বুয়েট
আবরার হত্যা: খালাস চেয়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি সেতুর হাইকোর্টে আপিল
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এস এম মাহমুদ সেতু খালাস চেয়ে আপিল দায়ের করেছেন।
বুধবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় সেতুর পক্ষে অ্যাডভোকেট জামিউল হক ফয়সাল ও ব্যারিস্টার শারমিন আক্তার শিউলী এ আপিল দায়ের করেন।
অ্যাডভোকেট জামিউল হক ফয়সাল বলেন, আমরা সেতুর মৃত্যুদণ্ড আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করে খালাস চেয়েছি।
গত ৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও পাঁচ জনের যাবজ্জীবনের আদেশ দেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামানের আদালত। পরে গত ৬ জানুয়ারি এ হত্যা মামলায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স হিসেবে মামলার নথি হাইকোর্টে আসে।
আরও পড়ুন: আবরার হত্যা: ২০ আসামির ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- বুয়েট ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রাসেল (সিই বিভাগ, ১৩তম ব্যাচ), সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিন (কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ১৫তম ব্যাচ), তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অনিক সরকার অপু (মেকানিক্যাল ইঞ্জনিয়ারিং, ১৫তম ব্যাচ), সাহিত্য সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির (ওয়াটার রিসোর্সেস ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৬তম ব্যাচ), ক্রীড়া সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন (মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৫তম ব্যাচ), উপসমাজসেবা সম্পাদক ইফতি মোশাররফ (বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৬তম ব্যাচ), সদস্য মুনতাসির আল জেমি (এমআই বিভাগ), সদস্য মোজাহিদুর রহমান (ইইই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ), সদস্য হোসেন মোহাম্মদ তোহা (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), সদস্য এহতেশামুল রাব্বি তানিম (সিই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), শামীম বিল্লাহ (মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মাজেদুর রহমান মাজেদ (এমএমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), খন্দকার তাবাক্কারুল ইসলাম তানভীর (মেকানিক্যাল, ১৭তম ব্যাচ), মুহাম্মদ মোর্শেদ-উজ-জামান মন্ডল জিসান (ইইই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ), এস এম নাজমুস সাদাত (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মিজানুর রহমান (ওয়াটার রিসোসের্স, ১৬ ব্যাচ), শামছুল আরেফিন রাফাত (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং), উপ-দপ্তর সম্পাদক মুজতবা রাফিদ (কেমিকৌশল) এবং এসএম মাহামুদ সেতু (কেমিকৌশল)।
আরও পড়ুন: রায়ে সন্তুষ্ট পরিবার, বাকি ৫ আসামিরও ফাঁসি চান আবরারের মা
যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত ৫ আসামি হলেন- বুয়েট ছাত্রলীগের সহসভাপতি মুহতাসিম ফুয়াদ (১৪তম ব্যাচ, সিই বিভাগ), গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক ইসতিয়াক আহমেদ মুন্না (মেকানিক্যাল, তৃতীয় বর্ষ), আইনবিষয়ক উপসম্পাদক অমিত সাহা (সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং), সদস্য আকাশ হোসেন (সিই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ) ও মোয়াজ আবু হোরায়রা (সিএসই, ১৭ ব্যাচ)।
২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর বুয়েটের শেরে বাংলা হল থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিকস প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আবরার ফাহাদের লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় আবরারের বাবা চকবাজার থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত করে বুয়েটের ২৫ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র দেয়। তা আমলে নিয়ে গত বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।
আবরার হত্যা: ২০ আসামির ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা মামলার ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পৌঁছেছে। বৃহস্পতিবার (৬ জানুয়ারি) সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় ডেথ রেফারেন্সটি পৌঁছায় বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান।
তিনি জানান, ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে এসে পৌঁছেছে। এখন বিধি অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এর আগে গত ৮ ডিসেম্বর দুপুরে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান ২০ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড এবং পাচঁ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়ে ওই রায় ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: আবরার হত্যা: ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন
আইন অনুযায়ী বিচারিক আদালতে কোন আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হলে তার মৃত্যু অনুমোদনের জন্য মামলাটির যাবতীয় নথি হাইকোর্টে পাঠানো হয়। এরপর এটি ডেথরেফারেন্স মামলা হিসেবে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় অন্তর্ভূক্ত হয়। পরে মামলার পেপারবুক (যাবতীয় নথি সম্বলিত ফাইল) প্রস্তুত হলে সিরিয়াল অনুসরণ করে ডেথরেফারেন্সের শুনানি হয়।
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন-বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট মুহতাসিম ফুয়াদ, সাবেক গ্রন্থাগার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক ইশতিয়াক আহমেদ মুন্না, সাবেক আইন বিষয় উপসম্পাদক অমিত সাহা, সাবেক ছাত্রলীগ কর্মী আকাশ হোসেন ও মোয়াজ আবু হুয়ারেরা। একইসঙ্গে আদালত তাদের ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: রায়ে সন্তুষ্ট পরিবার, বাকি ৫ আসামিরও ফাঁসি চান আবরারের মা
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন-বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রাসেল, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রাসেল ওরফে শান্ত, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক অনিক সরকার অপু, সাবেক সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির, সাবেক ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন, সাবেক সমাজকল্যাণ বিষয়ক উপসম্পাদক ইফতি মোশাররফ সকাল, সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক মুস্তবা রাফিদ এবং সদস্য মুজাহিদুর রহমান মুজাহিদ, মুনতাসির আল জেমি এবং ইহতাশামুল রাব্বী তানিম। এ ছাড়া, ছাত্রলীগ কর্মী খন্দকার তাবাক্কারুল ইসলাম তানভীর, এএসএম নাজমুস সাদাত, মাজেদুর রহমান ওরফে মাজেদ, হোসেন মোহাম্মদ তোহা, শামীম বিল্লাহ, মুহাম্মদ মোরশেদ-উজ-জামান মণ্ডল ওরফে জিসান, মোরশেদ অমর্ত্য ইসলাম, মিজানুর রহমান মিজান, শামসুল আরেফিন রাফাত ও এসএম মাহমুদ সেতুকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এদের মধ্যে জিসান, তানিম ও মুস্তবা রাফিদ পলাতক রয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর বুয়েটের আবাসিক হল থেকে ইলেকট্রিক অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আবরার ফাহাদের লাশ উদ্ধার করা হয়। ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) পরিদর্শক ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ওয়াহিদুজ্জামান ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
আরও পড়ুন: আবরার হত্যা মামলার রায়ে ন্যায়বিচার করা হয়েছে: আইনমন্ত্রী
আবরার হত্যা: ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড ও পাঁচ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
বুধবার (০৮ ডিসেম্বর) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর কামারুজ্জামান এ রায় ঘোষাণা করেন। এর আগে সকালে মামলার ২২ আসামিকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। মামলার তিন অসামি জিসান, রাফিদ ও তানিম পলাতক রয়েছে।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন -মেহেদী হাসান রাসেল, মুনতাসির আলম জেমি, খন্দকার তাবাখখারুল ইসলাম তানভির, এ এস এম নাজমুস সাদাত, মিজানুর রহমান ওরফে মিজান, শামসুল আরেফিন রাফাত, শামীম বিল্লাহ, মাজেদুর রহমান, হোসেন মোহাম্মদ তোহা, মনিরুজ্জামান মনির, মেহেদী হাসান রবিন, মো. মুজাহিদুর রহমান, মো. অনিক সরকার, মো. মেফতাহুল ইসলাম জিওন, ইফতি মোশাররফ সকাল, এস এম মাহমুদ সেতু, মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম, মাহমুদুল জিসান, এহতেশামুল রাব্বি তানিম ও মুজতবা রাফিদ।
যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- মুহতাসিম ফুয়াদ, মো. আকাশ হোসেন, অমিত সাহা, ইসতিয়াক আহম্মেদ মুন্না ও মোয়াজ আবু হুরায়রা। আদালত তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন।
গত ১৪ নভেম্বর রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে ২৮ নভেম্বর দিন ধার্য করেছিলেন আদালত। তবে রায় প্রস্তুত না হওয়ায় পুনরায় ৮ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেন।
আরও পড়ুন: আবরার হত্যা মামলার রায় পিছিয়ে ৮ ডিসেম্বর
২০১৯ সালে বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং-এর দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আবরারকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শের-ই-বাংলা হলে তৎকালীন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতারা পিটিয়ে হত্যা করে।
৬ অক্টোবর রাত ৮টার দিকে তাকে হলের সিঁড়িতে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। ৭ অক্টোবর আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ ১৯ জনকে আসামি করে চকবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ওয়াহিদুজ্জামান ২৫ আসামির বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।
২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর, আদালত অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। মামলায় ৬০ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪৭ জন সাক্ষীর জবানবন্দি রেকর্ড করেন আদালত।
চলতি বছরের ১৪ মার্চ, মামলায় গ্রেপ্তার ২২ আসামি আত্মপক্ষ সমর্থনে নিজেদের নির্দোষ দাবি করেন।
আরও পড়ুন: আবরার হত্যা মামলার রায় ২৮ নভেম্বর
আবরার হত্যা: ২৫ আসামির বিরুদ্ধে ফের অভিযোগ গঠন
আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার রায় আজ
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার রায় আজ রবিবার (২৮ নভেম্বর) ঘোষণার কথা রয়েছে।
ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর কামারুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করবেন।
এর আগে গত ১৪ নভেম্বর রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে এ দিন ধার্য করেন আদালত।
২০১৯ সালে বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং-এর দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আবরারকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শের-ই-বাংলা হলে তৎকালীন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতারা পিটিয়ে হত্যা করে।
৬ অক্টোবর রাত ৮টার দিকে তাকে হলের সিঁড়িতে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। ৭ অক্টোবর আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ ১৯ জনকে আসামি করে চকবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
পড়ুন: আবরার হত্যা মামলার রায় ২৮ নভেম্বর
২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ওয়াহিদুজ্জামান ২৫ আসামির বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।
২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর, আদালত অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। মামলায় ৬০ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪৭ জন সাক্ষীর জবানবন্দি রেকর্ড করেন আদালত।
চলতি বছরের ১৪ মার্চ, মামলায় গ্রেপ্তার ২২ আসামি আত্মপক্ষ সমর্থনে নিজেদের নির্দোষ দাবি করেন।
তিন আসামি জিশান, রাফিদ ও তানিম পলাতক রয়েছে।
পড়ুন: আবরার হত্যা: ২৫ আসামির বিরুদ্ধে ফের অভিযোগ গঠন
দুর্নীতি মামলা: সাত বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তার আগাম জামিন
দুর্নীতি মামলায় সাত বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাকে আট সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট।
জামিন পাওয়া সাত কর্মকর্তা হলেন-ড. স্বপন কুমার রায়, ড. শিরীন আক্তার জাহান, ড. মো. শাহরিয়ার বাশার, ড. মালা খান, ড. মোহাম্মদ নাজিম জামান, ড. তুষার উদ্দিন ও ড. দীপা ইসলাম। বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। তবে তারা বিদেশ যেতে চাইলে আদালতের অনুমতি নিয়ে যেতে হবে বলে হাইকোর্ট শর্ত দিয়েছেন।
আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দস কাজল। সাথে ছিলেন আইনজীবী আকতার রসুল, মোসাদ্দেক বিল্লাহ, নূরে আলম সিদ্দিকী সোহাগ ও আব্দুল্লাহিল মারুফ ফাহিম। দুদকের পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান।
আরও পড়ুন: সিনহার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা: জামিন পেলেন নাজমুল হুদা
আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, বিমা প্রিমিয়ামের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাধারণ বীমা করপোরেশন, এক্সিম ব্যাংক, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের ৩৫ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে দায়ের করা দুর্নীতির মামলার চার্জশিট গত ১৬ নভেম্বর অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ মামলায় জামিন আবেদন করলে আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন। একই সঙ্গে তাদের বিদেশ যেতে হলে আদালতের অনুমতি লাগবে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, সাধারণ বীমা করপোরেশনের সাবেক ম্যানেজার ও শাখা প্রধান মো. আবুল কাশেমের বিরুদ্ধে জালিয়াতির মাধ্যমে ডকুমেন্ট তৈরি করে বিমা প্রিমিয়ামের প্রায় ২৬ কোটি ১৪ লাখ ৯৮ হাজার ২০৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গত বছরের ৯ নভেম্বর মামলা করেছিল দুদক। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৯ জুলাই সাধারণ বিমা করপোরেশনের ব্যবস্থাপক মো. আবুল কাশেমকে গ্রেপ্তার করে দুদক।
আরও পড়ুন: জামিন পেলেন হেলেনা জাহাঙ্গীর, মুক্তিতে ‘বাধা নেই’
যুক্তরাষ্ট্রে শাবিপ্রবি শিক্ষকের আত্মহত্যা
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) প্রকৌশল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান আত্মহত্যা করেছেন।
শনিবার বাংলাদেশ সময় সকাল ১০ টায় যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় তিনি আত্মহত্যা করেন বলে নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. আলমগীর কবির।
নিহত মাহফুজুর রহমানের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার লাকসাম উপজেলায়। তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসে শাবিপ্রবির শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। পরে চলতি বছরের আগস্টে উচ্চ শিক্ষার জন্য দেশের বাইরে পাড়ি জমান তিনি।
প্রক্টর ড. আলমগীর কবির বলেন,‘মাহফুজুর রহমান যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া টেক ইউনিভার্সিটিতে পিএইচডিতে অধ্যয়নরত ছিলেন। তবে কী কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন তা এখন বলা যাচ্ছে না। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার গভীরভাবে শোকাহত।
আরও পড়ুন: শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনে আত্মহত্যার চেষ্টা করা গৃহবধূর মৃত্যু
‘আমার লাশ যেন ময়নাতদন্ত না হয়’, চিরকুট লিখে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
গাজীপুরে মেয়েসহ ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে মায়ের আত্মহত্যা
আবরার হত্যা: ২৫ আসামির বিরুদ্ধে ফের অভিযোগ গঠন
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় ২৫ আসামির বিরুদ্ধে পুনরায় অভিযোগ (চার্জ) গঠন করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
বুধবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান আসামিদের বিরুদ্ধে পুনরায় অভিযোগ করেন। একই সঙ্গে আসামিদের আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য ১৪ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেন।
আরও পড়ুন: আবরার হত্যা: দুই আসামির সাফাই সাক্ষ্য গ্রহণ
এদিন এ আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তি উপস্থাপনের জন্য দিন ধার্য ছিল। রাষ্ট্রপক্ষ পুনরায় অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য আবেদন করেন। আদালত আবেদন মঞ্জুর করে আসামিদের বিরুদ্ধে পুনরায় অভিযোগ গঠন করেন।
ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি আবু আব্দুল্লাহ ভূঁইয়া বলেন, মামলাটি অভিযোগ গঠনের সময় কিছু অংশ বাদ গিয়েছিল। আমরা আদালতে বিষয়টি অবহিত করি। আদালত পুনরায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। আসামি পক্ষের সাক্ষীদের রিকল করবে না বলে জানান।
আরও পড়ুন: আবরার হত্যা মামলা: বিচারকের প্রতি আসামিপক্ষের অনাস্থা
এর আগে ২৩ আগস্ট আদালত আসামি পক্ষের সাফাই সাক্ষী শেষে রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তি উপস্থাপনের জন্য মঙ্গলবার (৭ সেপ্টেম্বর) দিন ধার্য করেছিলেন।
এদিন আসামি ইসতিয়াক আহম্মেদের পক্ষে সাফাই সাক্ষী দেন রাসেল মিয়া। এছাড়া আসামি মেহেদী হাসান রাসেলের পক্ষে সাক্ষী দেন তার বাবা রুহুল আমিন, তার আত্মীয় সিদ্দিক মিয়া ও রাজিব মোল্লা।
২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়াকে কেন্দ্র করে বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে ডেকে নেন বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। এরপর রাত ৩টার দিকে শেরেবাংলা হলের নিচতলা ও দোতলার সিঁড়ির করিডোর থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরদিন ৭ অক্টোবর দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে আবরারের ময়নাতদন্ত হয়।
আরও পড়ুন: বুয়েটের আবরার হত্যা মামলায় ২৫ আসামির সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু
ওই ঘটনায় নিহতের বাবা বরকত উল্লাহ বাদী হয়ে চকবাজার থানায় ১৯ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন। ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ওয়াহিদুজ্জামান।
আবরার হত্যা: দুই আসামির সাফাই সাক্ষ্য গ্রহণ
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় দুই আসামির সাফাই সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত। রবিবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান তাদের সাফাই সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে পরবর্তী সাফাই সাক্ষ্যের জন্য আগামীকাল সোমবার দিন ধার্য করেন।
আসামিরা হলেন, মেহেদী হাসান রাসেল ও মেফতাহুল ইসলাম জিওন। সংশ্লিষ্ট আদালতের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর আবু আব্দুল্লাহ ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, আরও চার আসামি সাফাই সাক্ষ্য দেবেন।
মামলায় মোট ৪৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ হয়েছে। গত বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।
২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ওয়াহিদুজ্জামান ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে ঢাকার মূখ্য মহানগর হাকিম আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
২৫ জনের মধ্যে এজাহারভুক্ত ১৯ জন এবং এর বাইরে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে আরও ছয় জনের জড়িত থাকার প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
আরও পড়ুন: আবরার ফাহাদ হত্যা মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
এজাহারভুক্ত ১৯ জনের মধ্যে ১৭ জন এবং এজাহারের বাইরে থাকা ছয় জনের মধ্যে পাঁচ জনসহ মোট ২২ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পলাতক রয়েছেন তিনজন। অভিযোগপত্রে ৬০ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে এবং ২১টি আলামত ও আটটি জব্দ তালিকা আদালতে জমা দেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে আবরারকে তার কক্ষ থেকে ডেকে নিয়ে যায় বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। তারা ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে গিয়ে আবরারকে পিটিয়ে হত্যা করেন। পরে রাত ৩টার দিকে শেরে বাংলা হলের সিঁড়ি থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
এ ঘটনায় ওই বছরের ৭ অক্টোবর রাজধানীর চকবাজার থানায় আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ বাদী হয়ে ১৯ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন। আবরার বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি শেরে বাংলা হলের ১০১১ নম্বর কক্ষে থাকতেন।
আরও পড়ুন: আবরার হত্যা: বিচারকাজ শুরুর জন্য প্রস্তুত মামলা
আবরার হত্যা: পলাতক আসামি মোর্শেদের আত্মসমর্পণ
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ: ডিসিসিআই-বুয়েটের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় একযোগে কাজ করার অঙ্গীকার নিয়ে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) মধ্যকার একটি সমঝোতা স্মারক সাক্ষর হয়েছে।
ঢাকা চেম্বারের সভাপতি রিজওয়ান রাহমান এবং বুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক সত্য প্রসাদ মজুমদার নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সোমবার এই সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী, উভয় প্রতিষ্ঠানই দেশের অর্থনীতির বৃহত্তর স্বার্থে শিল্পখাতে নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি ও চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের পাশাপাশি শিল্পখাত ভিত্তিক গবেষণা কার্যক্রম সম্প্রসারণ, ডিসিসিআই এবং বুয়েট যৌথ উদ্যোগে সেমিনার, কর্মশালা, চাকরি মেলা, ব্যবসায়ী সম্মেলন, শিল্প-শিক্ষার সমন্বয়ের জন্য মডেল উন্নয়নে একসাথে কাজ করবে।
আরও পড়ুন: অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে অন্তর্ভুক্তিমূলক বাজেট: ডিসিসিআই
অনুষ্ঠানে ডিসিসিআই সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেন, গত ছয় দশক ধরে বিশেষ করে দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারী শিল্পের উদ্যোক্তাদের উন্নয়নের লক্ষ্যে ঢাকা চেম্বার নিরলসভাবে কাজ করার পাশাপাশি সরকারের শিল্পবান্ধব নীতি প্রণয়নে সংশ্লিষ্ট সংস্থার সাথে একযোগে কাজ করছে।
তিনি বলেন, দেশের বৃহৎ অকাঠামোখাতে উন্নয়ন ও পরামর্শ প্রদান এবং বিশেষ করে প্রাকৃতিক দূযোর্গ মোকবেলায় প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণে বুয়েট সবসময়ই নেতৃত্ব দিয়ে থাকে।
বাংলাদেশের শিল্পায়নের গতি তরান্বিতকরণে নতুন নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুতি গ্রহণ এবং সর্বোপরি শিল্পখাতের প্রয়োজনের নিরিখে যৌথভাবে খাতভিত্তিক গবেষণা কার্যক্রম বাড়ানোর জন্য ডিসিসিআই সভাপতি আহ্বান জানান।
ডিসিসিআই সভাপতি উল্লেখ করেন, 'শিল্প-শিক্ষার সমন্বয়ের মাধ্যমে ভবিষৎ প্রজন্মকে একটি দক্ষ মানবসম্পদে রুপান্তরের ক্ষেত্রে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকটি একটি মাইলফলক হিসেবে কাজ করবে। এছাড়াও চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আমাদের মানব সম্পদকে পুনঃদক্ষ করার লক্ষ্যে, এখনই কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ ও তার কার্যকর বাস্তবায়ন এখন সময়ের দাবী।
বুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক সত্য প্রসাদ মজুমদার বলেন, বাংলাদেশকে একটি শিল্পন্নোত দেশ হিসেবে পরিণত হতে হলে, শিল্পখাতের বিদ্যমান সমস্যা চিহ্নিতকরনের পাশাপাশি নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করার কোন বিকল্প নেই।
তিনি জানান, আগামীতে বুয়েটের শিক্ষা কার্যক্রমে বিশেষকরে শিল্পখাত বিষয়ক গবেষণা আরো বৃদ্ধি করবে।
উপাচার্য বলেন, শিল্পখাতের বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার পাশাপাশি শিল্পখাতের সমস্যা সমাধানে শিল্প ও শিক্ষা খাতের সমন্বয় বাড়ানো বিকল্প নেই।
এছাড়া তিনি সমঝোতা চুক্তিটির যথাযথ বাস্তবায়নে বছর ভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নেরও প্রস্তাব করেন।
এসময় তিনি দক্ষতা উন্নয়নে বুয়েটের শিক্ষার্থীদের আরও বেশি হারে শিল্পখাতের সাথে সম্পৃক্ত হওয়ার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহ সভাপতি এন কে মবিন, বুয়েটের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল জাব্বার খান, ফ্যাকাল্টি’র ডীন ও বিভিন্ন বিভাগের প্রধানরা, ডিসিসিআই’র সহ-সভাপতি মনোয়ার হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কটকা ট্রাজেডি: খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস আজ
কটকা ট্রাজেডি স্মরণে শনিবার খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় শোক দিবস পালিত হচ্ছে।