রবিবার রাজধানীতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা এখানে বিশেষ মনোযোগ দিতে চাই যাতে মফস্বল এলাকার সিনেমা হলগুলো ভালোভাবে পরিচালনা করতে পারে।’
শেখ হাসিনা বলেন, উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে বসবাসরত মানুষের আর্থিক সক্ষমতা ও ক্রয় ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। ‘তাই, আমাদের তাদের জন্য উপযুক্ত বিনোদন সুবিধা নিশ্চিত করা দরকার।’
তিনি বলেন, একটি সমাজ তার চলচ্চিত্রের মাধ্যমে পরিচিত হতে পারে এবং এ মাধ্যম ব্যবহার করে সহজেই সমাজে যে কোনো বার্তা পৌঁছে দেয়া যায়।
‘চলচ্চিত্র একদিকে সমাজকে সমস্ত কুফল থেকে দূরে রাখতে পারে, অপরদিকে খারাপ সংস্কৃতি ছড়িয়ে দেয়ার মাধ্যমে তারা একটি সমাজকে ধ্বংস করতে পারে ... এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলকে সচেতন থাকা প্রয়োজন,’ যোগ করেন তিনি।
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. মুরাদ হাসান ও তথ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারমান হাসানুল হক ইনু।
এর আগে গত নভেম্বরে ২০১৭ ও ২০১৮ সালের যথাক্রমে ২৭ এবং ২৮টি বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছিল। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার হলো বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে যারা অবদান রাখছেন তাদের পক্ষে সর্বোচ্চ স্বীকৃতি।