বুধবার ঢাকার জজ কোর্টে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে বিচারক তাবাসুম ইসলামের আদালতে মামলাটি করা হয়।
মামলার আসামিরা হলেন- শুভাঢ্যা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদরঘাটের ইজারাদার ইকবাল হোসেন, তুহিন রেজা, পুলিশের সোর্স রাহাত, জিএম সারোয়ার, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ওসি (নিয়ন্ত্রণ) শাহদাত হোসেন, ওসি (তদান্ত) আশিকুর রহমান ও ওসি (ইনচার্জ) শাহ জামান।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, ২৬ জুলাই রাতে বিউটি পার্লার থেকে মীরেরবাগের বাসায় ফেরার পথে পুলিশের সোর্স রাহাত অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ওই নারীকে অপহরণ এবং তিন দিন আটকে রেখে তিনিসহ ইকবাল, তুহিন ও সারোয়ার ধর্ষণ করেন।
এ ঘটনায় দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় নির্যাতিত নারী চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। কিন্তু আদালতে করা মামলার সাত আসামি গত সপ্তাহে ওই নারীকে অপহরণ করে রাজধানীর একটি বাড়িতে আটকে রেখে মামলা তুলে নিতে চাপ সৃষ্টি করেন। সেখানেও দুই দিন বাদীকে আসামিরা ধর্ষণ করেন।
এ ঘটনায় বুধবার সাতজনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়। আদালত মামলাটি জুডিশিয়াল তদন্তের আদেশ দিয়েছে।