তিনি ঢাকায় সবজির ব্যবসা করতেন বলে জানা গেছে। তাকে পুলিশ উদ্ধার করে প্রথমে শিবগন্জ উপজেলা হাসপাতাল, এরপর শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ওই দিনই আইসোলেশন কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে তাকে অন্য রোগীদের থেকে আলাদাভাবে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক (আরএমও) শফিক আমিন কাজল শনিবার রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
ঢাকার রোগতত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘শনিবার আইসোলেশন কেন্দ্রে করোনার উপসর্গ নিয়ে দুই নারীসহ আরও তিনজন ভর্তি হয়েছেন। তাদের শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য রাজশাহী ল্যাবে পাঠানো হবে।’
এছাড়া বগুড়া আইসোলেশন কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন ১৩ বছরের শিশুটি করোনায় আক্রান্ত হয়ে গত বুধবার মারা যায়নি বলে আইইডিসিআর থেকে জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে আটজনে। এছাড়া দেশে নতুন করে আরও নয়জনসহ করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করা হয়েছে, যাদের মধ্যে ২ জন শিশু। শনিবার পর্যন্ত দেশে মোট ৭০ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে।