উপজেলা ছাত্রলীগের মাধ্যমে স্পিকারের ব্যক্তিগত তহবিল হতে এ ত্রাণ বিতরণ করা হয়। এ সময় প্রত্যেক পরিবারকে পাঁচ কেজি চাল, পাঁচ কেজি আলু, এক কেজি ডাল, একটি সাবান ও একটি মাস্ক দেয়া হয় বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
বুধবার সকালে প্রথম পর্যায়ে উপজেলার সাত ইউনিয়নের ৩৫০ পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় দ্বিতীয় পর্যায়ে উপজেলার অবশিষ্ট আট ইউনিয়ন ও পৌরসভায় ৪৫০ পরিবারের মাঝে ত্রাণ দেয়া হবে।
সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ত্রাণ বিতরণকালে জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের ছাত্রলীগ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
স্পিকার এক বার্তায় জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমাজের সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী যেমন- কৃষি শ্রমিক, দিনমজুর, রিকশা ও ভ্যান চালক, পরিবহন শ্রমিক, ভিক্ষুক, প্রতিবন্ধী, পথশিশু, স্বামী পরিত্যাক্তা ও বিধবা নারী এবং হিজড়া সম্প্রদায়ের প্রতি বিশেষ নজর রাখাসহ ত্রাণ সহায়তা দেয়া নিশ্চিত করতে নির্দেশনা দিয়েছেন।
বর্তমান পরিস্থিতিতে সবাইকে বাড়িতে থাকার আহ্বান জানিয়ে শিরীন শারমিন বলেন, সমগ্র বিশ্বের সাথে সাথে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাংলাদেশেও বাড়ছে। এ অবস্থায় প্রত্যেককে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩১ দফা নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।