একই সাথে ওই সময়ে দায়িত্বে থাকা সকল চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং বর্তমানে হাসপাতালে থাকা রোগীদের ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার নির্দেশ দেয়া হয়।
ওই ক্লিনিকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে পাঠানো জেলা সিভিল সার্জন মো. মমিনুর রহমান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বলা হয়, ওই রোগীকে (৪৪) গত ৫ এপ্রিল ক্লিনিকটিতে ভর্তি করা হয় এবং পরে তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়। ওই রোগীর নমুনা সংগ্রহ করার জন্য সিভিল সার্জন অফিসকে অবহিত করার কথা থাকলেও ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ তা করেনি। পরে ওই রোগী ঢাকায় মৃত্যুবরণ করলে তার নমুনা পরীক্ষায় করোনা পজেটিভ ধরা পড়ে। তাই জনগণকে সার্বিক নিরাপত্তা এবং ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রোগীদের নিরাপত্তার স্বার্থে ১৩ এপ্রিল রাত ১২টা থেকে পরবর্তী ১৪ দিনের জন্য ক্লিনিকটিকে লকডাউন (অবরুদ্ধ) ঘোষণা করা হলো।
এ সময়ে প্রতিষ্ঠানটি খালি করে জীবাণুমুক্ত করার নির্দেশ দেয়া হয়। এছাড়া ক্লিনিকের সব চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং বর্তমানে হাসপাতালে থাকা রোগীদের ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখারও নির্দেশ দেয়া হয়।