নির্বাচন কমিশন
নির্বাচন কমিশন বিটের সাংবাদিকদের নেতৃত্বে সাইদুর-হিমেল
রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসির (আরএফইডি) নতুন সভাপতি হয়েছেন ইত্তেফাকের সাইদুর রহমান। আর সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন চ্যানেল ২৪ এর মুকিমুল আহসান হিমেল।
নির্বাচন কমিশন বিটে কর্মরত সাংবাদিকদের এই সংগঠনে মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) দুপুর ১টা থেকে শুরু হওয়া ভোট চলে বিকেল চারটা পর্যন্ত। পরে ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
নির্বাচন কমিশনের মিডিয়া সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয় ভোটগ্রহণ। এর আগে একই জায়গায় হয় সংগঠনের বার্ষিক সাধারণ সভা।
নির্বাচনে ৬০ জন ভোটারের মধ্যে সবাই ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। তবে একটি ভোট বাতিল হয়েছে।
কোন পদে বিজয়ী হয়েছেন যারা-
সভাপতি পদে সাইদুর রহমানকে হারিয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৩৪ ভোট। আর সোমা ইসলাম পেয়েছেন ২৩ ভোট।
সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী ছিলেন চারজন। এদের মধ্যে বাংলানিউজ ২৪ এর ইকরাম-উদ-দৌলা পেয়েছেন ৪ ভোট, বাংলাদেশ প্রতিদিনের গোলাম রাব্বানী পেয়েছেন ১৮, বাংলাভিশন অনলাইনের
মো. হুমায়ুন কবির পেয়েছেন ১১ ভোট, চ্যানেল ২৪) এবং মুকিমুল আহসান হিমেল পেয়েছেন ২৬ ভোট।
সহ-সভাপতি পদে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন তানিয়া রহমান (৭১ টেলিভিশন)।
আরও পড়ুন: ভোলা প্রেসক্লাব নির্বাচন: সভাপতি হাবিবুর ও সম্পাদক অমিতাভ অপু
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন- বৈশাখী টেলিভিশনের কাজী ফরিদ। তিনি পেয়েছেন
৩৯ ভোট। এই পদের পরাজিত প্রার্থী আরটিভির আতিকা রহমান পেয়েছেন ১৭।
অর্থ সম্পাদক পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন-আরিফুল ইসলাম (আলোকিত বাংলাদেশ)।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন এখন টেলিভিশনের বেলায়েত হোসাইন। তিনি পেয়েছেন
৩৭ ভোট। আর একই পদের পরাজিত প্রার্থী ঢাকা পোস্টের সাঈদ রিপন পেয়েছেন ২০ ভোট।
দপ্তর সম্পাদক পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন- মো. সিরাজুস সালেকীন চৌধুরী (মানবজমিন)।
প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন নিউজ বাংলার খায়রুল ইসলাম বাশার। তিনি পেয়েছেন ৩৬ ভোট। একই পদের পরাজিত প্রার্থী ডেইলি সানের মুহিবুব জামান পেয়েছেন ২৪ ভোট।
কার্যনির্বাহী সদস্য পদে পাঁচটি পদে পাঁচজন প্রার্থী থাকায় সবাই নির্বাচিত হয়েছেন বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায়। তবে সদস্য পদের ধারাক্রম নির্ধারণ করতে এই পদে ভোট হয়েছে।
এই পদে প্রতিদিনের সংবাদের গাজী শাহনেওয়াজ পেয়েছেন ৩৮ ভোট, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির মাহমুদুল হাসান পারভেজ পেয়েছেন ৩৬ ভোট, ডিবিসির মোসা. কাওসারা চৌধুরী কুমু পেয়েছেস ৩১ ভোট, বাংলাভিশনের সৈকত সাদিক পেয়েছেন ৩০ ও নয়াদিগন্তের হামিদ সরকার পেয়েছেন ২৯ ভোট।
নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন আশিষ সৈকত।
কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন শেখ নজরুল ইসলাম ও মহিউদ্দিন আলমগীর জুয়েল।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব নির্বাচনে সালাউদ্দিন রেজা ও দেবদুলাল সভাপতি-সা. সম্পাদক নির্বাচিত
ডিআরইউ সভাপতি মিঠু, সম্পাদক হাসিব
বর্তমান ইসির অধীনে নির্বাচনী সহিংসতা শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে: সিইসি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অধীনে নির্বাচনী সহিংসতা শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে।
মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন এটা অব্যাহত রাখতে চায়।
রংপুর সিটি করপোরেশন (রসিক) নির্বাচন প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহারে ধীরগতিতে ভোট চলছে। বিকাল ৪টা পর্যন্ত প্রায় ৫৬ শতাংশ ভোটার তাদের ভোট দিয়েছেন।
ভোটকেন্দ্রে দীর্ঘ লাইন থাকায় সন্ধ্যা ৭-৮টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলতে পারে বলেও জানান তিনি।
বিকাল সাড়ে ৪টায় ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার কথা ছিল।
ভোট বিলম্বের পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে কি না তা ইসি খতিয়ে দেখবে বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) কারণে ধীরগতির ভোট দেয়ার কিছু অভিযোগ আমরা পেয়েছি, তবে কেন্দ্রের সকল ভোটারকে রাত পর্যন্ত তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে দেয়া হবে।
নির্বাচন কমিশন কন্ট্রোল রুম থেকে সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করছে।
আরও পড়ুন: বিএনপি বা অন্য কোনো দলের সঙ্গে নতুন করে সংলাপ সম্ভব নয়: সিইসি
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার মো. জেনারেল (অব.) আহসান হাবিব খান, মো. আলমগীর, আনিসুর রহমান, স্কোয়াড্রন লিডার শাহরিয়ার আলম কন্ট্রোল রুমে উপস্থিত থেকে সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন কারণ ইতোমধ্যেই ভোটকেন্দ্রে এক হাজার ৮০৭টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে।
রসিক নির্বাচনে মঙ্গলবার সকাল থেকে ২২৯টি কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে।
রিটার্নিং অফিসার আব্দুল বাতেন জানান, মেয়র পদে ৯জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন এবং ৩৩টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ১৮৩ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সংরক্ষিত ১১টি আসনে ৬৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
মেয়র প্রার্থীরা হলেন- ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমিরুজ্জামান, বাংলাদেশ কংগ্রেসের আবু রায়হান, খেলাফত মজলিশের তৌহিদুর রহমান মণ্ডল, জাতীয় পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের শফির রহমান, আওয়ামী লীগের হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, জাকের পার্টির খোরশেদ আলম।, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মেহেদী হাসান ও লতিফুর রহমান।
ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে রবিবার মধ্যরাতে শেষ হয়েছে রসিক নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা।
ভোট কেন্দ্রে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে মোট ২২৯ জন প্রিজাইডিং অফিসার, এক হাজার ৩৪৯ জন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার এবং দুই হাজার ৬৯৮ জন পোলিং অফিসার তাদের দায়িত্ব পালন করছেন।
প্রথম রসিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৭ সালের ২১ ডিসেম্বর। বর্তমান মেয়রের মেয়াদ ২০২৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে।
আরও পড়ুন: নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের কোনো চাপ নেই: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন: সিইসি
বিএনপির সংসদ সদস্যদের শূন্য আসন: ১৮ নভেম্বর উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
নির্বাচন কমিশন (ইসি) আগামী ১৮ ডিসেম্বর বিএনপির সংসদ সদস্যদের শূন্য সংসদীয় আসনে উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমাদের রবিবার একটি বৈঠক আছে। সেখানে শূন্য আসনের উপনির্বাচনের বিষয়ে আলোচনা হবে।’
বৈঠকের পর উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়া গণতান্ত্রিক চর্চা গড়ে উঠবে না: সিইসি
১১ ডিসেম্বর সংসদের সাতজন বিএনপি সদস্যের (এমপি) মধ্যে পাঁচজন সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর কাছে তাদের পদত্যাগপত্র জমা দেন।
পদত্যাগকারী সংসদ সদস্যরা হলেন- ঠাকুরগাঁও-৩ আসনের মো. জাহিদুর রহমান, বগুড়া-৪ আসনের মো. মোশারফ হোসেন, বগুড়া-৬ আসনের গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনের মো. আমিনুল ইসলাম এবং সংরক্ষিত মহিলা আসনের রুমিন ফারহানা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের মো. হারুনুর রশিদ, যিনি এখন অস্ট্রেলিয়ায় আছেন এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের অসুস্থ সংসদ সদস্য আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া স্পিকারের কাছে ব্যক্তিগতভাবে পদত্যাগপত্র জমা দিতে পারেননি।
ওই দিনই সংসদ সদস্যরা ইমেইলের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র পাঠান।
আরও পড়ুন: বিএনপির সংসদ সদস্যদের শূন্য আসন: ১৫ ডিসেম্বর উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে পারে ইসি
গেজেট হলেই শূন্য আসনে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন: ইসি
নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়া গণতান্ত্রিক চর্চা গড়ে উঠবে না: সিইসি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতা না থাকলে গণতান্ত্রিক চর্চা গড়ে ওঠে না।
এ জন্য প্রতিটি পক্ষকে ঐক্যমতে পৌঁছাতে নিজেদের মধ্যে সংলাপের ব্যবস্থা করতে হবে।
মঙ্গলবার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে রংপুর সিটি করপোরেশন (আরসিসি) নির্বাচন নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন,‘আমাদের টেবিলে বসে আলোচনা করতে হবে। রাজপথে ক্ষমতা প্রদর্শন আর ভোট কেন্দ্রে ব্যালটের মাধ্যমে নির্বাচন এক জিনিস নয়।’
একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের প্রত্যাশা করে সিইসি সব দলকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের আহ্বান জানান। এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন কাউকে বাধ্য করতে পারে না।
তবে বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে আমি খুশি হব।
এমন পরিবেশ সৃষ্টি করে নির্বাচনের প্রতি জনগণকে আগ্রহী করে তুলতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানান সিইসি।‘যদি নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক না হয়, তাহলে তা সঠিক জনমতের প্রতিফলন ঘটায় না।’
আরসিসি নির্বাচন প্রসঙ্গে হাবিবুল আউয়াল বলেন, অবাধ ভোটাধিকার প্রয়োগে কেউ বাধা দিলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।তিনি নগরবাসীকে ২৭ ডিসেম্বর স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচন: সিদ্ধান্তের বিষয়ে অপেক্ষা করতে বললেন সিইসি
ঢাকা থেকে মনিটরিংয়ের পাশাপাশি সিসিটিভি ক্যামেরায় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন সিইসি।
গাইবান্ধা নির্বাচন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সিইসি বলেন, যারা অনিয়মের সঙ্গে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এবার নির্বাচনী অনিয়মের জন্য দায়ী পোলিং এজেন্টরা যাতে পুনঃনির্বাচনে উপস্থিত থাকতে না পারে সেজন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ও সিসিটিভি ক্যামেরা ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
রংপুরের মেয়র, ৩৩ জন সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও ১১টি সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে মোট ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৯৯৪ জন ভোটার ১৯৩টি কেন্দ্রে ভোট দিতে পারবেন। রংপুর সিটি করপোরেশনের সর্বশেষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৭ সালের ২১ ডিসেম্বর।
আরও পড়ুন: সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন: সিইসি
গেজেট হলেই শূন্য আসনে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন: ইসি
নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর বলেন, গেজেট হলেই শুন্য আসনে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন।
তিনি বলেন, আমরা মিডিয়ায় দেখেছি, তারা পদত্যাগ করেছেন। এজন্য আসন শূন্য হওয়ার কোনো গেজেট পাইনি। যদি সত্যিকার অর্থেই তারা পদত্যাগ করে থাকেন, তাহলে আসন শূন্য হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন হবে। স্পিকার বা তার অনুপস্থিতিতে যদি ডেপুটি স্পিকারের কাছে পদত্যাগপত্র দেন, তখন গেজেট হবে।
রবিবার (১১ ডিসেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, গেজেট হলে তাদের কাজ শুরু হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত গেজেট না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাদের কাজ শুরু করার সুযোগ নেই।
এছাড়া কোনো সংসদ সদস্য পদত্যাগ করলে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে, এটাই ইসির দায়িত্ব।
আরও পড়ুন: শর্ত পূরণ হলে নিবন্ধন পেতে পারে জামায়াত: নির্বাচন কমিশনার
আসন শূন্য হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে উপনির্বাচন করার বাধ্যবাধকতার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এটা তো সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা। নির্বাচন করতেই হবে। কারণ আসন শূন্য রাখার তো কোনো সুযোগ নেই।’
এমপিদের পদত্যাগ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘তাদের পদত্যাগ ভিন্ন একটি ইস্যু। যতটা না নির্বাচন সম্পর্কিত, ততটা রাজনৈতিক। এটা স্বাভাবিক হিসেবেই দেখছি। একজন সংসদ সদস্য তিনি পদত্যাগ করতে পারেন। এটা সংবিধানে বলা আছে, যে কীভাবে পদত্যাগ করবেন সেটা বলা আছে। এখানে ইসির উৎসাহিত, নিরুৎসাহিত করার কোনো সুযোগ নেই।’
জাতীয় সংসদের স্পিকারের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপির সাত জন সংসদ সদস্য (এমপি)।
রবিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জাতীয় সংসদ সচিবালয়ে স্পিকারের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তারা।
পদত্যাগের ঘোষণা দেয়া সাতজন এমপি হলেন-চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনের মো. আমিনুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের মো. হারুন অর রশিদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের আবদুস সাত্তার, বগুড়া-৪ আসনের মো. মোশাররফ হোসেন, বগুড়া–৬ আসনের গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ, ঠাকুরগাঁও-৩ আসনের জাহিদুর রহমান এবং সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য রুমিন ফারহানা।
বিদেশে থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য হারুন অর রশিদ এবং অসুস্থতার কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সংসদ সদস্য আবদুস সাত্তার সশরীরে উপস্থিত ছিলেন না। তাদের পক্ষে পদত্যাগপত্র জমা দেন ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা।
শনিবার (১০ ডিসেম্বর) বিকালে রাজধানীর গোলাপবাগে দলের ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ থেকে বিএনপির দলীয় সাতজন এমপি পদত্যাগ করবেন বলেও ঘোষণা দেয়া হয়।
গণসমাবেশে বিএনপির এমপিরা ধারাবাহিকভাবে বক্তব্য দিয়ে এই পদত্যাগ করার ঘোষণা দেন।
তবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য মো. হারুন অর রশিদ অস্ট্রেলিয়ায় থাকায় তিনি গণসমাবেশে উপস্থিত ছিলেন না।
আরও পড়ুন: জানুয়ারিতে প্রস্তাব পাস না হলে ১৫০ আসনে ইভিএমে ভোট সম্ভব না: নির্বাচন কমিশনার আলমগীর
গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচন ১৫ জানুয়ারির মধ্যে হতে পারে: নির্বাচন কমিশনার
গাইবান্ধা-৫ আসনে উপনির্বাচন ৪ জানুয়ারি: ইসি সচিব
আগামী ৪ জানুয়ারি গাইবান্ধা-৫ আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম।
ওইদিন সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ভোটগ্রহণ করা হবে। এবং আগের মতোই ভোটগ্রহণ কার্যক্রম সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করা হবে।
মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এক বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ঢাকার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলামকে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
চলতি বছরের ২২শে জুলাই সংসদ সদস্য ও সংসদের ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয় এবং ২০২২ সালের ২০ অক্টোবরের মধ্যে সংসদীয় আসনের জন্য নির্বাচন করা একটি সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা হয়ে ওঠে। সে অনুযায়ী এটি ১২ অক্টোবরের জন্য নির্ধারিত ছিল।
কিন্তু নির্বাচনের দিন ব্যাপক অনিয়মের কারণে নির্বাচন বাতিল করে ইসি।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচন বাতিল: ১২৫টি কেন্দ্রের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবে ইসি
পরে অনিয়ম খতিয়ে দেখতে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটির সুপারিশের প্রেক্ষিতে একজন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, পাঁচজন উপ-পরিদর্শক ও নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ ১৩৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয় নির্বাচন কমিশন।
গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচনে প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাহমুদ হাসান রিপন, জাতীয় পার্টির প্রার্থী এএইচএম গোলাম শহীদ রঞ্জু, বিকল্প ধারার প্রার্থী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম, স্বতন্ত্র প্রার্থী নাহিদুজ্জামান নিশাদ ও সৈয়দ মাহবুবুর রহমান।
সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলা নিয়ে গঠিত এ আসনটিতে ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৭৪৩ জন ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
আরও পড়ুন; গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচন ১৫ জানুয়ারির মধ্যে হতে পারে: নির্বাচন কমিশনার
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরিতে আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করছি: ইসি আহসান হাবিব
নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান বলেছেন, সকল দলের অংশগ্রহণে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরিতে আপ্রাণ চেষ্টা করছে নির্বাচন কমিশন।
তিনি বলেন, তবে আমি মনে করি এই মূহুর্তে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড প্রস্তুত রয়েছে। এখন শুধু প্রয়োজন রাজনৈতিক দলগুলোর স্বদিচ্ছা ও অংশগ্রহণ।
শনিবার সকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জে ছবিসহ ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এর আগে নবাবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রাথমিকভাবে বাদ পড়াদের ছবিসহ ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম পরিদর্শন করেন ইসি আহসান হাবিব খান।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধা-৫ আসনের স্থগিত নির্বাচন নিয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: সিইসি
এসময় তিনি বলেন, এলক্ষ্যে (নির্বাচনে সকল দলের অংশগ্রহণ) বারবার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে মতবিনিময় সভা আহ্বান করে আলোচনা করা হয়েছে। যেকোন দল এখনও চাইলে আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে পারে।
তিনি আরও বলেন, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড প্রস্তুত করে সুষ্ঠ, অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের জন্য আমাদের আন্তরিকতার কোন অভাব নেই। তবে সংবিধানে আমাদেরকে যেসব বিষয়ে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে, তা সঠিকভাবে পালন করা হচ্ছে।
ইসি বলেন, এছাড়াও সংবিধানে অনেক বিষয়ে সরকারের দায়িত্ব রয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে যেকোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। আমাদের কাজ আমরা সঠিকভাবে করছি কি না তা দেখেন আপনারা।
নির্বাচন নিয়ে বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের বিভিন্ন মন্তব্য নিয়ে ইসি বলেন, এসব নিয়ে সরকার ও নিদিষ্ট মন্ত্রণালয় কথা বলবে। আমাদের কাজ শুধুমাত্র সংবিধান অনুযায়ী সঠিকভাবে নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা। এতে যা করণীয় তার সবকিছুই আমরা
করব। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মতামত নেয়া, তাদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে ব্যবস্থা নেয়াসহ যাবতীয় কাজ করা হচ্ছে।
এসময় জেলা প্রশাসক একেএম গালিভ খাঁন, পুলিশ সুপার এএইচএম আব্দুর রকিব, রাজশাহী বিভাগীয় নির্বাচন অফিসের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোতাওয়াক্কিল রহমান এবং সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রওশন আলী, উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ৭ দিনের মধ্যে গাইবান্ধা-৫ আসনে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেয়া হবে: সিইসি
আগামী নির্বাচনে খালেদার অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত আইনগতভাবে নেয়া হবে: সিইসি
নির্বাচন কমিশন কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষ নেবে না: আনিসুর রহমান
নির্বাচন কমিশন (ইসি) কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলের পক্ষপাতিত্ব না করেই আগামী সাধারণ নির্বাচনে সকল প্রতিযোগীদের জন্য সমান লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে সর্বাত্মক কাজ করবে।
রবিবার ইসি ভবনে কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে নির্বাচন কমিশনার আনিসুর রহমান এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করছি সব দলের রেফারি হব।’
আরও পড়ুন: বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচন গণতন্ত্রের জন্য উদ্বেগ: মাহবুব তালুকদার
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা ইসির জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আমরা বিষয়টি দেখব এবং কীভাবে তা করা যায় সেদিকে আরও মনোযোগ দেব। সবাই যদি তা না পায়, তাহলে ভোটের পরিবেশ থাকবে না। শেষ দিন পর্যন্ত আমাদের এই প্রচেষ্টা থাকবে।’
তিনি জানান, তাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে সব দলকে নির্বাচনে আনা।
তিনি বলেন, ‘আমরা সফল হব কি না জানি না। তবে শেষ দিন পর্যন্ত আমাদের এই প্রচেষ্টা থাকবে।’
তিনি আরও বলেন, প্রতিটি দলকে মাঠে নামতে হবে।
আনিসুর রহমান বলেন, ‘মাঠে না থাকলে খেলা হবে না। মাঠে না এলে কেউ বলতে পারবে না পরিবেশ নেই।’
তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি না সেটা হবে। এখনও ১৩ মাস বাকি। রাজনীতিতে অনেক পরিবর্তন আসতে পারে। পরিবর্তন আসতে পারে দেশ ও বিশ্বে।’
অপর এক প্রশ্নের জবাবে আনিসুর বলেন, বিএনপি নির্বাচনে আসবে না বলে তিনি মনে করেন না।
আরও পড়ুন: জানুয়ারিতে প্রস্তাব পাস না হলে ১৫০ আসনে ইভিএমে ভোট সম্ভব না: নির্বাচন কমিশনার আলমগীর
শর্ত পূরণ হলে নিবন্ধন পেতে পারে জামায়াত: নির্বাচন কমিশনার
নির্বাচন কমিশনে নতুন সচিবের যোগদান
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নবনিযুক্ত সচিব জাহাঙ্গীর আলম যোগদান করেছেন।
বুধবার কমিশনে তাকে স্বাগত জানান ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
কমিশনের সচিব হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার আগে তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগে অতিরিক্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
ইসি নিজেই স্বীকার করেছেন ইভিএম দিয়ে সঠিকভাবে নির্বাচন করা সম্ভব হচ্ছে না: জিএম কাদের
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের বলেছেন, এর আগে নির্বাচন নিয়ে আমরা যে কথা বলেছি তা সত্য প্রমাণিত হয়েছে। অন্ততপক্ষে ইভিএমের ক্ষেত্রে প্রমাণিত হয়েছে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) নিজেই স্বীকার করেছেন যে, ইভিএম দিয়ে নির্বাচন সঠিকভাবে করা সম্ভব হচ্ছে না, আয়ত্বে আনা সম্ভব হচ্ছে না।
মঙ্গলবার দুপুরে রংপুর নগরীর পল্লীনিবাসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: উন্নয়নের নামে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করছে সরকার: জিএম কাদের
জিএম কাদের বলেন, প্রেসিডিয়াম সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জাতীয় নির্বাচনের আগে যে সব নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে তার সবগুলোতে আমরা অংশগ্রহণ করবো। এর অর্থ হলো যে, নির্বাচনে যে সব অনিয়ম হয় তা প্রত্যক্ষভাবে দেখার জন্য এবং দেশবাসীকে দেখানোর জন্য আমরা নির্বাচনগুলোতে যাচ্ছি।
ভবিষ্যতে সরকারের পক্ষে বিপক্ষে কথা বলতে গেলে আমরা এসব বিষয় প্রমাণ স্বরূপ তুলে ধরতে পারবো বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোট গঠনের বিষয়ে জিএম কাদের বলেন, আমরা কারো সঙ্গে জোট করবো কি করবো না, সে বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।নির্বাচনের কাছাকাছি সময়ে এসে এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
কাদের বলেন, তবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে ৩০০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার প্রস্তুতি নিচ্ছি। সেভাবে প্রার্থী নির্বাচন করা হচ্ছে।
জিএম কাদের বলেন, জাতীয় পার্টির একটা অতীত ঐতিহ্য আছে। অতীতে আমরা যে সুশাসন দিয়েছি, পরবর্তীতে কোনো সরকার তুলনামূলকভাবে সে রকম সুশাসন দিতে পারেনি। আমরা জনগণের কাছে এসব বিষয় নিয়ে যাচ্ছি। দলকে শক্তিশালী করতে আমরা কাজ করছি।
এসময় জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুসহ কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বিকালে রংপুর মহানগর জাতীয় পার্টির ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন জিএম কাদের।
আরও পড়ুন: দেউলিয়া হওয়ার পথে দেশ: জিএম কাদের
দেশ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে দূরে সরে গেছে: জিএম কাদের