ডিজিএইচএস
ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৫
ডেঙ্গুতে দেশে বুধবার ভোর পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় আরও তিনজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এতে মশাবাহিত এই রোগে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাড়াল ৪৫ জনে। এই সময়ের মধ্যে আরও ২৯৫ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর (ডিজিএইচএস) এই তথ্য জানিয়েছেন।
নতুন রোগীদের মধ্যে ২৫০ জনকে ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং বাকি ৪৫ রোগী ঢাকা বিভাগের বাইরে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, এ বছর ১০ হাজার ৬৫১ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। মৃতদের মধ্যে ৪১ জন ঢাকা বিভাগের, দুইজন চট্টগ্রাম বিভাগের, একজন করে খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, বুধবার সকাল পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত প্রায় এক হাজার ১৫ রোগী ঢাকায় চিকিৎসা নিচ্ছেন। বাকি ১৪১ রোগী ঢাকার বাইরে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ গত ১ আগস্ট থেকে প্রতিদিন ২শ’রও বেশি ডেঙ্গু রোগী রেকর্ড করছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, এ পর্যন্ত ৯ হাজার ৪৪৭ ডেঙ্গু রোগীকে সুস্থ হওয়ার পর হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
মহামারি করোনার মাঝে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশে প্রথম ডেঙ্গু রোগী পাওয়া যায় ২০০০ সালে। ওই বছর ৯৩ জন মারা গিয়েছিল।
আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ২৬৬
ডেঙ্গুর প্রকোপ: আরও ২৭৮ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গু: দেশে আরও ২১১ জন হাসপাতালে
দেশে আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ। গত ২৪ ঘণ্টায় ২১১ জন নতুন ডেঙ্গু রোগীকে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর (ডিজিএইচএস) এই তথ্য জানিয়েছে।
নতুন রোগীর মধ্যে ২১০ জনকে ঢাকার বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এর মধ্যে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে (আইইডিসিআর) ডেঙ্গু সন্দেহে ২৪ জনের মৃত্যুর তথ্য পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীতেই বেশিরভাগ রোগী পাওয়া গেছে বলে স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেয়া তথ্যানুযায়ী, শুক্রবার সকাল পর্যন্ত সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত প্রায় ৯৫২ জন রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাদের মধ্যে ৮৮৪ জন রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন এবং বাকিরা ঢাকার বাইরে আছেন।
গত ১ আগস্ট থেকে প্রতিদিনই ২শ’র বেশি ডেঙ্গু রোগী পাওয়া যাচ্ছে। জানুয়ারি থেকে প্রায় ৫ হাজার ৫৩৪ জন রোগী ডেঙ্গু নিয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে ৪ হাজার ৫১৬ জনকে সুস্থ হওয়ার পর ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
বাংলাদেশে প্রথম ডেঙ্গু রোগী পাওয়া যায় ২০০০ সালে। ওই বছর ৯৩ জন মারা গিয়েছিল।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুর প্রকোপ: আরও ২৪২ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গু: একদিনে আরও ২২৬ রোগী হাসপাতালে
বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ, আক্রান্ত আরও ১৫৩
গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৫৩ জন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। এই পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত প্রায় ৫৫৭ জন রোগী ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন এবং ঢাকার বাইরে ১১ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এই তথ্য জানিয়েছে।
স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের জেনারেল (ডিজিএইচএস) এর তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারি থেকে প্রায় দুই হাজার ৯৮ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীকে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং তাদের মধ্যে এক হাজার ৫২৬ জন সুস্থ হয়েছেন।
আরও পড়ুনঃ দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
ডিজিএইচএসের মুখপাত্র ও লাইন পরিচালক প্রফেসর ড. নাজমুল ইসলাম কারও জ্বর থাকলে করোনার পাশাপাশি ডেঙ্গু পরীক্ষা করার পরামর্শ দিয়েছেন।
এছাড়াও তিনি চিকিৎসার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ নিতে বলেছেন। প্রয়োজনে ডিজিএইচএসের হটলাইন নম্বরে যোগাযোগ করে কেউ চিকিৎসা নিতে পারবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুনঃ ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে চিরুনি অভিযান চলবে: মেয়র তাপস
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ১৪৩
গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৪৩ জনের ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এই তথ্য জানায়।
স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের জেনারেল (ডিজিএইচএস) এর তথ্য অনুযায়ী, এই পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত প্রায় ৫০৯ জন রোগী দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
আরও পড়ুনঃ দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
জানুয়ারি থেকে প্রায় এক হাজার ৯৪৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীকে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং তাদের মধ্যে এক হাজার ৪৩৩ জন সুস্থ হয়েছেন।
ডিজিএইচএসের মুখপাত্র ও লাইন পরিচালক প্রফেসর ড. নাজমুল ইসলাম কারও জ্বর থাকলে করোনার পাশাপাশি ডেঙ্গু পরীক্ষা করার পরামর্শ দিয়েছেন।
আরও পড়ুনঃ ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে চিরুনি অভিযান চলবে: মেয়র তাপস
এছাড়াও তিনি চিকিৎসার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ নিতে বলেছেন। প্রয়োজনে ডিজিএইচএসের হটলাইন নম্বরে যোগাযোগ করে কেউ চিকিৎসা নিতে পারবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৮৫ জন
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৮৫ জনের ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের জেনারেল (ডিজিএইচএস) এর তথ্য অনুযায়ী ডেঙ্গু আক্রান্ত প্রায় ৩৯০ জন রোগী দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
আরও পড়ুনঃ ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে: মন্ত্রী তাজুল
জানুয়ারি থেকে প্রায় এক হাজার ৪৭০ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীকে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং তাদের মধ্যে এক হাজার ৭৭ জন সুস্থ হয়েছেন।
ডিজিএইচএসের মুখপাত্র ও লাইন পরিচালক প্রফেসর ড. নাজমুল ইসলাম কারও জ্বর থাকলে করোনার পাশাপাশি ডেঙ্গু পরীক্ষা করার পরামর্শ দিয়েছেন।
আরও পড়ুনঃ ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে চিরুনি অভিযান চলবে: মেয়র তাপস
এছাড়াও তিনি চিকিৎসার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ নিতে বলেছেন। প্রয়োজনে ডিজিএইচএসের হটলাইন নম্বরে যোগাযোগ করে কেউ চিকিৎসা নিতে পারবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ১৩ জন
ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের মধ্যে দেশে বুধবার সকাল অবধি ২৪ ঘণ্টার আরও ১৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন।
স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের (ডিজিএইচএস) তথ্য অনুযায়ী বুধবার সকাল পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত প্রায় ৪০৬ জন রোগী দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
আরও পড়ুনঃ দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
জানুয়ারী থেকে এই পর্যন্ত প্রায় ১,৩৬০ রোগী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন এবং তাদের মধ্যে ৯৫১ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন বলে জানা গেছে।
রবিবার ডিজিএইচএসের মুখপাত্র প্রফেসর ড. নাজমুল ইসলাম করোনা ভাইরাস সম্পর্কিত নিয়মিত বুলেটিনে ডেঙ্গু নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
আরও পড়ুনঃ ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে চিরুনি অভিযান চলবে: মেয়র তাপস
ডা. নাজমুল বলেন, সারাদেশে মশা নিয়ন্ত্রণের জন্য দায়বদ্ধ ব্যক্তিরা যদি সর্বাত্মক চেষ্টা না করেন তবে পরিস্থিতি আরও অবনতি হতে থাকবে।
তিনি আরও বলেন, কারও জ্বর হলে করোনার পাশাপাশি তাদের ডেঙ্গু পরীক্ষাও করা উচিত।
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৮১ জন
ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর মধ্যেই শনিবার সকাল পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৮১ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে।
স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের (ডিজিএইচএস) তথ্য অনুযায়ী, শনিবার সকালে ডেঙ্গু আক্রান্ত প্রায় ৩৩৬ জন রোগী দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এর মধ্যে ৩৩১ জন রোগী রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন এবং পাঁচজন ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে রয়েছেন।
আরও পড়ুনঃ ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে চিরুনি অভিযান চলবে: মেয়র তাপস
জানুয়ারি থেকে প্রায় ১১৯৯ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন এবং তার মধ্যে ৮০১ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
বুধবার ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় চলমান অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস ।
আরও পড়ুনঃ ডেঙ্গু আক্রান্ত ২৩৬ রোগী চিকিৎসাধীন
নগরীর ৩৬নং ওয়ার্ডের তাঁতীবাজার মোড়ে একটি অস্থায়ী বর্জ্য নিষ্পত্তি কেন্দ্রের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি ।
দেশে কোভিড ভ্যাকসিনের মজুদ শেষের দিকে: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
বাংলাদেশে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের মজুদ শেষের দিকে বলে বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর (ডিজিএইচএস) জানিয়েছে।
ভার্চুয়াল এক সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র ডা. রোবেদ আমিন বলেন, ‘আমাদের কাছে প্রায় ১ কোটি ২ লাখ ভ্যাকসিন ছিল।৮৮ লাখ ভ্যাকসিন ইতোমধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ হিসেবে প্রদান করা হয়েছে। এখন আমাদের কাছে প্রায় ১৪ লাখ ভ্যাকসিন মজুদ আছে।’
আরও পড়ুন: রাশিয়ার টিকা 'স্পুটনিক ভি’ ব্যবহারের অনুমোদন দিল বাংলাদেশ
তিনি বলেন, বিদ্যমান মজুদ শেষ হওয়ার আগে দেশে নতুন করে ভ্যাকসিনের চালান না এলে ভ্যাকসিনের সংকট দেখা দেবে।
রোবেদ বলেন, এখন পর্যন্ত ৫৮ লাখ ১৯ হাজার ৭১৯ জন লোক ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ পেয়েছে এবং ৩০ লাখ ২৩ হাজার ১৬৯ জন লোক ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে।
আরও পড়ুন: ঈদের আগেই চীন থেকে ভ্যাকসিন পেতে আশাবাদী ঢাকা
সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, যারা প্রথম ডোজ নিয়েছে তাদেরকে দ্বিতীয় ডোজ দেয়ার জন্য ১৪ লাখেরও বেশি ডোজের অভাব রয়েছে দেশে।
ভ্যাকসিন সংকটের মধ্যে সরকার ২৬ এপ্রিল করোনাভাইরাস ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ প্রদানের নিবন্ধন স্থগিত করেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অবশ্য আশা প্রকাশ করেছেন যে ঈদুল ফিতরের আগে চীন থেকে ভ্যাকসিন নিতে পারে বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: করোনা: দেশে মডার্নার ভ্যাকসিন আনার অনুমতি চেয়ে আবেদন
পাশাপাশি তিনি বলেছেন, রাশিয়ার স্পুটনিক ভি ভ্যাকসিন সংগ্রহের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ছাড়পত্র দেয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
রোবেদ জানান, বাংলাদেশি একটি ওষুধ কোম্পানি রেনাটা লিমিটেড মডার্নার কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন আমদানির জন্য সরকারের কাছে অনুমতি চেয়েছে এবং এ বিষয়ে আলোচনা চলছে।
তিনি বলেন, ‘ইতোমধ্যে দেশে তিনটি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি কোভিড ভ্যাকসিন তৈরি করতে চায় বলে সরকারের সাথে যোগাযোগ করেছে। তারা আশাবাদী যে দেশে এক বছরে ১.৫ কোটি ভ্যাকসিন তৈরি করতে সক্ষম হবে।’
রোবেদ বলেন, সরকার এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর তাদের ভ্যাকসিন তৈরির সক্ষমতার মূল্যায়ন করেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এই কর্মকর্তা বলেন, ভাইরাস সংক্রমণ হার কমতে থাকায় গত এক সপ্তাহের মধ্যে দেশে কোভিড পরিস্থিতি উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নতি হয়েছে।
তিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আত্মতৃপ্তির কোনও অবকাশ নেই কারণ আক্রান্তের হার যে কোনও ধরণের অবহেলার জন্য আবার বাড়তে পারে।
রোবেদ বলেন, স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিধি বজায় রাখতে হবে এবং ভাইরাস সংক্রমণে ক্রমহ্রাসমান প্রবণতা বজায় রাখতে জনসাধারণের চলাচলকে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।
বাসা থেকে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার আহ্বান জানান তিনি বলেন, এটাই সম্ভাব্য কোভিড সংক্রমণের বিরুদ্ধে সেরা প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা।
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দেশে কোভিড টিকা দেয়া শুরু হবে: স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়
বাংলাদেশে বহুল-আকাঙ্খিত কোভিড-১৯ মহামারির টিকাদান ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (ডিজিএইচএস) অধ্যাপক আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশিদ আলম।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ডা. খুরশীদ আলম
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের (ডিজিএইচএস) নতুন মহাপরিচালক (ডিজি) হিসেবে ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলমকে নিয়োগ দিয়েছে সরকার।