চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) নিবার্চনী প্রচারণায় সন্ত্রাসী ও ক্যাডাররা বাধা দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান।
সোমবার চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ হাসানুজ্জামানের কাছে লিখিত আকারে তিনি এসব অভিযোগ করেন।
আবদুল্লাহ আল নোমান বলেন, নগরের নাসিরাবাদ ও পলিটেকনিক এলাকায় গত কয়েকদিনে পোস্টার লাগাতে গেলে সন্ত্রাসীরা বাধা দিয়েছে। পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেছে, কর্মীদের মারধর করে প্রচারণায় ব্যবহৃত মাইক ভেঙে ফেলেছে। এছাড়া পুলিশও বিএনপির পোস্টার লাগাতে বাধা দিচ্ছে।
তিনি বলেন, গত ১৫ মার্চ পলিটেকনিক এলাকায় ডা. শাহাদাতের প্রচারণায় ব্যবহৃত মাইক ভাঙচুর করা হয়। এতে বিএনপির এক কর্মী আহত হন। এছাড়া ১৫ মার্চ রাত একটায় বক্সিরহাট রাজাখালী এলাকায় ধানের শীষের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হয়। এসময় পোস্টার লাগাতে গেলে বিএনপি কর্মীদের বাধা দেয়া হয়। নতুন ব্রিজ এলাকায়ও প্রচারণা চালাতে গিয়ে বাধাপ্রাপ্ত হন বিএনপির কর্মীরা।
অভিযোগে তিনি আরও বলেন, ১৬ মার্চ সকাল ১০টায় ১৮ নম্বর পূর্ব বাকলিয়া এলাকায় বিএনপি নেতা সেলিমকে সাদা পোশাকের পুলিশ আটক করার চেষ্টা করে। অথচ তার বিরুদ্ধে কোনো ওয়ারেন্ট নেই।
এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক এরশাদ উল্লাহ, যুগ্ম সম্পাদক কাজী বেলাল উদ্দীন, বিএনপি নেতা এম এ হাশেম রাজু, গোলাম মনসুর, মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেনের একান্ত সচিব মারুফুল হক চৌধুরী।
চসিক নির্বাচন: বিএনপির প্রচারণায় বাধা দেয়ার অভিযোগ
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) নিবার্চনী প্রচারণায় সন্ত্রাসী ও ক্যাডাররা বাধা দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান।
সোমবার চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ হাসানুজ্জামানের কাছে লিখিত আকারে তিনি এসব অভিযোগ করেন।
আবদুল্লাহ আল নোমান বলেন, নগরের নাসিরাবাদ ও পলিটেকনিক এলাকায় গত কয়েকদিনে পোস্টার লাগাতে গেলে সন্ত্রাসীরা বাধা দিয়েছে। পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেছে, কর্মীদের মারধর করে প্রচারণায় ব্যবহৃত মাইক ভেঙে ফেলেছে। এছাড়া পুলিশও বিএনপির পোস্টার লাগাতে বাধা দিচ্ছে।
তিনি বলেন, গত ১৫ মার্চ পলিটেকনিক এলাকায় ডা. শাহাদাতের প্রচারণায় ব্যবহৃত মাইক ভাঙচুর করা হয়। এতে বিএনপির এক কর্মী আহত হন। এছাড়া ১৫ মার্চ রাত একটায় বক্সিরহাট রাজাখালী এলাকায় ধানের শীষের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হয়। এসময় পোস্টার লাগাতে গেলে বিএনপি কর্মীদের বাধা দেয়া হয়। নতুন ব্রিজ এলাকায়ও প্রচারণা চালাতে গিয়ে বাধাপ্রাপ্ত হন বিএনপির কর্মীরা।
অভিযোগে তিনি আরও বলেন, ১৬ মার্চ সকাল ১০টায় ১৮ নম্বর পূর্ব বাকলিয়া এলাকায় বিএনপি নেতা সেলিমকে সাদা পোশাকের পুলিশ আটক করার চেষ্টা করে। অথচ তার বিরুদ্ধে কোনো ওয়ারেন্ট নেই।
এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক এরশাদ উল্লাহ, যুগ্ম সম্পাদক কাজী বেলাল উদ্দীন, বিএনপি নেতা এম এ হাশেম রাজু, গোলাম মনসুর, মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেনের একান্ত সচিব মারুফুল হক চৌধুরী।