করোনা ও উপসর্গ
কুষ্টিয়ায় করোনা ও উপসর্গে ৯ মৃত্যু
কুষ্টিয়া গত ২৪ ঘণ্টায় ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে আরও নয়জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগের ২৪ ঘন্টায় করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ছিল ১৮ জন।
সোমবার সকাল ৯টায় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মো. মেজবাউল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: জুলাইয়ে খুলনা বিভাগে করোনায় ১৩১৮ মৃত্যু
আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ২২৬ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাই ১৭৬ জন। আর উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন আরও ৪৭ জন।
কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ১১২৫ টি নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে নতুন করে ৪৮০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৪২ দশমিক ৬৬ শতাংশ।
জেলায় বর্তমানে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হচ্ছে ১৪ হাজার ৮৯৬ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১১ হাজার ৪ জন। নতুন শনাক্তদের মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার ১৭৬ জন, কুমারখালীর ১৪০, দৌলতপুরের ৪২, ভেড়ামারায় ২৫, মিরপুরে ৬৬ ও খোকসা উপজেলার ৩১ জন রয়েছেন।
আরও পড়ুন: সিলেট বিভাগে করোনায় রেকর্ড ৯৯৬ শনাক্ত, মৃত্যু ৯
বর্তমানে কুষ্টিয়ায় করোনা রোগীর সংখ্যা ৩ হাজার ৩৬৩ জন। এদের মধ্যে হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন ২৬০ জন। হোম আইসোলেশনে রয়েছেন ৩ হাজার ৬৩ জন।
করোনা: বরিশাল বিভাগে ১৮ মৃত্যু
বরিশাল বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ও উপসর্গ নিয়ে ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে ছয় জন করোনা আক্রান্ত ছিলেন। বাকিরা উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন। এই নিয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৭৪ জনে।
শনিবার সকাল ৮টা থেকে রবিবার সকাল ৮টার মধ্যে নতুন ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের মধ্যে ১৭ জন বরিশাল শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
আরও পড়ুন: রামেক হাসপাতালে ১৮ জনের মৃত্যু
এছাড়া বিভাগে একই সময়ে নতুন করে ৬৮৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।
রবিবার সকালে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক বাসুদেব কুমার দাস জানান, নতুন শনাক্তের মধ্যে বরিশালের ২৫৩ জন, পটুয়াখালীতে ১৩৭, ভোলার ৮৭, পিরোজপুরে ৪৫, বরগুনায় ৮৬ ও ঝালকাঠির ৭৭ জন। বরিশাল বিভাগে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩৩ হাজার ৮২৯ জন।
আরও পড়ুন: আক্রান্ত ও উপসর্গে কুষ্টিয়ায় ১৮ মৃত্যু
এদিকে, বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৩শ’ বেড বিশিষ্ট করোনা ইউনিটে রবিবার পর্যন্ত ৩৫৩ জন ভর্তি রয়েছেন। এর মধ্যে ১৪৭ জনের করোনা পজিটিভ। গত ২৪ ঘণ্টায় এই ইউনিটে ৫১ জন নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
রামেক হাসপাতালে ১৮ জনের মৃত্যু
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে করোনায় ছয় জন এবং উপসর্গ নিয়ে সাত জন মারা গেছেন। এছাড়া করোনামুক্ত হয়েও পরবর্তী স্বাস্থ্য জটিলতায় মারা গেছে আরও পাঁচজন।
শনিবার সকাল ৬টা থেকে রবিবার সকাল ৬টার মধ্যে হাসাপাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়
আরও পড়ুন: আক্রান্ত ও উপসর্গে কুষ্টিয়ায় ১৮ মৃত্যু
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে রাজশাহীর ছয় জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও কুষ্টিয়ার এক জন করে, নাটোরের চার এবং নওগাঁর ও পাবনার তিন জন করে রয়েছেন। এদের মধ্যে ১১ জন পুরুষ ও সাত জন নারী।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ইউনিটে নতুন রোগী ভর্তি হয়েছে ৫৩ জন। একই সময় সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ৪৬ জন।
রবিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত করোনা ইউনিটের ৫১৩ বেডের বিপরীতে ভর্তি আছে ৪১৮ জন। এদের মধ্যে আইসিইউতে রয়েছে ১৮ জন।
ভর্তিকৃত রোগীদের মধ্যে ১৯৫ জনের করোনা পজেটিভ ও ১৬০ জনের উপসর্গ রয়েছে। এছাড়াও করোনামুক্ত হয়েও পরবর্তী স্বাস্থ্য জটিলাতায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৬৩ জন।
আরও পড়ুন: রামেকে করোনা ও উপসর্গে ১৩ মৃত্যু
হাসপাতাল পরিচালক আরও জানান, শনিবার দু’টি ল্যাবে রাজশাহী জেলার ৪২৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১৪০ জনের শরীরে করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে। যা আগের দিনের চেয়ে ৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ বেড়ে শনাক্তের হার ৩২ দশমিক ৭১ শতাংশ।
আক্রান্ত ও উপসর্গে কুষ্টিয়ায় ১৮ মৃত্যু
কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে আরও ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ছিল সাত জন।
রবিবার সকাল ১০টার দিকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মো মেজবাউল আলম জানান, কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ৫৩৩ নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে নতুন করে ১৮১ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
আরও পড়ুন: করোনা: কুষ্টিয়ায় আরও ৭ মৃত্যু
তিনি জানান, নতুন শনাক্তের মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় ৯৬ জন, কুমারখালীর আট, দৌলতপুরের ৩১, ভেড়ামারায় চার, মিরপুরে ২৯ ও খোকসা উপজেলায় ১৩ জন রয়েছেন। এখন পর্যন্ত জেলায় ৮৬ হাজার ৩৫৭ জনের নমুনা পরীক্ষার জন্য নেয়া হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার প্রতিবেদন পাওয়া গেছে ৮১ হাজার ৩৭১ জনের। বর্তমানে কুষ্টিয়ায় সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ৩ হাজার ৬৮ জন। এদের মধ্যে হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন ২৫০ জন। হোম আইসোলেশনে রয়েছেন ২ হাজার ৮১৮ জন।
রবিবার সকাল ১০টা পর্যন্ত ২৪৩ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাই ১৯১ জন। আর উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন আরও ৫২ জন।
এছাড়া জেলায় বর্তমানে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হচ্ছে ১৪ হাজার ৪১৬ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১০ হাজার ৭৯৫ জন। এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ৫৮৪ জন।
আরও পড়ুন: রামেকে করোনা ও উপসর্গে ১৩ মৃত্যু
এদিক কুষ্টিয়া করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে ৩০ টি হাই ফ্লো নাজাল ক্যানুলার মধ্যে ১২টি হাই ফ্লো নাজাল ক্যানুলা বিকল হয়ে গেছে। ফলে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন করোনা আক্রান্ত রোগীদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
করোনা: কুষ্টিয়ায় আরও ৭ মৃত্যু
করোনা আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে আরও সাত জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগের ২৪ ঘন্টায় করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ছিল আট জন।
শনিবার সকাল সাড়ে ৯টায় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মো. মেজবাউল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, করোনা ও উপসর্গ নিয়ে শনিবার সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত ২২৪ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাই ১৭৭ জন। আর উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন আরও ৪৭ জন।
আরও পড়ুন: রামেকে করোনা ও উপসর্গে ১৩ মৃত্যু
এদিকে হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা কমলেও কুষ্টিয়া জেলায় শনাক্তের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ১৩২ টি নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে নতুন করে ৩৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হচ্ছে ১৪ হাজার ২৩৫ জন। শনাক্তের হার ২৮ দশমিক ০৩ শতাংশ।
এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১০ হাজার ৫৮৭ জন। এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ৫৬৬ জন। বর্তমানে কুষ্টিয়ায় সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ৩ হাজার ১০০ জন। এদের মধ্যে হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন ২৪১ জন। হোম আইসোলেশনে রয়েছেন ২ হাজার ৮৫৯ জন।
রামেকে করোনা ও উপসর্গে ১৩ মৃত্যু
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে এক দিনে করোনা ও উপসর্গ নিয়ে আরও ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
মৃতদের মধ্যে সাত জন করোনা উপসর্গ নিয়ে এবং পাঁচ জন করোনায় মারা যায়। এছাড়া করোনামুক্ত হয়েও পরবর্তী স্বাস্থ্য জটিলতায় আরও একজন মারা গেছেন।
বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে শুক্রবার সকাল ৬টার মধ্যে রামেকের করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: করোনা: কুষ্টিয়ায় আরও ৮ মৃত্যু
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে রাজশাহীর ছয়জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক, নাটোর ও নওগাঁয় তিন জন করে রয়েছেন। এ নিয়ে চলতি জুলাই মাসে এ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ৫৫৩ জনে।
এর মধ্যে করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর মারা গেছেন ১৭৯ জন। আর শ্বাসকষ্টসহ করোনার উপসর্গ নিয়ে ভর্তি হওয়ার পর নমুনা পরীক্ষার আগেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৩৩৬ জন। বাকি ৩৮ জন মারা যান করোনামুক্ত হয়েও পরবর্তী স্বাস্থ্য জটিলতায়।
আরও পড়ুন: করোনা : শাবির ল্যাবে শনাক্তের হার ১৮ দশমিক ৮৭ শতাংশ
তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ইউনিটে নতুন রোগী ভর্তি হয়েছে ৬৫ জন। সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ৫০ জন। শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত করোনা ইউনিটের ৫১৩ বেডের বিপরীতে ভর্তি আছে ৪২৫ জন। এদের মধ্যে আইসিইউতে রয়েছে ২০ জন।
করোনা: কুষ্টিয়ায় আরও ৮ মৃত্যু
কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও আট জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগের ২৪ ঘন্টায় করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ছিল ১১ জন।
শুক্রবার সকাল ১০টায় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মো. মেজবাউল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: সিলেটে করোনার টিকা নিবন্ধন সাময়িক বন্ধ
তিনি জানান, করোনা ও উপসর্গ নিয়ে শুক্রবার সকাল ১০টা পর্যন্ত ২১৪ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাই ১৭১ জন। আর উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন ৪৩ জন।
এদিকে কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ৩৫০ নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে নতুন করে ১৪৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ১৯৮ জনে। শনাক্তের হার ৪২ শতাংশ। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১০ হাজার ৩৪৪ জন। এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ৫৫৮ জন।
আরও পড়ুন: করোনা : শাবির ল্যাবে শনাক্তের হার ১৮ দশমিক ৮৭ শতাংশ
বর্তমানে কুষ্টিয়ায় করোনা রোগীর সংখ্যা ৩ হাজার ৩১৪ জন। এদের মধ্যে হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন ২১২ জন। হোম আইসোলেশনে রয়েছেন ৩ হাজার ১০২ জন।
কুষ্টিয়ায় করোনা ও উপসর্গে ১২ মৃত্যু
করোনা ও উপসর্গ নিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে আরও ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে করোনা আক্রান্ত হয়ে ১১ জন ও উপসর্গ নিয়ে এক জন মারা যান।
এর আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ছিল ১৯ জন।
সোমবার সকাল ১০টার দিকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মো. মেজবাউল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: বরিশালে একদিনে করোনায় মৃত্যু ১৮, শনাক্ত ৮৪১
করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে সোমবার সকাল ১০টা পর্যন্ত ১৯০ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাই ১৩৬ জন। আর উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন ৫৪ জন।
এদিকে, কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ৬৬৬ টি নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে নতুন করে ২২৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৩৩ শতাংশ । এ নিয়ে জেলায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হচ্ছে ১৩ হাজার ৪৪২ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৯ হাজার ৩০৩ জন। এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ৫১৬ জন।
আরও পড়ুন: সিলেটে করোনায় ১০ মৃত্যু, শনাক্ত ৪৪০
নতুন করে শনাক্তদের মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় ৯৭ জন, কুমারখালীর ৩১. দৌলতপুরের ২৯, ভেড়ামারায় ৩৩, মিরপুরে ২৬ ও খোকসায় সাত জন রয়েছেন। কুষ্টিয়ায় করোনা রোগীর সংখ্যা ৩ হাজার ৬২৪ জন। এদের মধ্যে হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন ২১৭ জন। হোম আইসোলেশনে রয়েছেন ৩ হাজার ৬২৪ জন।
করোনা ও উপসর্গে বরিশালে ১৫ মৃত্যু
বরিশাল বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ও উপসর্গ নিয়ে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার সকাল ৮টা থেকে রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত চার জন করোনা আক্রান্ত হয়ে এবং বাকিরা উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন। একই সময় নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৭৬৬ জন।
রবিবার সকালে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক বাসুদেব কুমার দাস এসব তথ্য জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: করোনায় খুলনা জেলায় ১১ মৃত্যু
তিনি জানান, বরিশাল বিভাগে করোনায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা ৪২০ জনে দাঁড়িয়েছে। মৃতদের মধ্যে সকলেই বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৭৬৬ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে বরিশাল জেলার ২৭৩ জন, পটুয়াখালীর ১০৬, ভোলার ১০২, পিরোজপুরের ৫৯, বরগুনার ১১৯ ও ঝালকাঠি জেলার ১০৭ জন রয়েছেন।
নতুনদের নিয়ে বিভাগে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২৮ হাজার ৯১১ জননে।
আরও পড়ুন: করোনা ও উপসর্গে কুষ্টিয়ায় আরও ১৯ মৃত্যু
এদিকে, বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৩০০ বেড বিশিষ্ট করোনা ইউনিটে রবিবার পর্যন্ত ৩৩০ জন ভর্তি রয়েছেন। এর মধ্যে ১৩৬ জনের করোনা পজিটিভ। গত ২৪ ঘণ্টায় ৬০ জন নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
করোনা ও উপসর্গে কুষ্টিয়ায় আরও ১৯ মৃত্যু
কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
কুষ্টিয়া করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত হয়ে ১৫ জন ও উপসর্গ নিয়ে আরও চার জনের মৃত্যু হয়েছে।
এর আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ছিল ১৪ জন।
আরও পড়ুন: বরিশালে করোনা ও উপসর্গে ১১ জনের মৃত্যু
রবিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মো. মেজবাউল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে রবিবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ২০৮ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাই ১৪৮ জন। আর উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন আরও ৬০ জন।
এদিকে, কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ৮৪১ নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে নতুন করে ২৬০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৩০ দশমিক ৯১ ভাগ। এ নিয়ে জেলায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হচ্ছে ১৩ হাজার ১৯৯ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৯ হাজার ৬৫ জন। এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ৫০৪ জন।
আরও পড়ুন: রাজশাহী মেডিকেলে করোনায় আরও ১১ মৃত্যু
নতুন শনাক্তদের মধ্যে সদর উপজেলার ৫২ জন, কুমারখালীর ২৬. দৌলতপুরের ৮৯, ভেড়ামারার ৩০, মিরপুরের ৪৯ ও খোকসা উপজেলায় ১৪ জন রয়েছেন। বর্তমানে কুষ্টিয়ায় করোনা রোগীর সংখ্যা ৩ হাজার ৬৫৪ জন। এদের মধ্যে হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন ২২৬ জন। হোম আইসোলেশনে রয়েছেন ৩ হাজার ৪২৮ জন।