক অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, শিশুকাল হচ্ছে তাদের আগামী দিনের সুযোগ্য করে গড়ে তোলার উৎকৃষ্ট সময়।প্রাথমিক বিদ্যালয় হচ্ছে শিশুদের ভবিষ্যত ভিত তৈরির সূতিকাগার। তারা কাদা মাটির মতো তাদের যেভাবে গড়তে চান, সেভাবেই তারা তৈরি হবে। শিশুদের তৈরি করার জন্য প্রাথমিক শিক্ষকদের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি।
‘কারণ শিশুরা তাদের মা বাবার চেয়ে শিক্ষকদের পরামর্শ বেশি অনুসরণ করে। শিক্ষকদের নির্দেশনাই তাদের পাথেয়,’ যোগ করেন তিনি।