পাকিস্তান
গণহত্যা নিয়ে ইউএনবিতে আলোচনা অনুষ্ঠান
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের ওপর পাকিস্তানি বাহিনীর চালানো নির্মম গণহত্যা নিয়ে ‘দখল দেশে: গণহত্যা ও ৭১’ শিরোনামের চার পর্বের আলোচনা অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হচ্ছে ইউএনবিতে। এর আগে ১৬ ডিসেম্বর সম্প্রচারিত হয়েছে এই সিরিজের প্রথম পর্ব ‘পাকিস্তান ও পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর পরাজয়’। আজ বৃহস্পতিবার এই সিরিজের দ্বিতীয় পর্ব ‘গণহত্যা ও ৭১’ সম্প্রচার হয়েছে ইউএনবি প্লাটফর্মে।
চার পর্বের এই আলোচনা অনুষ্ঠানে সঞ্চালনা করছেন ইউএনবি’র এডিটর এট লার্জ আফসান চৌধুরী। তিনি একজন শিক্ষক, সাহিত্যিক, গবেষক ও সাংবাদিক। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সাহিত্যে অবদানের জন্য ২০১৮ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন আফসান চৌধুরী।
‘দখল দেশে’ সিরিজের দ্বিতীয় পর্ব ‘গণহত্যা ও ৭১’ এ অতিথি হিসেবে থাকবেন গণহত্যা বিষয়ক গবেষক মো.এনামুল হক। তিনি বৃহত্তর রাজশাহী অঞ্চলের চারটি জেলা –রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও নাটোরে সংঘটিত ১১১টি গণহত্যা নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা করেছেন এবং এই গবেষণালব্ধ ফলাফল তাঁর রচিত চারটি বইতে তুলে ধরেছেন।
আরও পড়ুন: ৭১-এ নারীর ভূমিকা নিয়ে ইউএনবিতে পডকাস্ট
গবেষণা করতে গিয়ে তিনি দেখেছেন স্বাধীনতা যুদ্ধে নিহতদের অধিকাংশই ছিলেন কর্মক্ষম ব্যক্তি। তাদের মৃত্যুর পর স্বজন হারানোর বেদনার পাশাপাশি জীবিকা নির্বাহ করাটা তাদের পরিজনদের জন্য আরেকটি যুদ্ধের মতো ছিল।
তিনি আরও দেখেছেন, যেখানেই গণহত্যা হয়েছে সেখানেই ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ ও লুণ্ঠনও হয়েছে।
মো.এনামুল হক বলেছেন, রাজাকারদের কারণে গণহত্যা বেশি হয়েছে। তাদের ব্যক্তিগত রেষারেষি,রাগ,ক্ষোভের কারণেও অনেক গণহত্যা হয়েছে। গণহত্যা হানাদারেরা করলেও রাজাকাররা ছিল গণহত্যার মূল ইন্ধনদাতা।
তিনি বলেছেন, পাকিস্তানি হানাদারদের প্রধান টার্গেট ছিল এদেশের হিন্দুরা। তাই যেখানে হিন্দু পেয়েছে, আওয়ামী লীগের নেতা বা কর্মী পেয়েছে; তাদের কাউকে ছাড়েনি।
সবশেষে মুক্তিযুদ্ধ মানুষের মনে কেমন প্রভাব ফেলেছিল সঞ্চালকের এই প্রশ্নের জবাবে এনামুল হক বলেন, মুক্তিযুদ্ধ মানুষের মনে আতঙ্ক ও ভয় তৈরি করে। মানুষ একটা রাতও শান্তিতে ঘুমাতে পারেনি। বিজয়ের পর মানুষ আস্তে আস্তে এই দুর্বিষহ স্মৃতি ভুলতে থাকে।
আরও পড়ুন: ইউএনবি এবং ঢাকা কুরিয়ারে এডিটর এট লার্জ হিসেবে যোগ দিলেন আফসান চৌধুরী
বাংলাদেশে গণহত্যার ‘স্বীকৃতি’ আদায়ে আন্তর্জাতিক সহায়তার আহ্বান
আপাতত বিসিবিতে থাকবেন আকরাম, পরবর্তী সিদ্ধান্ত ২৪ ডিসেম্বর: পাপন
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন বুধবার জানিয়েছেন, আকরাম খান আপাতত বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান হিসেবে বহাল থাকবেন।
পাপন বলেন, আকরাম বলেননি যে তিনি পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন। আকরাম বলেছে আমার কাছ থেকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আশা করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, ক্রিকেট পরিচালনা কমিটিতে অনেক কাজ আছে এবং তাকে অন্য কোনো পদে নিয়োগ দিলে তার কোনো আপত্তি নেই।
একদিন আগে আকরামের স্ত্রী জানিয়েছেন, আকরাম বিসিবি পদ থেকে পদত্যাগ করতে চলেছেন যাতে তিনি পরিবারের সঙ্গে আরও বেশি সময় কাটাতে পারেন।
আরও পড়ুন: বিসিবি থেকে পদত্যাগ করছেন আকরাম খান, জানালো পরিবার
তবে, বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক আকরাম মঙ্গলবার গণমাধ্যমকে বলেছেন, তিনি আশা করছেন নাজমুল বিসিবিতে তার ভবিষ্যত নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।
তবে কেন হঠাৎ করে তার ভবিষ্যত নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য বোর্ডের সভাপতির প্রয়োজন হল তা তিনি বিস্তারিত বলেননি।
পাপন বলেন, আমরা ২৪ ডিসেম্বর নতুন কমিটি গঠন করব এবং আকরাম ক্রিকেট পরিচালনা প্রধান হিসেবে থাকবেন কিনা সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেব। বর্তমানে,তিনি অন্তর্বর্তী ভিত্তিতে এই কমিটির প্রধান হিসেবে কাজ করছেন।
আরও পড়ুন: করোনা নেগেটিভ হলেন ওমিক্রন আক্রান্ত দুই নারী ক্রিকেটার
বোঝাই যাচ্ছে, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পরাজয়ের পর বোর্ড আকরামকে নানাভাবে উপেক্ষা করছিল।
তার ঘনিষ্ঠ সূত্র জানায়, ঘরের মাঠে পাকিস্তান সিরিজের আগে দল কখন প্রস্তুতি শুরু করেছে তাকে ভালোভাবে জানানো হয়নি। বিসিবি যখন মোহাম্মদ সালাহউদ্দিনকে বিসিবিতে সহকারী কোচের দায়িত্ব নিতে বলেছিল তখনও তার সঙ্গে পরামর্শ করা হয়নি। এই বিষয়গুলোই হয়তো আকরামের সিদ্ধান্ত গ্রহণে বড় ভূমিকা রেখেছে।
বজরঙ্গি ভাইজান-২: মুন্নিকে নিয়ে বলিউড মাতাতে আবারও আসছেন সালমান
মহাবলী হনুমানের একনিষ্ঠ ভক্ত পবনের সাথে হঠাৎ একদিন ভারতে এসে পড়া ছয় বছর বয়সী এক বোবা পাকিস্তানি মেয়ের দেখা হয়। অতঃপর সে এই ছোট্ট মেয়েটিকে তার বাবা-মার কোলে ফিরিয়ে দিতে শুরু করে এক রোমাঞ্চকর যাত্রা। বলছি ২০১৫ সালের ভারতীয় ব্লকবাস্টার বজরঙ্গি ভাইজান-এর কথা। বলিউড মাতাতে এই ভাইজান খ্যাত সালমান খান মুন্নিকে সাথে করে আবারও আসছেন বজরঙ্গি ভাইজান-২ নিয়ে। চলুন, এর অগ্রগতির ব্যাপারে কিছু জেনে নেয়া যাক।
বজরঙ্গি ভাইজান সিক্যুয়েলের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
গত ১৯ ডিসেম্বর, ২০২১ এ মুম্বাইতে অনুষ্ঠিত এস এস রাজামৌলি পরিচালিত আরআরআর ছবির প্রি-রিলিজ ইভেন্টে উপস্থিত হয়েছিলেন বলিউড সুপারস্টার সালমান খান। সেখানে তিনি আরআরআর সিনেমার প্রোমোর পাশাপাশি রাজামৌলির বাবা কে ভি বিজয়েন্দ্র প্রসাদ-এরও ভূয়সী প্রশংসা করেন। বিজয়েন্দ প্রসাদ বজরঙ্গি ভাইজানের চিত্রনাট্য লিখেছিলেন। সালমান খান অকপটে স্বীকার করেন যে এটি ছিল তার মুভি ক্যারিয়ারের শ্রেষ্ঠ ছবিগুলোর একটি।
এরই ধারাবাহিকতায় মুভিটির সিক্যুয়েল নিয়ে কারান জোহারের প্রশ্নে ইতিবাচক সাড়া দেন বলিউড হিরো। প্রচন্ড উচ্ছ্বাসের সাথে নিশ্চিত করেন বজরঙ্গি ভাইজানের নতুন সংস্করণের কথা।
এ সময় আরআরআর-এর পরিচালক ছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তেলেগু নায়ক এনটিআর রমা রাও জুনিয়র, আলিয়া ভাট, রাম চরণ এবং কারান জোহার।
আরও পড়ুন: হয়ে গেল ‘মৃধা বনাম মৃধা’র প্রিমিয়ার শো
বজরঙ্গি ভাইজান-২ এর পরিকল্পনা
বজরঙ্গি ভাইজান-এর দ্বিতীয় অধ্যায়েরও চিত্রনাট্য লিখেছেন কে ভি বিজয়েন্দ্র প্রসাদ। একটি একক সাক্ষাৎকারে এই জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক জানান যে, তিনি সিকুয়ালটির জন্য একটি দারুণ গল্প তৈরি করার চেষ্টা করছেন। ইতোমধ্যে তিনি সালমান খানের সাথে আইডিয়াটা শেয়ার করেছেন। পুরো গল্প শুনে বেশ উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন সালমান। এখন শুধু একটা ভালো নির্দেশনার অপেক্ষা।
বজরঙ্গি ভাইজান-এর পরিচালক কবির খান ইতোমধ্যে পার্ট-২ এর বিরুদ্ধে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। ব্যবসায়ীক কারণে যে কোন মুভির সিকুয়াল তৈরিতে তার দৃষ্টিভঙ্গি আগে থেকে গণযোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে প্রকাশ পেয়েছে।
তার মতে, একটি গল্পের দৃশ্যায়ন তখনই করা সম্ভব যখন একজন গল্পকার স্বতঃস্ফূর্তভাবে তার গল্প নিয়ে প্রস্তুত থাকেন।
একজন গল্পকার হিসেবে একটি সিনেমা বানিয়ে শেষ করার পর তার চরিত্রগুলোর ভবিষ্যত নিয়ে স্বভাবতই ভেতর থেকে একটা তাগাদা অনুভব করেন তিনি। কিন্তু সেগুলো নিয়ে আবার প্রথম ঘটনার শেষ থেকে শুরু করাটায় তিনি নিরুৎসাহিত বোধ করেন।
পড়ুন: চরকি অরিজিনাল ‘জাগো বাহে’: ঐতিহাসিক তিন গল্পের অমনিবাস চলচ্চিত্র
মুক্তিযুদ্ধকালীন বর্বরতা ও পাকিস্তানের সঙ্গে যোগসাজশের জন্য জামায়াতের কড়া সমালোচনা জয়ের
বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় মুক্তিযুদ্ধের সময় বর্বরতা ও বাংলাদেশিদের স্বাধীনতার স্বপ্নকে বানচাল করতে পাকিস্তানের সঙ্গে যোগসাজশ করে ষড়যন্ত্রের জন্য জামায়াতে ইসলামীর কড়া সমালোচনা করেছেন। বুধবার তিনি তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজ থেকে এক পোস্ট করে জামায়াতের বিভিন্ন স্বাধীনতা বিরোধী কার্যক্রম তুলে ধরেন।
তিনি লেখেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ যখন শেষের দিকে, বাঙালি জাতির বিজয় যখন শুধু সময়ের ব্যাপার মাত্র। পাকিস্তানিদের বর্বরতার বিরুদ্ধে এবং মুক্তিকামী বাঙালি জাতির পক্ষে যখন বিশ্বজুড়ে জনমত তুঙ্গে, ঠিক তখনই নতুন ষড়যন্ত্রে মেতে ওঠে পাকিস্তানিরা। তারা তখন জামায়াতের কয়েকজন নেতাকে বাঙালি জাতির প্রতিনিধি হিসেবে জাতিসংঘের অধিবেশনে নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ নেয়। উদ্দেশ্য, বাঙালির চূড়ান্ত বিজয় বানচাল করে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পথ রুদ্ধ করা।’
জয় লেখেন, ‘১৯৭১ সালের নভেম্বরে যখন মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে কোণঠাসা হয়ে পড়ে পাকিস্তানি জান্তারা ঠিক তখনই পাকিস্তানি জান্তার সমর্থনে ও বাঙালির জাতির বিরুদ্ধে জাতিসংঘে কথা বলতে যায় জামায়াতের মুখপাত্র ও মুসলিম লীগ নেতা শাহ আজিজুর রহমান। সরাসরি মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধ বিষোদগার করে সে।’
তিনি লেখেন, ‘পাকিস্তান কূটনৈতিক দলের বাঙালি নেতা হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিয়ে বাংলাদেশে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গণহত্যার কথা অস্বীকার করে এই শাহ আজিজ। এমনকি অন্যান্য মুসলিম দেশকে যেনে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি না দেয় এজন্য আহ্বান জানায় সে। পরবর্তীতে জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের পর এই ব্যক্তিকে প্রধানমন্ত্রীর পদে বসায়।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রীর দায়িত্ব দেয়ায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার তীব্র সমালোচনা করেন।
তিনি লেখেন, ‘এমনকি যুদ্ধকালে নিয়াজীর তৈরি সশস্ত্র আল-বদর ও আল-শামস বাহিনীও দারুণ সহযোগিতা করেছে পাকিস্তানি সেনাদের। এসব বাহিনীর প্রধান ছিল গোলাম আযম, শাহ আজিজ, নিজামী, মুজাহিদসহ শীর্ষ জামায়াত ও শিবিরের নেতারা। খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর ৭১-এর ধর্ষক-খুনিদের এই কমান্ডারদের মন্ত্রী বানিয়েছিল।’
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর খুনিকে মরণোত্তর চাকরি ফিরিয়ে দেয় খালেদা জিয়া: জয়
বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার আহ্বান জয়ের
দেশভাগের পর থেকেই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়: শাবিপ্রবি উপাচার্য
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর থেকেই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়। পরবর্তীতে ৭০'র নির্বাচনে বিজয়ের পর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে পাকিস্তানিদের ষড়যন্ত্রের মাত্রা আরও বেড়ে যায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছিল সকল আন্দোলনের সূতিকাগার। আর একাত্তরে এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই অপারেশন সার্চ লাইটের নামে মাটিতে মিশিয়ে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছিল।’
মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের মিনি অডিটোরিয়ামে আয়োজিত শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শাবিপ্রবি উপাচার্য বলেন, ‘দীর্ঘ নয়মাসের যুদ্ধে পাকিস্তানিদের শেষ ষড়যন্ত্র ছিল বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা। জাতিকে মেধাশূন্য করতে তারা বুদ্ধিজীবীদের হত্যার পথ বেছে নেয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সারাদেশে বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে ৯৫১ জন শিক্ষককে হত্যা করা হয়েছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমানে বাংলাদেশ সবক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে। ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবীদের জীবনদানকে নতুন প্রজন্মের উচিৎ কৃতজ্ঞতায় স্মরণ করা।’ বুদ্ধিজীবীদের ত্যাগকে দেশপ্রেমে উৎসাহিত করে ভবিষ্যত বাংলাদেশকে স্বনির্ভরভাবে নেতৃত্ব দানে তরুণ প্রজন্মের সর্বদা কাজ করা উচিত বলে তিনি মনে করেন।
আরও পড়ুন: ‘টোটাল সাস্ট’ প্রকল্পে শাবিপ্রবি হবে পেপারলেস ডিজিটাল ক্যাম্পাস: উপাচার্য
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও মহান বিজয় দিবস উদযাপন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. রাশেদ তালুকদারের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম ও শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. তুলসী কুমার দাস।
শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মোহম্মদ মহিবুল আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন- সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. মো. জহির বিন আলম, অধ্যাপক ড. মস্তাবুর রহমান, ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমদ, প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আলমগীর কবীর প্রমুখ।
এর আগে মঙ্গলবার সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের উপস্থিতিতে কালো ব্যাজ ধারণের মাধ্যমে দিবসটি পালন শুরু হয়। এরপর সকাল ৯টায় জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম। এছাড়া সন্ধ্যায় বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে শহীদ মিনার, বঙ্গবন্ধু চত্বর ও চেতনা-৭১ এ মোমবাতি প্রজ্বালন করা হয়।
আরও পড়ুন: পাকিস্তানিদের কাজ ছিল এ দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের নিশ্চিহ্ন করা: শাবিপ্রবি উপাচার্য
পাকিস্তানিদের কাজ ছিল এ দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের নিশ্চিহ্ন করা: শাবিপ্রবি উপাচার্য
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাক্ষদর্শী হিসেবে বলব যে, পাকিস্তানিদের কাজ ছিল এই দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের নিশ্চিহ্ন করা। মুক্তিযুদ্ধকালীন এই দেশের সাধারণ মানুষের ওপর যে বর্বরতা-নিষ্ঠুরতা পাকিস্তানি আর্মিরা চালিয়েছিল তা ইতিহাসে বিরল বলে মন্তব্য করেছেন সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।বুধবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মিনি অডিটোরিয়ামে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে শাবিপ্রবির বাংলা বিভাগ কর্তৃক আয়োজিত ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ: প্রসঙ্গ জেনোসাইড’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।তিনি বলেন, জেনোসাইডের কথা বললে, আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকবাহিনী নির্মমভাবে গণহত্যার ছাপ রেখেছে। অপারেশন সার্চ লাইটের মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে মাটির সঙ্গে মেশানোর চেষ্টা করেছে। এই গণহত্যায় শিক্ষার্থী, শিক্ষক কাউকে বাদ রাখেনি। সবচাইতে বেশি নির্মম হত্যাকাণ্ড ঘটেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে। সারাদেশে অনেক হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। তবে সঠিক গবেষণার অভাবে এই হত্যাকাণ্ডের চিত্রগুলো পুরোপুরি প্রকাশ পায়নি।
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে শাবিপ্রবি প্রশাসনের পদক্ষেপ
তিনি আরও বলেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ও সত্য ইতিহাস সংরক্ষণ ও প্রকাশ করা হচ্ছে। আমাদের তরুণ প্রজন্ম একটি সত্য ইতিহাস জেনে বড় হচ্ছে।উপাচার্য বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতায় যারা বিরোধী ছিল, তাদের পরিবারের লোকেরাই আজকে দেশের উন্নয়নের বিরোধীতা করছে।বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. ফারজানা সিদ্দিকার সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান আলোচক হিসেবে জেনোসাইড গবেষক হাসান মোরশেদ এবং বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক অনুষদের ডিন অধ্যাপক দিলারা রহমান। এছাড়াও সেমিনারের আহ্বায়ক ও সঞ্চালনার দায়িত্ব পালন করেন শাবিপ্রবির বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. শিরিন আক্তার সরকার।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবি প্রেসক্লাবের ‘মুজিব শতবর্ষ ক্রীড়া সপ্তাহ’র উদ্বোধন
শাবিপ্রবিতে প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহারে সচেতনতার আওয়াজ
ঢাকা টেস্ট: ইনিংস ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ ম্যাচে ইনিংস ও ৮ রানের ব্যবধানে হেরেছে স্বাগতিক বাংলাদেশ।
বুধবার পঞ্চম দিনে মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম ইনিংসে পাকিস্তান করা ৩০০ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ৮৭ রানে অলআউট হয়ে যায় টাইগাররা। এতে ফলোঅনে পড়ে মুমিনুলের দল।
ফলোঅনে পড়ে একই দিন দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ২০৫ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। দুই ইনিংস মিলিয়েও পাকিস্তানের করা ৩০০ রান টপকাতে পারেনি টাইগাররা। এতে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজে ২-০ ব্যবধানে জয় পেয়েছে সফররত পাকিস্তান।
আরও পড়ুন: ঢাকা টেস্ট: ফলোঅনে বাংলাদেশ, দেশের মাটিতে সর্বনিম্ন রান
প্রথম ইনিংসে মঙ্গলবার বৃষ্টিবিঘ্নিত চতুর্থ দিন শেষে ২৬ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ৭ উইকেটে ৭৬ রান। পঞ্চম দিন সকালে বাংলাদেশ মাত্র ২৮ মিনিট ব্যাট করে শেষ তিনটি উইকেট হারিয়ে করতে পেরেছে মাত্র ১১ রান।
পাকিস্তানের স্পিনার সাজিদ খান ৪২ রান দিয়ে আট উইকেট নিয়েছেন। টেস্টে এটা তার সেরা বোলিং ফিগার।
বাংলাদেশের পক্ষে সাকিব আল হাসান ৫৪ বলে ৩৩ এবং নাজমুল হোসেন শান্ত ৫০ বলে ৩০ রান করে সর্বোচ্চ রান করেন।
এর আগে ৯৮ দশমিক ৩ ওভার খেলে ৩০০ রান করে পাকিস্তান প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে। পাকিস্তানের হয়ে আজহার আলী, বাবর আজম, ফাওয়াদ আলম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান ফিফটি করেছেন।
বাংলাদেশের হয়ে তাইজুল ইসলাম দুটি এবং খালেদ আহমেদ ও এবাদত হোসেন একটি করে উইকেট নিয়েছেন।
আরও পড়ুন: ঢাকা টেস্ট: চতুর্থ দিন শেষে ৭ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৭৬
বাংলাদেশের হয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে সর্বোচ্চ ৬৩ রান করেন সাকিব আল হাসান। এছাড়া ৪৮ রান করেছেন মুশফিকুর রহিম।
পাকিস্তানের পক্ষে দ্বিতীয় ইনিংসে সাজিদ খান চারটি ও শাহীন আফ্রিদি দুটি উইকেট নিয়েছেন।
দুই ইনিংসে ১২ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন সাজিদ খান।
শনিবার মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় সফররত পাকিস্তান।
এর আগে সিরিজের প্রথম ম্যাচে চট্টগ্রামে লিটন দাস, মুশফিকুর রহিম ও তাইজুল ইসলামের দুর্দান্ত পারফর্মেন্স সত্ত্বেও আট উইকেটে হারে স্বাগতিক বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: ৩০০ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করল পাকিস্তান
ঢাকা টেস্ট: ফলোঅনে বাংলাদেশ, দেশের মাটিতে সর্বনিম্ন রান
পাকিস্তানের বিপক্ষে ঢাকা টেস্টে ফলোঅন এড়াতে ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশ। দেশের মাটিতে যৌথ সর্বনিম্ন ৮৭ রানে গুটিয়ে গেছে মুমিনুল বাহিনী। এর আগে ২০০২ সালে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৮৭ রানে অলআউট হয়েছিল বাংলাদেশ।
বৃষ্টিবিঘ্নিত চতুর্থ দিন শেষে ২৬ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ৭ উইকেটে ৭৬ রান। পঞ্চম দিন সকালে বাংলাদেশ মাত্র ২৮ মিনিট ব্যাট করে শেষ তিনটি উইকেট হারিয়ে করতে পেরেছে মাত্র ১১ রান।
পাকিস্তানের স্পিনার সাজিদ খান ৪২ রান দিয়ে আট উইকেট নিয়েছেন। টেস্টে এটা তার সেরা বোলিং ফিগার।
আরও পড়ুন: ৩০০ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করল পাকিস্তান
বাংলাদেশের পক্ষে সাকিব আল হাসান ৫৪ বলে ৩৩ এবং নাজমুল হোসেন শান্ত ৫০ বলে ৩০ রান করে সর্বোচ্চ রান করেন।
এর আগে ৯৮ দশমিক ৩ ওভার খেলে ৩০০ রান করে পাকিস্তান প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে। পাকিস্তানের হয়ে আজহার আলী, বাবর আজম, ফাওয়াদ আলম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান ফিফটি করেছেন।
বাংলাদেশের হয়ে তাইজুল ইসলাম দুটি এবং খালেদ আহমেদ ও এবাদত হোসেন একটি করে উইকেট নিয়েছেন।
এদিকে ফলোঅনে পড়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ২৫ রানে তিন উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। দুই ওপেনার সাদমান, জয় এবং অধিনায়ক মুমিনুল প্যাভিলিয়নে ফিরে গেছেন। মুশফিকুর ও নাজমুল শান্ত ব্যাটিংয়ে রয়েছেন।
আরও পড়ুন: বৃষ্টিতে শৈশবে ফিরে গেলেন সাকিব
ঢাকা টেস্ট: চতুর্থ দিন শেষে ৭ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৭৬
ঢাকা টেস্টের প্রথম ইনিংসে পাকিস্তানের করা ৩০০ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে মঙ্গলবার চতুর্থ দিন শেষে সাত উইকেট হারিয়ে মাত্র ৭৬ রান সংগ্রহ করেছে স্বাগতিক বাংলাদেশ।
মঙ্গলবার সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ম্যাচের চতুর্থ দিনের খেলা শুরু হয়। এর আগে বৃষ্টির কারণে তৃতীয় দিনের খেলা পরিত্যক্ত হয়। এছাড়া খারাপ আবহাওয়ার কারণে প্রথম দিনের খেলাও বাধাগ্রস্ত হয়।
এ ম্যাচে বাংলাদেশ ২২৪ রানে পিছিয়ে আছে আর হাতে আছে মাত্র তিনটি উইকেট। আগামীকাল নির্ধারিত সময়ের দেড় ঘণ্টা আগে শেষ দিনের খেলা শুরু হবে।
৯৮ দশমিক ৩ ওভার খেলে ৩০০ রান করে পাকিস্তান প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে। পাকিস্তানের হয়ে আজহার আলী, বাবর আজম, ফাওয়াদ আলম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান ফিফটি করেছেন।
বাংলাদেশের হয়ে তাইজুল ইসলাম দুটি এবং খালেদ আহমেদ ও এবাদত হোসেন একটি করে উইকেট নিয়েছেন।
প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ৩০ রান করেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। এছাড়া ২৩ রানে সাকিব আল হাসান ও শূন্য রানে তাইজুল ইসলাম অপরাজিত আছেন।
পাকিস্তানের হয়ে ছয় উইকেট নিয়েছেন সাজিদ খান।
শনিবার মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় সফররত পাকিস্তান।
এর আগে প্রথম ম্যাচে চট্টগ্রামে লিটন দাস, মুশফিকুর রহিম ও তাইজুল ইসলামের দুর্দান্ত পারফর্মেন্স সত্ত্বেও আট উইকেটে হারে স্বাগতিক বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: ৩০০ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করল পাকিস্তান
ঢাকা টেস্ট: আজহার ও বাবরকে ফেরাল বাংলাদেশ
৩০০ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করল পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে চলমান ঢাকা টেস্টে মঙ্গলবার বিকালে শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চার উইকেটে ৩০০ রান করে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে পাকিস্তান।
ফাওয়াদ আলম তার দ্বিতীয় টেস্ট অর্ধশতক পূর্ণ করার পর পাকিস্তান ৩০০ রানে ইনিংস ঘোষণা করে। এর আগে পঞ্চম উইকেটে শত রানের জুটি গড়েন মোহাম্মদ রিজওয়ান ও ফাওয়াদ আলম। রিজওয়ান ৫৩ রানে অপরাজিত ছিলেন।
বাংলাদেশের পক্ষে তাইজুল ইসলাম দুটি, খালেদ আহমেদ ও এবাদত হোসেন একটি করে উইকেট নেন।
আরও পড়ুন: ঢাকা টেস্ট: আজহার ও বাবরকে ফেরাল বাংলাদেশ
এর আগে মঙ্গলবার সকালে বৃষ্টি না থাকলেও ম্যাচটি ১০টা ৫০ মিনিটে শুরু হয়।
সোমবার দুপুর ২টায় ম্যাচ র্যাফারি তৃতীয় দিনের খেলা পরিত্যক্ত ঘোষণা করেন। এর আগে রবিবার দ্বিতীয় দিনের খেলা হয়েছে মাত্র ৬ দশমিক ২ ওভার। এছাড়া প্রথম দিনের খেলাও খারাপ আবহাওয়ার কারণে বাধাগ্রস্ত হয়।
চট্টগ্রামে সিরিজের প্রথম টেস্টে স্বাগতিকদের ৮ উইকেটে হারিয়েছিল পাকিস্তান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের দুই সদস্যের করোনা শনাক্ত