বিশ্ব
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা ১০ম, মানে ‘মধ্যম’
ঢাকার বাতাসের মান 'মধ্যম' অবস্থায় রয়েছে।
সোমাবার সকাল ৯টার দিকে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৮৮ রেকর্ড করা হয়েছে। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় রাজধানী ঢাকা ১০তম স্থানে রয়েছে৷
৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোর 'মধম্য' বলা হয়, তবে কিছু মানুষের জন্য 'ঝুঁকিরপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, বিশেষ করে যারা বায়ু দূষণের প্রতি অস্বাভাবিকভাবে সংবেদনশীল।
চিলির সান্তিয়াগো, ইরানের তেহরান এবং পেরুর লিমা যথাক্রমে ১৫৬, ১৬১, ১২৮ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান ‘মধ্যম’
বিশেষ করে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ হলে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
একইভাবে, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোর 'খারাপ' বলা হয়, যেখানে ৩০১ থেকে ৪০০ এর স্কোর 'ঝুঁকিরপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোনো ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান ‘গ্রহণযোগ্য’
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
জাতিসংঘের তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৯ জন দূষিত বাতাসে শ্বাস নেন এবং বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর প্রধানত নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটে।
মাঙ্কিপক্স: বিশ্বব্যাপী জরুরি অবস্থা ঘোষণা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
মাঙ্কিপক্স প্রাদুর্ভাবকে বিশ্বব্যাপী জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। সারা বিশ্বে এই ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ায় সংস্থাটি এই সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করল।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রিয়াসুস বলেছেন, ৭০ টিরও বেশি দেশে মাঙ্কিপক্সের প্রাদুর্ভাব ছড়িয়ে পড়ে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে যে এই ভাইরাসকে এখন বিশ্বব্যাপী জরুরি অবস্থা হিসাবে ঘোষণা করা যায়।
শনিবার ডব্লিউএইচও এর এই ঘোষণায় বিরল এই রোগের চিকিৎসায় ভ্যাকসিনের জন্য বিনিয়োগকে আরও উৎসাহিত করতে পারে।
টেড্রোস ডব্লিউএইচও’র জরুরি কমিটিতে কর্মরত বিশেষজ্ঞদের মধ্যে ঐকমত্যের অভাব সত্ত্বেও বৈশ্বিক জরুরি অবস্থা জারি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান এই প্রথম এ ধরনের পদক্ষেপ নিলেন।
টেড্রোস বলেন, ‘ সংক্রমণের নতুন পদ্ধতির মাধ্যমে মাঙ্কিপক্স দ্রুত বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। যা নিয়ে আমরা খুব কমই বুঝি। তাই আমি মাঙ্কিপস্ক নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
‘আমি জানি এটি একটি সহজ বা সরল প্রক্রিয়া ছিল না এবং কমিটির সদস্যদের মধ্যে ভিন্ন মতামত রয়েছে’, তিনি আরও বলেন।
একটি বৈশ্বিক জরুরি অবস্থা ঘোষণা হল ডব্লিউএইচও’র সর্বোচ্চ স্তরের সতর্কতা, কিন্তু উপাধির অর্থ এই নয় যে একটি রোগ বিশেষভাবে সংক্রমণযোগ্য বা প্রাণঘাতী।
ডব্লিউএইচও’র জরুরি বিষয়ক প্রধান ড. মাইকেল রায়ান বলেছেন, মহাপরিচালক মাঙ্কিপক্সকে সেই বিভাগে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যাতে বিশ্ব সম্প্রদায় বর্তমান প্রাদুর্ভাবকে গুরুত্ব সহকারে নেয়।
যদিও মাঙ্কিপক্স কয়েক দশক ধরেই মধ্য ও পশ্চিম আফ্রিকার কিছু অংশে আছে, তবে এটি এই মহাদেশের বাইরে বড় ধরনের প্রাদুর্ভাব সৃষ্টি করতে বা মে পর্যন্ত মানুষের মধ্যে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার কথা জানা যায়নি। এই সময়ে ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা এবং অন্যান্য জায়গায় কয়েক ডজন মহামারি সনাক্ত করা হয়েছে।
জুন মাসে ডব্লিউএইচও’র বিশেষজ্ঞ কমিটি বলেছে, বিশ্বব্যাপী মাঙ্কিপক্সের প্রাদুর্ভাব এখনও আন্তর্জাতিক জরুরি অবস্থা নয়, তবে পরিস্থিতি পুনর্মূল্যায়নের জন্য এই সপ্তাহে প্যানেল আহ্বান করেছে।
বিশ্বে করোনায় মৃত্যু ৬৩ লাখ ৭৪ হাজার ছাড়াল
বৈশ্বিক ডাটা অনুযায়ী, মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৫৬ কোটি ১৫ লাখ ৭৬ হাজার ৭৪৬ জনে ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ৬৩ লাখ ৭৪ হাজার ৫৬৮ জন।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা ৯ কোটি চার লাখ ৯১ হাজার ৯৬০ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ১০ লাখ ৪৬ হাজার ২৩২ জন।
বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ ভারতে মোট চার কোটি ৩৬ লাখ ৩৯ হাজার ৩২৯ জনের সংক্রমণ চিহ্নিত হয়েছে। একই সময়ে মৃত্যু সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ২৫ হাজার ৪৫৪ জনে।
আরও পড়ুন: দেশে করোনায় মৃত্যু ৩, শনাক্ত ৫২১
বাংলাদেশের পরিস্থিতি
দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সোমবার বিকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া নতুন করে ৫২১ জনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। দেশে এ পর্যন্ত করোনায় মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ২০৩ জন এবং শনাক্তের সংখ্যা ১৯ লাখ ৯০ হাজার ৩৭৫ জনে পৌঁছেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় তিন হাজার ৯৫২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময় শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ১৮ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৭ শতাংশ।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ১ হাজার ১০৫ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ১৪ হাজার ৩১৮ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৬ দশমিক ১৮ শতাংশ।
আরও পড়ুন: ভারত ও আশেপাশের অঞ্চলে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনার নতুন ধরন
দেশে করোনায় আরও ২ মৃত্যু, শনাক্ত ১৭.৪৭ শতাংশ
বিশ্বে করোনায় মৃত্যু ৬৩ লাখ ৭১ হাজার ছাড়াল
বৈশ্বিক ডাটা অনুযায়ী, শনিবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৫৫ কোটি ৯৬ লাখ ৬৪ হাজার ২৯৬ জনে ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ৬৩ লাখ ৭১ হাজার ৪৩৯ জন।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা ৯ কোটি দুই লাখ ৭৩ হাজার ৭৯ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ১০ লাখ ৪৫ হাজার ৭৪০ জন।
বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ ভারতে মোট চার কোটি ৩৫ লাখ ৮৫ হাজার ৫৫৪ জনের সংক্রমণ চিহ্নিত হয়েছে। একই সময়ে মৃত্যু সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ২৫ হাজার ৩৪৩ জনে।
বাংলাদেশের পরিস্থিতি
দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার বিকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় আরও সাত জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া নতুন করে এক হাজার ৬১১ জনের এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। দেশে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ১৯৫ জন এবং শনাক্তের সংখ্যা ১৯ লাখ ৮৮ হাজার ১০১ জনে পৌঁছেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় নয় হাজার ৫৮০ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
এদিন করোনা শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ৮২ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৭ শতাংশ।
এদিকে, এদিন করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ৮৯০ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ১১ হাজার ৩৬৭ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৬ দশমিক ১৪ শতাংশ।
আরও পড়ুন: বিশ্বে করোনায় মৃত্যু ৬৩ লাখ ৬৮ হাজার ছাড়াল
বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত ৫৫ কোটি ৭৫ লাখ ছাড়াল
বিশ্ব অর্থনীতির প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থা ভালো আছে: আইনমন্ত্রী
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ ও করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্ব অর্থনীতি যেখানে টালমাটাল সেখানে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এখনও ভালো আছে।শনিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ রেজিস্ট্রেশন সার্ভিস এসোসিয়েশন (বিআরএসএ) আয়োজিত বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।আইনমন্ত্রী বলেন, একটা দেশ আর্থিকভাবে সচ্ছল থাকতে তিন মাসের আমদানি বিল পরিশোধ করার মত রিজার্ভ থাকতে হয়। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ ও করোনাভাইরাসের অতিমারির কারণে বিশ্ব অর্থনীতি এখন অনেক ক্ষেত্রে টালমাটাল। পাকিস্তানের যেখানে দুই মাস এবং শ্রীলঙ্কার মাত্র একদিনের আমদানি বিল পরিশোধের সামর্থ্য রয়েছে সেখানে আমাদের বাংলাদেশের সাত থেকে সাড়ে-সাত মাসের আমদানি বিল পরিশোধ করার মত রিজার্ভ রয়েছে। কিন্তু এর পরেও আমরা সতর্ক। আমরা চাই মিতব্যয়ী হতে।
আরও পড়ুন: বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধানে কার্পণ্য করবে না সরকার: আইনমন্ত্রী
জনগণকে মানসম্মত সেবা প্রদানের নির্দেশনা দিয়ে সাব-রেজিস্ট্রারদের উদ্দেশ্যে আইনমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কল্যাণে এখন বাংলাদেশ বদলে গেছে, এই বদলে যাওয়া বাংলাদেশের সঙ্গে সাব-রেজিস্ট্রারদের খাপ খাইয়ে চলতে হবে।তিনি বলেন, আমরা চাই মামলা জট কমুক। কিন্তু অনেক মামলার শুরু হয় জমি-জমা বিরোধ নিয়ে। এ বিরোধ কমানোর জন্য রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট ডিজিটাইজড করা হচ্ছে। সারাদেশের সব সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে ই-রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া চালু করা সম্ভব হলে জনগণকে দ্রুত রেজিস্ট্রেশন সেবা দেয়া সম্ভব হবে। সঙ্গে জমি-জমা সংক্রান্ত বিরোধও কমবে।আনিসুল হক বলেন, দক্ষতার সঙ্গে ই-রেজিস্ট্রেশন সেবা দেয়ার জন্য সাব-রেজিস্ট্রারদের সর্বাধুনিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। এই বিভাগে এখন পিএসসি থেকে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। প্রতিটি উপজেলায় আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভবন বানিয়ে দেয়া হচ্ছে। বিআরএসএ’র দীর্ঘদিনের দাবি অনুযায়ী নিবন্ধন পরিদপ্তরকে উন্নীত করা হয়েছে। সব কর্মকর্তাদের দেশে-বিদেশে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় দেশের বিভিন্ন জেলায় জেলা রেজিস্ট্রার ও সাব-রেজিস্ট্রার অফিস ভবন নির্মাণ করা হয়েছে।বিআরএসত্র’র সভাপতি মো. জিয়াউল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন- লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব মো. মইনুল কবির, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার, নিবন্ধন অধিদপ্তরের মহাপরির্শক শহীদুল আলম ঝিনুক, বিআরএসএ’র মহাসচিব মো. জাহিদ হোসেন প্রমুখ।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতু উদ্বোধনের সময় খালেদা জিয়াকে দাওয়াত দিতে আইনি বাধা নেই: আইনমন্ত্রী
সাংবাদিকতায় বাধা সৃষ্টির জন্য এমন কোনো আইন করা হয়নি: আইনমন্ত্রী
৫ বছরের কম বয়সী শিশুরাও করোনার টিকা নিতে পারবে: এফডিএ
মার্কিন শিশু, ছোট বাচ্চা এবং প্রাক-বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য করোনা টিকার প্রথম ডোজ অনুমোদনে বুধবার এক ধাপ এগিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ বিষয়ক প্রধান নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (এফডিএ) ভ্যাকসিন উপদেষ্টারা ছোট বাচ্চাদের জন্য মডার্না ও ফাইজার টিকার অনুমোদন দিয়েছেন।
সংস্থার বাইরের বিশেষজ্ঞরা সর্বসম্মতিক্রমে ভোটের মাধ্যমে জানিয়েছেন, পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের টিকাতে যে ঝুঁকি তার চেয়ে বেশি ঝুঁকি করোনা ভাইরাসে। তাছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনেক বাবা-মা তাদের ছোট বাচ্চাদের নিয়ে উদ্বিগ্ন।
সকল রকমের পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে, সামনের সপ্তাহ থেকে এই টিকা পাওয়া যাবে।
আরও পড়ুন: সিনোভ্যাকের ভ্যাকসিন শিশুদের ক্ষেত্রে কার্যকর
মিসৌরির কানসাস সিটির চিলড্রেনস হাসপাতালের প্যানেলের সদস্য ডা. জে পোর্টনয় বলেন, ‘এটি দীর্ঘ প্রতীক্ষিত ভ্যাকসিন।’
তিনি বলেন, ‘অনেক অভিভাবক এই ভ্যাকসিন পাওয়ার জন্য একেবারে মরিয়া হয়ে আছেন এবং আমি মনে করি আমরা তাদের কাছে ঋণী যাদের মধ্যে টিকার চাহিদা রয়েছে।’
এফডিএ’র ভ্যাকসিন প্রধান ডা. পিটার মার্কস বুধবার অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের উদ্বোধন করে করোনা আক্রান্ত শিশুদের তথ্য তুলে ধরেন। তার দেয়া তথ্যানুযায়ী, ওমিক্রন চলাকালীন সময় বেশ উদ্বেগজনক হারে অল্পবয়সী শিশুরা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল এবং সে সময় চার বছরের কম বয়সী ৪৪২ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। যদিও এটি প্রাপ্তবয়স্কদের মৃত্যুর চেয়ে অনেক কম, কিন্তু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে সবচেয়ে ছোট বাচ্চাদের টিকা দেয়ার প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করা হয়েছে।
মার্কস বলেছেন, মূলত হারিয়ে যাওয়া প্রতিটি শিশুর পরিবার ভেঙে পড়েছে।
টিকা অনুমোদন বিষয়ে বেশ কিছু প্যানেল সদস্য জানিয়েছেন, তারা বিশ্বাস করেন যে ছোট বাচ্চাদের গুরুতর অসুস্থতা এবং মৃত্যুর সম্ভাবনা ন্যূনতম।
আরও পড়ুন: শিশুদের ওপর করোনার টিকা প্রয়োগের পরীক্ষা চালাবে অক্সফোর্ড
টাফ্টস ইউনিভার্সিটির ডা. কোডি মেইসনার বলেছেন, টিকাকরণের ঝুঁকি খুব কম, কিন্তু সবচেয়ে কম বয়সী বাচ্চাদের জন্য করোনার ঝুঁকিও রয়েছে।
এফডিএ পর্যালোচকরা বলেছেন, বৈঠকের বিশ্লেষণে সমস্ত ব্র্যান্ডই ছয় মাস বয়সী শিশুদের জন্য নিরাপদ এবং কার্যকর বলে মনে হচ্ছে।
ব্রিটেনে আরও ১০৪ জনের মাঙ্কিপক্স শনাক্ত
ইংল্যান্ডে আরও ১০৪ জনের মাঙ্কিপক্স শনাক্ত হয়েছে। এই নিয়ে ব্রিটেনে মাঙ্কিপক্সে আক্রান্তের সংখ্যা ৪৭০ জনে পৌঁছেছে। স্বাস্থ্য সুরক্ষা সংস্থা সোমবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
সংস্থাটি ব্রিটেনের জনগণকে বলেছে, তাদের যদি ফোস্কার মতো ফুসকুড়ি বের হয় এবং যদি তারা যার মাঙ্কিপক্স আছে বা থাকতে পারে (এমনকি যদি তাদের এখনও পরীক্ষা করা হয়নি) বা পশ্চিম বা মধ্য আফ্রিকায় গেছে এমন কারোর সঙ্গে তিন সপ্তাহ ধরে যৌন যোগাযোগসহ ঘনিষ্ঠ যোগাযোগে থাকে, তার মাঙ্কিপক্স হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বিবৃতি অনুসারে, রবিবার পর্যন্ত, ইংল্যান্ডে বর্তমানে ৪৫২ জন, স্কটল্যান্ডে ১২ জন, ওয়েলসে ৪ এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডে দুই জনের মাঙ্কিপক্স শনাক্ত হয়েছে।
মাঙ্কিপক্স বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সমকামী, উভকামী পুরুষদের মধ্যে সনাক্ত হয়েছে, সংস্থাটি বলেছে।
ইস্ট অ্যাঙ্গলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নরউইচ মেডিকেল স্কুলের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক পল হান্টার শনিবার সিনহুয়াকে বলেছেন, সংস্থার আপডেটগুলি এই রোগের বিস্তারের ঝুঁকি তুলে ধরেছে।
তিনি বলেন, ‘মাঙ্কিপক্স ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের মাধ্যমে সংক্রামিত হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। তাই যেসব লোকেদের সংক্রামিত হয়ে থাকতে পারে , বিশেষ করে যদি তাদের ফুসকুড়ি থাকে, তাদের সঙ্গ এড়িয়ে চলা উচিত।’
হান্টার বলেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের সমর্থন করেছেন, যারা সতর্ক করে বলেছিলেন যে মাস্ক পরা মাঙ্কিপক্স সংক্রমণ রোধে নগণ্য প্রভাব ফেলবে।
8 জুন, মাঙ্কিপক্সকে আইনত লক্ষণীয় রোগ হিসাবে ঘোষণা করে একটি নতুন আইন ব্রিটেনজুড়ে কার্যকর হয়েছে। এই আইন অনুযায়ী, ইংল্যান্ডের সমস্ত চিকিৎসককে সন্দেহভাজন মাঙ্কিপক্স আক্রান্ত রোগী পেলে স্থানীয় কাউন্সিল বা স্থানীয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা দলকে অবহিত করতে হবে।
আরও পড়ুন: মাঙ্কিপক্সের আতঙ্ক: ভারত ফেরত যুবক যশোর হাসপাতালে ভর্তি
মাঙ্কিপক্স: পোষা প্রাণী থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান
ইমাম খোমেইনী ছিলেন বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষের নেতা
ইমাম খোমেইনী (রহ.) ছিলেন বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষের অবিসংবাদিত নেতা। তিনি ইসলামী বিপ্লব প্রতিষ্ঠা করে বিশ্বের অসহায় ও বঞ্চিত মানুষের জন্য আশার আলো যুগিয়েছেন। তিনি চিন্তা ও সৃষ্টিশীলতার জগতে এতো বেশি বিষয়ের সমন্বয় ঘটিয়েছেন যা সত্যিই বিস্ময়কর। তিনি শুধু ইরানকে নয়, বরং গোটা বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। তার প্রতিষ্ঠিত ইসলামী বিপ্লব আজ বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষের জন্য উন্নয়নের এক রোল মডেল।
শনিবার (০৫ জিুন) বিকালে ইসলামি বিপ্লবের রূপকার ইমাম খোমেইনীর (রহ.) ৩৩তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত ওয়েবিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন।
ঢাকাস্থ ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্যোগে আয়োজিত এই ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাউথ-ইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. আ ন ম মেশকাত উদ্দিন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে অবস্থিত ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান দূতাবাসের হেড অব মিশন জনাব আলী পিরি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এর উপাচার্য প্রফেসর ড. আনিসুজ্জামান।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ইমাম খোমেইনী (রহ.) ছিলেন একাধারে একজন দার্শনিক, ফকীহ, রাজনৈতিক নেতা এবং আধ্যাত্মিক সাধক। তার ইরফানী ব্যক্তিত্ব অন্য সব গুণের চাইতে বেশি সমাজকে প্রভাবিত করে।
আরও পড়ুন: জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকী আজ
ইমাম খোমেইনী এমন একজন রাজনৈতিক নেতা ছিলেন, যিনি রাজনীতিকে ধর্মের জন্য, ক্ষমতাকে জনগণের জন্য আর সমস্ত কিছুকে আল্লাহর জন্য চাইতেন। আল্লাহকে অন্বেষণ, খোদাভীতি আর মানুষের প্রতি ভালোবাসা, এই তিনটি বৈশিষ্ট্য ছিল ইমাম খোমেইনীর সাফল্যের রহস্যকথা এবং জনগণের মাঝে তার উচ্চ মর্যাদার কারণ। তিনি জনগণের হৃদয়ে শাসন করতেন।
ইমাম খোমেইনীর আদর্শ ও চিন্তাধারা ছিল তাওহীদি চিন্তাধারা ও হোসাইনী আন্দোলন থেকে বিচ্ছুরিত আলোকরশ্মি। যে চিন্তাধারার উৎস ছিল অনন্ত অসীম মহান আল্লাহর সাথে সম্পৃক্ত। ঠিক সেই সূর্যের ন্যায় যার কোনো অস্ত নেই। আর এই কারণেই ইরানের ইসলামী বিপ্লব ও ইমামের আন্দোলনের জ্যোতি বিশ্বের সকল দেশ ও জাতির মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। আর তার সত্যকামী ও গৌরবময় চিন্তাধারা পৃথিবীর দূরবর্তীতম প্রান্তেও প্রতিধ্বনিত হয়েছে।
একদিনে বিশ্বে করোনায় ৯৬৫ মৃত্যু
একদিনে বিশ্ব করোনায় ৯৬৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে মৃত্যু সংখ্যা ৬৩ লাখ ১১ হাজার ছাড়াল। আগের দিন সোমবার মৃতের সংখ্যা ছিল ৬৩ লাখ ১০ হাজার ৯১৫।
যুক্তরাষ্ট্রের জনস্ হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৫৩ কোটি ২০ লাখ তিন হাজার ৮১৯ জনে ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ৬৩ লাখ ১১ হাজার ৮৮০ জন।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা আট কোটি ৫৭ লাখ ৩০ হাজার ৫৯৭ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ১০ লাখ ৩১ হাজার ২৮৬ জন।
আরও পড়ুন: বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত ৫৩ কোটি ৯ লাখ ছাড়াল
বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ ভারতে মোট চার কোটি ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৫৮২ জনের সংক্রমণ চিহ্নিত হয়েছে। একই সময়ে মৃত্যু সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ২৪ হাজার ৬১১ জনে।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, দেশে মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় একজন মারা গেছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এসময় নতুন শনাক্ত হয়েছে ৩৪ জন। দেশে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ১৩১ জন এবং মোট শনাক্তের সংখ্যা ১৯ লাখ ৫৩ হাজার ৪৮১ জনে পৌঁছেছে।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় পাঁচ হাজার ৩৭০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এইদিন শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৬৩ শতাংশ।
আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় ১ হাজার ২৯ মৃত্যু
দেশে মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৮৪ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর এক দশমিক ৪৯ শতাংশ।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ১৬৯ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ দুই হাজার ৫২১ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত ৫২ কোটি ৯৭ লাখ ছাড়াল
বিশ্বজুড়ে চলমান করোনা মহামারিতে আক্রান্তের সংখ্যা ৫২ কোটি ৯৭ লাখ ছাড়িয়েছে। সর্বশেষ বৈশ্বিক ডাটা অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৫২ কোটি ৯৭ লাখ ১ হাজার ৫৯৪ এবং মোট মৃতের সংখ্যা ৬৩ লাখ ৬ হাজার ১৯৯ জনে দাঁড়িয়েছে।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা আট কোটি ৫৪ লাখ ৪০ হাজার ৩৪০ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ১০ লাখ ৩০ হাজার ৪১৫ জন।
বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ ভারতে মোট চার কোটি ৩১ লাখ ৪২ হাজার ১৯২ জনের সংক্রমণ চিহ্নিত হয়েছে। একই সময়ে মৃত্যু সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ২৪ হাজার ৫০৭ জনে।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
বাংলাদেশে বুধবার বিকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও ৩১ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এই নিয়ে শনাক্তের সংখ্যা ১৯ লাখ ৫৩ হাজার ২৬৪ জনে পৌঁছেছে। একই সময় দেশে করোনায় দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। ফলে মৃত্যুর সংখ্যা ২৯ হাজার ১৩০ জনে পৌঁছেছে।
অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৭৯ পরীক্ষাগারে চার হাজার ৬০৭ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। অ্যান্টিজেন টেস্টসহ পরীক্ষা করা হয় চার হাজার ৬৫৯ নমুনা।
গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৬৭ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৮৭ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৯ শতাংশ।
এদিকে, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ১৯৩ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ এক হাজার ১৫৭ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে করোনায় শনাক্ত আরও ২৩
বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত ৫১ কোটি ৭০ লাখ ছাড়াল