তিনি বলেন, ‘এবার রমজান থাকলেও নিত্যপণ্য সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। আদার দাম বেড়ে গেছিল, আমরাও প্রচুর আমদানি করছি, এখন সহনীয় পর্যায়ে আছে। ১৫০ টাকা কেজি আদা। দেশে ছোলা ও বুট (ডাল) যথেষ্ট পরিমাণ রয়েছে।’
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ের সাংবাদিকদের ব্রিকিংকালে মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের প্রস্তুতি আগে থেকেই ছিল বলে করোনা পরিস্তিতিতে ভাল অবস্হানে আছি।’
দেশে আগে থেকেই প্রস্তুতি নেয়ায় অন্তত চার মাস নিত্যপণ্যের কোনো সংকট হবে না জানিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে পর্যাপ্ত নিত্যপণ্য মজুদ রয়েছে।’
‘রমজান উপলক্ষে অন্য বছরের চেয়ে এবার ১০ গুণ বেশি পণ্য মজুদ করা হয়েছিলো,’ যোগ করেন বাণিজ্যমন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতে বিভিন্ন দেশ ক্রয় আদেশ যাতে বাতিল না করে সেই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে... আমদানিকারকদের চিঠি দেয়া হচ্ছে যাতে করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলার বাংলাদেশকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করে।’
তিনি আরও বলেন, ‘রেলে ভারত থেকে পণ্য আমদানির জন্য চারটি রুট ঠিক করা হয়েছে। রুট গুলো হচ্ছ- হিলি, বিরল, দর্শনা ও বেনাপোল।
এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য মন্ত্রী বলেন, ‘মার্কেট খোলার বিষয়ে কোন কঠোরতা নেই, যারা না চাইবে তারা খুলবে না।