তবে গত ২৪ ঘণ্টায় যশোরে ১০১ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে ২ হাজার ১৩১ জন হলো। এর মধ্যে ৭৪৪ জনকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে।
যশোরের সিভিল সার্জন শেখ আবু শাহিন বলেন, ‘যশোর জেনারেল হাসপাতালের কোয়ারেন্টাইনে থাকা একজন এবং হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা দুজনের নমুনা সংগ্রহ করে ২৫ মার্চ আইইডিসিআরে পাঠানো হয়। শুক্রবার প্রতিবেদন যশোরে পৌঁছায়। এতে দেখা যায় সন্দেহভাজনরা কেউই করোনাভাইরাসে সংক্রমিত নন। ফলে যশোরে করোনাভাইরাসে এখনও পর্যন্ত কেউ আক্রান্ত হননি। ফলে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।’
‘তবে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে সবাইকে নিজ ঘরে অবস্থা এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সরকারি নির্দেশনা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা উচিত। তাহলেই করোনাভাইরাসের আক্রমণ প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে,’ যোগ করেন তিনি।
এ পর্যন্ত মনিরামপুরে ১৯০, কেশবপুরে ১৪০, অভয়নগরে ৮৪, শার্শায় ২৪৫, ঝিকরগাছায় ৯৮, বাঘারপাড়ায় ২৬, সদরে ১ হাজার ১৪৭ এবং চৌগাছায় ১০০ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে বলে নিশ্চিত করেন সিভিল সার্জন।