পৌরসভা
মেয়াদ শেষ হলে পৌরসভায় প্রশাসক, সংসদে বিল পাস
প্রতি পাঁচ বছর পরপর পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা কঠোরভাবে অনুসরণের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সংশোধন) বিল, ২০২২ পাস হয়েছে।
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম বিলটি সংসদে উত্থাপন করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। রাষ্ট্রপতির সম্মতি পেলেই বিলটি আইন হিসেবে গণ্য হবে।
রাষ্ট্রপতি বিলটিতে স্বাক্ষর করলে যেসকল পৌরসভা চেয়ারম্যান পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে পদে থাকছেন তাদের জন্য বিষয়টি সুখকর হবে না।
আরও পড়ুন: বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে শৃঙ্খলা নিশ্চিতে সংসদে বিল উত্থাপন
সংশোধনী অনুযায়ী স্থানীয় সরকারের মেয়াদ শেষ হলে প্রশাসক নিয়োগের ক্ষমতা থাকবে সরকারের হাতে। প্রশাসক সর্বোচ্চ ছয় মাস পদে থাকতে পারবেন এবং ওই সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেবেন।
বিলটিতে পৌরসভা সদস্যের পদবী পরিবর্তন করে পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা করারও কথা বলা হয়েছে।
বিলের একটি ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনও পৌরসভা তার কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ১২ মাসের বেতন এবং অন্যান্য মজুরি দিতে ব্যর্থ হয় তবে সরকার পৌরসভার মর্যাদা বাতিল করতে পারে।
বিল অনুসারে, প্রতি বর্গকিলোমিটারে দুই হাজার বাসিন্দা হলে একটি পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত করা যাবে।
আরও পড়ুন: সংসদে পিরোজপুরে বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিল পাস
নড়াইল পৌরসভায় যত্রতত্র গতিরোধক, বাড়ছে দুর্ঘটনা
জানা যায়, পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডের মহিষখোলা প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে যুব উন্নয়ন সড়কে মাত্র আধা কিলোমিটারের মধ্যে রয়েছে ৬ টি গতিরোধক! যার ভেতর কয়েকটি প্রয়োজনীয় হলেও অধিকাংশই অপ্রয়োজনীয়। এছাড়াও ২ নং ওয়ার্ডের বরাশুলা এতিমখানা রোডে মাত্র ১৫০ মিটার সড়কের ভেতর স্থাপন করা হয়েছে ৪ টি গতিরোধক। যার দু’টি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে হলেও বাকি দু’টি গায়ের জোরে স্থাপন করেছেন স্থানীয় কিছু ব্যক্তি।
পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ডের আলাদাতপুর এলাকার পাসপোর্ট অফিস সড়কে ১০০ মিটারেরও কম জায়গার ভেতর পরপর তিনটি গতিরোধক স্থাপন করা হয়েছে। সেখানে নেই কোনো গতিরোধক চিহ্ন। ফলে দূর থেকে টের না পেয়ে গাড়ি চালানোর সময় অনেকেই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।
আরও পড়ুন: নড়াইলের জেলা আ’লীগ কমিটিতে সদস্য মাশরাফি, উপদেষ্টা বাবা
সেখানকার একজন বাসিন্দা বলেন, ‘রাস্তায় আমাদের ছেলেমেয়েরা খেলাধুলা করবে। তাই আমরা ঠিকাদারকে বলে গতিরোধক দিয়েছি।’ এছাড়াও পৌরসভার পানি মসজিদ থেকে পাসপোর্ট অফিস সড়কেও তিনটি গতিরোধক রয়েছে। যার একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হলেও বাকি দু’টি সম্পূর্ণ অপ্রয়োজনীয়।
আরও দেখা গেছে, নড়াইল পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের ডুমুরতলায় নবনির্মিত জাহাতাব উদ্দিন বেগ সড়কে স্থাপন করা হয়েছে তিনটি গতিরোধক। যার একটি মসজিদের সামনে হলেও বাকি দু’টি প্রভাবশালীদের বাড়ির সামনে স্থাপন করা হয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, এসব গতিরোধকের অধিকাংশই যেখানে স্থাপন করা হয়েছে সেখানে নেই কোনও গুরুত্বপূর্ণ মোড় বা স্থাপনা। রাস্তা নির্মাণের সময় স্থানীয় প্রভাবশালীরা গায়ের জোরে ঠিকাদারদের চাপ দিয়ে নিজেদের বাড়ি বা দোকানপাটের সামনে স্থাপন করেছেন এসব অপ্রয়োজনীয় গতিরোধক।তাছাড়া এসব গতিরোধকের গায়ে নেই কোনো চিহ্ন। ফলে রাতের বেলায় পথচারীরা পড়ছেন বিড়ম্বনায়। যত্রতত্র এসব গতিরোধক স্থাপনের ফলে সৃষ্টি হচ্ছে ছোটখাটো দুর্ঘটনাও।
আরও পড়ুন: মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে নড়াইলে পালিত পিতা কারাগারে
এ বিষয়ে নড়াইল পৌরসভার মেয়র আঞ্জুমান আরা ইউএনবিকে বলেন, ‘নতুন নির্মাণ করা সড়কগুলোর অনেক জায়গায় অপ্রয়োজনীয় গতিরোধক স্থাপন করা হয়েছে। এটা স্থানীয় কিছু লোকেরা করেছে। যেহেতু এটা করা হয়ে গেছে তাই এখন তো আর ভেঙে দিতে পারছিনা। সেক্ষেত্রে বর্ষা মৌসুম শেষ হলে গতিরোধকগুলোর ওপর আমরা রঙ করে দিবো।’
নড়াইলের একজন সচেতন ব্যক্তি বলেন, ‘সাধারণ জনগণের চলাচলের রাস্তায় দু'চারজন প্রভাবশালী ব্যক্তি নিজ স্বার্থে যেখানে সেখানে গতিরোধক স্থাপন করতে পারেন না। গাড়ির গতি সীমিতকরণে গতিরোধকের প্রয়োজন অবশ্যই রয়েছে। তবে, প্রয়োজনহীন গতিরোধক স্থাপন কাম্য নয়। পৌর মেয়রের উচিত অবিলম্বে এসব অপ্রয়োজনীয় গতিরোধক উচ্ছেদ করা এবং গতিরোধক দেয়ার ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন করা।’
নাটোরের ৮ পৌরসভায় ২৯ জুন পর্যন্ত সর্বাত্মক লকডাউন
করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে না আসায় নাটোরে লকডাউনের সময় আরও সাত দিন বাড়িয়ে ৮ পৌরসভায় সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: লকডাউন: শেরপুরের সাথে ৭ জেলার বাস চলচল বন্ধ
মঙ্গলবার দুপুরে জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদের সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়ার পর রাতে মন্ত্রীপরিষদ সচিবের সাথে বৈঠকের পর বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা প্রশাসন।
আরও পড়ুন: সাতক্ষীরায় তৃতীয় দফায় লকডাউন আরও এক সপ্তাহ বাড়ল
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বুধবার সকাল ৬ টা থেকে ২৯ জুন সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত নাটোর জেলার ৮টি পৌর এলাকায় কঠোর বিধিনিষেধ বলবৎ করা হবে। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এর আগে ৯ জুন থেকে দু দফায় নাটোর সদর ও সিংড়া পৌর এলাকায় লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: লকডাউন: খুলনায় কঠোর বিধিনিষেধ চলছে
শ্রীপুর পৌরসভায় ১ কোটি ৬০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভার ১ কোটি ৬০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। দুই অর্থ বছরে কর আদায় করে সরকারি তহবিলে জমা না দিয়ে ওই টাকা আত্মসাৎ হয়েছে।
এ ঘটনায় পৌরসভার গঠিত তদন্ত কমিটি তিনজন কর্মকর্তাকে অভিযুক্ত করে জড়িতদের থেকে অর্থ আদায় ও তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করেছে। এর আগেও এই পৌরসভায় ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে দুদুকে।
আরও পড়ুন: কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে চট্টগ্রামে রেল কর্মকর্তা আটক
তদন্ত কমিটির প্রধান ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলী আজগর জানান, কমিটি গঠনের প্রায় সাড়ে তিন মাস পর সোমবার প্রতিবেদন জমা দেন তারা। ১ কোটি ৬০ লাখ ৪০ হাজার টাকা আত্মসাতে জড়িতরা হলেন- কর আদায়কারী মো. শফিউল আলম রায়হান, সহকারী কর আদায়কারী ফাহিমা সানজিদা ও জান্নাতুল ফেরদৌস।
সোমবার পৌর মেয়রের কাছে দাখিল করা তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আত্মসাৎ করা টাকার মধ্যে ফাহিমা সানজিদ ৫২ লাখ ও জান্নাতুল ফেরদৌস নিয়েছেন দুই লাখ ৩৬ হাজার। বাকি সব টাকা গেছে রায়হানের পকেটে। পৌরসভার এই অর্থ আদায় ও জড়িতদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় চাল আত্মসাতের অভিযোগে চেয়ারম্যান কারাগারে
কাউন্সিল আজগর আলীকে প্রধান করে গঠিত ওই কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- পৌর সচিব সরকার দলীল উদ্দিন আহম্মেদ, হিসাব কর্মকর্তা ইদ্রিস আলী ও রফিকুল ইসলাম।
পৌর হিসাবরক্ষক ইদ্রিস আলী জানান, ২০১৯-২০ অর্থবছরের আদায়কৃত রশিদ জমা দেয়ার জন্য কর আদায়কারী শফিউলকে লিখিতভাবে আদেশ দিলেও জমা দেননি। এছাড়া তিনি হিসাব শাখার প্রত্যয়ন ব্যতীত রশিদ বই ইস্যু না করার জন্যও স্টোরকিপার তৌফিককে লিখিত নির্দেশনা দিয়েছিলেন। কিন্তু তারা তা মানেননি।
আরও পড়ুন: সাতক্ষীরায় ২.১৫ কোটি টাকা আত্মসাতের দায়ে ব্যাংক কর্মকর্তা আটক
পরে পৌর সচিব দলিল উদ্দিনের নেতৃত্বে কার্যালয়ে আলমারি খুলে কর আদায় রশিদের কয়েকটি পাতায় গরমিল দেখা যায়। শফিউল রশিদগুলোর মাধ্যমে আদায়কৃত রাজস্ব পৌর তহবিলে জমা না দিয়ে আত্মসাৎ করেছেন বলে তদন্তে সত্যতা পাওয়া যায়।
পৌরসভায় আউটসোর্সিংয়ে অপ্রয়োজনীয় লোক নিয়োগ নয়: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
নিয়মিত কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ না করে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে অতিরিক্ত লোকবল নিয়োগ না দিতে দেশের সব পৌরসভার মেয়রদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
রাজধানীর সরকারি বাসভবন মিন্টু রোড থেকে চলমান কোভিড-১৯ সংক্রমণ প্রতিরোধ এবং উন্নয়ন কার্যক্রম নিয়ে দেশেল সব পৌরসভার মেয়রদের সাথে দুই দফায় ভার্চুয়ালি মতবিনিময়কালে তিনি এ আহ্বান জানান।
মন্ত্রী জানান, পৌরসভাগুলোতে নিয়মিত কর্মচারীর বেতন-ভাতা সময়মত পরিশোধ না করে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ দিয়ে তাদের বেতন দেয়া হচ্ছে বলে অনেক অভিযোগ আসে।
আরও পড়ুন: ধর্মীয় নেতা নয়, সরকার দুষ্কৃতিকারীদের গ্রেপ্তার করছে: তথ্যমন্ত্রী
অতিরিক্ত কর্মচারী নিয়োগের ফলেই পৌরসভার কর্মচারীদের মাসের পর মাস বেতন-ভাতা বকেয়া থাকছে উল্লেখ করে মন্ত্রী এ বিষয়ে সব মেয়রকে আরও বেশি দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানান।
পৌর মেয়রদের আয় ও উৎপাদনমুখী এবং সেবামূলক প্রকল্প গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী করোনা মহামারিতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে গৃহীত চলমান উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে নিতে বলেন।
তিনি বলেন, লকডাউন যত বৃদ্ধি হবে দেশের অর্থনীতির উপর তত চাপ বাড়বে। তাই অর্থনৈতিক কর্মকান্ড অব্যাহত রাখার বিকল্প নেই।
হাট-বাজারগুলোতে জনসমাগম কমানোর তাগিদ দিয়ে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা জায়গায় কাঁচা বাজার বসানোর পরামর্শ দিয়ে মো. তাজুল ইসলাম করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে জনগণকে সম্পৃক্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ দেন।
এছাড়া, করোনা প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়সহ অন্যান্য বিভাগ ও দপ্তর থেকে যেসব পরিপত্র জারি হয়েছে সেগুলো পরিপালনের নির্দেশও দেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, নতুন প্রজন্মের নাগরিকদের সকল প্রকার অনৈতিক কার্যকলাপ থেকে বিরত রেখে যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার দায়িত্ব জনপ্রতিনিধিদের। যুব সমাজকে নষ্ট হতে দেয়া যাবে না, তাদেরকে কাজে লাগাতে হবে। জনপ্রতিনিধিরাই সামাজিক বিপ্লব ঘটাতে পারে বলেও এসময় মন্তব্য করেন তিনি।
আরও পড়ুন: কোভিড ভ্যাকসিনকে বিশ্বজনীন পণ্য হিসেবে ঘোষণা করা উচিত: প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতার অপব্যবহার করে নাগরিকদের প্রাপ্য সেবা থেকে বঞ্চিত করা যাবে না উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, 'মানবকল্যাণে অবদান রাখার চেয়ে বড় প্রাপ্তি মানুষের আর কিছু হতে পারে না। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে নিজ যোগ্যতা ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে সকল সমস্যার সমাধান করতে হবে।'
এ সময় যারা ধর্মের কথা বলে দেশে অশান্তি সৃষ্টি করার পাঁয়তারা করছে তাদের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলে শক্ত হাতে মোকাবিলা করতে সকল জনপ্রতিনিধিদের আহ্বান জানান স্থানীয় সরকারমন্ত্রী।
ভার্চুয়াল সভায় স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং সকল পৌরসভার মেয়ররা অংশ নেন।
পঞ্চম ধাপে ৩১ পৌরসভায় ভোট ২৮ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন কমিশন (ইসি) ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি সারা দেশের বিভিন্ন জেলার ৩১টি পৌরসভায় পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
পৌরসভায় কর্মচারীদের ১২ মাসের বেতন দিতে ব্যর্থ হলে পরিষদ বাতিল: মন্ত্রী
দেশের পৌরসভাগুলো নিজেদের কর্মচারীদের ১২ মাসের বেতন দিতে ব্যর্থ হলে পরিষদ বাতিল করার লক্ষ্যে আইন সংশোধন করা হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
চতুর্থ ধাপে ৫৬ পৌরসভায় ভোট ১৪ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন কমিশন (ইসি) ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি সারা দেশের ৫৬টি পৌরসভায় চতুর্থ দফার ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
দেশে বৃহস্পতিবার প্রায় ১০০ স্থানীয় সরকার নির্বাচন
দেশের বিভিন্ন জেলায় বৃহস্পতিবার জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদের মতো প্রায় ১০০ স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের নির্বাচন বা উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে সাতক্ষীরার পৌরসভা ঘেরাও
সাতক্ষীরা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে পৌরসভা ঘেরাও ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে বানভাসী স্থানীয়রা।