লাশ
নাটোরে বোনকে বাঁচাতে পানিতে ঝাঁপ দিল ভাই, পরে লাশ উদ্ধার
বাড়ির পাশের খালে গোসলে নেমে পানির স্রোতে ভেসে যাচ্ছিল পাঁচ বছরের শিশু ফাতেমা খাতুন। তাকে উদ্ধারে ৯ বছর বয়সী চাচাতো ভাই আবদুস সবুর পানিতে ঝাঁপ দেয়। এরপর দুই শিশুই পানিতে তলিয়ে যায়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বিচারকের ওপর হামলা: নেতার ছেলের কারাদণ্ড
পাঁচ ঘণ্টা পর আবদুস সবুরের লাশ উদ্ধার করা গেলেও ফাতেমা এখনো নিখোঁজ। শুক্রবার ঘটনাটি ঘটে নাটোরের সিংড়া উপজেলার হাতিয়ান্দহ ইউনিয়নের উলুপুর গ্রামে।
নিখোঁজ শিশু ফাতেমা খাতুন একই গ্রামের সাইফুল ইসলামের মেয়ে ও আবদুস সবুর তার চাচা সাহাদ আলীর ছেলে।
নাটোর ফায়ার সার্ভিসের ফায়ারম্যান শফিকুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে নাটোর ফায়ার সার্ভিস রাজশাহীর ডুবুরি দলকে সঙ্গে নিয়ে অভিযান শুরু করে। বিকালে ডুবুরি দল আবদুস সবুরের লাশ উদ্ধার করে। এক শিশুর লাশ পাওয়া গেলেও আরেক শিশু এখনো নিখোঁজ রয়েছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় ২ জনের আমৃত্যু কারাদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন
নাটোরে ধর্ষণ মামলায় সাবেক ইউপি মেম্বারের ২৬ বছরের কারাদণ্ড
মাগুরায় পুকুর থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার
মাগুরায় পুকুর থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার দিকে সরকারি হাই স্কুলের পুকুর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
এদিকে এলাকাবাসী পুলিশকে জানিয়েছে, নিহতের নাম রুবিয়া বেগম (৫৫) এবং তার স্বামীর নাম কওছার আলী শেখ।
আরও পড়ুন: সিলেটের কানাইঘাটে নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মাগুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেকেন্দার আলী বলেন, সকালে এলাকাবাসী লাশটি দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে। এটা হত্যা না কি আত্মহত্যা তা এখনি বলা যাচ্ছে না।
তিনি আরও বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মাগুরা মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে মাগুরা থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশের তদন্ত চলছে।
আরও পড়ুন: সিলেটের জকিগঞ্জে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজের ১৩ দিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার
মাগুরায় অজ্ঞাত সেই লাশের পরিচয় পাওয়া গেছে
মাগুরার মহম্মদপুরে পুকুর থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধারের পর তার পরিচয় পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) উপজেলার পলাশবাড়ীয়া ইউনিয়নের মহিমানগর গ্রাম থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত ওসমান (২০) ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার কাতলাশুর গ্রামের মো. নুরুল ইসলাম ছেলে। তিনি নড়াইল লোহাগড়া উপজেলার মাকড়াইল মধ্যপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল ওহাব মোল্যার বাড়িতে থাকতেন।
আরও পড়ুন: মাগুরায় স্কুলছাত্রীসহ ২ জনের আত্মহত্যা
বৃহস্পতিবার সকালে এলাকাবাসী লাশটি দেখতে পেয়ে পুলিশকে সংবাদ দিলে মহম্মদপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
মহম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বোরহানুল ইসলাম জানান, এ ব্যাপারে মহম্মদপুর থানায় মামলা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, ওসমান শারীরিক প্রতিবন্ধী ও মৃগী রোগী ছিলেন। তিনি বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে সাহায্য চেয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন।
আরও পড়ুন: মাগুরায় অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
মাগুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যু, স্বামী আহত
চুয়াডাঙ্গায় পল্লী চিকিৎসকের লাশ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় তৌহিদুল ইসলাম (৪০) নামে এক পল্লী চিকিৎসকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে ওই এলাকার সেতুতে ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ পাওয়া যায়।
তৌহিদুল উপজেলার ডম্বরপুর গ্রামের মকবুল হোসেনের বড় ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, নিহত পল্লী চিকিৎসক তৌহিদুল ইসলাম চিকিৎসার কারণে রাত করেই বাড়িতে যেতেন। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে গ্রামের একটি চায়ের দোকানে চা খাচ্ছিলেন।
আরও পড়ুন: ওসমানী হাসপাতালের সিঁড়ি থেকে পরিচ্ছন্নতাকর্মীর লাশ উদ্ধার
এরপর তিনি চায়ের দোকান থেকে উঠে চলে যায়। রাতে আর বাসায় ফেরেননি। রাতে বাড়িতে না ফেরায় পরিবারের লোকজন তাকে খোঁজাখুঁজি করেও পাননি।
কালিপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বলেন, হঠাৎ খুব সকালে আমাদের গ্রামের একজন আমাকে মোবাইল করে বলে তৌহিদুল মারা গেছে। লাশ ব্রিজে ঝুলছে।
তিনি আরও বলেন, আমি এটা শুনে তাৎক্ষণিক ওসিকে জানাই। পরে ঘটনাস্থলে এসে দেখি বিজ্রে তার লাশ দড়িতে ঝুলানো। বিজ্রের পাশের তৌহিদুলের মোটরসাইকেল আর মাথার টুপি পড়ে আছে।
নুরুল ইসলাম বলেন, আমরা তো তৌহিদুল ভালো ছেলে হিসেবেই জানি। যাই হোক এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন হোক।
আলমডাঙ্গা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) একরামুল হোসাইন জানান, শুক্রবার সকালে ডম্বলপুর-মাধবপুর সড়কে সেতুতে তার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান এলাকাবাসী। কিছুটা দূরে মোটরসাইকেল, মাথার টুপি ও পায়ের জুতা পড়ে থাকতে দেখা যায়।
তিনি আরও জানান, সেখানে ধস্তাধস্তির চিহ্ন রয়েছে। লাশ উদ্ধার করে সুরতাহাল রিপোর্ট সম্পন্ন করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হবে।
আরও পড়ুন: সিলেটের কানাইঘাটে নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মাগুরায় অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ওসমানী হাসপাতালের সিঁড়ি থেকে পরিচ্ছন্নতাকর্মীর লাশ উদ্ধার
সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে হাসপাতালের পরিবার পরিকল্পনা অফিসের সিঁড়ি থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত মো. আলী হোসেন (৫২) ঢাকার আশুলিয়ার কুন্দলবাগ এলাকার মৃত আবু সিদ্দিকের ছেলে। তিনি ওসমানী হাসপাতালে পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
পুলিশ জানায়, আলী হোসেন দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগে আক্রান্ত ছিলেন। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিবার পরিকল্পনা অফিসের সিঁড়িতে তাকে পড়ে থাকতে দেখেন চিকিৎসা নিতে আসা রোগীর স্বজনরা।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে নদী থেকে মা ও দুই ছেলে হাত বাঁধা লাশ উদ্ধার
পরে ঘটনাটি কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশকে জানান তারা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে। এ সময় লাশের পাশ থেকে একটি কীটনাশকের বোতল পাওয়া যায়।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) সুমন কুমার চৌধুরী বলেন, এ ঘটনায় নিহতের মেয়ে একটি অপমৃত্যুর মামলা করেছেন। লাশের পাশে কীটনাশকের বোতল পাওয়ায় প্রাথমিক ধারণা করা হচ্ছে এটি আত্মহত্যা।
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ওসমানী হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ছেলেকে বাঁচানোর ১৭ ঘণ্টা পর নিখোঁজ মায়ের লাশ উদ্ধার
সিলেটে মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
সিলেটে মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
সিলেট নগরীর একটি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ভোররাত সাড়ে তিনটার দিকে নগরীর পাঠানটুলার পল্লবী মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র থেকে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে।
মৃত আদিল আহমদ (২৯) সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলার মান্দারুকা গ্রামের আব্দুল মসব্বিরের ছেলে।
আদিল পল্লবী মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি ছিলেন।
পুলিশ জানায়, নিরাময় কেন্দ্র কর্তৃপক্ষের দেওয়া খবরের ভিত্তিতে ভোররাত ৪টার দিকে জালালাবাদ থানাপুলিশ গিয়ে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার। আদিল তার শোবার কক্ষের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে রশির মাধ্যমে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। মাদকাসক্তের পাশাপাশি তিনি কিছুটা মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জালালাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম জানান, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ওসমানী মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে স্ত্রী ও দুই সন্তান হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
সিলেটে নিজ ঘর থেকে তরুণীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
সিলেটে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে ৮ টুকরো লাশের রহস্য উদঘাটন
চট্টগ্রাম মহানগরীর পতেঙ্গায় লাগেজ থেকে উদ্ধার করা মস্তকহীন ৮ খণ্ড করা লাশের পরিচয় মিলেছে। নিহতের নাম, পরিচয় ও হত্যাকাণ্ডের কারণ উদঘাটন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
শনিবার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে পিবিআই জানায়, পতেঙ্গার আকমল আলী রোডে লাগেজ থেকে উদ্ধার করা খণ্ড খণ্ড মরদেহের পরিচয় মিলিছে। ওই ব্যক্তির নাম মো. হাসান। তার বয়স ৫৮ বছর। তিনি বাঁশখালী উপজেলার কাথারিয়া ইউনিয়নের বরইতলি এলাকার সাহাব মিয়ার ছেলে। লাশের আঙুলের ছাপ নিয়ে তার পরিচয় শনাক্ত করা হয়।
আরও পড়ুন: তিস্তায় নিখোঁজের ১৬ দিন পর এইচএসসি পরীক্ষার্থী লাশ উদ্ধার
পিবিআই কর্মকর্তারা জানান, ৩০ বছর ধরে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন থাকার পর ১ বছর আগে ফিরে আসেন। পরে পরিবারের লোকজনের সঙ্গে তার সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ বাধে। সেই থেকে স্ত্রী ও দুই সন্তান তাকে মারার পরিকল্পনা করেন।
স্ত্রী ছেনোয়ারা বেগম ও ছেলে মোস্তাফিজকে আটকের পর পিবিআই এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ধার করেছে। এ ছাড়া পলাতক অন্য এক ছেলেকে আটকের জন্য অভিযান চলছে।
পিবিআই চট্টগ্রাম নগর অঞ্চলের ইন্সপেক্টর মহিউদ্দিন সেলিম জানান, মো. হাসানের বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি রয়েছে।সম্পত্তিকে কেন্দ্র করেই স্ত্রী ও ছেলেদের সঙ্গে বিরোধ দেখা দেয়। এর জের ধরে দুই ছেলেকে নিয়ে হাসানকে পরিকল্পিতভাবে শ্বাসরোধ করেন তার স্ত্রী। হত্যার পর কেটে টুকরো করে লাগজে ভরে মাথা এক জায়গায় এবং লাগেজ ভর্তি ৮ টুকরো লাশ অন্য জায়গায় ফেলে দেয়।
সিএমপি পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আফতাব হোসেন বলেন, গত বৃহস্পতিবার রাতে পতেঙ্গা ১২ নম্বর ঘাট সংলগ্ন রাস্তার পাশে ঝোপের ভেতর থেকে পরিত্যক্ত লাগেজটি পাওয়া যায়। যাতে একটি লাশের খণ্ডিত অংশগুলো পাওয়া যায়। এর মধ্যে হাত-পায়ের আটটি খণ্ডিত অংশ ছিল। হাত-পাগুলো আট টুকরো করে কেটে টেপ মুড়িয়ে লাগেজে ভরা হয়েছিল। লাগেজের ভেতর শার্ট এবং লুঙ্গিও ছিল।
আরও পড়ুন: গাজীপুরের টঙ্গীতে এক নারীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার
নাটোরের বাগাতিপাড়ায় নিখোঁজ ঝালমুড়ি বিক্রেতার লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে লাগেজ ভর্তি লাশের ৮ খন্ড উদ্ধার
চট্টগ্রাম মহানগরীর পতেঙ্গায় থেকে লাগেজ ভর্তি অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির লাশের ৮ খন্ড উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে পতেঙ্গার ১২ নম্বর ঘাট এলাকা ঝোঁপের ভেতর পড়ে থাকা লাগেজের ভেতর থেকে লাশের খণ্ডিত অংশ উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ বলছে অন্য কোথাও হত্যা করে লাশ টুকরো করে লাগেজে ভরে এখানে এনে ফেলেছে। এ ব্যাপারে অনুসন্ধান শুরু করেছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: সুনামগঞ্জে সৌদি প্রবাসীর স্ত্রীর খন্ডিত লাশ উদ্ধার
ঘটনা নিশ্চিত করে পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আফতাব হোসেন বলেন, লাগেজে লাশের আটটি টুকরো পাওয়া গেছে। শরীর থেকে মাথা সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন। তবে লাগেজে শরীরের অন্যান্য অংশ থাকলেও মাথা ছিল না। ধারণা করা হচ্ছে, কেউ তাকে হত্যার পর টুকরো টুকরো করে লাগেজে ভরে ফেলে গেছে। তিনি আরও বলেন, নিহতের পরিচয় এখনো জানা যায়নি। লাশের পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার জন্য এবং ময়নাতদন্তের জন্য লাশ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। হত্যার রহস্য উদঘাটনে কাজ করছে পুলিশ।
ওসি আরও জানান, যে স্থানে লাগেজটি ফেলে রাখা হয়েছিল সেটি মূল সড়ক থেকে একটু ভেতরে সরু গলিতে। হাত-পাগুলো আট টুকরো করে কেটে টেপ মুড়িয়ে লাগেজে ভরা হয়েছিল। লাগেজের ভেতর নিহত ব্যক্তির শার্ট এবং লুঙ্গিও রয়েছে। আমরা আইনগত প্রক্রিয়া শুরু করেছি।
আরও পড়ুন: জগন্নাথপুরে প্রবাসীর স্ত্রীর খন্ডিত লাশ উদ্ধার, ফার্মেসির মালিকসহ গ্রেপ্তার ৩
ভোলায় মেঘনা নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
ভোলায় মেঘনা নদীতে ভাসমান অবস্থায় অজ্ঞাত (৪৫) ব্যক্তির অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের (গরিবের দুবাই খ্যাত) বালুর মাঠ সংলগ্ন নদীর তীর থেকে লাশটি পুলিশ উদ্ধার করেছে।
আরও পড়ুন: মেঘনায় পণ্যবাহী ট্রলারডুবি, মাঝি নিখোঁজ
ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন ফকির জানান, শিবপুর বালুর মাঠ এলাকায় মেঘনা নদীর তীরে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির লাশ ভাসতে দেখে স্থানীয় লোকজন পুলিশকে খবর দেয়।
তিনি আরও বলেন, পরে পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থল থেকে লাশটি উদ্ধার করে। উদ্ধার হওয়া মরদেহটির পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি।
তিনি বলেন, লাশের শরীরের কোথাও আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ময়না তদন্তের জন্য লাশটি ভোলা ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: নিখোঁজের ৩ দিন পর মেঘনা নদী থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
মেঘনা থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
সাভার মহাসড়কে মিলল ছিন্নবিচ্ছিন্ন লাশ
সাভারের ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক থেকে এক ব্যক্তির ছিন্নবিচ্ছিন্ন লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
রবিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে মহাসড়কের আরিচাগামী লেনে জাহাঙ্গীরনগর প্রান্তিকগেট ও বিশমাইল গেটের মাঝামাঝি ঢালু থেকে এ লাশ উদ্ধার করা হয়।
আরও পড়ুন: সাভারে ভবনের ছাদ থেকে পড়ে গৃহকর্মীর মৃত্যু
নিহতের পরিচয় জানাতে পারেনি পুলিশ।
সাভার হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আবু হাসান বলেন, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করি।
তিনি আরও বলেন, নিহত ব্যক্তির শরীরের বিভিন্ন অংশ ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এ ঘটনা কীভাবে ঘটেছে তার তদন্ত করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: সাভারে ১৬ বছর পর পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
সাভারে ছুরিকাঘাতে ডিবির এএসআই গুরুতর আহত