লঞ্চ কর্তৃপক্ষও পুরোপুরি নিশ্চিত করছে না স্থাস্থ্যবিধি। এছাড়া অতিরিক্ত যাত্রীর চাপে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই ঘাট ছাড়ছে অনেক লঞ্চ। ফলে বিপাকে পড়েছেন আগে থেকে টিকিট কেটে রাখা অসংখ্য যাত্রী।
ভোলার ইলিশা লঞ্চঘাটে রবিবার সকালে ছিল যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড়। কে কার আগে লঞ্চে উঠবে তা নিয়ে ছিল এক ধরনের প্রতিযোগিতা। সকাল সাড়ে ৮টায় ভোলার ইলিশা ঘাট থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল এ্যাডভ্যাঞ্চার কোম্পানির একটি যাত্রীবাহী লঞ্চ। কিন্তু ৭টা ২০ মিনিটেই অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে লঞ্চটি ঘাট ছেড়ে যায়। ফলে শনিবার যারা ওই লঞ্চের টিকিট কিনেছিলেন তারা ঘাটে এসে বিপাকে পড়েছেন।
যাত্রীরা অভিযোগ করে বলেন, ওই লঞ্চের লোকজন তাদের টিকিটের টাকা ফেরত না দিয়েই পালিয়ে গেছে। তাদের মোবাইল বন্ধ। যাত্রীদেরকে জিম্মি করে অতিরিক্ত টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগও করেছেন অনেকে।
বিআইডব্লিউটিএ’র ভোলা নদী বন্দরের সহকারী পরিচালক মো. কামরুজ্জামান জানান, লঞ্চ কর্তৃপক্ষকে স্বাস্থ্যবিধি মেনেই যাত্রী পরিবহন করতে হবে। কেউ না মানলে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।