বঙ্গবন্ধু
বিপিএল ২০২২: চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের ২য় জয়
শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সোমবার খুলনা টাইগার্সকে ৩৫ রানে হারিয়ে চলমান বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) দ্বিতীয় জয় পেয়েছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স।
এই আসরে চ্যালেঞ্জার্স তিনটি ম্যাচে দুটি জিতেছে এবং খুলনা টাইগারদের দুটি ম্যাচে এটি প্রথম পরাজয়।
ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে চ্যালেঞ্জার্স সাত উইকেটে ১৯০ রান সংগ্রহ করে। চলমান বিপিএলে এখন পর্যন্ত এটা সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ।
সাব্বির রহমান ও মেহেদি মিরাজের ৪৮ রানের জুটি চ্যালেঞ্জার্সকে ২০০ এর কাছাকাছি রান পেতে সাহায্য করেছে।
আরও পড়ুন: টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে সাকিবের ৪০০ উইকেট
খুলনার ডানহাতি পেসার কামরুল ইসলাম রাব্বি দুটি এবং নবীন-উল-হক ও ফরহাদ রেজা একটি করে উইকেট নেন।
জবাবে ইয়াসির আলি ২৬ বলে দুটি চার ও তিনটি ছক্কায় ৪০ রান করলেও খুলনার অন্যান্য ব্যাটসম্যানরা ভালো করতে ব্যর্থ হউন।
চ্যালেঞ্জার্সের পক্ষে শরিফুল ইসলাম, মেহেদি ও রেজাউর রহমান রাজা দুটি করে উইকেট নেন।
আরও পড়ুন: বিপিএল ২০২২: প্রথম ম্যাচে চট্টগ্রামকে হারাল বরিশাল
বিএসএমএমইউতে আগুন
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার সন্ধ্যা ৬টা ২১ মিনিটের দিকে ১৭ তলা ভবনের ১৩ তলার ডি ব্লকে এই আগুন লাগে।
প্রায় ২০ মিনিটের চেষ্টায় ৬টা ৪০ মিনিটের দিকে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আগুন নিয়েন্ত্রণে আনে।
ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স কন্ট্রোল রুমের উপ-সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান শিকদার জানান, সন্ধ্যা ৬টা ২১ মিনিটের দিকে ১৭ তলা ভবনের ১৩ তলার ডি ব্লকে আগুন লাগে এবং তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে।
আরও পড়ুন: রামপুরায় পাওয়ার হাউসের আগুন নিয়ন্ত্রণে
ফরিদপুরে করোনা শনাক্ত ৩২.৯২ শতাংশ
গত ২৪ ঘণ্টায় ফরিদপুরে করোনার মোট নমুনা পরীক্ষার মধ্যে ৩২.৯২ শতাংশ রোগী শনাক্ত হয়েছে, যা গত এক সপ্তাহের মধ্যে সবোর্চ্চ।
ফরিদপুর জেলা সির্ভিল সার্জন অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পিসিআর ল্যাবে এবং উপজেলা পর্যায়ের র্যাপিড এন্টিজেন টেস্ট করানো হয়েছে ১৬৪ জনকে। এর মধ্যে করোনা রোগী নতুনভাবে শনাক্ত হয়েছে আরও ৫৪ জন। এই নিয়ে জেলায় এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ২২ হাজার ৬৫ জন। সুস্থ হয়েছে ২১ হাজার ৮০৮ জন। আর প্রাণহানি হয়েছে জেলায় ৫৩৭ জনের।
ফরিদপুরের জেলা সিভিল সার্জন ডা. ছিদ্দীকুর রহমান জানিয়েছেন, গত কয়েকদিন ধরে প্রতিদিনই বাড়ছে করোনা রোগী শনাক্তের হার।শুক্রবার পর্যন্ত হোম আইসোলেশনে রয়েছে ২৫২ রোগী এবং হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে আরও পাচঁ জন।
ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক অতুল সরকার জানিয়েছেন, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী জেলা শহর ও উপজেলা পর্যায়ে করোনা প্রতিরোধ বিষয়ে মাইকিং করা হচ্ছে। জনসাধারণকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঢাকার এক-তৃতীয়াংশ হাসপাতালে করোনা রোগী ভর্তি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
দিনে ১২ হাজার মানুষকে করোনার টিকা দেয়া হচ্ছে বাগেরহাটে
দেশে করোনা রোগীর ২০ শতাংশই ওমিক্রনে আক্রান্ত
দেশে বর্তমানে করোনা রোগীর ২০ শতাংশই এই ভাইরাসের ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত। চলতি মাসে দেশে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা গুণিতক হারে বাড়ার আশঙ্কা করছেন গবেষকরা।
মঙ্গলবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) জিনোম সিকোয়েন্সিং রিসার্চ প্রজেক্টের প্রধান পৃষ্ঠপোষক (সুপারভাইজার) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।
এ সময় ডা.শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর থেকে ২০২২ সালের ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত সংগৃহীত স্যাম্পলের ২০ শতাংশই ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট এবং ৮০ শতাংশ ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া যায়। পরবর্তী মাসে এই ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট গুণিতক হারে বৃদ্ধির আশঙ্কা করা যাচ্ছে। প্রকৃত ফলাফল সম্পর্কে আমরা এ মাসেই আপনাদের অবগত করব।
তিনি বলেন, কোভিড-১৯ এর জিনোম সিকোয়েন্সিং গবেষণার উদ্দেশ্য কোভিড-১৯ এর জিনোমের চরিত্র উন্মোচন, মিউটেশনের ধরন এবং বৈশ্বিক কোভিড-১৯ ভাইরাসের জিনোমের সঙ্গে এর আন্তঃসম্পর্ক বের করা এবং বাংলাদেশি কোভিড-১৯ জিনোমের ডাটাবেজ তৈরি করা। এ প্রতিবেদন বিএসএমএমইউ-এর চলমান গবেষণার ছয় মাস ১৫ দিনের ফলাফল, আমরা আশা করি পরবর্তী সপ্তাহগুলোতে হালনাগাদ করা ফলাফল জানাতে পারব।
২১ থেকে ৫৮ বছর বয়সের রোগীর সংখ্যা বেশি
ডা.শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ২০২১ সালের ২৯ জুন থেকে ২০২২ সালের ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত সারা দেশব্যাপী রোগীদের ওপর এ গবেষণা পরিচালিত হয়। গবেষণায় দেশের সব বিভাগের রিপ্রেজেন্টেটিভ স্যাম্পলিং করা হয়। গবেষণায় মোট ৭৬৯ জন কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর নেজো ফ্যারিনজিয়াল সোয়াব স্যাম্পল থেকে নেক্সট জেনারেশন সিকোয়েন্সিংয়ের মাধ্যমে করোনা ভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্সিং করা হয়।
আরও পড়ুন: ফের ভয়াবহতার দিকে যাচ্ছে দেশের করোনা পরিস্থিতি
বিএসএমএমইউ’র গবেষণায় ৯ মাস থেকে শুরু করে ৯০ বছরের বয়স পর্যন্ত রোগী অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২১ থেকে ৫৮ বছর বয়সের রোগীদের সংখ্যা বেশি। যেহেতু কোনো বয়স সীমাকেই কোভিড-১৯ এর জন্য ইমিউন করছে না, সে হিসেবে শিশুদের মধ্যেও করোনা সংক্রমণ রয়েছে বলে জানিয়েছেন এই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ।
ষাটোর্ধ্বদের দ্বিতীয়বার সংক্রমণে মৃত্যু ঝুঁকি বেশি
তিনি বলেন, গবেষণায় পাওয়া গেছে করোনা আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে যাদের কো-মরবিডিটি রয়েছে যেমন- ক্যানসার, শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের মধ্যে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি। পাশাপাশি ষাটোর্ধ্ব বয়সের রোগীদের দ্বিতীয়বার সংক্রমণ হলে সে ক্ষেত্রে মৃত্যু ঝুঁকি বেশি।
এই গবেষক জানান, গত বছরের জুলাইয়ে কোভিড-১৯-এর জিনোম সিকোয়েন্সিং বিশ্লেষণ গবেষণায় দেখা যায়, মোট সংক্রমণের প্রায় ৯৮ শতাংশ হচ্ছে ইন্ডিয়ান বা ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট। এক শতাংশ হচ্ছে সাউথ আফ্রিকান বা বেটা ভ্যারিয়েন্ট দ্বারা সংক্রমণ, এক শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে আমরা পেয়েছি মরিসাস ভ্যারিয়েন্ট অথবা নাইজেরিয়ান ভ্যারিয়েন্ট। গত জুলাই থেকে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত জিনোম সিকোয়েন্স এ প্রাপ্ত ডাটা অনুযায়ী ৯৯ দশমিক ৩১ শতাংশ ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট, একটি করে ভ্যারিয়েন্ট অব কনসার্ন- আলফা বা ইউকে ভ্যারিয়েন্ট ও বেটা বা সাউথ আফ্রিকান ভ্যারিয়েন্ট এবং অন্য একটি স্যাম্পল এ শনাক্ত হয় ২০বি ভ্যারিয়েন্ট, যা সার্স কভ-২ এর একটি ভ্যারিয়েন্ট অব ইন্টারেস্ট।
আরও পড়ুন: ৫ ডিসি ও ২ বিভাগীয় কমিশনার করোনায় আক্রান্ত
তিনি বলেন,ওমিক্রন ভাইরাস ডায়াগনোসিসের জন্য আরটিপিসিআর-এর মাধ্যমে তিনটি জিন- এস, এন২, বি দেখা হয় (বিবিসরি গবেষণা)। এর মধ্যে এস জিনটি ডিটেকটেড না হলে ওমিক্রনের সম্ভাবনা বেশি, কিন্তু উইজো গাইডলাইন্স অনুসারে জিনোম সিকোয়েন্সিং-এর মাধ্যমে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট কনফার্ম করতে হবে।
ডেল্টার চেয়ে ওমিক্রন অনেক বেশি ইনফেকশন ছড়াচ্ছে
তিনি বলেন, ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের চেয়ে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে অনেক বেশি ইনফেকশন ছড়াচ্ছে বলে প্রতীয়মান। ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট ভাইরাসের জেনেটিক কোড এ ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের চেয়ে বেশি ডিলিশন মিউটেশন পাওয়া গেছে, যার বেশির ভাগ ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিন রয়েছে। এই স্পাইক প্রোটিনের ওপর ভিত্তি করে বেশির ভাগ ভ্যাকসিন তৈরি করা হয়। স্পাইক প্রোটিনের বদলের জন্যই প্রচলিত ভ্যাকসিনেশনের পরেও ওমিক্রন সংক্রমণের সম্ভাবনা থেকে যায়।
তৃতীয়বারের মত সংক্রমিত রোগীও পাওয়া গেছে
তিনি বলেন, আমাদের জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের কোনো কোনো ওমিক্রন আক্রান্ত রোগীর দুই ডোজ টিকা দেয়া ছিল। তৃতীয়বারের মত সংক্রমিত রোগীও পাওয়া গেছে।
তিনি জানান, হাসপাতালে ভর্তি রোগী থেকে সংগৃহিত স্যাম্পলে আমার জিনোম সিকোয়েন্স করে পেয়েছি ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট। যেহেতু ওমিক্রন সংক্রমণে মৃদু উপসর্গ হয়েছে, সেটা হাসপাতালে ভর্তি রোগীতে ওমিক্রন না পাওয়ার কারণ হতে পারে।
এই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ আরও বলেন,পাশাপাশি মৃদু উপসর্গের রোগীদের মধ্যে টেস্ট না করার প্রবণতাও দেখা যাচ্ছে। তাই আমাদের প্রাপ্ত ফলাফলের চেয়েও অনেক বেশি ওমিক্রন আক্রান্ত রোগী আনডিটেক্টেড অবস্থায় আছে বলে মনে করছি।
আরও পড়ুন: ২২ বিচারক করোনায় আক্রান্ত, প্রশিক্ষণ কর্মশালা স্থগিত
সবশেষে তিনি সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ও টিকা গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে বলেন, প্রত্যেক করোনা ভাইরাস ভ্যারিয়েন্ট বিপজ্জনক এবং তা মারাত্মক অসুস্থতা এমনকি মৃত্যুর কারণও হতে পারে। পাশাপাশি ভাইরাসের নিয়মিত মিউটেশনের আমাদের প্রচলিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ঝুঁকিপূর্ণ করতে পারে। তাই করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি ও টিকা গ্রহণ করতে হবে।
করোনা জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের গবেষণায় সুপারভাইজার হিসেবে ছিলেন বিএসএমএমইউর উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শরফুদ্দিন আহমেদ। প্রধান গবেষক ছিলেন ডা. লায়লা আনজুমান বানু, অধ্যাপক, জেনেটিক্স অ্যান্ড মলিকিউলার বায়োলজি ও চেয়ারম্যান, এনাটমি বিভাগ, বিএসএমএমইউ।
এছাড়া গবেষণা দলের অন্য সদস্যরা হলেন- ডা. জিন্নাত আরা ইয়াসমীন, সহযোগী অধ্যাপক, এনাটমি বিভাগ, ডা. বিষ্ণু পদ দে, সহকারী অধ্যাপক, প্যাথলজি বিভাগ, ডা.মো. মহিউদ্দিন মাসুম, সহকারী অধ্যাপক, এনাটমি বিভাগ, ডা. ইলোরা শারমিন, সহকারী অধ্যাপক, ফার্মাকোলজি বিভাগ, ডা. আবিদা সুলতানা, রেসিডেন্ট, ফেইজ- বি, এনাটমি বিভাগ, নাহিদ আজমীন, এমফিল, থিসিস, এনাটমি বিভাগ, অধ্যাপক ডা. আফজালুন নেছা, অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান, ভাইরোলজি বিভাগ, সোয়েব হোসেন, মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট, জিনোম রিসার্চ সেন্টার, বিএসএমএমইউ, শ্যামল চন্দ্র বিশ্বাস, ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট, জিনোম রিসার্চ সেন্টার, বিএসএমএমইউ, অমল গনপতি, ফ্ল্যাবোটমিষ্ট, ল্যাবরেটরি সার্ভিস সেন্টার, বিএসএমএমইউ।
হলি ফ্যামিলিতে বিনামূল্যে কৃত্রিম হাটু ও কোমর প্রতিস্থাপন শুরু
রাজধানীর হলি ফ্যামিলি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বিনামূল্যে কৃত্রিম হাটু ও কোমরের জয়েন্ট প্রতিস্থাপন শুরু হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ১০০ জন দুস্থ ও অসহায় রোগীকে বিনামূল্যে এই কৃত্রিম হাঁটু ও কোমরের জয়েন্ট প্রতিস্থাপন করে দেয়া হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
হলি ফ্যামিলি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক ও অর্থোপেডিক সার্জন ক্যাপটেন (অব) ডা. সাইফুল ইসলামের (সাইফ) নেতৃত্বে একদল চিকিৎসক এই কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।
আরও পড়ুন: হলি ফ্যামিলি হাসপাতালেও করোনা রোগীদের চিকিৎসা: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ডা. সাইফুল ইসলাম বলেন, যে সব মানুষের হাটু বা কোমরের জয়েন্ট নষ্ট হয়ে গেছে ও চলাফেরা করতে পারছেন না অপারেশনের মাধ্যমে তাদের হাটু বা কোমরের জয়েন্ট কৃত্রিমভাবে প্রতিস্থাপন করে দেয়া হবে।
একজন চিকিৎসক ও একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে দেশ তাকে অনেক কিছু দিয়েছে জানিয়ে ডা. সাইফ বলেন, দুস্থ ও অসহায় মানুষের পাশে দাড়ানোর এটাই সঠিক সময়।
তিনি বলেন, আসলে যেসব দুস্থ, অসহায় ও গরীব মানুষের হাটু বা কোমরের জয়েন্ট নষ্ট হয়ে গেছে তারা পরিবার, সমাজ তথা দেশের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ‘আমার লক্ষ্য হলো স্থবির এই সমস্ত মানুষকে এই দুঃসহ অবস্থা থেকে সারিয়ে তোলে তাদের গতিশীল করা।’
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) এটিএম আবদুল ওয়াহাবের উদ্যোগে আগে আসলে আগে অপারেশনের ভিত্তিতে বিনামূল্যে এই কৃত্রিম হাঁটু ও কোমরের হাড় প্রতিস্থাপন ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে।
এই উদ্যোগের সাথে সম্পৃক্ত ডা. সাবরিনা আহমেদ জানান, স্বাভাবিকভাবে সবকিছু মিলে এই প্রতিস্থাপন প্রক্রিয়ায় সাড়ে তিন লাখ টাকার উপরে দরকার হয় যার মধ্যে কৃত্রিম হাটু বা কোমর জয়েন্টের মূল্য দেড় লাখ টাকা ও সার্জনের অপারেশন ফি এক লাখ টাকা আর বাকিটা হাসপাতালের খরচ।
আরও পড়ুন: বিনামূল্যে করোনা পরীক্ষার সুযোগ দিচ্ছে সরকার
ডা. সাইফ জানান, যদি সহযোগিতা পান তাহলে তিনি শুধু ১০০ মানুষকে না ভবিষ্যতে এক হাজার মানুষকে বিনামূল্যে ও বিনা পারিশ্রমিকে এই সেবা দিয়ে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেতে সহায়তা করতে চান।
তিনি এই উদ্যোগে সমাজে বিত্তবান ও সামর্থবান যারা আছেন তাদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আদর্শে বাংলাদেশ পরিচালিত হবে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ১৯৭২ সালে ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেয়া আদর্শিক ভাষণ অনুযায়ী বাংলাদেশ পরিচালিত হবে।
তিনি বলেন, ‘জাতির পিতা ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি তার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে দেশ পরিচালনার জন্য নীতি-নির্ধারণীমূলক ভাষণ ও আদর্শিক নির্দেশনা প্রদান করেন। সেই আদর্শ নিয়েই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে; এটা দিয়েই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। যাই হোক না কেন বাংলাদেশের উন্নয়নের গতি যেন ব্যাহত না হয়।’
মঙ্গলবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন।
আরও পড়ুন: উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
তিনি বলেন, ‘জনগণের ভোটে আওয়ামী লীগ টানা তিনবার ক্ষমতায় রয়েছে। ‘আমরা যদি জনগণের দ্বারা নির্বাচিত না হতাম তবে আমরা টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় আসতে পারতাম না। ১৩ বছর পূর্ণও করতে পারতাম না। এটাই বাস্তবতা, এই বাস্তবতা স্বীকার করতেই হবে।’
সিরাজগঞ্জে ১৭ কেজি গাঁজা জব্দ, গ্রেপ্তার ১
সিরাজগঞ্জের বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিশ পাড় গোল চত্বর এলাকা থেকে এক ‘মাদক ব্যবসায়ীকে’ গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১২। এসময় তার কাছ থেকে ১৭ কেজি গাঁজা জব্দ করা হয়েছে।
সোমবার সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিশ পাড় গোল চত্বর এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়।
গ্রেপ্তার আহছান উল্লাহ লক্ষ্মীপুর জেলার বশিকপুর গ্রামের মো. ইসমাইল হোসেনের ছেলে।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে ইয়াবা জব্দ, যুবক গ্রেপ্তার
র্যাব-১২’র এ্যাডজুটেন্ট ও অপ্স অফিসার সহকারী পুলিশ সুপার মিডিয়া অফিসার মো. মোস্তাফিজুর রহমান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এসময় তার কাছ থেকে ১৭ কেজি গাঁজা উদ্ধারসহ নগদ ৫’শ ২০ টাকা ও দুটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তি দীর্ঘদিন যাবত আইন প্রয়োগকারী সংস্থার চোখ ফাঁকি দিয়ে সিরাজগঞ্জ জেলার বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ নেশাজাতীয় মাদকদ্রব্য ক্রয়-বিক্রয় করে আসছিল বলে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে তার বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: উখিয়ায় রোহিঙ্গা যুবক আটক, ৫ লাখ ইয়াবা জব্দ
উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
‘সোনার বাংলা’ বিনির্মাণে সকলের অংশগ্রহণে দেশের অর্থনীতির যে অগ্রগতি হয়েছে, তার গতি ধরে রাখতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘ইনশাল্লাহ যতটুকু পারি জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে বাংলাদেশের দুঃখী মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করে দিয়ে যাব এবং দেশবাসীকেও আমি সে আহ্বানই জানাই- সোনার বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে যে অগ্রগতি ইতোমধ্যে হয়েছে সেটা ধরে রাখুন।’
সোমবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘মুক্ত স্বদেশে জাতির পিতা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের আলোচনা পর্বে সভাপতির ভাষণে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি এ অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু যাদের জন্য দেশ স্বাধীন করেছেন, সারাজীবন সংগ্রাম করেছেন, বারবার কারাবরণ ও নিপীড়ন সহ্য করেছেন এবং জীবন উৎসর্গ করেছেন তাদের ভাগ্য পরিবর্তন করাই তার সরকারের লক্ষ্য।
এ সময় তিনি বলেন, আজ আমি বাংলাদেশের জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি কারণ তারা আমার ওপর আস্থা রেখেছেন এবং ক্ষমতায় এসে জনগণের উন্নয়নে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন,‘আমাদের লক্ষ্য যে স্বপ্ন নিয়ে জাতির পিতা বাংলাদেশ স্বাধীন করেছিলেন সে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা, দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো এবং বাংলাদেশকে ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তোলা। আজকের দিনে সে প্রত্যয়ই ব্যক্ত করছি।’
আরও পড়ুন: স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড.আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক ও সাবেক পররাষ্ট্র সচিব মহিউদ্দিন আহমেদ। সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সমন্বয়ক ড.কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী।
১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে লন্ডনে গেলে হিথ্রো বিমানবন্দরে বঙ্গবন্ধুকে অভ্যর্থনা জানান মহিউদ্দিন আহমেদ।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ত্রপা মজুমদার। অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতাকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানার লেখা দুটি কবিতা আবৃত্তি করেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আসাদুজ্জামান নূর।
আরও পড়ুন: দেশ বিরোধী সক্রিয় অপশক্তিগুলোর ব্যাপারে সজাগ থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
টোকিওতে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপন
জাপানের টোকিওর বাংলাদেশ দূতাবাস বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপন করেছে। সোমবার টোকিওর বাংলাদেশ দূতাবাস এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
দুতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের শুরুতে জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমদ দূতাবাসের কর্মকর্তা – কর্মচারীদের সাথে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন।
তারপর বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট-এর কালরাতে দেশদ্রোহী ঘাতকের নির্মম বুলেটে শাহাদাৎবরণকারী সকল শহিদ, জাতীয় চার নেতা এবং মুক্তিযুদ্ধের সকল শহিদদের স্মরণে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। পরে তাঁদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি এবং দেশের উন্নতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ দোয়া (মোনাজাত) করা হয়।
এছাড়া বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়।
দিবসটি উপলক্ষ্যে মুক্ত আলোচনা ও কবিতা আবৃত্তি অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা পর্বে রাষ্ট্রদূত বলেন দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ বাংলাদেশ বিজয় অর্জন করলেও বঙ্গবন্ধুকে ছাড়া সেই বিজয় ছিল অপূর্ণ ও অতৃপ্ত।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে আরও ৭ লাখ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা দেবে জাপান
তিনি বলেন, ‘সেদিন ইতিহাসের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু সসম্মানে, মাথা উচু করে, বীরের বেশে স্বাধীন দেশে ফিরে আসেন, দেশ ফিরে পায় তাঁর প্রিয় সন্তানকে, জাতি ফিরে পায় তাঁদের মহান নেতা জাতির স্থপতি’ বঙ্গবন্ধুকে। মুক্ত স্বাধীন দেশে বঙ্গবন্ধুকে ফিরে পেয়ে সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে বিজয়ী বাঙ্গালী জাতি অনুভব করে বিজয়ের পূর্ণ স্বাদ।
রাষ্ট্রদূত বলেন দেশ বিরোধী চক্র ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে বাংলাদেশের উন্নয়নের পথ রোধ করতে চেয়েছে। কিন্তু তারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও স্বপ্ন ধবংস করতে পারে নাই।
তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের সোপান বেয়ে এগিয়ে যাচ্ছে।
এরপর বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের উওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
জাপানে ওমিক্রন কোভিড ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে যথাযথ স্বাস্থ্য বিধি মেনে দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে অনুষ্ঠানটি আয়োজন করা হয়।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান অবাধ ও মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিক বাস্তবায়নে সহায়ক হবে: জাপান
আগামী বছর টোকিও সফর করবেন শেখ হাসিনা, প্রত্যাশা জাপানের
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে একটি স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও ডেটাকার্ড অবমুক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবনে ১০ টাকা মূল্যমানের ডাকটিকিট ও উদ্বোধনী খাম এবং ৫ টাকা মূল্যমানের ডাটাকার্ড অবমুক্ত করেন।
ঢাকা জিপিওর ফিলাটেলিক ব্যুরোয় সোমবার থেকেই এসব ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও ডাটাকার্ড বিক্রি করা হবে। এছাড়া এ গুলো দেশের অন্যান্য জিপিও ও প্রধান ডাকঘরে পাওয়া যাবে।
আরও পড়ুন: স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালনে আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি