জনসভা
ঠাকুরগাঁওয়ে ফখরুলের জনসভা, সাক্ষাৎ করবেন আবু সাঈদের পরিবারের সঙ্গেও
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মঙ্গলবার নিজ শহর ঠাকুরগাঁওয়ে জনসভায় যোগ দেবেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) সকাল ১০টায় গুলশানের বাসা থেকে ঠাকুরগাঁওয়ের উদ্দেশে রওনা হবেন বিএনপি মহাসচিব।
আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দিয়েই পরিস্থিতির উন্নতির আশ্বাস পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
বিকাল সাড়ে ৩টায় গোড়েয়া ডিগ্রি কলেজ মাঠে 'ঐক্য ও সম্প্রীতি সমাবেশে' যোগ দেবেন তিনি।
পরে বিকাল ৪টায় রুহিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আরেকটি জনসভায় যোগ দেবেন মির্জা ফখরুল।
পরদিন বুধবার (১৪ আগস্ট) বেলা ১১টায় শহীদ আবু সাঈদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন তিনি। পরে রংপুরের পীরগঞ্জে জনসভায় যোগ দেবেন।
আরও পড়ুন: পুলিশ স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু করলে সেনাবাহিনী ব্যারাকে ফেরত যাবে: সেনাপ্রধান
সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সময় দেওয়া হয়েছে: মির্জা ফখরুল
২ মাস আগে
ফরিদপুরে নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দেবেন শেখ হাসিনা
আগামীকাল মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) ফরিদপুরে নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দেবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
বিকাল ৩টায় ফরিদপুর জেলা শহরের সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ মাঠে এই জনসভা অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে জনসভাকে ঘিরে স্থানীয় প্রশাসন প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে।
সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ মাঠের পূর্ব পাশে একটি অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে।
ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. ইশতিয়াক আরিফ জানান, আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর সফরকে সামনে রেখে নেতা-কর্মীদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
সমাবেশকে কেন্দ্র করে শহরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
জেলা শহরে পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনার পাশাপাশি জনসভায় আসা পুরুষ ও নারী সমর্থকদের জন্য আলাদা বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এছাড়া রাস্তার পাশে গাছ ও সমাবেশস্থল রঙ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী প্রচারে আওয়ামী লীগের টেলিগ্রাম চ্যানেল চালু
প্রায় ১ লাখ লোকের সমাগম হবে বলে আশা করছেন ইশতিয়াক।
এতে সভাপতিত্ব করবেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ফরিদপুর-৩ আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শামীম হক।
এছাড়াও আওয়ামী লীগ সমর্থিত ফরিদপুরের আরও তিনটি আসনের প্রার্থীরা সেখানে উপস্থিত থাকবেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৭ সালের ২৯ মার্চ ফরিদপুর সফর করেন এবং একই স্থানে এক জনসভায় ভাষণ দিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী জোয়ারে বিএনপির নেতা-কর্মী সমর্থকরাও শামিল হয়েছে: তথ্যমন্ত্রী
১০ মাস আগে
আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের ভোট দিন: সিলেটে জনসভায় প্রধানমন্ত্রী
জনগণকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছেন দলের প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বুধবার (২০ ডিসেম্বর) সিলেট সরকারি আলিয়া মাদরাসা মাঠে আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক বিশাল জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই আহ্বান জানান।
শেখ হাসিনা সমবেত জনতাকে জিজ্ঞেস করেন, 'আপনারা কি আমাদের প্রার্থীদের (আওয়ামী লীগের) ভোট দেবেন? আপনারা হাত উচু করুন এবং আমাকে ওয়াদা দিন’।
তিনি আবারও বিরোধী দল বিএনপিকে লুটেরা, খুনি, দুর্নীতিবাজ ও এতিমদের টাকা আত্মসাৎকারী আখ্যায়িত করে আক্রমণ করেন।
আরও পড়ুন: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ও সুষ্ঠু হবে: সিইসি
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বানচাল করার জন্য তারাই মানুষকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারছে।
এসময় মানুষকে জীবন্ত পুড়িয়ে দেওয়া অগ্নিসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য সকলের প্রতি আহ্বানও জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জামায়াত চক্র জনগণের জীবন কেড়ে নিতে চায় এবং জনগণকে ভোট দিতে বাধা দিয়ে নির্বাচন বানচাল করতে চায়।
তিনি বলেন, তারা এত সাহস কোথা থেকে পায়? লন্ডনে একজন অপরাধী বসে হুকুম দেয় এবং কিছু লোক এখানে আগুন জ্বালায়, ...... সেই আগুনেই তাদের হাত পুড়ে যাবে। তিনি স্পষ্টতই যুক্তরাজ্যের লন্ডনে বসবাসরত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কথা বলছিলেন।
আরও পড়ুন: লন্ডন থেকে দেওয়া নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করছে বিএনপি-জামায়াত: সিলেটে প্রধানমন্ত্রী
বিএনপি ও জামায়াতের নিন্দা করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘তারা ভেবেছিল তাদের অগ্নিসন্ত্রাসে সরকার জড়িয়ে পড়বে।’
তিনি বলেন, 'তারা ভেবেছিল কিছু অগ্নিসংযোগের ঘটনায় সরকারের পতন ঘটবে। ব্যাপারটা খুব একটা সহজ নয়।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার ফলে জনগণ সুফল পাচ্ছে।
তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত সোনার বাংলা গড়ে তোলা এবং সে লক্ষ্যে আমি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি।
শেখ হাসিনা বলেন, তার হারানোর কিছু নেই, কারণ তিনি বাবা, মা, ভাইসহ সবকিছু হারিয়েছেন।
‘আমার এবং আমার একমাত্র ছোট বোন বেঁচে গিয়েছিলাম। সবকিছু হারিয়ে এবং আমার ছোট সন্তানদের তাদের মাতৃপ্রেম থেকে বঞ্চিত করে আমি ১৯৮১ সালে বাংলাদেশে ফিরে এসেছিলাম। শুধু আমার বাবার স্বপ্ন পূরণের জন্য। স্বপ্নটি হলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশকে গড়ে তোলা।’
আরও পড়ুন: সিলেটে শেখ হাসিনার নির্বাচনী প্রচারণার শুরুতে লাখো মানুষের ঢল
১০ মাস আগে
খুলনায় প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যাওয়ার জন্য নতুন ফেরি চালু
আওয়ামী লীগের খুলনা বিভাগীয় মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে আজ।
সমাবেশকে ঘিরে খুলনা জুড়ে উৎসবের আমেজ বইছে। মহাসমাবেশের জন্য নৌকার আদলে মঞ্চ তৈরিসহ ওপরে প্রতীকী পদ্মা সেতু তৈরি করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে রূপসা ঘাটে পাঁচটি ফেরি চলাচলের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: একদিন পর কুড়িগ্রামের চিলমারী নৌবন্দরে ফেরি চলাচল শুরু
শুধু রূপসা ঘাটেই নয়, জেলখানা ঘাটে তিনটি ও নগরঘাটে দুটি ফেরি চলাচল করবে। সবমিলিয়ে খুলনার তিনটি ঘাটে ১০টি ফেরি চলাচল করবে আজ।
খুলনা সড়ক ও জনপদ বিভাগ সওজ (ফেরি বিভাগ)’র নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আজম শেখ জানান, প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় নির্বিঘ্নে দলীয় নেতা-কর্মী এবং সাধারণ মানুষের আসা-যাওয়ার জন্য আমরা নদীপথে আগের চারটি ফেরির সঙ্গে আরও ছয়টি নতুন ফেরি যুক্ত করেছি।
আরও পড়ুন: চিলমারী-রৌমারী রুটে ফেরি চলাচল শুরু
১১ মাস আগে
৩০ অক্টোবর ঢাকায় জনসভা করবে ১৪ দলীয় জোট: আমু
১৪ দলীয় জোট আগামী ৩০ অক্টোবর ঢাকায় জনসভা করবে বলে জানিয়েছেন জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমু।
মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর ইস্কাটনে আমুর বাসভবনে জোটের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আমু বলেন, ফিলিস্তিনে গণহত্যা চলছে। বিশেষ করে নারী ও শিশুদের নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে। আমরা এই গণহত্যার নিন্দা জানাই। আমি অবিলম্বে এই যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা জাতিসংঘের কাছেও এই ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছি।
তিনি আরও বলেন, 'আমরা লক্ষ্য করছি যে, জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কার্যক্রম আমাদের দেশের জনগণের কাছে কাম্য নয়। আমাদের দেশের একটি পক্ষও তাদের সংবিধান বিরোধী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।
আরও পড়ুন: রাস্তা দখল ও অবরোধের হুমকি দিয়ে বিএনপির ইচ্ছা পূরণ হবে না: কাদের
তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রয়েছে। এ ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। এজন্য সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে আমাদের জোটের সমর্থন রয়েছে। আমরা চাই সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হোক। ১৪ দলীয় জোট ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশ নেবে।’
জোটের সমন্বয়ক বলেন, ‘১৪ দল যে কোনো জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে চায়। নির্বাচনসহ যা-ই ঘটুক না কেন, তা সংবিধানের মধ্যেই থাকতে হবে।’
আমু বলেন, ‘সংবিধানবিরোধী যেকোনো কর্মকাণ্ড আমরা প্রতিহত করবো।’
বৈঠকে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বাশার মাইজভান্ডারী, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফসহ ১৪ দলের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: গণতন্ত্র রক্ষার জন্য নয়, ধ্বংসের জন্য লড়াই করছে বিএনপি: কাদের
১ বছর আগে
বিএনপি-জামায়াতের হাত থেকে দেশকে বাঁচাতে আওয়ামী লীগকে ভোট দিন: ফরিদপুরের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী লীগকে আরেকবার দেশের সেবা করার সুযোগ দিতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনগণের নৌকায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত দেশকে ধ্বংস করবে এবং আমার দলই কেমল দেশকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।
মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) মুন্সীগঞ্জের মাওয়ায় পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের ঢাকা-মাওয়া অংশের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত এক সূধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে সুধী সমাবেশে যোগদানের আগে নবনির্মিত ড. কাজী আবু ইউসুফ স্টেডিয়াম উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, 'আমি আজ আপনাদের একটি উপহার দিচ্ছি, পদ্মা সেতুর পর পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ...। আমি আপনাদের সবাইকে নৌকায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি, যাতে আওয়ামী লীগ আবারও জনগণের সেবা করতে পারে।
আরও পড়ুন: মানুষের সেবা করার মানসিকতা গড়ে তুলুন: সরকারি চাকরিজীবীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
গত বছরের ২৫ জুন উদ্বোধন করা দেশের দীর্ঘতম পদ্মা সেতু দিয়ে রেল সেবা উদ্বোধনের পর বিশেষ ট্রেনে মাওয়া থেকে ভাঙ্গা রওনা হন তিনি।
তিনি বলেন, বিএনপি লুটেরাদের দল এবং এর শীর্ষ নেতারা এতিমদের টাকা আত্মসাৎ, মানি লন্ডারিং ও আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবসার দায়ে দণ্ডিত হয়েছেন।
তিনি বিএনপি নেতা তারেক রহমানের কথাও উল্লেখ করেন, যিনি রাজনীতি না করার মুচলেকা দিয়ে দেশ ত্যাগ করেছেন। তিনি বলেন, বিএনপির শরিক জামায়াতে ইসলামী যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত।
প্রধানমন্ত্রী জনগণকে অশুভ শক্তি থেকে দূরে থাকতে সতর্ক করেন। আওয়ামী লীগের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সবসময় মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করছে।
তিনি বলেন, তাদের নির্বাচনী প্রতীক নৌকা দেশের স্বাধীনতা এনেছে, পদ্মা সেতু, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ নির্মাণ করেছে, হাজার হাজার কিলোমিটার সড়ক, স্কুল, কলেজ ও অবকাঠামো নির্মাণ করেছে এবং এভাবে দেশের সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করেছে।
তিনি বলেন, রূপকল্প ২০২১ অনুযায়ী বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছে এবং ২০২৬ সাল থেকে উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার যাত্রা শুরু করবে।
শেখ হাসিনা বলেন, দেশের জনগণ আওয়ামী লীগকে বারবার ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনার ফলে বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়েছে।
জিয়াউর রহমান দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছেন বিএনপির এমন দাবির জবাবে তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছিলেন। আর আওয়ামী লীগ দেশে ভোট ও খাদ্যের পাশাপাশি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছে।
ফরিদপুরের উন্নয়নের কথা তুলে ধরে তিনি ফরিদপুরবাসীকে আশ্বস্ত করে বলেন, তারা যদি আবার ক্ষমতায় আসে তাহলে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি জানেন বাংলাদেশের মানুষ তার সঙ্গে আছে, যদিও অনেক বুদ্ধিজীবী নেই।
তিনি বলেন, 'বাংলাদেশের জনগণ পাশে থাকলে যেকোনো অসম্ভবকে জয় করা সম্ভব, যা আমরা পদ্মা সেতু নির্মাণ এবং পদ্মা সেতুর মাধ্যমে রেল যোগাযোগ উদ্বোধনের মাধ্যমে প্রমাণ করেছি।’
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা রেল সংযোগের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, অনেক ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত আছে, কিন্তু আমাদের একমাত্র ভরসা বাংলাদেশের জনগণ।
ইসলাম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান সহ সকল ধর্মের মানুষ স্বাধীনতা অর্জনের জন্য মুক্তিযুদ্ধে হাত মিলিয়ে লড়াই করেছে।
তিনি বলেন, সব ধর্মের মানুষ তাদের ধর্মীয় স্বাধীনতা ভোগ করবে, তাদের ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান পালন করবে; এটা আমাদের নীতি এবং আমাদের ধর্ম ইসলাম আমাদের এটাই শিক্ষা দেয়।
এ প্রসঙ্গে তিনি অন্য ধর্মের মানুষের ওপর নৃশংসতা ও নির্যাতন চালানোর জন্য বিএনপির সমালোচনা করেন।
তিনি আরও বলেন, ‘কিন্ত, আওয়ামী লীগ এই দেশকে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় গড়ে তুলতে চায় ।’
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, কোভিড-১৯ পরবর্তী এবং অন্যান্য বৈশ্বিক সংকটের প্রেক্ষাপটে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করে তিনি দেশবাসীকে নিজস্ব খাদ্য উৎপাদন এবং প্রতি ইঞ্চি জমি চাষাবাদের আওতায় আনার আহ্বান জানান।
একই সঙ্গে তিনি দেশবাসীকে বিদ্যুৎ ও পানি ব্যবহারে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. ইশতিয়াক আরিফের সঞ্চালনায় সমাবেশে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতারা বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে আগামী নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে: প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
নয়াপল্টনের জনসভায় স্ট্রোক করে বিএনপি নেতার মৃত্যু
ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশে যোগ দিয়ে মিছিলের মধ্যেই স্ট্রোক করে মৃত্যুবরণ করেছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির নেতা । শুক্রবার (২৮ জুলাই) দুপুরে নয়াপল্টনের জনসভায় ঘটনাটি ঘটে।
মৃত বিএনপি নেতার নাম মাহমুদুর রহমান (৬২) নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
আরও পড়ুন: আ.লীগের সহযোগী সংগঠনের সমাবেশের জন্য মঞ্চ প্রস্তুত
সমাবেশে যোগদানকারী দলীয় নেতারা জানান, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নয়াপল্টনের জনসভায় মাহমুদুর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন।
পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে দুপুর ১টা ২০ মিনিটে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মাহমুদুরের বড় ভাই নারায়ণগঞ্জ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মাসুদ রানা জানান, তার ছোট ভাই হৃদযন্ত্রের সমস্যায় ভুগছিলেন ও ওষুধ খেতেন।
আরও পড়ুন: সমাবেশস্থলে পৌঁছাতেই আওয়ামী লীগের হাজার হাজার নেতা-কর্মীর স্লোগান
রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশে হাজার হাজার নেতাকর্মীর সমাগম
১ বছর আগে
বুধবার রাজধানীতে বিশাল জনসভায় একদফা কর্মসূচি ঘোষণা করবে বিএনপি
বুধবার রাজধানীতে সমাবেশের মাধ্যমে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে বর্তমান সরকারের পদত্যাগের দাবিতে বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো যৌথভাবে ‘একদফা’ যুগপৎ আন্দোলনের ঘোষণা দিবে।
দুপুর ২টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জনসভা করার কথা রয়েছে দলটির। এই জনসভা থেকে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক দফা আন্দোলন শুরুর কর্মসূচি ঘোষণা করবেন।
নির্বাচনের আগে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে, অন্যথায় আন্দোলনের মাধ্যমে পতন ঘটাতে হবে বলে বিএনপির অভিমত পোষণকারী ছয় দলের একটি প্ল্যাটফর্ম গণতন্ত্র মঞ্চ বিকাল ৪টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবে সভা করে এক দফা আন্দোলনে তাদের অংশগ্রহণের ঘোষণা দেবে।
আরও পড়ুন: সরকার ‘পেগাসাস’ স্পাইওয়্যার ব্যবহার করে বিরোধী দলের নেতাদের স্মার্টফোন হ্যাক করছে: ফখরুল
একটি পৃথক ১২-দলীয় জোট যেটি একইভাবে বিশ্বাস করে যে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না। তারাও বেলা ১২টায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সামনে একটি সমাবেশ থেকে অনুরূপ ঘোষণা দিবে। এদিন বিভিন্ন সময়ে বিজয়নগরে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, তেজগাঁওয়ে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি ও গণফোরাম এবং মতিঝিলে পিপলস পার্টি এবং নয়াপল্টনে লেবার পার্টিরও একই ধরণের কর্মসূচি রয়েছে।
এছাড়াও গণ অধিকার পরিষদের দুটি বিভক্ত গ্রুপ (একটির নেতৃত্বে রেজা কিবরিয়া এবং অন্যটির নেতৃত্বে নুরুল হক নুর), গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য, সমমনা গণতান্ত্রিক পেশাজীবী জোট এবং সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সমাবেশ করবে। বিকেল ৩টার দিকে এক দফা আন্দোলনে তাদের অংশগ্রহণের ঘোষণা দেবেন।
এসব দল ও জোটের সঙ্গে বিএনপি পৃথক বৈঠক করে তাদের পরবর্তী কর্মপন্থা চূড়ান্ত করেছে। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বিএনপিসহ যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত দলগুলো নিজ নিজ অবস্থান থেকে এক দফা আন্দোলনের যৌথ ঘোষণা দেবে।
তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি এই জাতীয় ঘোষণার মাধ্যমে জাতি আশাবাদী এবং উৎসাহিত হবে। এটি বর্তমান সরকারের পতন নিশ্চিত করতে আন্দোলনকে আরও তীব্র করতে সহায়তা করবে।’
আরও পড়ুন: শিগগিরই ৩৬টি দল একসঙ্গে সরকার পতনের যৌথ কর্মসূচি ঘোষণা করবে: বুলু
বিএনপি ও অনেক ছোট দলের নেতাদের সঙ্গে কথোপকথন থেকে ধারণা করা হচ্ছে এক দফা আন্দোলনের যৌথ ঘোষণায় আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ, সংসদ ভেঙে দেওয়া,একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন গঠনের দাবি থাকবে।
বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াসহ সকল রাজনৈতিক রাজবন্দীর নিঃশর্ত মুক্তি, সকল গায়েবি মামলা প্রত্যাহার এবং গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ার লক্ষ্যে সকল মিথ্যা মালা বাতিল এবং সংবিধান সংশোধন ও রাষ্ট্র ব্যবস্থার সংস্কারের মাধ্যমে জনগণের ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার করা হবে।
কিন্তু এগুলোর মধ্যে অধিক গুরুত্ব পাবে আগামী সংসদ নির্বাচন একটি নিরপেক্ষ, নির্দলীয়, কার্যকর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে সোমবার এক কর্মসূচিতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, তাদের দল ও জোটের শরিকরা বুধবার তাদের বর্তমান সরকারবিরোধী আন্দোলনের চূড়ান্ত কর্মসূচি ঘোষণা করতে যাচ্ছে।
ফখরুল বলেন, ‘আমরা যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত সব দল গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য ১২ জুলাই নিজ নিজ জায়গা থেকে নতুন যাত্রা ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
আরও পড়ুন: বিএনপির বুধবারের সমাবেশ থেকে বড় প্রত্যাশা ফখরুলের
এক দফা আন্দোলনের আগে ব্যাপক শোডাউন করতে দলীয় নেতাকর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি নিশ্চিত করতে বিএনপি ও এর বিভিন্ন সহযোগী সংগঠন বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে।
মৌখিক 'অনুমতি' অনুসরণ করে এটি বিএনপিকে তাদের প্রস্তাবিত স্থানে সময়ের দুই দিন আগে সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে।
মঙ্গলবার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) পৃথক নোটিশ জারি করেছে কেবলমাত্র বিএনপির সমাবেশে যাওয়ার অনুমতি নিশ্চিত করেনি। নয়াপল্টন ও আওয়ামী লীগের পক্ষে খুব বেশি দূরে নয় বায়তুল মোকাররম দক্ষিণ গেটে 'শান্তি সমাবেশ' করা হবে।
বিএনপি ঢাকা উত্তর মহানগর শাখার আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান বলেন, তাদের সমাবেশ সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ হবে এবং তা সফল করতে তারা সর্বাত্মক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে বুধবারের সমাবেশে পুলিশের সহযোগিতা চেয়েছে বিএনপি
তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করি, সর্বস্তরের বিপুল সংখ্যক মানুষের অংশগ্রহণে আমাদের সমাবেশ জনসমুদ্রে পরিণত হবে। আমরা বিশ্বাস করি, ঢাকাবাসী তাদের দাবি নিয়ে রাজপথে নামবে।’
আমান বলেন, শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করতে তারা অনেক স্বেচ্ছাসেবক দল গঠন করেছেন। আমরা সহযোগিতা চেয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকেও চিঠি দিয়েছি।
এর আগে গত ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে এক জনসভায় সরকারের পদত্যাগ, সংসদ ভেঙে দেওয়া, নির্দলীয় সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরসহ ১০ দফা দাবি ঘোষণা করে বিএনপি।
বিএনপি ও তার সমমনা দলগুলো ১০ দফা আন্দোলনের ঘোষণার পর থেকে গত সাত মাসে সারাদেশে মানববন্ধন, অবস্থান কর্মসূচি, রোডমার্চ, সমাবেশসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছে যা এই পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে। আগস্ট মাসে শুরু হওয়া বিভাগীয় সমাবেশের কর্মসূচি ব্যাপক সাড়া ফেলে।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ স্বৈরাচার ও সামন্তবাদ পছন্দ করে: ফখরুল
১ বছর আগে
পাঁচ বছর পর কক্সবাজারে জনসভায় যাচ্ছেন শেখ হাসিনা, প্রস্তুতি সম্পন্ন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানাতে সমুদ্র তীরের পর্যটন শহর কক্সবাজার উৎসবমুখর হয়ে উঠেছে। বুধবার পাঁচ বছরের মধ্যে প্রথম জনসভায় ভাষণ দিতে আসছেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষ্যে পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় এই স্থানটি স্বাগত তোরণ, ব্যানার ও ফেস্টুন দিয়ে সাজানো হয়েছে।
মঙ্গলবার আওয়ামী লীগের কক্সবাজার জেলা শাখার নেতাকর্মীরা তাদের প্রস্তুতি চূড়ান্ত করতে ব্যস্ত দেখা গেছে।
আরও পড়ুন: তথ্য প্রযুক্তিখাতে বিনিয়োগ বাড়াতে শক্তিশালী ভূমিকা রাখবে শেখ হাসিনা সফটওয়্যার পার্ক
শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সবচেয়ে বড় জনসভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। আ.লীগের জেলা শাখার পক্ষ থেকে এ সমাবেশের ডাক দেয়া হয়েছে।
স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা জানান, সাধারণত মানুষ পর্যটনের জন্য কক্সবাজারে আসলেও বুধবার সারা জেলা থেকে তারা শহরে আসবেন আ.লীগ সভানেত্রীকে সরাসরি দেখতে ও তার কথা শুনতে।
চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বে থাকা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে বলেন, কক্সবাজার জেলার বাইরে থেকে লোক আনার দরকার নেই, বিশাল স্টেডিয়াম পূর্ণ করতে জেলার মানুষই যথেষ্ট।
তিনি বলেন, জনগণ তাদের প্রিয় নেতাকে গ্রহণ করতে প্রস্তুত নগরীর পাশাপাশি জেলায় গত ১৪ বছরে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড হয়েছে।
তিনি বলেন, আগামীকাল শহরটি জনসমুদ্রে পরিণত হবে ইনশাআল্লাহ।
আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা বলেন, গত ১৪ বছরে জেলায় তিন লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের আর কিছুর দরকার নেই। প্রয়োজনে আমাদের নেত্রী (শেখ হাসিনা) অবশ্যই দেবেন।’
পাঁচ বছরের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম জনসভার জন্য প্রস্তুত কক্সবাজার।
জেলা আ.লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, জনগণ প্রধানমন্ত্রী ও আ.লীগ নেতার নির্দেশনার জন্য আগ্রহী।
জনসভা উপলক্ষে আ.লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মাইকিং ও প্রচারণার প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে।
শহরের বিভিন্ন সড়কে প্রধানমন্ত্রীর ছবি সংবলিত পোস্টার ও ব্যানারে বর্ণিল তোরণ ও গেট স্থাপন করা হয়েছে।
জেলার বিভিন্ন স্থানে প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানকে স্বাগত জানিয়ে বিলবোর্ড, ব্যানার, বেলুন, ফেস্টুন ও পোস্টার টাঙানো হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিভিন্ন কর্মসূচিতে যোগ দিতে দিনব্যাপী সফরে বুধবার সকালে কক্সবাজারে পৌঁছাবেন।
সফরকালে তিনি চার দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক ফ্লিট রিভিউ-২০২২-এ যোগ দেবেন।
বিকালে তিনি তার সফরের প্রধান কর্মসূচি জনসভায় ভাষণ দেবেন।
প্রধানমন্ত্রীর সফরকে সফল করতে স্থানীয় প্রশাসনও প্রস্তুতি নিয়েছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে আ.লীগের সমাবেশ: প্রধান অতিথির বক্তব্য দিবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার মাছ ধরার ছবি নেটিজেনদের মন ছুঁয়েছে
১ বছর আগে
প্রধানমন্ত্রীর ৭ ডিসেম্বরের জনসভা 'সর্বকালের বৃহৎ' জনসভা হওয়ার আশা
ধারণা করা হচ্ছে কক্সবাজারের বুধবারের (৭ ডিসেম্বর) জনসভা জনসমুদ্র পরিণত হবে। এটি হবে সর্বকালের বৃহৎ জনসভা।
জেলার প্রতিটি মানুষ উৎসুক হয়ে আছেন প্রধানমন্ত্রীকে এক নজর দেখার জন্য। কারণ কক্সবাজারবাসীকে শেখ হাসিনা যা দিয়েছেন তা প্রত্যাশার চেয়ে বেশি দিয়েছেন। গৃহহীনরা পেয়েছেন ঘর, ভূমিহীনরা পেয়েছেন জমি, বাস্তুচ্যুত পেয়েছেন ঘরবাড়ি, শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত সবাই উপকৃত হয়েছেন। তাই দরদী ও উপকারী বন্ধু দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার কক্সবাজারের প্রতিটি মানুষ জনসভায় আসার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সোমবার (৫ ডিসেম্বর) বিকালে কক্সবাজার শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগ নেতারা একথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কক্সবাজার আগমন ও জেলা আওয়ামীলীগের জনসভার সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরিদুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল মোস্তফা, দপ্তর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান। এসময় সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল, আশেক উল্লাহ রফিক (এমপি) জাফর আলম (এমপি),প্রধানমন্ত্রীর উপ প্রেস সচিব কে এম শাখাওয়াত মুন, হাসান জাহিদ তুষার,সহকারি প্রেস সচিব এম এম ইমরুল কায়েস সহ জেলা আওয়ামীলীগের নেতার এসময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে ২৮ প্রকল্প উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে