হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগের ওই তিন নার্স আগে শনাক্ত হওয়া গর্ভবতী এক নারীর সংস্পর্শে এসেছিলেন। অন্যজন শহরের ডিভাইন গার্মেন্টস নামের একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মী।
মঙ্গলবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. লুৎফুন্নাহার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এনিয়ে চৌগাছায় করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ১১ জনে।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, গত ২২ এপ্রিল উপজেলার বানুড়হুদা গ্রামের গর্ভবতী এক নারী হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগে ভর্তি হন। পরের দিন তার নমুনা সংগ্রহ করে ল্যাবে পাঠানো হলেও ওই নারী হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যায়। পরে ওই নারীর করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসার পর গর্ভবতী ওই নারীর সংস্পর্শে আসা স্টাফদের নমুনা সংগ্রহ করে ল্যাবে পাঠালে ৩ নার্সের পজিটিভ আসে।
এছাড়া রবিবার চৌগাছার ডিভাইন গার্মেন্টেসের দুটি ফ্যক্টরী খুলে দেয়া হয়। ওই দিন গার্মেন্টসে ঢুকানোর সময় স্ক্যানারে ওই নারীকর্মী ও এক পুরুষ কর্মীর শরীরে জ্বর থাকায় তাদের গার্মেন্টসে ঢুকতে দেয়া হয়নি। পরে ওই নারীকর্মী হাসপাতালে এসে নমুনা দেন। মঙ্গলবার ওই নারী কর্মীর করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসে।