ব্যাংকক
থাইল্যান্ডের গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেলের চিয়াং মাই ভ্রমণ: যাওয়ার উপায় ও আনুষঙ্গিক খরচ
এশিয়া-কেন্দ্রিক অবকাশ যাপন মানেই বিচিত্র সংস্কৃতি এবং ঐতিহাসিক স্থাপনার এক প্রাণবন্ত জগতে প্রবেশ করা। নির্জন সৈকত, পর্বত চূড়া এবং বনের গহীন থেকে শুরু করে জনাকীর্ণ বিপণীর গ্রাম পর্যন্ত সর্বত্র ছড়িয়ে প্রাণের স্পন্দন। এর মাঝেই বিস্ময় ও রোমাঞ্চগুলো অমূল্য প্রাপ্তি হিসেবে ধরা দেয়। এর সঙ্গে অকৃত্রিম সৌন্দর্য যোগ করলে অনায়াসেই খুঁজে পাওয়া যাবে এশিয়ার জনপ্রিয় পর্যটন শহর চিয়াং মাইকে। থাইল্যান্ডের বিখ্যাত গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গলের অন্তর্গত এই প্রদেশটি মন্দির এবং ঝর্ণার জন্য সুপরিচিত। চলুন, ঐতিহ্য ও প্রাকৃতিক ঐশ্বর্য্যে সমৃদ্ধ এই পর্যটন অঞ্চলে ভ্রমণপিপাসুদের জন্য কী কী অপেক্ষা করছে- তা জেনে নেওয়া যাক।
গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেলের চিয়াং মাই-এর অবস্থান ও বিশেষত্ব
উত্তর-পূর্ব মায়ানমার, উত্তর-পশ্চিম থাইল্যান্ড এবং উত্তর লাওসে রুয়াক ও মেকং নদীর মিলনস্থলে অবস্থিত প্রায় ২ লাখ কিলোমিটারের এক বিস্তৃত পার্বত্য অঞ্চল গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল।
১৯৭১ সালে তৎকালীন মার্কিন কূটনীতিক মার্শাল গ্রিন আফিম ব্যবসাবিষয়ক একটি প্রেস কনফারেন্সে ‘গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল’ শব্দটি ব্যবহার করেন। দুই নদীর মাঝের সোপ রুয়াক নামের থাইল্যান্ডের অংশটি বর্তমানে একটি পর্যটক আকর্ষণে পরিণত হয়েছে। এখানে রয়েছে হাউস অফ আফিম মিউজিয়াম, একটি হল অব আফিম এবং গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল পার্ক।
থাইল্যান্ডের যে প্রদেশগুলো নিয়ে এই গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল গঠিত সেগুলোর মধ্যে বৃহত্তম হচ্ছে চিয়াং মাই। ব্যাংকক থেকে ৬৮৫ কিলোমিটার উত্তরে মায়ে পিং নদীর অববাহিকায় প্রদেশটি অবস্থিত। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর গড় উচ্চতা ৩০০ মিটার। থাই উচ্চভূমির পর্বতমালা পরিবেষ্টিত অঞ্চলটির ক্ষেত্রফল প্রায় ২২ হাজার ১৩৫ বর্গকিলোমিটার।
আরো পড়ুন: ভুটান ভ্রমণ: জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান, যাওয়ার উপায় ও আনুষঙ্গিক খরচ
চিয়াং মাইয়ের শাসক থাম্মালাংকা ব্যাংককের রাজা দ্বিতীয় রামাকে একটি সাদা হাতি উপহার দিয়েছিলেন। সেই থেকে সাদা হাতি থাইল্যান্ডের একটি রাজকীয় প্রতীক হিসেবে স্বীকৃত। প্রদেশটির সিলমোহরেও কাঁচের মণ্ডপে সাদা হাতি রাখা হয়েছে। তাছাড়া এটি চিয়াং মাইতে বৌদ্ধ ধর্মের বিকাশের বিষয়টিকেও প্রতিনিধিত্ব করে।
চিয়াং মাই-এর জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থানগুলো
.
ওয়াত ফা লাত
ডোই সুথেপের লীলাভূমি বন পাহাড়ে অবস্থিত এই মন্দিরটি ‘গুপ্ত মন্দির’ বা ‘বন মন্দির’ নামেও পরিচিত। নামের মতো জায়গাটি সত্যিকার অর্থেই শহরের কোলাহল থেকে একদম মুক্ত। পুরোনো পাথরের কাঠামো, তাতে অপূর্ব খোদাই, ঝর্ণা এবং শান্ত বাগান সব মিলিয়ে জায়গাটিকে রহস্যময় করে তুলেছে।
ট্রেকারদের কাছে বহুল সমাদৃত পথ ‘মঙ্ক্স ট্রেইল’ ধরে এই মন্দির পর্যন্ত উঠে যাওয়া যায়। বনের মধ্য দিয়ে এঁকেবেঁকে চলে যাওয়া অপরূপ এই হাইকিং পথের শুরু হয় চিয়াং মাই ইউনিভার্সিটির কাছ থেকে। মোটামোটি সহজ এই পথটি হাইক করতে প্রায় ৩০ মিনিট সময় লাগে।
আরো পড়ুন: দিনাজপুরের রামসাগর দীঘি ভ্রমণ: যাওয়ার উপায় ও আনুষঙ্গিক খরচ
দোই ইন্থানন জাতীয় উদ্যান
একসঙ্গে অনেকগুলো ঝর্ণা দেখতে হলে প্রবেশ করতে হবে এই উদ্যানে। দর্শনার্থীদের জন্য দোই ইন্থাননের প্রবেশ মূল্য ৩০০ থাই বাত বা ১ হাজার ৬১ টাকা (১ থাই বাত = ৩ দশমিক ৫৪ বাংলাদেশি টাকা)। যাওয়ার পথে দেখা মিলবে ওয়াচিরাথান জলপ্রপাতের। তারপর একদম ভেতরে রয়েছে ফা ডক সিউ জলপ্রপাত।
দোই ইন্থাননের চূড়া এবং টুইন প্যাগোডার সবথেকে কাছের গ্রাম বান খুন ক্লাং। এই গ্রামের প্রধান আকর্ষণ বিশাল জলপ্রপাত সিরিফুম। উদ্যান এলাকার বাইরে কাছেই রয়েছে মায়ে ইয়া, যেটি থাইল্যান্ডের সর্বোচ্চ জলপ্রপাতগুলোর একটি।
ওয়াত ফ্রা দোই সুথেপ
চিয়াং মাই-এর সবচেয়ে সমাদৃত মন্দিরগুলোর মধ্যে ওয়াত ফ্রা অন্যতম, যার অবস্থান দোই সুথেপ পর্বত চূড়ায়। ১৩৮৩ সালের দিকে স্থাপিত এই অত্যাশ্চর্য মন্দিরটির কেন্দ্রে রয়েছে একটি স্টুপা বা চেডি। ধ্যানের স্থান হিসেবে ব্যবহৃত হওয়া ঢিবির মতো অর্ধ গোলাকার এই স্থাপনাটি বহু বছর ধরে বুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে সংরক্ষিত। এখান থেকে পাখির চোখে চিয়াং মাই ও তার আশেপাশের গ্রামাঞ্চলের শ্বাসরুদ্ধকর মনোরম দৃশ্য অবলোকন করা যায়। সূর্যোদয় দেখার জন্য এই স্থানটি বেশ জনপ্রিয়।
আরো পড়ুন: সুন্দরবনের কটকা সমুদ্র সৈকত: যাওয়ার উপায় ও আনুষঙ্গিক ভ্রমণ খরচ
ওয়াত ফ্রা দ্যাত দোই খাম
টেম্পল অব দ্য গোল্ডেন মাউন্টেন নামে পরিচিত এই মন্দিরটি চিয়াং মাইয়ের ঠিক দক্ষিণ-পশ্চিমে একটি পাহাড়ে অবস্থিত। এখানকার ১৭-মিটার লম্বা বুদ্ধ মূর্তিটি বহুদূর থেকে চোখে পড়ে। প্রায় ১ হাজার ৩০০ বছরেরও বেশি পুরোনো এই মন্দিরের সর্বোত্তম অংশটি হচ্ছে পৌরাণিক নাগা সর্প ঘেরা লম্বা সিঁড়ি। সিঁড়ি ধরে যত ওপরে ওঠা যায় চিয়াং মাই ও পাশ্ববর্তী উপত্যকার মনোরম দৃশ্য ততই উন্মুক্ত হতে থাকে।
২ সপ্তাহ আগে
ব্যাংককে বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের মাধ্যমে বিদেশ সফর শুরু হবে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের
সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে আয়োজিত হতে যাওয়া বিমসটেক সম্মেলনে যোগ দেবেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে এটাই হতে যাচ্ছে তার প্রথম বিদেশ সফর।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অধ্যাপক ইউনূস ৪ সেপ্টেম্বর সম্মেলনে বক্তব্য রাখবেন।
বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টিসেক্টোরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশনের (বিমসটেক) পরবর্তী সম্মেলনের আয়োজক থাইল্যান্ড। বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে বাংলাদেশ।
সফরের খসড়া সূচি অনুযায়ী, প্রধান উপদেষ্টা আগামী ৩ সেপ্টেম্বর ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন এবং ৫ সেপ্টেম্বর দেশে ফিরবেন।
এ সফরে সম্মেলনের অংশগ্রহণের পাশাপাশি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকসহ বেশ কয়েকটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করতে পারেন প্রধান উপদেষ্টা।
সম্প্রতি বিমসটেকের সেক্রেটারি জেনারেল ইন্দ্র মণি পান্ডে বলেন, পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলনে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য প্রাপ্তি থাকবে যেগুলো বিমসটেকের ভবিষ্যতের জন্য একটি দিকনির্দেশনা নির্ধারণ করবে।
আসন্ন এই শীর্ষ সম্মেলন বিমসটেকের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতায় নতুন প্রাণশক্তি যোগাবে বলে আশা প্রকাশ করেন বিমসটেক মহাসচিব।
সম্প্রতি ঢাকায় বিমসটেকের সদর দপ্তরে বিমসটেকের কার্যক্রম নিয়ে একটি আয়োজনে তিনি বলেন, ‘বিমসটেকের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ রয়েছে বলে আমি বিশ্বাস করি। বিমসটেককে সফল করতে সব সদস্য রাষ্ট্র সত্যিকার অর্থে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
তিনি আরও বলেন, এবারের সম্মেলনে ব্যাংকক ভিশন-২০৩০ গ্রহণ করা হবে যা বিমসটেককে দিকনির্দেশনা দেওয়ার একটি পূর্ণাঙ্গ দলিল হবে।
নিজেদের মধ্যে বহুমুখী সহযোগিতার জন্য দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সাতটি দেশের সমন্বয়ে গঠিত হয় বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি-সেক্টোরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন (বিমসটেক)।
৩ মাস আগে
৬ দিনের সফর শেষে দেশের উদ্দেশে ব্যাংকক ছেড়েছেন প্রধানমন্ত্রী
থাইল্যান্ডে ছয় দিনের সরকারি সফর শেষে দেশের উদ্দেশে ব্যাংকক ত্যাগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইট স্থানীয় সময় সোমবার (২৯ এপ্রিল) সকাল ১০টায় ডন মুয়াং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
ফ্লাইটটি বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে।
দু'দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী শ্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় সফরে গত ২৪ এপ্রিল ব্যাংককে যান শেখ হাসিনা।
আরও পড়ুন: থাইল্যান্ড সফরকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে মাইলফলক বললেন শেখ হাসিনা
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ২৬ এপ্রিল গভর্নমেন্ট হাউসে থাই প্রধানমন্ত্রী থাভিসিনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন এবং দুই নেতার উপস্থিতিতে ভিসা অব্যাহতি, জ্বালানি, পর্যটন ও কাস্টমস বিষয়ক সহযোগিতা এবং বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) নিয়ে আলোচনার বিষয়ে পাঁচটি দ্বিপক্ষীয় নথি সই হয়।
সেখানে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থাভিসিন আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজে অংশ নিয়ে শেখ হাসিনা তার এই সফরকে দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে অভিহিত করেন।
তিনি বলেন, ‘এই সরকারি সফর আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। এটি আমাদের দুই দেশের মধ্যে ফলপ্রসূ অংশীদারিত্বের নতুন যুগের সূচনা করেছে।’
আরও পড়ুন: ৫টি দ্বিপক্ষীয় নথিতে সই করেছে ঢাকা-ব্যাংকক
এছাড়া প্রধানমন্ত্রী ২৫ এপ্রিল দুসিথ প্রাসাদের অ্যামফর্ন সাথার্ন হলে থাইল্যান্ডের রাজা ও রানী মহা ভাজিরালংকর্ন ফ্রা ভাজিরা ক্লাওচা উয়ুয়া এবং সুথিদা বজ্রসুধা বিমলা লক্ষণের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
বহুপক্ষীয় উদ্যোগের অংশ হিসেবে শেখ হাসিনা ২৫ এপ্রিল থাইল্যান্ডের ব্যাংককে জাতিসংঘ সম্মেলন কেন্দ্রের ইউএন এসকাপ হলে (২য় তলায়) জাতিসংঘের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসকাপ) ৮০তম অধিবেশনে বক্তব্য দেন।
ঢাকা ও ব্যাংককের মধ্যে সই হওয়া পাঁচটি নথি হলো- একটি চুক্তি, তিনটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং একটি লেটার অব ইনটেন্ট (এলওআই), জ্বালানি সহযোগিতা বিষয়ক সমঝোতা স্মারক; কাস্টমস সম্পর্কিত বিষয়ে সহযোগিতা ও পারস্পরিক সহায়তা সম্পর্কিত সমঝোতাপত্র; পর্যটন ক্ষেত্রে সহযোগিতা সংক্রান্ত সমঝোতাপত্র; এবং এলওআই ২০২৪ সালের মধ্যে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) নিয়ে আলোচনা শুরু করবে।
২৪ এপ্রিল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে ডন মুয়াং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়।
আরও পড়ুন: ৬ দিনের থাইল্যান্ড সফর শেষে সোমবার দেশে ফিরবেন প্রধানমন্ত্রী
৬ মাস আগে
আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
ব্যাংককে জাতিসংঘ সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠেয় ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল কমিশন ফর এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিকের (এসকাপ) ৮তম অধিবেশনে যোগ দিতে আগামী ২৪ এপ্রিল থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এসকাপ সম্মেলনটি আগামী ২২ থেকে ২৬ এপ্রিল থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের ঈদের উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী
সরকারের সিনিয়র এক কর্মকর্তা ইউএনবিকে জানিয়েছেন, অর্থমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ এবং প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে থাকবেন।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলে আরও থাকবেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
একটি কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, সফরকালে একটি দ্বিপক্ষীয় উপাদান যুক্ত করার বিষয়ে আলোচনা চলছে, যাতে অর্ধ ডজন দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা নথি সই হতে পারে।
আগামী ২৭ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
'লিভারেজিং ডিজিটাল ইনোভেশন ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট ইন এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিক' প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ৮তম অধিবেশনটি টেকসই উন্নয়নের জন্য ২০৩০ এজেন্ডা দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য ডিজিটাল উদ্ভাবনকে কাজে লাগাতে এই অঞ্চলে সহযোগিতামূলক পদক্ষেপ জোরদার করার একটি সুযোগ তৈরি করবে।
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ডিজিটাল উদ্ভাবন কীভাবে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলকভাবে অবদান রাখতে পারে, সে বিষয়ে আলোচনার লক্ষ্যে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সরকারি নেতা ও মন্ত্রী এবং অন্যান্য মূল স্টেকহোল্ডারদের এই অধিবেশনে মিলিত করবে।
আয়োজকরা বলছেন, সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীরা ডিজিটাল উদ্ভাবনের রূপান্তরমূলক সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে উন্মোচনের সুযোগগুলো চিহ্নিত করা এবং টেকসই উন্নয়নে তাদের অবদান জোরদার করার পন্থাগুলো নিয়েও আলোচনা করতে সক্ষম হবেন।
একটি ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলা অংশীদার এবং স্টেকহোল্ডারদের বিস্তৃত পরিসরে সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ করে দেবে, যারা ইতোমধ্যে ডিজিটাল উদ্ভাবনগুলোর মাধ্যমে এই অঞ্চল জুড়ে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অবদান রাখছে।
টেকসই উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল এককভাবে অবস্থান করছে।
ইতোমধ্যে, এই অঞ্চলটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ডিজিটাল অর্থনীতি, গভটেক এবং ইন্টারনেট অফ থিংসের মতো অগ্রণী প্রযুক্তিনির্ভর ডিজিটাল প্রক্রিয়ায় পরিচালিত উদ্ভাবনের জন্য একটি গতিশীল কেন্দ্র হিসাবে স্বীকৃত হয়েছে। তবুও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যাপক সম্মিলিত প্রচেষ্টা জোরদার করতে আরও দক্ষতা এবং ডিজিটাল উদ্ভাবনকে কাজে লাগাতে এই অঞ্চলের একটি পরিকল্পনা প্রয়োজন।
আরও পড়ুন: ঈদের শুভেচ্ছায় জনকল্যাণে আওয়ামী লীগের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত প্রধানমন্ত্রীর
আসুন সুন্দর ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে একযোগে কাজ করি: পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে ভিডিও বার্তায় প্রধানমন্ত্রী
৭ মাস আগে
ব্যাংককে সুরা কৃষ্ণ চাকমার জয়জয়কার
দক্ষতা ও শক্তির অত্যাশ্চর্য প্রদর্শনী বাংলাদেশের বক্সিং গর্ব সুরা কৃষ্ণ চাকমার। যিনি পরিচিত তার বিদ্যুৎগতির হাতের জন্য। আজ ব্যাংককে একটি আন্তর্জাতিক ম্যাচে অভূতপূর্ব জয় অর্জন করেছেন সুরা কৃষ্ণ চাকমা।
স্পেসপ্লাস ভেন্যুতে থাইল্যান্ডের প্রধান প্রোমোটার হাইল্যান্ড প্রোমোশনস আয়োজিত বহুল প্রত্যাশিত ইভেন্ট, "ওয়ে অব দ্য চ্যাম্পিয়নস: রোয়ার অব ড্রাগনস"-এ লাইটওয়েট বিভাগে থাই প্রতিযোগী সোরনরাম সোপাকুলের মুখোমুখি হয়েছেন "জুম্মো রক" নামে পরিচিত সুরা কৃষ্ণ।
আরও পড়ুন: বিপিএল ২০২৪: রংপুরকে হারিয়ে বরিশালের জয়
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রাথমিকভাবে ছয় রাউন্ডের জন্য নির্ধারিত এই বাউটটি নাটকীয়ভাবে সংক্ষিপ্ত হয়ে যায়। কারণ দ্বিতীয় রাউন্ডের মাত্র ১ মিনিট ৫০ সেকেন্ডের মধ্যে নকআউট দেন সুরা কৃষ্ণ। তার শক্তিশালী ঘুষি এবং সূক্ষ্ণ ধাক্কার দেওয়ার দুর্দান্ত সংমিশ্রণ দর্শকদের মুগ্ধ করেছিল। এর মধ্যে দিয়েই ফুটে উঠে তার বক্সিং দক্ষতা।
এশিয়ান বক্সিং ফেডারেশনের অধীনে সুপার লাইটওয়েট আন্তঃমহাদেশীয় চ্যাম্পিয়নশিপে সুরা কৃষ্ণের বিজয় অর্জন এই জয়ের অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে; যা বিশ্বব্যাপী বক্সিং আইকন হিসেবে তার অবস্থানকে আরও দৃঢ় করবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বক্সিং ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আদনান হারুন ও ভাইস চেয়ারম্যান আরমান হকসহ আরও অনেকে। তারা সুরা কৃষ্ণের অসাধারণ কীর্তি উদযাপন করেন।
হারুন তার বিবৃতিতে অত্যন্ত গর্ব প্রকাশ করে বলেন, ‘থাইল্যান্ডের সবচেয়ে বড় প্রচারে আমাদের দেশের সেরা লাইটওয়েট বক্সারের জয়ের সাক্ষী হওয়া আমাদের জন্য আনন্দের এবং গর্বের মুহূর্ত।’
টুর্নামেন্টে সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, ভারত, পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের মতো বিভিন্ন দেশের বক্সারদের প্রতিভা তুলে ধরে ১০টি বাউট অনুষ্ঠিত হয়।
ডব্লিউবিএ (ওয়ার্ল্ড বক্সিং অ্যাসোসিয়েশন) এশিয়া ও এশিয়ান বক্সিং ফেডারেশন উভয়ই ইভেন্টটির প্রতিযোগিতায় ক্রীড়াবিদদের মান বজায় রেখেছিল।
আরও পড়ুন: শোয়েব মালিকের সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা সানিয়া মির্জার পরিবারের
চোখের সমস্যায় সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন সাকিব
৯ মাস আগে
ব্যাংককে বাংলাদেশ দূতাবাসে জাতীয় প্রবাসী দিবস-২০২৩ উদযাপন
ব্যাংককের বাংলাদেশ দূতাবাসে শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রবাসী দিবস-২০২৩ উদযাপন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে দূতাবাসের কাউন্সেলর (শ্রম) মো. ফাহাদ পারভেজ বসুনীয়া জাতীয় প্রবাসী দিবসের উপর তাৎপর্যপূর্ণ বক্তব্য দেন।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রীর দেওয়া বাণী পাঠ করেন যথাক্রমে দূতাবাসের মিনিস্টার (রাজনৈতিক) ও মিশন উপপ্রধান মালেকা পারভীন, মিনিস্টার (কনস্যুলার) হাসনাত আহমেদ, কাউন্সেলর (ইকনোমিক) সারোয়ার আহমেদ সালেহীন, কাউন্সেলর ও দূতালয় প্রধান মো. মাসূমুর রহমান এবং কাউন্সেলর (শ্রম) মো. ফাহাদ পারভেজ বসুনীয়া।
আলোচনা পর্বে ‘প্রবাসীর কল্যাণ, মর্যাদা-আমাদের অঙ্গীকার, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ায় তারাও সমান অংশীদার’- প্রতিপাদ্যের উপর দূতাবাসের মিনিস্টার (রাজনৈতিক) ও মিশন উপপ্রধান মালেকা পারভীন অংশ নেন।
তিনি বলেন, কোভিড-১৯ মহামারির সময় বাংলাদেশ সরকারের সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ফলে বিপুল প্রবাসী কর্মীর কল্যাণ নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে। প্রবাসী কর্মীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের রিজার্ভ বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছেন।
আরও পড়ুন: ব্যাংককে বাংলাদেশ দূতাবাসে বিজয় দিবস উদযাপিত
১০ মাস আগে
থাইল্যান্ডের পশ্চিমাঞ্চলে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
থাইল্যান্ডের পশ্চিমাঞ্চলে মঙ্গলবার বাস দুর্ঘটনায় ১৪ জন নিহত ও ৩০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন।
স্থানীয় এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, রাজধানী ব্যাংকক থেকে দক্ষিণের সংখলা প্রদেশের দিকে যাওয়ার পথে প্রাচুয়াপ খিরি খান প্রদেশে দুর্ঘটনাটি ঘটে। ৪৯ জনকে বহনকারী বাসটি হাট ওয়ানাকর্ন জাতীয় উদ্যানের কাছে একটি গাছের সঙ্গে ধাক্কা খায়।
প্রাচুয়াপ খিরি খান প্রদেশ থাইল্যান্ড উপসাগর ও মিয়ানমার উপসাগরের মধ্যবর্তী একটি উপকূলীয় অঞ্চলে অবস্থিত।
হুয়ে ইয়াং পুলিশ স্টেশনের সুপারিনটেনডেন্ট উইরাপাট কেতেসা বলেন, ‘আমরা ধারণা করছি, চালক হয়তো ঘুমিয়ে পড়েছিলেন। দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে যাওয়া চালকের রক্ত পরীক্ষার ফলাফলের জন্য কর্মকর্তারা অপেক্ষা করছেন।’
তিনি আরও বলেন, কী কারণে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে তা তদন্ত করে দেখছে পুলিশ।
পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, নিহতদের অধিকাংশই থাই এবং কয়েকজন বার্মিজ।
সাওয়াং রুংরুয়েং রেসকিউ ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, আহত ৩৫ জনকে স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক হামলায় ফের নিহত ২
পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলে যাত্রীবাহী বাসে গুলি, নিহত ৯
১১ মাস আগে
রোহিঙ্গা শরণার্থী বিষয়ক উচ্চ পর্যায়ের আঞ্চলিক বৈঠকে যোগ দিতে ব্যাংককে মোমেন
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন রোহিঙ্গা শরণার্থী বিষয়ক উচ্চ পর্যায়ের আঞ্চলিক বৈঠকে যোগ দিতে বর্তমানে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে অবস্থান করছেন। আগামী মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) এই সম্মেলনটি শুরু হবে।
সোমবার (১৬ অক্টোবর) রুদ্ধদ্বার বৈঠকে যোগ দিতে মোমেন ব্যাংককে পৌঁছেছেন বলে ইউএনবিকে জানিয়েছেন এক কর্মকর্তা।
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে জেনেভায় অনুষ্ঠিতব্য গ্লোবাল রিফিউজি ফোরামের (জিআরএফ) আগে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য সহায়তা চাওয়া হবে। একই সঙ্গে আশ্রয়দাতা সম্প্রদায়ের জন্য আন্তর্জাতিক সমর্থন চাওয়া হবে।
আরও পড়ুন: মার্কিন মিশনের সুপারিশ নিয়ে আমাদের মন্তব্য করার কিছু নেই: মোমেন
জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডিও বৈঠকে যোগ দিতে থাইল্যান্ড সফর করছেন।
সফরের অংশ হিসেবে গ্র্যান্ডি ১৭ অক্টোবর রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের আঞ্চলিক বৈঠকের উদ্বোধন করবেন।
ইউএনএইচসিআর জানিয়েছেন, যুক্তরাজ্যের ইন্দো-প্যাসিফিক বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এবং জনসংখ্যা, শরণার্থী ও অভিবাসন ব্যুরোর মার্কিন ডেপুটি অ্যাসিসট্যান্ট সেক্রেটারি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে অংশ নিচ্ছেন।
উল্লেখ্য, ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে কক্সবাজার জেলা ও ভাসানচরে আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: চলতি মাসে ব্রাসেলসে গ্লোবাল গেটওয়ে ফোরামে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী: মোমেন
১ বছর আগে
ব্যাংককে রোহিঙ্গা শরণার্থীবিষয়ক উচ্চ পর্যায়ের আঞ্চলিক বৈঠক ১৭ অক্টোবর
জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি আগামী ১৫ থেকে ১৭ অক্টোবর থাইল্যান্ড সফর করবেন।
সফরের অংশ হিসেবে হাইকমিশনার গ্র্যান্ডি ১৭ অক্টোবর ব্যাংককে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নিয়ে একটি উচ্চ পর্যায়ের আঞ্চলিক বৈঠকের উদ্বোধন করবেন।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা শরণার্থীদের খাদ্য সাহায্য আবারও কমলো, বাংলাদেশে জরুরি অর্থায়নে জাতিসংঘের আহ্বান
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে জেনেভায় গ্লোবাল রিফিউজি ফোরামের (জিআরএফ) আগে এই রুদ্ধদ্বার বৈঠকে ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী যাদের বেশিরভাগই বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে, তাদের জন্য আন্তর্জাতিক সমর্থন চাওয়া হবে। একই সঙ্গে তাদের আশ্রয়দাতা সম্প্রদায়ের জন্যও সমর্থন চাওয়া হবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, যুক্তরাজ্যের মিনিস্টার অব স্টেট ফর ইন্দো-প্যাসিফি এবং যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যা, শরণার্থী ও অভিবাসন ব্যুরোর ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি এই উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে অংশ নিচ্ছেন।
বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা ও ভাসানচরে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিচ্ছে।
আরও পড়ুন: তহবিল কমে যাওয়ায় বাংলাদেশে নতুন সংকটের মুখে রোহিঙ্গা শরণার্থীরা: জাতিসংঘ
রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে চর্মরোগের প্রাদুর্ভাবে জরুরি সেবার আহ্বান জানিয়েছে এমএসএফ
১ বছর আগে
থাইল্যান্ড থেকে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
ব্যাংককে অনুষ্ঠিত এশিয়া অলিম্পিক কাউন্সিলের ৪২তম সাধারণ সভায় যোগদান শেষে থাইল্যান্ড থেকে দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।
থাইল্যান্ড সফরকালে, সেনাপ্রধান বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবে বৈঠকে যোগ দেন। ২০২৩-২০২৭ সেশনের জন্য ওসিএ-এর কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে ভোট দেন।
আরও পড়ুন: শান্তি মিশনে যৌথ কন্টিনজেন্ট মোতায়েনের লক্ষ্যে গাম্বিয়া সফরে সেনাপ্রধান
মঙ্গলবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ জনসংযোগ (আইএসপিআর) সংবাদমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, তিনি বিভিন্ন দেশের ক্রীড়া নেতাদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে অংশ নেন এবং পারস্পরিক ক্রীড়া উন্নয়ন সংক্রান্ত বিষয়ে মতবিনিময় করেন।
এর আগে শুক্রবার সকালে অলিম্পিক কাউন্সিল অব এশিয়ার ৪২তম সাধারণ সভায় যোগ দিতে সরকারি সফরে থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন সেনাপ্রধান।
আরও পড়ুন: থাইল্যান্ডে অলিম্পিক কাউন্সিল অব এশিয়ার বৈঠকে যোগ দেবেন সেনাপ্রধান
স্ত্রীকে নিয়ে হজে রওনা হয়েছেন সেনাপ্রধান শফিউদ্দিন
১ বছর আগে