তারা হলেন- ডিজিএম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ইংরেজির সহকারী শিক্ষক মো. আলিমুন হোসেন (৫১) ও গণিতের সহকারী শিক্ষক মুসফিকুর রহমান (৫২)।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্র জানায়, করোনাভাইরাসের কারণে সরকার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কোচিং সেন্টার ও প্রাইভেট পড়ানো বন্ধ ঘোষণা করলেও সরকারি নির্দেশ অমান্য করে উপজেলার গোবরগাড়া এলাকার ডিজিএম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এক শ্রেণির অসাধু শিক্ষক কোচিং বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছিলেন। এমন খবর পেয়ে দুপুর ১২টার দিকে দৌলতপুর সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আজগর আলীর নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত সেখানে অভিযান চালায়। এসময় ডিজিএম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কয়েকটি কক্ষে বিভিন্ন শ্রেণির শতাধিক শিক্ষার্থীদের ক্লাস করা অবস্থায় শিক্ষক আলিমুন ও মুসফিকুরকে আটক করে। পরে তাদেরকে ১০ হাজার করে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মো. আজগর আলী।
এ সময় সেখানে দৌলতপুর মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সরদার মো. আবু সালেক উপস্থিত ছিলেন।