তারা হলেন- মূল অভিযুক্ত মমিন দফাদারের স্ত্রী হিরামুন নেছা ও তার সহযোগী হেলাল উদ্দীন।
চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহত লাল্টুর ভাই জাহিদুর ইসলাম বাদী হয়ে শুক্রবার বিকালে মামলা করেন।
দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘অভিযুক্ত মমিন ব্যাংক কর্মকর্তার লাশ বাড়ির শৌচাগারে রেখে ঘরে তালা লাগিয়ে পরিবার নিয়ে পালিয়ে যান। বিভিন্ন সোর্স ব্যবহার করে তাদের মধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলমান রয়েছে। প্রধান আসামি মমিনকে দ্রুত গ্রেপ্তার করা যাবে।’
ওসি আরও জানান, কী কারণে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সে বিষয়ে তদন্ত চলছে। আটক দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার গ্রামীণ ব্যাংকের সাপ্তাহিক ঋণের কিস্তির টাকা আদায় করতে লাল্টু ফিলিপনগরের দফাদার পাড়ার মমিনের বাড়ি যান। এরপর থেকে তার সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে মমিনের বাড়ির শৌচাগার থেকে রাত ৯টার দিকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।