বিশ্ব
বৈষম্যহীন বিশ্ব গড়ার প্রত্যয়ে ডিপিআই ও এআই আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার (ডিপিআই) এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ডিজিটাল বৈষম্যহীন বিশ্ব গড়ার প্রত্যয়ে শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক সম্মেলন।
সোমবার (৩০ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক এই সম্মেলনের উদ্বোধন করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
আরও পড়ুন: বিভিন্ন দেশের যৌথ সহযোগিতা ছাড়া সাইবার স্পেস সুরক্ষিত রাখা সম্ভব নয়: পলক
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের সহযোগিতায় ও এসপায়ার টু ইনোভেট-এটুআই এর উদ্যোগে রাজধানীর একটি হোটেলে ‘ডিপিআই অ্যান্ড এআই ফর জিরো ডিজিটাল ডিভাইড’শিরোনামে দুই দিনব্যাপী (৩০-৩১ অক্টোবর) এ আন্তর্জাতিক এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে।
সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে দেশের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে ডিজিটাল বিভাজন কমিয়ে আনা প্রয়োজন। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীসহ পুরো দেশের মানুষকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণে একটি ওপেন প্ল্যাটফর্ম অবকাঠামো নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা তৈরি হয়েছে। এই অবকাঠামোর নাম ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার (ডিপিআই)। দেশের প্রেক্ষাপটে ডিপিআই কোনো স্বপ্ন নয়, বরং একে বাস্তবে রূপ দেওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে।
এর মাধ্যমে দেশের কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, জুডিশিয়ারিসহ সব খাতে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণে সহজ, পরিমাপযোগ্য ও টেকসই সমাধানসমূহ দুর্বল ও প্রান্তিকদের উন্নয়নের গল্পে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম করে তুলবে।
দেশের সমৃদ্ধ ও টেকসই উন্নয়নের ক্ষেত্রে ডিপিআই ও এআইয়ের সর্বোত্তম ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তার বিষয় উল্লেখ করেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে ডিপিআইয়ের তিন স্তর নিয়ে কাজ করছে বাংলাদেশ। এগুলো হলো- ডিজিটাল পরিচয়, ডিজিটাল পেমেন্ট ও ডাটা বিনিময়।
দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ডিপিআই ও এআই নির্ভর আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে সেক্টরভিত্তিক ১৪টি বিশেষ সেশনের আয়োজন করা হয়েছে। বিভিন্ন দেশের মন্ত্রীসহ দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞরা সেশনগুলোতে অংশ নেবেন।
সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আইসিটি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন। বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সিনিয়র সহসভাপতি সামিরা জুবেরী হিমিকার সঞ্চালনায় জাতিসংঘের সেক্রেটারি জেনারেলের প্রযুক্তিবিষয়ক দূত আমানদীপ সিং গিল বিশ্বে জিরো ডিজিটাল ডিভাইড কাজ করার গুরুত্ব নিয়ে কথা বলেন।
বিশ্ব মঞ্চে গৌরবান্বিত বাংলাদেশের ইমেজিং বিজ্ঞানী নাঈমা
বাংলাদেশি ইমিজিং বিজ্ঞানী নাঈমা বিনতে নূর বিশ্বব্যাপী বিজ্ঞানীদের কাছে নন্দিত হয়েছেন। রচেস্টার ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (আরআইটি) সঙ্গে যুক্ত বাংলাদেশি এ ইমেজিং বিজ্ঞানী।
হাইপারস্পেকট্রাল রিমোট সেন্সিং এবং রেডিয়েটিভ ট্রান্সফার মডেলিংয়ের মধ্যে নাঈমার দক্ষতার অত্যাধুনিক কৌশলগুলো তাকে পৃথিবীর সিস্টেমের জটিলতাগুলো উন্মোচন করতে সাহায্য করে।
আরও পড়ুন: কৃষি বিজ্ঞানীদের জন্য আজ বাংলাদেশে খাদ্য উদ্বৃত্ত রয়েছে: রাজ্জাক
সহজ কথায়- আলো কীভাবে পৃথিবী পৃষ্ঠে প্রতিফলিত হয়ে কাজ করে তা অধ্যয়ন করে গ্রহের রহস্যগুলো ডিকোড করছেন তিনি।
নাঈমার মূল ফোকাসগুলোর মধ্যে একটি হলো মাটির আর্দ্রতা। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা বিস্তৃত বাস্তুসংস্থান ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করে এবং কৃষি থেকে বন্যার পূর্বাভাস পর্যন্ত সবকিছুকে প্রভাবিত করে।
উন্নত ইমেজিং পদ্ধতি ব্যবহার করে নাঈমা সঠিকভাবে মাটির আর্দ্রতার মাত্রা নির্ধারণ করেন। স্যাটেলাইট চিত্র ব্যবহার করে বিস্তৃত অঞ্চলে তার অনুসন্ধানগুলো প্রসারিত করেন। এসবের মাধ্যমে তার কাজের প্রাসঙ্গিকতা প্রদর্শন করে।
এই যুগান্তকারী দৃষ্টিভঙ্গি নাসাসহ মর্যাদাপূর্ণ বৈজ্ঞানিক সংস্থাগুলোর মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। নাসা তাদের আসন্ন সারফেস বায়োলজি অ্যান্ড জিওলজি (এসবিজি) মিশনের প্রস্তুতি হিসেবে একটি বিশেষ সংগ্রহে নাঈমার কাজ তুলে ধরেছে।
নাঈমার ব্যতিক্রমী গবেষণা নাসার এসবিজি মিশন দিয়েই শুধু শেষ হয়নি। এটি নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরি ও প্ল্যানেট ল্যাবস পিবিসি আয়োজিত বিশিষ্ট ইভেন্টগুলোতেও প্রদর্শিত হয়েছে।
বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায় তার অবদান এবং অনন্য দক্ষতার জন্য তার প্রশংসা করেছে। যা বিশেষত বিস্তৃত ভৌগলিক অঞ্চল জুড়ে মাটিতে জৈব পদার্থ সম্পর্কে জটিল বিবরণ প্রকাশ করার জন্য আলো ব্যবহারের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি আনতে প্রস্তুত।
নাঈমা শিক্ষাজীবনে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) থেকে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন করেন।
এ ছাড়া জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চতর গণিত নিয়ে পড়ালেখা। এটি ইমেজিং বিজ্ঞানে তার প্রবেশের জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি ছিল।
আরও পড়ুন: পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার জিতলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল জিতেছেন ২ বিজ্ঞানী
বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা পঞ্চম
ঢাকার বাতাসের মান বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা ৫৫ মিনিটে ‘অস্বাস্থ্যকর’অবস্থায় রয়েছে।
এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৫৫ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় পঞ্চম স্থানে আছে।
পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি এবং ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা যথাক্রমে ১৬৮, ১৫৮ এবং ১৫৭ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা পঞ্চম
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান সোমবার সকালে 'মধ্যম' পর্যায়ে
ঢাকার বাতাস রবিবার সকালে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা ষষ্ঠ
ঢাকার বাতাসের মান বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ‘অস্বাস্থ্যকর’।
এ সময় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৫৫ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে ছিল।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই, চীনের বেইজিং এবং কাতারের দোহা যথাক্রমে ১৬৮, ১৬৪ এবং ১৬২ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান রবিবার সকালে 'মধ্যম' পর্যায়ে
১৫১ থেকে ২০০ একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে ধরা করা হয়। এছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা অষ্টম
ঢাকার বাতাস সোমবার সকালে 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর'
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় বুধবারও ঢাকা শীর্ষে
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় বুধবারও (৩০ আগস্ট) ঢাকা শীর্ষে।
সকাল ৮টা ৫৮ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৭৬ নিয়ে রাজধানীর বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’।
ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, ভারতের কলকাতা এবং পাকিস্তানের লাহোর যথাক্রমে ১৬৩, ১৫৮ এবং ১৫৪ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় এবং চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস রবিবার সকালে 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর'
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা শীর্ষে
বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা আজ তৃতীয়
বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা আজ তৃতীয়
ঢাকার বাতাসের মান সোমবার (২৮ আগস্ট) সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৫৪ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই এবং ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা যথাক্রমে ১৭৬ ও ১৬৭ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম দুটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বে দূষণের তালিকায় শনিবার ঢাকার বাতাস ‘চতুর্থ’
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ ৮ বিভাগে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঢাকার বাতাস রবিবার সকালে 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর'
ঢাকার বাতাসের মান বুধবার সকালেও 'মধ্যম' পর্যায়ে
ঢাকার বাতাসের মান বুধবার (২৩ আগস্ট) সকাল ৯টা ৫ মিনিটে 'মধ্যম' পর্যায়ে রয়েছে। এ সময় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৮৭ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১৫তম স্থানে রয়েছে।
ইরাকের বাগদাদ, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই এবং কুয়েতের কুয়েত সিটি যথাক্রমে ১৮৭, ১৭৭ এবং ১৭০ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান সোমবার সকালে 'মধ্যম'
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ ৮ বিভাগে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
মঙ্গলবার সকালেও ঢাকার বাতাসের মান 'মধ্যম' পর্যায়ে
বিশ্বে দ্বিতীয় দূষিত বাতাসের শহর ঢাকা
ঢাকার বাতাসের মান বুধবার (১৬ আগস্ট) সকাল ৮টা ৪৯ মিনিটে ‘অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে।
এ সময় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৫৮ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।
ইরাকের বাগদাদ এবং ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা যথাক্রমে ১৭৪ এবং ১৫৮ একিউআই স্কোরসহ তালিকায় প্রথম ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় সোমবার ঢাকা ৫ম
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর'বলে মনে করা হয়।
এছাড়া ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭ মিলিয়ন মানুষ মারা যায়। প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আরও পড়ুন: মঙ্গলবার সকালে ঢাকা বিশ্বের ৩য় দূষিত শহর
আগামী ২৪ ঘণ্টা দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় সোমবার ঢাকা ৫ম
ঢাকার বাতাসের মান সোমবার (১৪ আগস্ট) সকালে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে।
সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৩৬ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে।
উগান্ডার কাম্পালা, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই, কুয়েতের কুয়েত সিটি ও ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা যথাক্রমে ১৬২, ১৫৯, ১৫৭ ও ১৫২ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম চারটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস শনিবার সকালে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর'বলে মনে করা হয়।
এছাড়া ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণের সমস্যায় জর্জরিত। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭ মিলিয়ন মানুষ মারা যায়। প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আরও পড়ুন: আগামী ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা ও অন্যান্য বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
রবিবার সকালে ঢাকার বাতাসের মান 'মধ্যম'
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা নবম
রাজধানীর বাতাসের মান শনিবার (৫ আগস্ট) সকালে ‘মধ্যম’ পর্যায়ে রয়েছে। এদিন সকাল ৮টা ৫২ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৯০ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত শহরের তালিকায় নবম স্থানে রয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা,সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই এবং ব্রাজিলের সাও পাওলো যথাক্রমে ১৬২, ১৫১ এবং ১১৯ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থানে রয়েছে।
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর'বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ অন্যান্য বিভাগে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে
এছাড়া ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: বৃষ্টি সত্ত্বেও ঢাকার বাতাস শুক্রবার সকালে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’