কাশিমপুর কারাগার
কাশিমপুর কারাগারে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামির মৃত্যু
গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদি জমসের আলী (৪৪) মারা গেছেন।
মৃত জমসের আলী সাভার উপজেলার বড়দেশী পূর্বপাড়ার মনসুর আলীর ছেলে। তিনি সাভারের আমিনবাজার বড়দেশী এলাকায় কলেজছাত্র হত্যা মামলার ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন। ময়নাতদন্ত ও আইনি প্রক্রিয়া শেষে তার লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মো. গিয়াস উদ্দিন জানান, আসামি জমসের আলী সোমবার কারাগারের ভেতরে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মাটিতে পড়ে যান। তাৎক্ষণিকভাবে তাকে কারা হাসপাতালে নেয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে পরে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়
সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
২০২১ সালের ১৯ ডিসেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয় আসামি জমসের আলীকে।
আরও পড়ুন: বরিশাল কেন্দ্রীয় কারাগারে হাজতির মৃত্যু
টঙ্গীতে এএসআই স্ত্রীকে হত্যাচেষ্টা, পুলিশ কর্মকর্তা কারাগারে
কাশিমপুর কারাগারে চিকিৎসাধীন নারী হাজতির মৃত্যু
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগারের এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সকালে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
মৃত ফুলজান বেগম টাঙ্গাইলের ঘাটাইল থানার সোনারদলি এলাকার তারা মিয়ার স্ত্রী।
আরও পড়ুন: চমেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাজতির মৃত্যু
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগারের জেল সুপার হালিমা খাতুন জানান, আশুলিয়া থানার একটি মামলায় কারাবন্দি ছিলেন ফুলজান বেগম। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে প্রথমে কারা হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার সকালে তিনি মারা যান।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে অসুস্থ হাজতির মৃত্যু
কাশিমপুর কারাগারে প্রদীপ ও লিয়াকত
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত টেকনাফ থানার বরখাস্তকৃত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ ও পরিদর্শক লিয়াকত আলীকে চট্টগ্রাম থেকে গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার স্থানান্তর করা হয়েছে।
বুধবার রাতে তাদের কাশিমপুর কারাগার হাই সিকিউরিটি ইউনিটের কনডেম সেলে আনা হয়।
আরও পড়ুন: ওসি প্রদীপ ও ইন্সপেক্টর লিয়াকত ৭ দিনের রিমান্ডে
কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মো. গিয়াস উদ্দিন জানান, বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে প্রদীপ কুমার দাশ ও লিয়াকত আলীকে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে প্রিজনভ্যানে করে হাই সিকিউরিটি ইউনিটে আনা হয়েছে।
প্রদীপ কুমার ও লিয়াকত আলী ফাঁসির দণ্ডাদেশের পর কক্সবাজার কারাগারে ছিলেন। সেখান থেকে তাদের চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার ও বুধবার রাতে কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে আনা হয়।
আরও পড়ুন: সিনহা হত্যা: টেকনাফ থানার সেই ওসি প্রদীপের আত্মসমর্পণ
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে মেজর সিনহা নিহত হন। নিহতের চার দিন পর ৫ আগস্ট সিনহার বড় বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বাদী হয়ে কক্সবাজার আদালতে মামলা করেন।
মামলার বিচারিক কার্যক্রম শেষে ৩১ জানুয়ারি প্রদীপ কুমার দাশ ও লিয়াকত আলীকে মৃত্যুদণ্ড এবং ছয় জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত।
কাশিমপুর কারাগার থেকে আসামির মোবাইল জব্দ: তদন্ত কমিটি গঠন
গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত কয়েদি নূর হোসেনের কাছ থেকে একটি মোবাইল জব্দের ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের তদন্ত টিম গঠন করেছে কারা কর্তৃপক্ষ। শনিবার কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর জেল সুপার আব্দুল জলিল তদন্ত কমিটি গঠন করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জেল সুপার আব্দুল জলিল জানান, নূর হোসেনসহ তিনজন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পার্ট-২ এর কনডেম সেলে বন্দি রয়েছেন। কনডেম সেলে নূর হোসেন গোপনে মোবাইল ফোন ব্যবহার করছেন খবর পেয়ে ৫ জানুয়ারি সেখানে তল্লাশি চালানো হয়। এ সময় সেখান থেকে একটি মিনি বাটন মোবাইল উদ্ধার করা হয়। পরে কারাগারের উপ-তত্ত্বাবধায়ক উম্মে সালমাকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কমিটির অপর সদস্যরা হলেন, প্রধান কারারক্ষী আসাদুর রহমান ও সদস্য সচিব ডেপুটি জেলার নুরুল মবিন। এই কমিটিকে ১১ জানুয়ারির মধ্যে তাদের প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের সাবেক এই ওয়ার্ড কাউন্সিলর বহুল আলোচিত সাত খুনের মামলার ফাঁসির দণ্ড নিয়ে এখন কারাগারে রয়েছেন।তার বিরুদ্ধে অস্ত্র ও চাঁদাবাজিসহ নানা অভিযোগে আরও মামলা বিচারাধীন রয়েছে।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারে ফাঁসির আসামির মৃত্যু
কাশিমপুর কারাগারে হাজতির ‘আত্মহত্যা’
বিষয়টা পরীমণি, না অন্য কিছু ?
পরীমণির পক্ষে প্রতিদিন কেউ না কেউ নিজেকে ঘোষণা করছে। অথচ তার বিরুদ্ধে যে সব চার্জ আনা হয়েছে তা আমাদের সমাজে সাধারণভাবে গ্রহণযোগ্য নয়। মানে মদ খাওয়া, ড্রাগস নেয়া , ব্ল্যাকমেইল করা, অনৈতিক সম্পর্ক ইত্যাদি। কিন্তু তাতে তার প্রতি সমর্থকদের আগ্রহে একটুও ভাটা পড়েনি। সে অনেকটা ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। দেশে একজন ফিল্মস্টারকে নিয়ে এত আলোচনা-সমালোচনা আগে দেখা যায়নি।
সে রাজনীতির বাইরের লোক, পাচ্ছে সামাজিক সমর্থন। যারা তার পক্ষে তারা কম বেশি যাদের বলে সুশীল সমাজ, কলিগ এবং তার ফ্যান। পরীমণিকে কেউ ধোয়া তুলসীপাতা ভাবে? তার সুপার -ফ্যান ছাড়া কেউ ভাবে না। অন্যরা জানে তার জীবন যাপন - যা তার নামে বলা হচ্ছে - তার সবই স্বাভাবিক, সবাই করে। তাতে তারা দোষের কিছু মনে করে না। বিষয় হলো, এই দেশের অনেক ক্ষমতাবান, সম্পদশালী মানুষও তাই করে। নেশা করে, নারী ভোগী, এবং আরও বহু কিছু ভোগ করে। তারা দুর্নীতি করে, ব্যাংকের টাকা নিয়ে ফেরত দেয় না, মানুষের টাকা নিয়ে ভেগে যায় ইত্যাদি। অর্থাৎ বড়লোকদের ওপর রাগের ফিরিস্তি বড়। কিন্তু তারা ক্ষমতায় থাকার জন্য কাউকে পরোয়া করে না। এদের এক অংশের সাথে বিবাদ হয় পরীমণির এবং সেটা থেকেই সংঘাতের শুরু। বোট ক্লাবের ঘটনার পর পরীমণিকে অনেকে সমর্থন করে, সেই কারণে এবং সে ভেবেছিল, ‘ধর্ষণের’ অভিযোগ তুলে জিতেছে। কিন্তু না, আসলে সে জিতেনি। যদিও অনেকেই বিশ্বাস করে না যে পরীমণিকে ধর্ষণের চেষ্টা হয়েছে। তবুও তার পক্ষে ছিল।
বোট ক্লাব ঘটনা আসলে অতীত হয়ে গেছে। কিন্তু ঢাকার বড়লোকদের প্রতি যে ক্ষোভ, সেটা চলছে। আর ‘এস্টাবলিশমেন্ট’ তার বোট ক্লাবের ঘটনায় অপমানিত, তার এফেক্ট চলছে, যা দেখছি আমরা। তাহলে কী হচ্ছে এসব ? গোটা এপিসোড সুশীল ও মধ্যবিত্ত শ্রেণিকে একটা সুযোগ দিয়েছে ‘বোট ক্লাব’ গোষ্ঠী ও ‘রাতের রাজাদের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার। কিন্তু সাধারণ মানুষ তার সিনেমার ভক্ত হতে পারে, তার জীবন-যাপনের নয়। তাই তারা এতে নেই। মানববন্ধন যারা করছে তারাই শুধু মাঠে, অর্থাৎ মধ্যবিত্ত যাদের ক্ষোভ সবচেয়ে বেশি। তারা পরিমণির বিষয় নিয়ে যতটা ভাবিত, ততটাই বর্তমান ব্যবস্থা নিয়েও। কিন্তু যারা সরব তারা সব সময় সরব হয়। কিন্তু এর বেশি কিছু করতে পারে না। তারা সংখ্যায় বেশি নয়। পরীমণিকে নিয়ে রিমান্ড চর্চা চলছে। যে শক্তির বিরুদ্ধে পরীমণি গেছে তাতে তার পরিণতি এমনটিই হওয়ার কথা। কিন্তু পুলিশের আরও ভালো খেলা উচিত ছিল। তারা ‘রাতের রানিদের’ পিছনে গেলো ঠিকই। কিন্তু ‘রাতের রাজাদের কিছু না বলে নিজেদের প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
বাড়িতে মদ, ট্যাবলেট পাওয়া, পার্টিতে যা খুশি করা , এটা তো ঢাকায় কমন। ইদানীং কেউ কিছু মনে করে না। রাজা ও রানিদের জীবন একই কিসিমের। আদালত পাড়ায় বার বার রিমান্ড নিয়ে, মানুষের মনে পরীর জন্য ‘আহা বেচারি’ ভাব সব চেয়ে বেশি সৃষ্টি হয়েছে। যেখানে পুলিশ বিভিন্ন মামলা খারিজ ও নিষ্পত্তি করছে, সেখানে তাকে ভিলেন বানিয়ে কী পাওয়া গেলো ? শেষ কথা পরীমণি ও তার মতো যারা প্রতিবাদ করতে গিয়ে বিপদে আছে, তাদের সবাইকে সংবাদটা দেয়া হয়ে গেছে যে ‘হুঁশিয়ার-কার গায়ে হাত দাও?’ এবার মিটমাট করে ছেড়ে দিন। কয়েকটায় তো হলো দেখলাম, এটি কেন হবে না ?
লেখক: এডিটর এট লার্জ, ইউএনবি
আরও পড়ুন: মদ, ঘুষ হারাম না হালাল? লাইসেন্স থাকলে চলবে?
পরীমণিকে কি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড দেয়া হবে?
কাশিমপুর কারাগারে পরীমণি
মাদক মামলায় গ্রেপ্তার চিত্রনায়িকা পরীমণিকে গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় তাকে সেখানে নেয়া হয়।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগারের জেল সুপার (ভারপ্রাপ্ত) আবদুল জলিল পরীমণিকে কারাগারের নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
পরীমণিকে কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যাওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে বিকাল থেকেই শতশত উৎসুক জনতা তাকে দেখার জন্য কারাগারের প্রধান ফটকে ভিড় করতে থাকে। সন্ধ্যা ৭টার দিকে পরীমণিকে নিয়ে কারাগারে প্রবেশের সময় কারা ফটকে ভিড় করলেও শেষ পর্যন্ত তার দেখা না পেয়ে হতাশ হয়ে ফিরে যায় উৎসুক জনতা। এসময়ে কারাফটকে কারারক্ষী ছাড়াও মানুষের ভিড় সামলাতে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) মোতায়েন ছিল।
আরও পড়ুুন: পরীমণি জেলে, জামিন নাকচ
পরীমণি চারদিনের রিমান্ডে
মাদক আইনে পরীমণির বিরুদ্ধে মামলা
কাশিমপুর কারাগারে হাজতির ‘আত্মহত্যা’
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১ এ একজন হাজতি আত্মহত্যা করেছেন বলে জানা গেছে।
নিহত জাবেদ হাসান সুজন (৪০) ঢাকার হাজারীবাগ থানার ৬৭ নং হাজারীবাগ রোড এলাকার জাকির হোসেনের ছেলে।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১ এর সিনিয়র জেল সুপার মো. গিয়াস উদ্দিন জানান, হাজারীবাগ থানায় হত্যা মামলায় কারাগারে বন্দি ছিলেন জাবেদ হাসান সুজন। তিনি মানসিকভাবে অসুস্থ থাকায় তাকে কারা হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: মোটরসাইকেল না পেয়ে মাগুরায় মাদরাসা ছাত্রের ‘আত্মহত্যা’
শুক্রবার দুপুরে কারা হাসপাতালের বাথরুমের ভেতর গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে সুজন। এ সময় তাকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক জাবেদ হাসান সুজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানান সিনিয়র জেল সুপার।
কার্টুনিস্ট কিশোরের মামলা গ্রহণ করে পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিলো আদালত
কার্টুনিস্ট আহমেদ কবির কিশোরকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) আওতায় গ্রেপ্তারের পরে তাকে হেফাজতে রেখে নির্যাতনের অভিযোগে করা মামলা রবিবার আদালত গ্রহণ করেছে।
কারাগারে নারীর সাথে কয়েদীর সময় কাটানোর ঘটনায় আরও দুজন প্রত্যাহার
গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত আসামির সাথে নারীর সময় কাটানোর ঘটনায় সিনিয়র জেল সুপার রত্না রায় এবং জেলার নুর মোহাম্মদকে রবিবার প্রত্যাহার করা হয়েছে।
হুজি’র রাজশাহী ও খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কমান্ডারসহ গ্রেপ্তার ২
হরকাতুল জিহাদ-বাংলাদেশের (হুজি-বি) রাজশাহী ও খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কমান্ডারসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।