প্রধানমন্ত্রী
‘স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২২’ তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বৃহস্পতিবার নয়জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও দুটি প্রতিষ্ঠানকে 'স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২২' তুলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে পুরস্কারপ্রাপ্ত ও তাদের পরিবারের সদস্যদের কাছে মর্যাদাপূর্ণ এই পুরস্কার তুলে দেন।
এ বছর স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে পুরস্কার পেয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী, শহীদ কর্নেল খন্দকার নাজমুল হুদা (বীর বিক্রম), আব্দুল জলিল, সিরাজ উদ্দীন আহমেদ, প্রয়াত মোহাম্মদ ছহিউদ্দিন বিশ্বাস, প্রয়াত সিরাজুল হক সম্মাননা দেয়া হয়।
চিকিৎসাবিদ্যায় অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া, অধ্যাপক ডা. মো. কামরুল ইসলাম, স্থাপত্যে প্রয়াত স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেনকে এই পুরস্কার দো হয়।
বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের ওপর জোর স্ক্যান্ডিনেভিয় রাষ্ট্রদূতদের
বাংলাদেশের উন্নয়নে ‘অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্র’ এবং ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের’ গুরুত্ব তুলে ধরেছেন ঢাকায় স্ক্যান্ডিনেভিয়ার দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতরা।
তারা টেকসই উন্নয়ন, লিঙ্গ সমতা এবং মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার ওপরও জোর দিয়েছেন।
বুধবার ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত উইনি এস্ট্রাপ পিটারসন, নরওয়ের রাষ্ট্রদূত এসপেন রিক্টার-ভেনসেন এবং সুইডেনের রাষ্ট্রদূত অ্যালেক্স বার্গ ভন লিন্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
‘নর্ডিক দিবস’ এবং বাংলাদেশের সাথে স্ক্যান্ডিনেভিয় দেশ তিনটির কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রদূতরা প্রধানমন্ত্রী ও স্পিকারের সাথে সাক্ষাত করেন।
পড়ুন: রাষ্ট্রপতির কাছে পরিচয়পত্র পেশ করলেন রোমানিয়ার রাষ্ট্রদূত
১৯৭২ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি দেয় স্ক্যান্ডিনেভিয় দেশগুলো।
বৈঠকে দেশগুলোর মধ্যে দীর্ঘ ইতিহাস এবং দৃঢ় বন্ধুত্বের পাশাপাশি এগিয়ে যাওয়ার অংশীদারিত্বের বিষয়ে আলোচনা হয়।
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) এবং ২০৩০ এজেন্ডা বাস্তবায়ন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় স্ক্যান্ডিনেভিয় দেশ এবং বাংলাদেশ বহুপাক্ষিকতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ।
আলোচনায় মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং নারীর ক্ষমতায়নের মতো শীর্ষ অগ্রাধিকার বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত ছিল।
একটি যৌথ মিডিয়া বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘রাশিয়ার আগ্রাসনের কারণে ইউক্রেনের ক্রমবর্ধমান মানবিক পরিস্থিতি নিয়ে স্ক্যান্ডিনেভিয় রাষ্ট্রদূতরা তাদের গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।’
পড়ুন: চলচ্চিত্রে গণমানুষের আত্মত্যাগ তুলে ধরার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
চলচ্চিত্রে গণমানুষের আত্মত্যাগ তুলে ধরার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
বিনোদনের পাশাপাশি স্বাধীনতা যুদ্ধ ও গণমানুষের আত্মত্যাগ তুলে ধরতে চলচ্চিত্র শিল্পের সঙ্গে জড়িতদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘বিনোদনের পাশাপাশি চলচ্চিত্র সমাজ সংস্কারে, মানুষকে শিক্ষা দেয়া, দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করা এবং দেশকে সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে নিতে পারে।’
বুধবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) ২০২০ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
২৭টি বিভাগে ৩২ জন বিজয়ীর মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বিজয়ীদের মধ্যে সম্মানজনক এই স্বীকৃতি তুলে দেন।
আরও পড়ুন: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেন, চলচ্চিত্র জীবনের আয়না এবং চলচ্চিত্রই পারে সমাজকে সংস্কার করতে।
তিনি বলেন, সমাজ সংস্কারে বিরাট অবদান রাখতে পারে এই চলচ্চিত্র, জীবনের দর্শন আসে চলচ্চিত্রের মাধ্যমে, ইতিহাসের প্রবাহ জানা যায় চলচ্চিত্রের মাধ্যমে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনগণের মধ্যে অনেক তথ্য স্থানান্তর করতে পারে চলচ্চিত্র এবং এটি ইতিহাসের বাহক। চলচ্চিত্র অনেক অজানা বিষয় জানার সুযোগ দেয়। এতে অনেক হারিয়ে যাওয়া বিষয় সামনে আসতে পারে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, চলচ্চিত্র সমাজ থেকে অনিয়ম ও শৃঙ্খলা দূর করতে ভূমিকা রাখতে পারে।
চলচ্চিত্রের মাধ্যমে দেশ ও জনগণের প্রতি দায়িত্ব ও জবাবদিহিতা প্রকাশ করা যায় বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী জানান, তিনি দেশের চলচ্চিত্র শিল্পকে আধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত করতে চান। এর জন্য উপজেলা পর্যায়ের সিনেমা হলগুলোকে সিনেপ্লেক্সে রূপান্তর করতে হবে।
এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, সরকার এক হাজার কোটি টাকার তহবিল তৈরি করেছে।
তিনি নতুন সময় এবং নতুন প্রজন্মের জন্য পুরানো সিনেমাকে ডিজিটালে রূপান্তরের উপর জোর দেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হাসানুল হক ইনু এবং তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো. মকবুল হোসেন।
আরও পড়ুন: শিশুদের জন্য সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার অঙ্গীকার প্রধানমন্ত্রীর
অনুষ্ঠানে পুরস্কারপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে বক্তব্য দেন রাইসুল ইসলাম আসাদ।
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার ২৭টি বিভাগে ৩২ জন বিজয়ীর মধ্যে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২০ প্রদান করেছেন।
বুধবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) এই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানে যোগ দেন। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বিজয়ীদের মধ্যে সম্মানজনক এই স্বীকৃতি তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হাসানুল হক ইনু এবং তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো. মকবুল হোসেন।
আরও পড়ুন: আবারও জয়া আহসানের হাতে ‘ব্ল্যাক লেডি’
আনোয়ারা বেগম ও রাইসুল ইসলাম আসাদ যৌথভাবে আজীবন সম্মাননা পেয়েছেন। `গোর’ ও `বিশ্বসুন্দরী’ সিনেমা যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার পেয়েছে।
সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র আড়ং শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের পুরস্কার পেয়েছে।
শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত হয়েছে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবন ও বাংলাদেশের অভ্যুদয়।
‘গোর’ ছবির জন্য শ্রেষ্ঠ পরিচালকের পুরস্কার পেয়েছেন গাজী রাকায়েত।
আরও পড়ুন: ওয়েব দুনিয়ায় আফসানা মিমির অভিষেক
তার চলচ্চিত্র ‘গোর’ দশটি বিভাগে পুরস্কারের জন্য এবং চয়নিকা চৌধুরী পরিচালিত ‘বিশ্বসুন্দরী’ চলচ্চিত্রটি আটটি বিভাগে পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছে।
‘বিশ্বসুন্দরী’তে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন সিয়াম আহমেদ এবং একই ছবিতে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন ফজলুর রহমান বাবু।
দীপান্বিতা মার্টিন শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতেছেন ‘গোর’ সিনেমার জন্য। শ্রেষ্ঠ সহ-অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন অপর্ণা ঘোষ ‘গন্ডি’র জন্য। ‘বীর’ সিনেমা জন্য শ্রেষ্ঠ খলনায়কের পুরস্কার পান মিশা সওদাগর।
শ্রেষ্ঠ শিশু অভিনেতা বিভাগে ‘গন্ডি’র জন্য মুগ্ধতা মোর্শেদ এবং আড়ং-এর জন্য শিশু অভিনেতা বিভাগে বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন মোহাম্মদ শাহাদাত হাসান বাঁধন।
হৃদয় জুরির জন্য শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালকের পুরস্কার পেয়েছেন বেলাল খান।
‘বিশ্বসুন্দরী’র জন্য মরণোত্তর শ্রেষ্ঠ নৃত্য পরিচালকের পুরস্কার জিতেছেন মোহাম্মদ সহিদুর রহমান।
আরও পড়ুন: বিয়ে বাড়িতে হলো ‘গুণিন’ সিনেমার প্রিমিয়ার!
‘বিশ্বসুন্দরী’ চলচ্চিত্রে ‘তুই কি আমার হবি রে’ গানের জন্য শ্রেষ্ঠ পুরুষ গায়কের পুরস্কার জিতেছেন মোহাম্মদ মাহমুদুল হক ইমরান।
‘বিশ্বসুন্দরী’ চলচ্চিত্রের তুই কি আমার হবি রে গানের জন্য দিলশাদ নাহার কণা এবং ‘বীর চলচ্চিত্রে’ ভালোবাসার মানুষ তুমি গানের জন্য সোমনূর মনির কোনাল যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ নারী গায়িকার পুরস্কার পান।
বিশ্বসুন্দরী চলচ্চিত্রে 'তুই কি আমার হবি রে' গানটির জন্য কবির বকুল শ্রেষ্ঠ গীতিকার পুরস্কার পেয়েছেন।
শ্রেষ্ঠ গল্পকার ও শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যের পুরস্কার পেয়েছেন ‘গোর’ ছবির জন্য গাজী রাকায়েত। শ্রেষ্ঠ সংলাপের পুরস্কার পেয়েছেন ‘গন্ডি’র জন্য ফাখরুল আরেফিন খান।
আরও পড়ুন: ৪০০ বছর আগের গল্প নিয়ে নির্মিত হচ্ছে ‘কাজল রেখা’
শ্রেষ্ঠ সম্পাদকের পুরস্কার পেয়েছেন ‘গোর’ ছবির মোহাম্মদ শরিফুল ইসলাম।
শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশকের পুরস্কার পেয়েছেন উত্তম কুমার গুহ।
শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহকের পুরস্কার পেয়েছেন ‘গোর’ ছবির জন্য যৌথভাবে পঙ্কজ পালিত ও মোহাম্মদ মাহবুব উল্লাহ। শ্রেষ্ঠ শব্দ গ্রাহকের পুরস্কার পেয়েছেন ‘গোর’ ছবির জন্য কাজী সেলিম আহমেদ। শ্রেষ্ঠ পোশাক ও সাজসজ্জা পুরস্কার পেয়েছেন ‘গোর’ এর এনামতারা বেগম। শ্রেষ্ঠ মেকআপ আর্টিস্টের পুরস্কার পেয়েছেন ‘গোর’ ছবির মোহাম্মদ আলী বকুল।
চীনে বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মঙ্গলবার দক্ষিণ চীনে চায়না ইস্টার্ন এয়ারলাইন্সের একটি বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানির ঘটনায় গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের কাছে এক শোক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, আমাদের দোয়া ও প্রার্থনা বিপর্যয়ের শিকার ব্যক্তিদের সঙ্গে রয়েছে।
শেখ হাসিনা আরও বলেন,বাংলাদেশের জনগণ ও সরকার এবং তার নিজের পক্ষ থেকে তিনি শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা ও আন্তরিক সমবেদনা জানিয়েছেন।
তিনি লিখেছেন, এই গভীর দুঃখের সময়ে আমরা আমাদের বিশ্বস্ত ও কৌশলগত অংশীদার চীনের সরকার এবং তার জনগণের প্রতি আমাদের জাতীয় সংহতি প্রকাশ করছি। তারা যেন সাহস এবং দৃঢ়তার সঙ্গে এই কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারে।
আরও পড়ুন: সাহিত্যিক ও সাংবাদিক দিলারা হাশেমের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
সাবেক রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের মৃত্যুতে বিএনপির শোক প্রকাশ
শতভাগ বিদ্যুতায়ন একটি যুগান্তকারী অর্জন: প্রধানমন্ত্রী
দেশের প্রতিটি ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়া একটি যুগান্তকারী অর্জন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এই অর্জনের মাধ্যমে সরকার জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হয়েছে।
মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় ভাষণ দিতে গিয়ে এসব কথা বলেন।
তিনি দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, শিগগিরই সকল গৃহহীন মানুষের জন্য ঘর নিশ্চিত করার মাধ্যমে বাস্তবায়িত হবে বঙ্গবন্ধুর আরেকটি স্বপ্ন।
শতভাগ বিদ্যুতায়নের লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য কঠোর পরিশ্রমকারী সকল সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান তিনি।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
শেখ হাসিনা বলেন, দেশে প্রথমবারের মতো বেসরকারি উদ্যোগে বিদেশি বিনিয়োগে ৪৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতার মেঘনা ঘাট ও ৩৬০ মেগাওয়াট হরিপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। পরবর্তীতে, আওয়ামী লীগে সরকার ২০০৯ সাল থেকে অনেক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে যার ফলে শতভাগ বিদ্যুৎ কভারেজ অর্জন সম্ভব করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ অর্জনের ধারাবাহিকতায় জাতির পিতার আরেকটি স্বপ্ন পূরণে দেশের সব গৃহহীন মানুষের জন্য ঘর নির্মাণের কাজ চলমান।
অবহেলিত দক্ষিণাঞ্চলে বিগত বছরগুলোতে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, গতকাল (সোমবার) পটুয়াখালী জেলায় সবচেয়ে বড় পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উদ্বোধন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর, সেনানিবাস, নৌ ঘাঁটিও অন্যান্য অবকাঠামোর মতো অনেক বড় স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে যা এই অঞ্চলের সামগ্রিক দৃশ্যপটকে বদলে দিয়েছে।
আরও পড়ুন: শতভাগ বিদ্যুতায়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রধানমন্ত্রীকে এফবিসিসিআই সভাপতির অভিনন্দন
পদ্মা সেতু প্রসঙ্গে তিনি বলেন, খুব শিগগিরই এই মেগা প্রকল্পের নির্মাণ কাজ শেষ হবে এবং দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের দুর্ভোগ চিরতরে শেষ হবে।
বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়ন দক্ষিণাঞ্চলকে ধ্বংসাত্মক ঘূর্ণিঝড়, বন্যা ও অন্যান্য দুর্যোগ থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এ প্রেক্ষাপটে প্রধানমন্ত্রী বৃক্ষরোপণ ও সবুজ বনায়নের প্রচারণার পাশাপাশি উপকূলীয় অঞ্চলে কৃত্রিম ম্যানগ্রোভ বন তৈরি করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আহ্বান জানান।
শেখ হাসিনা বলেন, দেশে ধারাবাহিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা এবং গত ১৩ বছর ধরে জনগণের রায়ে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সরকারকে দেশের জন্য এই বড় অর্জনে সহায়তা করেছে।
আরও পড়ুন: ‘জয় বাংলা’ স্লোগান না দেয়া মানে স্বাধীনতার আদর্শকে অবিশ্বাস করা: প্রধানমন্ত্রী
শতভাগ বিদ্যুতায়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রধানমন্ত্রীকে এফবিসিসিআই সভাপতির অভিনন্দন
দেশের শতভাগ বিদ্যুতায়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।
সোমবার পটুয়াখালীর পায়রায় এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট সম্বলিত দেশের বৃহত্তম তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে দেশকে সম্পূর্ণরূপে বিদ্যুতের আওতাভুক্ত ঘোষণা করেন।
এক অভিনন্দন বার্তায় এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘মুজিববর্ষ’ এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে প্রতিটি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়ার প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট প্রত্যাহার চায় এফবিসিসিআই
তিনি বলেন, বিদ্যুতায়নের ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের বিকাশ ঘটছে।
জসিম উদ্দিন আরও বলেন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি ও শিল্পের উন্নয়নের ফলে নতুন ব্যবসায়িক উদ্যোগের মাধ্যমে স্থানীয়ভাবে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে।
জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণে বন সংরক্ষণে সফল হবে বাংলাদেশ: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, বাসযোগ্য টেকসই পরিবেশ নিশ্চিতকল্পে রাষ্ট্রের সকল শ্রেণি পেশার লোকজন সম্মিলিতভাবে কাজ করলে বন সংরক্ষণ ও উন্নয়নে সফল হবে বাংলাদেশ। এ লক্ষ্যে জনপ্রতিনিধি, বননির্ভর জনগোষ্ঠী, বনে বসবাসকারী ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী, গণমাধ্যমকর্মীসহ সংশ্লিষ্ট সকলের ঐকান্তিক সহযোগিতা একান্তভাবে প্রয়োজন।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নির্দেশনায় বন অধিদপ্তরের নানা কার্যকর উদ্যোগের ফলে বাংলাদেশে বৃক্ষাচ্ছাদনের পরিমাণ প্রতিনিয়ত বাড়ছে। ২০১৫-২০১৯ সময়কালের বন সার্ভে মোতাবেক দেশে বৃক্ষাচ্ছাদনের পরিমাণ ছিল দেশের মোট আয়তনের ২২ দশমিক ৩৭ ভাগ যা ইতোমধ্যে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেড়েছে।‘বন সংরক্ষণের অঙ্গীকার, টেকসই উৎপাদন ও ব্যবহার’ প্রতিপাদ্যে সোমবার আন্তর্জাতিক বন দিবস ২০২২ উদযাপন উপলক্ষ্যে বন অধিদপ্তরে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ ও বন মন্ত্রী এসব কথা বলেন।বনমন্ত্রী বলেন, প্রাণীকুলের বেঁচে থাকার মৌলিক চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে অধিক পরিমাণে বৃক্ষরোপণ করতেই হবে। আমাদের যেটুকু বনাঞ্চল আছে সেটার সংরক্ষণ নিশ্চিত করার পাশাপাশি খালি ও পতিত জায়গায় গাছ লাগাতে হবে।
আরও পড়ুন: পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: পরিবেশমন্ত্রী
তিনি বলেন, বন অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন সামাজিক বনায়ন কার্যক্রমের মাধ্যমে পতিত ও প্রান্তিক সরকারি ও ব্যক্তিমালিকানাধীন ভূমি বনায়নের আওতায় এসেছে। মন্ত্রী এসময় বনরক্ষায় দেশপ্রেম ও নিবেদিতভাবে কাজ করতে বনবিভাগের কর্মচারীদের নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, বনবিভাগের সক্ষমতা বাড়াতে শূন্যপদ পূরণসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, সচিব মো. মোস্তফা কামাল, অতিরিক্ত সচিব ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুণ, প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মুকিত মজুমদার বাবু প্রমুখ। বিষয়ভিত্তিক উপস্থাপন করেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডক্টর নিয়াজ আহমেদ খান এবং উপপ্রধান বন সংরক্ষক ও সুফল প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক গোবিন্দ রায়।উল্লেখ্য, অনুষ্ঠানে মন্ত্রী সামাজিক বনায়নের ১০ জন নারী ও পুরুষ উপকারভোগীদের মাঝে ১৫ লাখ টাকার চেক বিতরণ করেন। এছাড়াও, দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত চিত্র ও বন্যপ্রাণী প্রদর্শনী পরিদর্শন করেন।
আরও পড়ুন: সাফারি পার্কের প্রাণী মৃত্যুর ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে অগ্রযাত্রা নিশ্চিত করতে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘সকল কাজে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে এবং তা চালিয়ে যেতে হবে। যদি আমরা সেটা করতে পারি তাহলে বাংলাদেশ আর কখনও পিঁছিয়ে পড়বে না।’
সোমবার পটুয়াখালীর পায়রায় এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় তিনি দেশে শতভাগ বিদ্যুতায়নের ঘোষণা দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সাল থেকে দেশ সব প্রতিকূলতা ও প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে এগিয়ে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন
তিনি বলেন, জাতির পিতা আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছিলেন এবং সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে গরিব মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চেয়েছিলেন। আমরা সেই সোনার বাংলা গড়ব, এটাই আমাদের প্রতিশ্রুতি ও এটাই আমাদের লক্ষ্য।
এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা সবাইকে চাষাবাদের এক ইঞ্চি জমিও ছাড় না দেয়ার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, প্রত্যেককে তাদের নিজ নিজ জমিতে ফসল উৎপাদন করতে হবে।
এ সময় সবাইকে কৃষকদের পাশে থাকারও আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
মহামারির সময়ে ধান কাটায় সহযোগিতার জন্য তিনি দলের নেতা-কর্মী, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগসহ অন্যান্যদের ধন্যবাদ জানান।
তিনি প্ল্যান্টের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ পরিদর্শন করেন।
অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নের ওপর একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
আরও পড়ুন: ‘জয় বাংলা’ স্লোগান না দেয়া মানে স্বাধীনতার আদর্শকে অবিশ্বাস করা: প্রধানমন্ত্রী
শিশুদের জন্য সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার অঙ্গীকার প্রধানমন্ত্রীর
পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র উদ্বোধনকালে তিনি দেশে শতভাগ বিদ্যুৎ কভারেজ ঘোষণা করেন।
এই মাইলফলক অর্জনের মাধ্যমে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়ার ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে গেলো বাংলাদেশ।
অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সোমবার পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি (প্রাইভেট) লিমিটেড (বিসিপিসিএল),রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন নর্থ-ওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড (এনডব্লিউপিজিসিএল) এবং চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট করপোরেশনের যৌথ উদ্যোগ উন্নয়ন অংশীদারিত্বের অংশ হিসাবে দুই বিলিয়ন ডলারে এই প্ল্যান্ট স্থাপন করেছে।
প্রায় পাঁচ মাস ধরে পরীক্ষা চালানোর পর, পায়রা পাওয়ার প্ল্যান্টের প্রথম ইউনিটটি ২০২০ সালের মে মাসে বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করে।
পাওয়ার ট্রান্সমিশন কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি) পায়রা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহের সুবিধার্থে বেশ কয়েকটি সঞ্চালন প্রকল্প হাতে নিয়েছে।
আরও পড়ুন: ‘জয় বাংলা’ স্লোগান না দেয়া মানে স্বাধীনতার আদর্শকে অবিশ্বাস করা: প্রধানমন্ত্রী
এই সঞ্চালন প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে-পায়রা প্ল্যান্ট থেকে গোপালগঞ্জ পর্যন্ত ১৬০ কিলোমিটার ৪০০ কেভি ডাবল সার্কিট লাইন নির্মাণ, ১৬৪ দশমিক ৬ কিলোমিটার আমিনবাজার-মাওয়া-গোপালগঞ্জ-মোংলা পর্যন্ত ৪০০ কেভি ডাবল সার্কিট লাইন এবং পদ্মা সেতুর কাছে ৯ দশমিক চার কিলোমিটার নদী-ক্রসিং লাইন।
পিজিসিবি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই প্রকল্পগুলো পায়রা ও রামপাল উভয় প্ল্যান্ট থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহের লক্ষ্যে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে এবং এতে প্রায় চার হাজার ৬৫০ কোটি টাকা খরচ হবে। যার মধ্যে তিন হাজার ২৯৪ কোটি টাকা পায়রা প্ল্যান্ট ট্রান্সমিশন সুবিধার জন্য ব্যয় করা হবে।