মানুষের কথা বলা, কাশি বা হাঁচির মাধ্যমে ড্রপলেট বের হয় এবং এটিই ভাইরাস ছড়িয়ে দেয়ার প্রধান উপায় বল মনে করা হয়। এছাড়া ধূমপান করার সময়ও মানুষেরা একইভাবে ড্রপলেট ছড়াতে পারে।
পরোক্ষ ধূমপান হলো তামাকজাত পণ্য যেমন সিগারেট, সিগার বা পাইপ থেকে জ্বালানো ধোঁয়া।
মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রের (সিডিসি) তথ্য অনুযায়ী, পরোক্ষ ধূমপান হলো তামাকজাত পণ্য যেমন সিগারেট, সিগার বা পাইপ থেকে জ্বালানো ধোঁয়া যা ধূমপানরত ব্যক্তিদের মাধ্যমে ছড়ায়।
যুক্তরাষ্ট্রের ফুসফুস সমিতির প্রধান মেডিকেল অফিসার ডা. অ্যালবার্ট রিজো’র বরাত দিয়ে এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, শুধুমাত্র মাস্ক না পরেই তারা ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে না, ড্রপলেট ছড়ানোর মাধ্যমেও তারা অন্যদেরকেও ঝুঁকিতে ফেলছে।
সিডিসি জানায়, তামাকের ধোঁয়ায় সাত হাজারেরও বেশি কেমিক্যাল রয়েছে যার মধ্যে শত শত বিষাক্ত এবং প্রায় ৭০টি ক্যান্সারের কারণ হতে পারে। পরোক্ষ ধূমপান থেকে ধীরে ধীরে বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে।
ডব্লিউএইচওর তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের ১৩০ কোটি তামাক ব্যবহারকারীর মধ্যে ৮০ শতাংশেরও বেশি বাস করে কম ও মধ্যম আয়ের দেশে।