টিকা
কোভিড-১৯: বিশ্বে আক্রান্ত ২৩ কোটি ৩২ লাখ ছাড়াল
যুক্তরাষ্ট্রের জনস্ হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২৩ কোটি ৩২ লাখ ২৫ হাজার ৩৬৮ জন এবং মোট মৃতের সংখ্যা ৪৭ লাখ ৭৩ হাজার ৭০১ জনে দাঁড়িয়েছে।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা চার কোটি ৩৩ লাখ ৫১ হাজার ৪৬০ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ছয় লাখ ৯৫ হাজার ৯২ জন।
অপরদিকে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৯৬ হাজার ১২২ জনে। দেশটিতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে দুই কোটি ১৩ লাখ ৯৯ হাজার ৫৪৬ জন। মৃত্যুর দিক দিয়ে দেশটির অবস্থান দ্বিতীয়।
বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারতে মঙ্গলবার পর্যন্ত মোট তিন কোটি ৩৭ লাখ ১৬ হাজার ৪৫১ জনের সংক্রমণ নিয়ে বিশ্বে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংক্রমণের স্থানে অবস্থান করছে। একই সময়ে মৃত্যু সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে চার লাখ ৪৭ হাজার ৭৫১ জনে।
পড়ুন: করোনা: ২৪ ঘণ্টায় দেশে মৃত্যু ও শনাক্ত কমেছে
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু ও শনাক্ত কমেছে। এসময়ে করোনায় আরও ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ১৭৮ জন। নতুন মৃত্যুসহ দেশে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৭ হাজার ৪৮৭ জনে। এ পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৫৫ হাজার ৫১ জনে।
সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ২৮ হাজার ৪৯৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এসময় শনাক্তের হার ৪ দশমিক ১২ শতাংশ। দেশে মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ। এই পর্যন্ত সুস্থ হয়েছে ১৫ লাখ ১৪ হাজার ৯৬২ জন। দেশে সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ৪২ শতাংশ।
পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে ৬৬ লাখেরও বেশি টিকা প্রদান
প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে গণটিকা কার্যক্রম শুরু
করোনা: ২৪ ঘণ্টায় দেশে মৃত্যু ও শনাক্ত কমেছে
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু ও শনাক্ত কমেছে। এসময়ে করোনায় আরও ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ১৭৮ জন। নতুন মৃত্যুসহ দেশে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৭ হাজার ৪৮৭ জনে। এ পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৫৫ হাজার ৫১ জনে।
বুধবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাঠানো করোনাবিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগের ২৪ ঘণ্টায় ৩১ জনের মৃত্যু ও ১ হাজার ৩১০ জন শনাক্ত হয়েছে।
পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে ৬৬ লাখেরও বেশি টিকা প্রদান
সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ২৮ হাজার ৪৯৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এসময় শনাক্তের হার ৪ দশমিক ১২ শতাংশ। দেশে মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ। এই পর্যন্ত সুস্থ হয়েছে ১৫ লাখ ১৪ হাজার ৯৬২ জন। দেশে সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ৪২ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা বিভাগে ১২ জন, খুলনা বিভাগে এক, চট্টগ্রামে ৩, রাজশাহীতে একজন মারা গেছেন।
এদিকে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিনে নতুন রেকর্ড তৈরি করে দেশে মঙ্গলবার একদিনে ৬৬ লাখেরও বেশি করোনা টিকা দেয়া হয়েছে। যদিও এই প্রথমবারের মতো এত বিপুল সংখ্যক মানুষ একদিনে এতো টিকা পেয়েছেন তবে শেখ হাসিনার ৭৫ তম জন্মদিন উপলক্ষে দেশব্যাপী বিশেষ অভিযান ৭৫লাখ নাগরিককে টিকা দেয়ার লক্ষ্যমাত্রা ব্যর্থ হয়েছে।
পড়ুন: কোভিড-১৯: বিশ্বে মৃত্যু ৪৭ লাখ ৬৪ হাজার ছাড়াল
প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে গণটিকা কার্যক্রম শুরু
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজিএইচএস) জানিয়েছে, আটটি বিভাগ জুড়ে ৬৬ লাখ ২৫ হাজার ১২৩ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে,যা বাংলাদেশে একদিনে রেকর্ড সংখ্যক টিকা দেয়ার ঘটনা। বেশিরভাগকে প্রথম ডোজ হিসাবে চীনা সিনোফার্ম ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে।
এছাড়াও, এই বিশেষ প্রোগ্রামের অধীনে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, ফাইজার, মডার্না ভ্যাকসিনের ডোজও দেয়া হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে ৬৬ লাখেরও বেশি টিকা প্রদান
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিনে নতুন রেকর্ড তৈরি করে দেশে মঙ্গলবার একদিনে ৬৬ লাখেরও বেশি করোনা টিকা দেয়া হয়েছে।
যদিও এই প্রথমবারের মতো এত বিপুল সংখ্যক মানুষ একদিনে এতো টিকা পেয়েছেন তবে শেখ হাসিনার ৭৫ তম জন্মদিন উপলক্ষে দেশব্যাপী বিশেষ অভিযান ৭৫লাখ নাগরিককে টিকা দেয়ার লক্ষ্যমাত্রা ব্যর্থ হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজিএইচএস) জানিয়েছে, আটটি বিভাগ জুড়ে ৬৬ লাখ ২৫ হাজার ১২৩ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে,যা বাংলাদেশে একদিনে রেকর্ড সংখ্যক টিকা দেয়ার ঘটনা।
বেশিরভাগকে প্রথম ডোজ হিসাবে চীনা সিনোফার্ম ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে গণটিকা কার্যক্রম শুরু
এছাড়াও, এই বিশেষ প্রোগ্রামের অধীনে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, ফাইজার, মডার্না ভ্যাকসিনের ডোজ ও দেয়া হয়েছে।
ঢাকায় পৌঁছেছে ফাইজারের আরও ২৫ লাখ ডোজ টিকা
কোভ্যাক্সের আওতায় মঙ্গলবার ভোরে ফাইজার ভ্যাকসিনের প্রায় ২৫ লাখ ডোজ টিকা ঢাকায় এসে পৌঁছেছে।
ন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি কার্গো ফ্লাইট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া ভ্যাকসিনের এই ডোজ বহন করে ভোর ৫ টার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য বিভাগ, সেন্ট্রাল মেডিকেল স্টোর ডিপো (সিএমএসডি) এবং বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এই টিকা গ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: কাল আসছে ফাইজারের আরও ২৫ লাখ ডোজ
বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল আর মিলার বলেন, ‘ফাইজার ভ্যাকসিনের আরও ২৫ লাখ ডোজ টিকা আসার ঘোষণা দিতে পেরে আমি আনন্দিত।’
এগুলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের জন্য একটি উপহার বলে মন্তব্য করেন রাষ্ট্রদূত।
এর আগে কোভ্যাক্স সুবিধার আওতায় যুক্তরাষ্ট্রের মাধ্যমে প্রথম দফায় ১ লাখ ৬২০ ডোজ এবং দ্বিতীয় দফায় ১০ লাখ ৩ হাজার ৮৬০ ডোজ টিকা দেশে এসেছে। এনিয়ে ফাইজারের মোট ৩৬ লাখ ৪ হাজার ৪৮০ ডোজ ভ্যাকসিন দেশে এসেছে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে গণটিকা: পরিকল্পনার কথা জানালেন স্বাস্থ্যের ডিজি
এর আগে অ্যাস্ট্রেজেনেকা, সিনোফার্মা, মডার্না টিকাসহ ক্রয়কৃত ও কোভ্যাক্স সুবিধার আওতায় মোট টিকা দেশে এসেছে ৪ কোটি ৯৪ লাখ ২৯ হাজার ৯৪০ ডোজ। এর মধ্যে শনিবার(২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত) প্রথম ডোজ মোট ২ কোটি ৪১ লাখ ৯৭ হাজার ৫৯৮ জনকে এবং ১ কোটি ৬০ লাখ ৩৩ হাজার ৯৭১ জনকে দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে।
এছাড়াও চীনের সিনোফার্মের ৬ কোটি ডোজ টিকা ক্রয়ের চুক্তি অনুযায়ী এ মাস থেকেই প্রতি মাসে ২ কোটি ডোজ করে ভ্যাকসিন দেশে আসার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
আরও পড়ুন: ঢাকায় পৌঁছেছে সিনোফার্মের আরও ৫০ লাখ ডোজ টিকা
প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে ৮০ লাখ মানুষকে টিকা দেয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে আবারও শুরু হচ্ছে গণ পরিসরে টিকা ক্যাম্পেইন কর্মসূচি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে এ দিন ৮০ লাখ মানুষকে টিকা দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
রবিবার দেশের করোনা পরিস্থিতি ও টিকা কার্যক্রম নিয়ে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানিয়েছেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সারাদেশের ছয় হাজারের বেশি কেন্দ্রে সকাল ৯টা থেকে দিনব্যাপী একাধিক শিফটের মাধ্যমে এ টিকা দেয়া হবে। টিকাদানের ক্ষেত্রে প্রথম দুই ঘণ্টা ৫০ বছরের বেশি বয়সী নারী, শারীরিক প্রতিবন্ধীরা অগ্রাধিকার পাবেন।’
আরও পড়ুন: ডব্লিউএইচও’র অনুমোদন পেলেই ১২ বছরের বেশি বয়সীদের টিকা শুরু: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
জাহিদ মালেক বলেন, ‘ক্যাম্পইনে আমাদের লক্ষ্য একদিনে ৮০ লাখ ডোজ টিকা দেয়া। আমরা এর আগে একবারে ৪৫ লাখ টিকা দিতে পেরেছি। সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য এবার আমরা টার্গেট নিয়েছি এবং এটা আমরা বৃদ্ধি করতে থাকব। ক্যাম্পেইনে যারা যুক্ত থাকবেন, অবশ্যই এই লক্ষমাত্রা অনুযায়ী টিকা দেয়ার জন্য চেষ্টা করবেন। যেহেতু প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন ২৮ সেপ্টেম্বর, সেজন্য ক্যাম্পেইনটি আমরা শুরু করছি সেদিন থেকে।’
তিনি বলেন, ‘চার হাজার ৬০০টি ইউনিয়ন, এক হাজার ৫৪টি পৌরসভা এবং সিটি করপোরেশন এলাকায় ৪৩৩টি ওয়ার্ডে স্থাপন করা টিকাকেন্দ্র থেকে এই টিকা দেয়া হবে। ইউনিয়ন পর্যায়ে তিনটি, পৌরসভায় একটি এবং সিটি করপোরেশন এলাকার কেন্দ্রে তিনটি করে বুথ থাকবে। তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের কাছে টিকা পৌঁছে দেয়ার জন্য এ টার্গেট নেয়া হয়েছে।’
আরও পড়ুন: আগামী ২০ দিনের মধ্যে স্কুলগামী শিশুদের টিকা দেয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
জাহিদ মালেক বলেন, ‘টিকা ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে গ্রাম-গঞ্জ পর্যায় পর্যন্ত টিকা নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। বিশেষ করে যারা দূরে থাকেন, দরিদ্র জনগোষ্ঠী, যারা সবসময় টিকা নিতে আসতে পারেন না এবং বয়স্ক যারা, তাদের অগ্রাধিকার দেয়ার উদ্দেশ্য নিয়ে আমরা টিকা ক্যাম্পেইন শুরু করছি।’
তিনি বলেন, ‘যারা অনেকদিন নিবন্ধন করেছেন। কিন্তু টিকা পাননি এবং অপেক্ষায় আছেন, তাদেরকে অবশ্যই আমরা অগ্রাধিকার দিব। আপনারা জানেন, প্রথমদিকে নিবন্ধন একেবারে অনেক হয়ে গিয়েছিল। যে কারণেই আমাদের একটি জট তৈরি হয়েছিল। কোন কোন দিন ২০ থেকে ২৫ লাখ লোক নিবন্ধন করেছিল। এখন আমাদের হাতে পর্যাপ্ত টিকা আছে, ইনশাআল্লাহ এখন আর জট থাকবে না।’স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এখন পর্যন্ত পাঁচ কোটি ৫২ লাখ টিকা পাওয়া গেছে। তার মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ মিলিয়ে চার কোটি দুই লাখ মানুষকে টিকা দেয়া হয়েছে।’
আরও পড়ুন: সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে টিকা পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, ‘দেশে টিকা উৎপাদনের বিষয়টি চলমান আছে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ইনসেপ্টা ফার্মা. এ নিয়ে চীনের সাথে কাজ করছে। আমি যতটুকু জানি, তাদের কাজকর্ম চলমান আছে। তারা যেভাবে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, আশা করি তারা সেভাবেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করবে। আমাদের টিকার কোন ঘাটতি হবে না। ডিসেম্বরের মধ্যে ক্রয়কৃত এবং কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটি থেকে যথেষ্ট পরিমাণ টিকা পাব।’
করোনায় কমেছে মৃত্যু, বেড়েছে শনাক্ত
দেশে করোনায় গেলো ২৪ ঘণ্টায় ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর শনাক্ত হয়েছে ৯৮০ জনের। রবিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে শনিবার করোনায় ২৫ জনের মৃত্যু এবং ৮১৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাঠানো তথ্য অনুযায়ী, নতুন মৃত্যুসহ দেশে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা দাড়িয়েছে ২৭ হাজার ৪১৪ জনে। আর এ পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৫১ হাজার ৩৫১ জনে।
আরও পডুন: বিশ্বে করোনায় মৃত্যু ৪৭ লাখ ৪৩ হাজার ছাড়াল
সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ২২ হাজার ২২১ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এসময় শনাক্তের হার ৪.৪১ শতাংশ। দেশে মৃত্যুর হার ১.৭৭ শতাংশ। এই পর্যন্ত সুস্থ হয়েছে ১৫ লাখ ১১ হাজার ৪৭৯ জন। দেশে সুস্থতার হার ৯৭.৪৩ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা বিভাগে ১০ জন, রাজশাহীতে দুইজন, খুলনা বিভাগে চারজন, চট্টগ্রামে চারজন,বরিশালে ০ জন, সিলেটে তিনজন,ময়মনসিংহে একজন ও রংপুরে ০ জন মারা গেছেন।
বিশ্ব পরিস্থিতি
যুক্তরাষ্ট্রের জনস্ হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, রবিবার দুপুর পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২৩ কোটি ১৫ লাখ ৬৭ হাজার ১৫৯ জন এবং মোট মৃতের সংখ্যা ৪৭ লাখ ৪৩ হাজার ১৫৯ জনে দাঁড়িয়েছে।
আরও পডুন: করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে শেখ হাসিনার ছয় প্রস্তাব
এ পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মোট ৬০৭ কোটি ৩৯ লাখ ৬৯ হাজার ৪৬ ডোজ করোনার টিকা প্রদান করা হয়েছে।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা চার কোটি ২৯ লাখ ৪০ হাজার ২৩৩ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ছয় লাখ ৮৭ হাজার ৭৪৬ জন।
অপরদিকে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৯৪ হাজার ২০০ জনে। দেশটিতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে দুই কোটি ১৩ লাখ ৪৩ হাজার ৩০৪ জন। মৃত্যুর দিক দিয়ে দেশটির অবস্থান দ্বিতীয়।
বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারতে শনিবার পর্যন্ত মোট তিন কোটি ৩৬ লাখ ২৪ হাজার ৪১৯ জনের সংক্রমণ নিয়ে বিশ্বে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংক্রমণের স্থানে অবস্থান করছে। একই সময়ে মৃত্যু সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে চার লাখ ৪৬ হাজার ৬৫৮ জনে।
আরও পডুন: ঠাকুরগাঁওয়ে ৫ শিক্ষার্থী করোনায় আক্রান্ত: বন্ধ ক্লাস
করোনায় শনাক্ত সাড়ে ১৫ লাখ ছাড়াল
দেশে করোনায় গেলো ২৪ ঘণ্টায় ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর শনাক্ত হয়েছে ৮১৮ জনের। শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে শুক্রবার করোনায় ৩১ জনের মৃত্যু এবং এক হাজার ২৩৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাঠানো তথ্য অনুযায়ী, নতুন মৃত্যুসহ দেশে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা দাড়িয়েছে ২৭ হাজার ৩৯৩ জনে। আর এ পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৫০ হাজার ৩৭১ জনে।
আরও পড়ুন: করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে শেখ হাসিনার ছয় প্রস্তাব
সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ১৭ হাজার ৫১৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এসময় শনাক্তের হার ৪.৫৯ শতাংশ। দেশে মৃত্যুর হার ১.৭৭ শতাংশ। এই পর্যন্ত সুস্থ হয়েছে ১৫ লাখ ১০ হাজার ১৬৭ জন। দেশে সুস্থতার হার ৯৭.৪১ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা বিভাগে ১১ জন, রাজশাহী ০, খুলনা বিভাগে চারজন, চট্টগ্রামে ছয়জন,বরিশালে ০ জন, সিলেটে দুইজন,ময়মনসিংহে ০ ও রংপুরে দুইজন মারা গেছেন।
বিশ্ব পরিস্থিতি
যুক্তরাষ্ট্রের জনস্ হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, শনিবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২৩ কোটি ১১ লাখ ৫ হাজার ৭৪৮ জন এবং মোট মৃতের সংখ্যা ৪৭ লাখ ৩৬ হাজার ৮৯২ জনে দাঁড়িয়েছে।
এ পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মোট ৬০৪ কোটি ৫৮ লাখ ৮৪ হাজার ৭৯৩ ডোজ করোনার টিকা প্রদান করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে ৫ শিক্ষার্থী করোনায় আক্রান্ত: বন্ধ ক্লাস
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা চার কোটি ২৮ লাখ ৫২ হাজার ৭১১ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ছয় লাখ ৮৭ হাজার ৭৮ জন।
অপরদিকে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৯৩ হাজার ৬৬৩ জনে। দেশটিতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে দুই কোটি ১৩ লাখ ১৭ হাজার ৬১৬ জন। মৃত্যুর দিক দিয়ে দেশটির অবস্থান দ্বিতীয়।
বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারতে শুক্রবার পর্যন্ত মোট তিন কোটি ৩৫ লাখ ৯৪ হাজার ৮০৩ জনের সংক্রমণ নিয়ে বিশ্বে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংক্রমণের স্থানে অবস্থান করছে। একই সময়ে মৃত্যু সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে চার লাখ ৪৬ হাজার ৩৬৮ জনে।
আরও পড়ুন: শনিবারের মধ্যে বিমানবন্দরের পিসিআর ল্যাবে করোনা পরীক্ষা শুরু
করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে শেখ হাসিনার ছয় প্রস্তাব
করোনাকে একটি সাধারণ শত্রু হিসেবে আখ্যা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বনেতাদের সামনে প্রাণঘাতী এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে নতুন, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও কার্যকর ধারণা সংবলিত ছয়টি প্রস্তাব তুলে ধরেছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘দুঃখজনক হলেও এই মহামারি আরও বেশ কিছুদিন স্থায়ী হবে বলে মনে হচ্ছে। সেজন্য এ অভিন্ন শত্রুকে মোকাবিলা করার জন্য অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে এখন আমাদের অনেক বেশি নতুন, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বৈশ্বিক পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। এ বিষয়ে আমি কয়েকটি সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব তুলে ধরতে চাই।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে সদর দপ্তরে শুক্রবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে (ইউএনজিএ) ভাষণ দেয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। বরাবরের মতো এবারও তিনি বাংলায় ভাষণ দেন।
টিকা বৈষম্য দূর করুন
প্রথম প্রস্তাবে শেখ হাসিনা বলেন, কোভিডমুক্ত একটি বিশ্ব গড়ে তোলার লক্ষ্যে টিকার সর্বজনীন ও সাশ্রয়ী মূল্যে প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে হবে। গত বছর এ মহতি অধিবেশনে আমি কোভিড-১৯ টিকাকে ‘বৈশ্বিক সম্পদ’ হিসেবে বিবেচনা করার আহ্বান জানিয়েছিলাম। বিশ্বনেতাদের অনেকে তখন এ বিষয়ে সহমত পোষণ করেছিলেন।
সে আবেদনে তেমন সাড়া পাওয়া যায়নি। বরং আমরা ধনী ও দরিদ্র দেশগুলোর মধ্যে টিকা বৈষম্য বাড়তে দেখেছি। বিশ্বব্যাংকের তথ্য মতে, এ যাবৎ উৎপাদিত টিকার ৮৪ শতাংশ উচ্চ ও উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশগুলোর মানুষের কাছে পৌঁছেছে। অন্যদিকে নিম্ন আয়ের দেশগুলো এক শতাশেরও কম টিকা পেয়েছে।
জরুরি ভিত্তিতে এ টিকা বৈষম্য দূর করতে হবে। লাখ লাখ মানুষকে টিকা থেকে দূরে রেখে কখনই টেকসই পুনরুদ্ধার সম্ভব নয়। আমরা পুরোপুরি নিরাপদও থাকতে পারবো না। তাই আমি আবারও আহ্বান জানাচ্ছি, সবার জন্য ন্যায়সঙ্গত ও সাশ্রয়ী মূল্যে টিকার প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে হবে। অবিলম্বে টিকা প্রযুক্তি হস্তান্তর টিকার সমতা নিশ্চিত করার একটি উপায় হতে পারে। প্রযুক্তি সহায়তা ও মেধাস্বত্ত্বে ছাড় পেলে বাংলাদেশও ব্যাপক পরিমাণে টিকা তৈরি করতে সক্ষম।
জলবায়ু পরিবর্তনে কোভিডের প্রভাব
দ্বিতীয় প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এ মহামারি জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোকে অধিকমাত্রায় ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক ইন্টারগভর্মেন্টাল প্যানেল অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (আইপিসিসি)-এর ওয়ার্কিং গ্রুপ-১ এর প্রতিবেদনে আমাদের এ গ্রহের ভবিষ্যতের এক ভয়াল চিত্র ফুটে উঠেছে। দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে জলবায়ু পরিবর্তনের ধ্বংসাত্মক প্রভাব কাটিয়ে উঠা কঠিন হবে। ধনী অথবা দরিদ্র - কোন দেশই এর বিরূপ প্রতিক্রিয়া থেকে নিরাপদ নয়। তাই আমি ধনী ও শিল্পোন্নত দেশগুলোকে কার্বন নিঃসরণ হ্রাস, নিঃসরণের জন্য ক্ষতিপূরণ প্রদান এবং টেকসই অভিযোজনের জন্য অর্থায়ন ও প্রযুক্তির অবাধ হস্তান্তরের আহ্বান জানাচ্ছি।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ‘উন্নয়নের বিস্ময়’: বললেন জাতিসংঘের মহাসচিব
তিনি বলেন, ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরাম এবং ভালনারেবল-২০ গ্রুপ অব মিনিস্টারস্ অব ফাইন্যান্স-এর সভাপতি হিসেবে আমরা ‘মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা- দশক ২০৩০’ এর কার্যক্রম শুরু করেছি। এ পরিকল্পনায় বাংলাদেশের জন্য জলবায়ুকে ঝুঁকির কারণ নয়, বরং সমৃদ্ধির নিয়ামক হিসেবে পরিণত করার কর্মসূচি গৃহীত হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘গ্লাসগোতে অনুষ্ঠিতব্য ‘কনফারেন্স অব পার্টিজ’ (COP) এর ২৬তম শীর্ষ সম্মেলন আমাদের নতুন নতুন অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিকল্পনার পক্ষে সমর্থন আদায়ের অপার সুযোগ করে দিতে পারে। এ সুযোগ কাজে লাগানোর জন্য সবাইকে আহ্বান জানাই।’
নেদারল্যান্ডসে ভ্রমণকারী বাংলাদেশিদের জন্য নির্দেশনা
সম্পূর্ণভাবে টিকা নেয়া বাংলাদেশিদের নেদারল্যান্ডসে পৌঁছে আর হোম কোয়ারেন্টাইনের প্রয়োজন পড়বে না।
কিন্তু সম্পূর্ণভাবে টিকা নেয়া সত্ত্বেও ভ্রমণকারীদের বাংলাদেশ থেকে যাত্রা শুরু করার আগে অবশ্যই করোনা পরীক্ষা করাতে হবে।
যাদের টিকা নেয়া হয়নি বা আংশিকভাবে টিকা নেয়া হয়েছে, তাঁদের অবশ্যই কোয়ারেন্টাইন স্টেটমেন্ট থাকতে হবে এবং হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।
আরও পড়ুন: ১৮ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীরা পাবে ফাইজার-মডার্নার টিকা
করোনায় কমেছে মৃত্যু ও শনাক্ত
দেশে করোনায় গেলো ২৪ ঘণ্টায় ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর শনাক্ত হয়েছে এক হাজার ১৪৪ জনের। বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে বুধবার করোনায় ৩৬ জনের মৃত্যু এবং এক হাজার ৩৭৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাঠানো তথ্য অনুযায়ী, নতুন মৃত্যুসহ দেশে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা দাড়িয়েছে ২৭ হাজার ৩৩৭ জনে। আর এ পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৪৮ হাজার ৩২০ জনে।
আরও পড়ুন: মানিকগঞ্জে করোনা উপসর্গে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ২৪ হাজার ৮২০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এসময় শনাক্তের হার ৪.৬১ শতাংশ। দেশে মৃত্যুর হার ১.৭৭ শতাংশ। এই পর্যন্ত সুস্থ হয়েছে ১৫ লাখ সাত হাজার ৭৮৯ জন। দেশে সুস্থতার হার ৯৭.৩৮ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা বিভাগে ১১ জন, রাজশাহী ০, খুলনা বিভাগে তিনজন, চট্টগ্রামে ছয়জন,বরিশালে ০ জন, সিলেটে তিনজন,ময়মনসিংহে ০ ও রংপুরে একজন মারা গেছেন।
বিশ্ব পরিস্থিতি
যুক্তরাষ্ট্রের জনস্ হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২৩ কোটি ৯০ হাজার ১১০ জন এবং মোট মৃতের সংখ্যা ৪৭ লাখ ১৯ হাজার ১৯৭ জনে দাঁড়িয়েছে।
এ পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মোট ৫৯৯ কোটি ১২ লাখ ৯৫ হাজার ৭৩৭ ডোজ করোনার টিকা প্রদান করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বে করোনা আক্রান্ত ২৩ কোটি ছাড়াল
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা চার কোটি ২৫ লাখ ৪৩ হাজার ৩৭৩ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ছয় লাখ ৮১ হাজার ১৭৫ জন।
অপরদিকে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৯২ হাজার ৩১৬ জনে। দেশটিতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে দুই কোটি ১২ লাখ ৮৩ হাজার ৫৬৭ জন। মৃত্যুর দিক দিয়ে দেশটির অবস্থান দ্বিতীয়।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে ৩ কলেজছাত্রী করোনা আক্রান্ত
বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারতে বুধবার পর্যন্ত মোট তিন কোটি ৩৫ লাখ ৩১ হাজার ৪৯৮ জনের সংক্রমণ নিয়ে বিশ্বে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংক্রমণের স্থানে অবস্থান করছে। একই সময়ে মৃত্যু সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে চার লাখ ৪৫ হাজার ৭৬৮ জনে।