ভারত
ভারতে নতুন প্রায় ৮১ হাজার করোনা রোগী শনাক্ত
ভারতে গত ২৪ ঘণ্টায় ৮০ হাজার ৮৩৪ জনের শরীরে করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে।
নতুন আক্রান্তদের নিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৯৪ লাখ ৩৯ হাজার ৯৮৯ জনে। রবিবার দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এই তথ্য নিশ্চিৎ করে।
আরও পড়ুন : ভারতে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালো ১৭ জন
এছাড়া শনিবার সকাল থেকে রবিবার সকাল পর্যন্ত দেশটিতে করোনায় মারা গেছেন ৩ হাজার ৩০৩ জন। মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৭০ হাজার ৩৮৪।
এ নিয়ে টানা ষষ্ঠ দিন দেশেটিতে ১ লাখের নিচে রোগী শনাক্ত হয়েছে। গত এপ্রিল-মে মাসে বেশ কয়েক দিন ৪ লাখের ওপরে রোগী শনাক্ত হয়। এই সময়টাকে ভারতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন শনাক্তসহ বর্তমানে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১ লাখ ২৬ হাজার ১৫৯ জন।
আরও পড়ুন:ভারতে করোনায় একদিনে রেকর্ড মৃত্যু ও শনাক্ত
এ পর্যন্ত দেশেটিতে মোট ২ কোটি ৮ লাখ ৪৩ হাজার ৪৪৬ জন সুস্থ হয়েছেন, এদের মধ্যে শনিবার সকাল পর্যন্ত ১ লাখ ৩২ হাজার ৬২ জন সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন।
ভারতে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালো ১৭ জন
ভারতের উত্তরপ্রদেশের কানপুর শহরে বাসের সাথে থ্রি হুইলারের মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত ১৭ জন নিহত এবং পাঁচ যাত্রী আহত হয়েছে।
বুধবার এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার কথা নিশ্চিত করে রাজ্য পুলিশ।
মঙ্গলবার রাতে কানপুর জেলায় এই দুর্ঘটনাটি ঘটে। যাত্রীবাহী বাসটি উত্তর প্রদেশের রাজধানী লখনৌ থেকে জাতীয় রাজধানী দিল্লির দিকে যাচ্ছিল।
আরও পড়ুন: পাকিস্তানে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত ৩০
কানপুর রেঞ্জ পুলিশের মহাপরিদর্শক মোহিত আগারওয়াল বলেন, ‘দু’টি গাড়ির মধ্যে সংঘর্ষের পর বাসটি উল্টে যায়। ঘটনাস্থলেই ১৭ জন মারা যান এবং আহত ৫ জনকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বুরকিনা ফাসোতে ১০০ বেসামরিক মানুষকে হত্যা
প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিল থেকে কানপুরের এই দুর্ঘটনায় নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে দুই লাখ রুপি করে এবং আহতদের ৫০ হাজার রুপি করে সহায়তা দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এক টুইটে এই ঘোষণা দেয়া হয়।
আরও পড়ুন:প্রতিশোধ নিচ্ছে ইরান: ইরাকে মার্কিন বিমান ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ভারত সরকার সাম্প্রতিক বছরগুলিতে কঠোর ট্রাফিক আইন প্রয়োগ করেও সড়ক দুর্ঘটনা রোধে ব্যর্থ হয়েছে। ভারতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিবছর প্রায় ১০ লাখের বেশি মানুষ মারা যায়।
বিশ্বে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৭ কোটি ৪০ লাখ
একদিকে বিশ্বজুড়ে কয়েকটি দেশে নতুন সংক্রমণের সংখ্যা কমে যাওয়া, অপরদিকে করোনা টিকা কার্যক্রম পরিচালনার পরও দিন-দিন বাড়ছে করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যু। সেই সাথে নতুনভাবে যুক্ত হয়েছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের সংক্রমণ।
ইতোমধ্যেই বিশ্বে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৭ কোটি ৩৯ লাখের কাছাকাছি পৌঁছেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিনস্ বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বুধবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১৭ কোটি ৩৮ লাখ ৮৭ হাজার ৮৬৪ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া প্রাণঘাতী এই করোনাভাইরাসে মারা গেছেন ৩৭ লাখ ৪৪ হাজার ৩৭৮ জন।
আরও পড়ুন: করোনায় দেশে একদিনে ৪৪ প্রাণহানি, শনাক্ত ২৩২২
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা ৩ কোটি ৩৩ লাখ ৯০ হাজার ৬৯৪ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ৫ লাখ ৯৮ হাজার ৩২৩ জন।
বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারতে চলমান করোনার তাণ্ডবে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছে ২ কোটি ৮৯ লাখ ৯৬ হাজার ৪৭৩ জন এবং এখন পর্যন্ত মারা গেছে প্রায় ৩ লাখ ৫০ হাজার মানুষ।
এদিকে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যু সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৭৬ হাজার ৭৯২ জনে। দেশটিতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১ কোটি ৭০ লাখ ৩৭ হাজার ১২৯ জন।
আরও পড়ুন: সুশাসনের ঘাটতি করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণকে দীর্ঘায়িত করছে: টিআইবি
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
মঙ্গলবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, করোনায় সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ৪৪ জন মারা গেছেন। এনিয়ে দেশে মোট মৃত্যু ১২ হাজার ৯১৩ জনে দাঁড়াল।
এছাড়া একদিনে ২ হাজার ৩২২ জনের শরীরে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এনিয়ে মোট শনাক্ত ৮ লাখ ১৫ হাজার ২৮২ জনে পৌঁছেছে।
এর আগে সোমবার অধিদপ্তর জনায়, ২৪ ঘণ্টায় ৩০ জন মারা গেছেন এবং ১ হাজার ৯৭০ আক্রান্ত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: করোনা: রামেক হাসপাতালে ২৪ ঘণ্টায় ৭ জনের মৃত্যু
গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ১২.১২ শতাংশ। ২৪ ঘণ্টায় ১৯ হাজার ১৬৫টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
নতুন করে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ৬২ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৫৫ হাজার ৩০২ জন। সুস্থতার হার ৯২ দশমিক ৬৪ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১.৫৮ শতাংশ।
বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত ১৭ কোটি ৩৫ লাখ ছাড়ালো
বিশ্ব জুড়ে করোনার টিকা কার্যক্রম পরিচালনার পরও দিন-দিন বাড়ছে করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যু। সেই সাথে নতুনভাবে যুক্ত হয়েছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের সংক্রমণ।
ইতোমধ্যেই বিশ্বে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৭ কোটি ৩৫ লাখ ছাড়িয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিনস্ বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১৭ কোটি ৩৫ লাখ ৩৮ হাজার ৮০১ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া প্রাণঘাতী এই করোনাভাইরাসে মারা গেছেন ৩৭ লাখ ৩৪ হাজার ৬৫৪ জন।
আরও পড়ুন: করোনায় বিশ্বে মোট আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৭ কোটি ৩২ লাখ
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা ৩ কোটি ৩৩ লাখ ৭৭ হাজার ৬৩২ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ৫ লাখ ৯৭ হাজার ৯৪৬ জন।
বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারতে চলমান করোনার তাণ্ডবে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছে ২ কোটি ৮৯ লাখ ৯ হাজার ৯৭৫ জন এবং এখন পর্যন্ত মারা গেছে ৩ লাখ ৪৯ হাজার ১৮৬ জন।
এদিকে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যু সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৭৪ হাজার ৪১৪ জনে। দেশটিতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১ কোটি ৬৯ লাখ ৮৪ হাজার ২১৮ জন।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
সোমবার বিকালে অধিদপ্তরের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, করোনাভাইরাসে দেশে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩০ জন মারা গেছেন। এনিয়ে দেশে মোট মৃত্যু ১২ হাজার ৮৬৯ জনে দাঁড়াল।
এছাড়া একদিনে ১ হাজার ৯৭০ জনের শরীরে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এনিয়ে মোট শনাক্ত ৮ লাখ ১২ হাজার ৯৬০জনে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: চীনের ‘করোনাভ্যাক’ ব্যবহারের অনুমোদন দিল বাংলাদেশ
এর আগে রবিবার অধিদপ্তর জনায়, ২৪ ঘণ্টায় ৩৮ জন মারা গেছেন এবং ১ হাজার ৬৭৬ আক্রান্ত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: রাশিয়া থেকে ৫ মিলিয়ন টিকা কিনতে আগ্রহী বাংলাদেশ: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ১১.৪৭ শতাংশ। ২৪ ঘণ্টায় ১৭ হাজার ১৬৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
নতুন করে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৯১৮ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৫৩ হাজার ২৪০ জন। সুস্থতার হার ৯২ দশমিক ৬৫ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১.৫৮ শতাংশ।
করোনায় বিশ্বে মোট আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৭ কোটি ৩২ লাখ
বিশ্ব জুড়ে করোনার টিকা কার্যক্রম পরিচালনার পরও দিন-দিন বাড়ছে করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যু। সেই সাথে নতুনভাবে যুক্ত হয়েছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের সংক্রমণ। ইতোমধ্যেই বিশ্বে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৭ কোটি ৩২ লাখের কাছাকাছি পৌঁছেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিনস্ বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, সোমবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১৭ কোটি ৩১ লাখ ৯৭ হাজার ৯৪৪ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া প্রাণঘাতী এই করোনাভাইরাসে মারা গেছেন ৩৭ লাখ ২৬ হাজার ১০৭ জন।
আরও পড়ুন: করোনায় একদিনে আরও ৩৮ মৃত্যু, শনাক্ত ১৬৭৬
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা ৩ কোটি ৩৩ লাখ ৬২ হাজার ৫৩৫ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ৫ লাখ ৯৭ হাজার ৬২৮ জন।
বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারতে চলমান করোনার তাণ্ডবে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছে ২ কোটি ৮৮ লাখ ৯ হাজার ৩৩৯ জন এবং এখন পর্যন্ত মারা গেছে ৩ লাখ ৪৬ হাজার ৭৫৯ জন।
আরও পড়ুন: চীনের ‘করোনাভ্যাক’ ব্যবহারের অনুমোদন দিল বাংলাদেশ
এদিকে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যু সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৭৩ হাজার ৪০৪ জনে। দেশটিতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১ কোটি ৬৯ লাখ ৪৭ হাজার ৬২ জন।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
করোনাভাইরাসে দেশে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৮ জন মারা গেছেন বলে রবিবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। এনিয়ে দেশে মোট মৃত্যু ১২ হাজার ৮৩৯ জনে দাঁড়াল।
এছাড়া একদিনে ১ হাজার ৬৭৬ জনের শরীরে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এনিয়ে মোট শনাক্ত ৮ লাখ ১০ হাজার ৯৯০জনে পৌঁছেছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ১০.৭৩ শতাংশ। ২৪ ঘণ্টায় ১৬ হাজার ৬১৩ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
নতুন করে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৮৯৭ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৫১ হাজার ৩২২ জন। সুস্থতার হার ৯২ দশমিক ৬৪ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১.৫৮ শতাংশ।
আরও পড়ুন: রাশিয়া থেকে ৫ মিলিয়ন টিকা কিনতে আগ্রহী বাংলাদেশ: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
এদিকে, চীনের সিনোভ্যাক লাইফ সাইন্স কোম্পানির তৈরি ‘করোনভ্যাক’ ভ্যাকসিন জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে বাংলাদেশের ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
এম/এস ইনসেপ্টা ভ্যাক্সিনের আবেদনের ভিত্তিতে রবিবার এই অনুমোদনের সিদ্ধান্ত জানায় সংস্থাটি। এর আগে গত ৩ জুন ইনসেপ্টা ভ্যাকসিন এটি অনুমোদনের জন্য আবেদন করে।
‘করোনভ্যাকের’ বাংলাদেশ প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছে এম/এস ইনসেপ্টা ভ্যাক্সিন লিমিটেড।
প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য ব্যবহৃত এই করোনা ভ্যাকসিন ইতোমধ্যেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন পেয়েছে।
ঔষধ প্রশাসনের প্রেরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চীনা কর্তৃপক্ষ গত ৯ ফেব্রুয়ারি এই ভ্যাক্সিনটির অনুমোদন দেয়। বর্তমানে বিশ্বের ২২টি দেশে এই কোভিড-১৯ টিকার ব্যবহার হচ্ছে।
করোনায় বিশ্বে মোট মৃত্যু প্রায় ৩৭ লাখ ১৯ হাজার
ঢাকা, ৬ জুন (ইউএনবি)- বিশ্ব জুড়ে করোনার টিকা কার্যক্রম পরিচালনার পরও দিন-দিন বাড়ছে করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যু। সেই সাথে নতুনভাবে যুক্ত হয়েছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের সংক্রমণ।ইতিধ্যেই বিশ্বে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৭ কোটি ২৮ লাখের বেশি ছাড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিনস্ বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, রবিবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১৭ কোটি ২৮ লাখ ৫৯ হাজার ৫১২ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া প্রাণঘাতী এই করোনাভাইরাসে মারা গেছেন ৩৭ লাখ ১৮ হাজার ৪০৮ জন।
আরও পড়ুন: কোভিড-১৯: দেশে একদিনে আরও ৪৩ প্রাণহানি, শনাক্ত ১১.০৩ শতাংশকরোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা ৩ কোটি ৪২ লাখ ৪ হাজার ৩৭৪ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ৬ লাখ ১২ হাজার ২০৩ জন।বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারতে চলমান করোনার তাণ্ডবে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছে ২ কোটি ৮৬ লাখ ৯৪ হাজার ৮৭৯ জন এবং এখন পর্যন্ত মারা গেছে ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৮২ জন।
আরও পড়ুন: করোনা মোকাবিলা: যুক্তরাষ্ট্র থেকে মেডিকেল সামগ্রী দেশের পথে
এদিকে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যু সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৭২ হাজার ৫৩১ জনে। দেশটিতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১ কোটি ৬৯ লাখ ৭ হাজার ৪২৫ জন।
বাংলাদেশ পরিস্থিতিশনিবার বিকালে অধিদপ্তরের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, করোনায় সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ৪৩ জন মারা গেছেন। এনিয়ে দেশে মোট মৃত্যু সংখ্যা ১২ হাজার ৮০১ জনে দাঁড়াল।এছাড়া একদিনে ১ হাজার ৪৪৭ জনের শরীরে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এনিয়ে মোট শনাক্ত ৮ লাখ ৯ হাজার ৩১৪ জনে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: চীনের উপহার ছয় লাখ টিকা আসবে ১৩ জুনএর আগে শুক্রবার অধিদপ্তর জানায়, ২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জন মারা গেছেন। এছাড়া ১ হাজার ৮৮৭ জন আক্রান্ত হয়েছেন।গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ১১.০৩ শতাংশ। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ১৩ হাজার ১১৫ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।নতুন করে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৬৬৭ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৪৯ হাজার ৪২৫ জন। সুস্থতার হার ৯২ দশমিক ৬০ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১.৫৮ শতাংশ।
আটকে পড়া বিদেশিদের ভিসার মেয়াদ বাড়ালো ভারত
করোনার কারণে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক ফ্লাইট বন্ধ থাকায় ভারতে আটকা পড়া বিদেশিদের ভিসার মেয়াদ ৩১ অগাস্ট পর্যন্ত বিনামূল্যে বাড়িয়েছে ভারত।
শুক্রবার ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতির মাধ্যমে একথা জানায়।
আরও পড়ুন: ভারতে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ৭ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু, ভবন ধ্বস
বিবৃতিতে বলা হয়, স্বাভাবিক বাণিজ্যিক ফ্লাইট পুনরায় শুরু না হওয়ার, যারা অসহায় অবস্থায় ভারতে আটকা পড়েছিলো তাদের ভিসার মেয়াদ ৩১ অগাস্ট পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এক্ষেত্রে কোনো জরিমানা দিতে হবে না।
এছাড়া ভিসার মেয়াদ বাড়ানোর জন্য বিদেশিদের কোনও আবেদনও করতে হবে না।
সীমান্তবর্তী জেলাগুলোয় করোনার সম্ভাব্য বিপর্যয়ের আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের
বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে দিন-দিন করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় বেশ শঙ্কিত বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, ওই জেলাগুলোর হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে জটিল পরিস্থিতি সামাল দেবার মতো যথেষ্ট প্রস্তুতি নেই।
সীমান্তবর্তী জেলাগুলোর হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে আধুনিক যন্ত্রপাতি ও সেবার অভাবের কারণে পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে, তা মোকাবিলা করা সম্ভব হবে না বলে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা। এছাড়া ওই সকল জেলাগুলোতে প্রশাসন লকডাউন এবং দূরপাল্লার পরিবহন বন্ধ না করে সময় নষ্ট করছেন বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তারা।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকারের উচিৎ সীমান্তবর্তী জেলা হতে পাশের জেলাগুলোতে যেন করোনা সংক্রমণ না ছড়ায় সেই ব্যবস্থা নেয়া। এর পাশাপাশি, হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে বেড, প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, অক্সিজেনসহ অন্যান্য কোভিড চিকিৎসা সামগ্রীর সরবরাহ বৃদ্ধি করা।
আরও পড়ুন: বিশ্ব করোনা: আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৭ কোটি ১৫ লাখে
মে মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে দেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী, সাতক্ষীরা, খুলনা, কুষ্টিয়া, যশোর, নওগাঁ এবং নাটোর জেলাতে ব্যাপক হারে করোনার সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছে। উল্লেখ্য, এসকল জেলার কয়েকটিতে ভারতফেরত বাংলাদেশিদের মধ্যে করোনার সংক্রমণ ধরা পড়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, বর্তমানে ভারতের করোনার যে ধরন, তাতে একজন সংক্রমিত ব্যক্তি প্রায় ৪০৬ জনকে এক মাসে আক্রান্ত করতে পারে।
তবে, বাংলাদেশ সরকার ইতোমধ্যেই স্থানীয় প্রশাসনকে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে লকডাউন দেয়ার ক্ষমতা দিলেও, এখন পর্যন্ত শুধু চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় লকডাউন দেয়া হয়েছে।
যশোর
দেশের সর্ববৃহৎ স্থল বন্দর জেলার বেনাপোল দিয়ে প্রতিদিনই প্রায় ৬০ থেকে ৭০ জন বাংলাদেশি দেশে প্রবেশ করছেন। ইতোমধ্যেই ভারতফেরত এই যাত্রীদের মধ্যে করোনার ভারতীয় ধরন শনাক্ত হয়েছে।
বর্তমানে যশোরে করোনা শনাক্তের হার ২৪ শতাংশ।
আরও পড়ুন: সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে পর্যাপ্ত অক্সিজেন মজুদ আছে: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সাতক্ষীরা
যদিও জেলার ভোমরা স্থল বন্দর দিয়ে যাত্রী চলাচল স্থগিত করা হয়েছে, কিন্তু সাতক্ষীরায় বর্তমান করোনা শনাক্তের হার ৩০ শতাংশ। এই জেলাটিতে মাত্র ৩৫ টি আইসোলেশন বেড এবং ৮৮টি সাধারণ বেড রয়েছে।
সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজে কেন্দ্রীয় অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্তা থাকলেও, জেলার সদর হাসপাতালে এই সুবিধা নেই।
কুষ্টিয়া
ভারতের সাথে কুষ্টিয়া জেলার দীর্ঘ ৪৫ কি.মি. সীমান্ত থাকায় এখানে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক বেশি। গত ১০দিনে জেলায় করোনা সংক্রমণের হার ৪০ শতাংশ। কুষ্টিয়ায় মাত্র ১১৫ টি আইসোলেশন বেড রয়েছে।
নওগাঁ
বৃহস্পতিবারের পাওয়া শেষ তথ্য অনুযায়ী, জেলায় ২৪ ঘণ্টায় ১৯৭ জনের করোনা পরীক্ষা করে ৬৭ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। সংক্রমণের হার ৩৪.১ শতাংশ।
এদিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী, নাটোর জেলাগুলোতেও আশঙ্কাজনক ভাবে বাড়ছে করোনা রোগী।
আরও পড়ুন: দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ৩৪ জনের মৃত্যু, শনাক্ত বেড়েছে
প্রস্তুতি
সীমান্তবর্তী জেলাগুলোর করোনা মোকাবিলা প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র নাজমুল ইসলাম ইউএনবিকে বলেন, সীমান্তঘেষা জেলাগুলোতে করোনা সংক্রমণের হার দিন-দিন বাড়ছেই।
তিনি জানান, জেলা পর্যায়ে এবং মেডিকেল কলেজগুলোতে পর্যাপ্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা না থাকায় করোনা সংক্রমণ হলে, আক্রান্ত ব্যক্তিদের সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য যাওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাবেক দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক মুজাহেরুল হক বলেন, সরকারের উচিৎ এখনই সীমান্তবর্তী জেলাগুলোর হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সামগ্রী দিয়ে প্রস্তুত রাখা।
তিনি সতর্ক করে জানান, এখনই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রস্তুত করা না গেলে পরবর্তীতে যেকোনও বিপর্যয় ঘটতে পারে।
করোনা মোকাবিলায় জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ও বিশিষ্ট রোগতত্ত্ব বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক নজরুল ইসলাম জানান, উপদেষ্টা কমিটি সরকারকে সীমান্তবর্তী ও ঝুঁকিপূর্ণ আট জেলায় লকডাউন দেয়ার সুপারিশ করেছে। কিন্তু এখনও সরকার তা বাস্তবায়ন করেনি।
যেকোনও পরিস্থিতি মোকাবিলায় এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়ার প্রতি জোর দেন এই বিশেষজ্ঞ।
ভারতে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ৭ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু, ভবন ধ্বস
ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যে রান্নার গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে অন্তত সাত জন্য নিহত ও অপর সাতজন গুরুতর আহত হবার ঘটনা ঘটেছে। সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ফলে পাশাপাশি দু’টি ভবনের কিছু অংশও ধ্বসে পড়েছে।
মঙ্গলবার রাতে উত্তর প্রদেশের গন্ডা জেলার টিকরি গ্রামে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে বলে বুধবার সরকারি কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেন।
আরও পড়ুন: সিলিন্ডার বিস্ফোরণে চট্টগ্রামে একই পরিবারের আহত ৫
নিহতদের সাতজনের মধ্যে দুই শিশু ও তিনজন নারীরও রয়েছে। গুরুতর আহত অবস্থায় সাতজনকে উদ্ধার করে হাসাপাতালে নেওয়া হয়। তবে ধ্বসে পড়া ভবনের নিচে আরও অনেকে আহত হয়ে আটকে পড়ে থাকতে পারে বলে ধারণা করছেন উদ্ধারকারী কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: খুলনায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে গৃহবধূর মৃত্যু
গন্ডা জেলার পুলিশ প্রধান সন্তোষ কুমার ইউএনবিকে জানান, সিলিন্ডার বিস্ফোরণে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহায়তায় উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করে। বিস্ফোরণের ঘটনায় মূল ভবনের ছাদ ধ্বসে পড়েছে এবং পাশের ভবনটিও বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আহতদের স্থানীয় সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ওই পুলিশ কর্মকর্তা আরও জানান, এই ঘটনা তদন্তে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
বিশ্বে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৬ কোটি ৯৮ লাখ
বিশ্ব জুড়ে করোনার টিকা কার্যক্রম পরিচালনার পরও দিন-দিন বাড়ছে করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যু। সেই সাথে নতুনভাবে যুক্ত হয়েছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের সংক্রমণ।
ইতিধ্যেই বিশ্বে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৬ কোটি ৯৮ লাখের কাছাকাছি পৌঁছেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিনস্ বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, রবিবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১৬ কোটি ৯৭ লাখ ৭৩ হাজার ৯৮৯ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া প্রাণঘাতী এই করোনাভাইরাসে মারা গেছেন ৩৫ লাখ ২৯ হাজার ৫৭৭ জন।
বিশ্বে এ পর্যন্ত ১৮৩ কোটি ৭০ লাখ ১ হাজার ৩২৩ ডোজ ভ্যাক্সিন প্রয়োগ করা হয়েছে।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা ৩ কোটি ৩২ লাখ ৫১ হাজার ৭১৭ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ৫ লাখ ৯৪ হাজার ৩০৪ জন।
আরও পড়ুন: কোভিড-১৯: দেশে আরও ৩৮ প্রাণহানি, শনাক্ত ৭.৯১ শতাংশ
বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারতে চলমান করোনার তাণ্ডবে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছে ২ কোটি ৭৭ লাখ ২৯ হাজার ২৪৭ জন এবং এখন পর্যন্ত মারা গেছে ৩ লাখ ২২ হাজার ৫১২ জন।
এদিকে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যু সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৬১ হাজার ৫৭ জনে। দেশটিতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১ কোটি ৬৪ লাখ ৭১ হাজার ৬০০ জন।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
শনিবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, করোনায় সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ৩৮ জন মারা গেছেন। এনিয়ে দেশে মোট মৃত্যু সংখ্যা ১২ হাজার ৫৪৯ জনে দাঁড়াল।
গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ৭.৯১ শতাংশ। শুক্রবার এই হার ছিল ৯.৩০ শতাংশ।
এছাড়া একদিনে ১ হাজার ৪৩ জনের শরীরে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এনিয়ে মোট শনাক্ত ৭ লাখ ৯৭ হাজার ৩৮৬ জনে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: করোনা ভ্যাকসিন তৈরিতে স্বত্ব উন্মুক্তসহ প্রযুক্তি সহায়তা চায় ঢাকা
এর আগে শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, ২৪ ঘণ্টায় ৩১ জন মারা গেছেন। এছাড়া ১ হাজার ৩৫৮ জন আক্রান্ত হয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ১৩ হাজার ১৮৪টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
নতুন করে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ১৮৭ জন। মোট সুস্থ ৭ লাখ ৩৭ হাজার ৭০৮ জন। সুস্থতার হার ৯২ দশমিক ৪৮ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১.৫৭ শতাংশ।