জাপান
জাপানে জাতীয় শোক দিবস পালন
যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় শোক দিবস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদত বার্ষিকী পালন করেছে টোকিওতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস।
মঙ্গলবার সকালে দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমেদ জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
এ সময় জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া হয়।
এরপর সকলের অংশগ্রহণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার পরিবারের সদস্য এবং ১৫ আগস্টের অন্যান্য সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত শেষে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন দূতাবাসের কর্মকর্তা ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
আরও পড়ুন: জাতীয় শোক দিবস: বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
পরে দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে রাষ্ট্রদূত অন্যান্যদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।
রাষ্ট্রদূত বলেন, জাতির পিতার দূরদর্শী, নির্ভীক ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বাধীনতার সংগ্রাম গড়ে তোলে এবং একটি স্বাধীন দেশ, বাংলাদেশ এবং বৈশ্বিক মঞ্চে বাঙালির জাতীয় পরিচয় অর্জনের লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধ করেছে।
আরও পড়ুন: শোক দিবসের বিশেষ নাটক ‘একজন কফিলুদ্দিন’
স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে, তার নেতৃত্বে, বাংলাদেশ সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সংস্থায় যোগদান করে এবং জাপানসহ বহু সংখ্যক দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক স্থাপনের মধ্যদিয়ে বিশ্বে বাংলাদেশের স্থান দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
রাষ্ট্রদূত তার সংকল্প ব্যক্ত করে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আজ আমাদের মধ্যে নেই, কিন্তু তার স্বপ্ন, আদর্শ ও নির্দেশনা আজও আমাদের বাংলাদেশের মুক্তির পথ দেখিয়ে চলেছে। তার কন্যা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের আধুনিক ও উন্নত দেশ, বাংলাদেশ দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়তে রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়ন করবে।’
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও কর্মের ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনের পর দিবসটির তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
এই অনুষ্ঠানে জাপানে কর্মরত বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সদস্য এবং পেশাজীবীরা দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরেন এবং বঙ্গবন্ধুকে হারানোর শোককে শক্তিতে পরিণত করার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরও শক্তিশালী করতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
আরও পড়ুন: ৩ নভেম্বরকে জাতীয় শোক দিবস ঘোষণা সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তের বিষয়: কাদের
হলি আর্টিজান দুর্ঘটনায় নিহতদের প্রতি জাপানের মন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাপানের অর্থনীতি, বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী (এমইটিআই) ইয়াসুতোশি নিশিমুরা সোমবার (২৪ জুলাই) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের (এইচএসআইএ) তৃতীয় টার্মিনালের মেট্রোরেল প্রকল্প ও নির্মাণস্থল পরিদর্শন করেছেন।
এ সফরে তার সঙ্গে ছিলেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম।
তারা উত্তরা নর্থ স্টেশন থেকে একসঙ্গে মেট্রোরেলে চড়ে পল্লবী পর্যন্ত কয়েকটি মেট্রোস্টেশন অতিক্রম করে একই স্টেশনে ফিরে আসে।
তারা মেট্রোরেল প্রদর্শনী ও তথ্য কেন্দ্র পরিদর্শন করেন এবং সেখানে স্মৃতিসৌধে হলি আর্টিজান ঘটনায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
জাপানের মন্ত্রী মেট্রোরেলে চড়ে খুব খুশি হন এবং বিমানবন্দর তৃতীয় টার্মিনালের চলমান নির্মাণ কাজে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
সফরে তার সঙ্গে থাকার জন্য তিনি প্রতিমন্ত্রী আলমকে ধন্যবাদ জানান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে উচ্চ আয়ের দেশে রূপান্তরে সহযোগিতা করবে জাপান: নিশিমুরা ইয়াসুতোশি
দেশের বড় প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে চায় জাপান: বাণিজ্যমন্ত্রী
ঢাকায় জাপানের মন্ত্রী নিশিমুরা ইয়াসুতোশি
দেশের বড় প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে চায় জাপান: বাণিজ্যমন্ত্রী
বাংলাদেশের বড় বড় প্রকল্পে জাপান বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
এ ছাড়া, ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট দেশ গড়ার যে লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ, জাপান সরকার এ অগ্রযাত্রায় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে বাংলাদেশের পাশে থাকার দৃঢ় প্রত্যয় করেছেন বলেও জানান মন্ত্রী।
রবিবার (২৩ জুলাই) রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে সফররত জাপানের অর্থনীতি ও বাণিজ্যমন্ত্রী ইয়াসুতোশি নিশিমুরার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান বাণিজ্যমন্ত্রী।
টিপু মুনশি বলেন, জাপান দীর্ঘসময় ধরে বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী দেশ হিসেবে পাশে আছে। তারা আমাদের দেশের অনেক বড় বড় প্রকল্পে বিনিয়োগ করেছে এবং ভবিষ্যতে আরও বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
বৈঠকে উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের মাঝে যোগাযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে বিনিয়োগের সম্ভাবনাময় খাত অনুসন্ধানের উপরও গুরুত্বারোপ করা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, জাপান-বাংলাদেশের বাণিজ্য সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিতে অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তির (ইপিএ) কাজ চলমান। ইতোমধ্যে জাপানে এসংক্রান্ত প্রথম রাউন্ড আলোচনা হয়েছে এবং আগামী ২৫-২৬ জুলাই ঢাকায় দ্বিতীয় রাউন্ড আলোচনা হবে। খুব শিগগিরই এই চুক্তি সম্পাদিত করার বিষয়ে উভয় দেশ সম্মত হয়েছে।
এপ্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তির (ইপিএ) মাধ্যমে জাপানি প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগের সমস্যা সমাধান করে ব্যবসায়িক পরিবেশ উন্নত করা হবে। যার মাধ্যমে বাংলাদেশে শিল্প খাতে উৎপাদন বাড়বে এবং আরও বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট হবে।
আরও পড়ুন: ঢাকায় জাপানের মন্ত্রী নিশিমুরা ইয়াসুতোশি
ঢাকা বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের কাজ করবে জাপান: বেবিচক চেয়ারম্যান
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের গ্রাউন্ড হ্যান্ডিংয়ের কাজ জাপান করবে, জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান।
তিনি বলেন, ‘গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ে আগ্রহ দেখিয়েছে জাপান। তাদেরই এ কাজ দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। তাদের কাজ দেওয়ার জন্য কি ধরনের টার্মস দেওয়া হবে সেটি নির্ধারণে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) মাধ্যমে করা হবে।’
শনিবার (১৫ জুলাই) হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ‘এটিজেএফবি ডায়ালগ’ এ এই তথ্য জানানো হয়। ডায়লগের আয়োজন করে এভিয়েশন অ্যান্ড ট্যুরিজম জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন সংগঠনটির সভাপতি তানজিম আনোয়ার। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হক সবুজ।
আরও পড়ুন: ঢাকা বিমানবন্দরে স্বর্ণের বার জব্দ, গ্রেপ্তার ২
বিমানের উড়োহাজার কেনা প্রসঙ্গে বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিমানের বহর বৃদ্ধি করার নির্দেশনা দিয়েছেন ও কার্গো সক্ষমতা বাড়াতে বলেছেন। এ কারণেই এয়ারক্রাফট কেনা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘তবে এয়ারবাস কেনা হবে, বোয়িং কেনা হবে না সেটা নয়। যে আমাদের ভালো অফার দেবে তাকেই বেছে নেবে বিমান। আমাদের সঙ্গে বোয়িং-এর আগে থেকেই সম্পর্ক আছে, এয়ারবাসের ইস্যুও এসেছে। এয়ারবাস বোয়িং থেকে ভালো অফার দিলে আমরা ওদিকেই যাব।’
সৈয়দপুর বিমানবন্দরকে আঞ্চলিক হাব করা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা ম্যাস্টার প্ল্যান করে কাজে নেমে গিয়েছিলাম। জায়গা অধিগ্রহণের জন্য জায়গা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু এজন্য ৫ হাজার কোটি টাকা প্রয়োজন। বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কারণে সরকার প্রায়োরিটিতে রাখতে পারেনি।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বেবিচকের সদস্য(পরিকল্পনা) এয়ার কমডোর সাদিকুর রহমান চৌধুরী, সদস্য (এটিএম) শাহ কাউসার আহমেদ চৌধুরী, সদস্য (প্রশাসন) মো. মাহবুব আলম তালুকদার,সদস্য (নিরাপত্তা) গ্রুপ ক্যাপ্টেন আবু সালেহ মাহমুদ মান্নাফী, প্রধান প্রকৌশলী মো. আব্দুল মালেক প্রমুখ।
আরও পড়ুন: ঢাকা বিমানবন্দরে ১৮০০ গ্রাম কোকেন জব্দ, ভারতীয় নারী আটক
হলি আর্টিজানের ঘটনায় প্রাণ হারানো জাপানি নাগরিকদের স্মরণ করেছে জাইকা
জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) বলেছে যে তারা প্রকল্পটি পর্যবেক্ষণ অব্যাহত রাখবে, যাতে বাংলাদেশের ত্বরান্বিত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং সামাজিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে সাত জাপানি নাগরিকের উত্তরাধিকার বেঁচে থাকে।
জাইকা ২০১৬ সালের ১ জুলাই হলি আর্টিজান হামলার সময় মারা যাওয়া সাত জাপানি পরামর্শকের প্রতি সমবেদনা জানাতে ৩ জুলাই উত্তরার মেট্রোরেল প্রদর্শনী ও তথ্য কেন্দ্রে (এমইআইসি) একটি বার্ষিক স্মরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
নিহত সাতজন জাপানি ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।
জাইকার এক্সিকিউটিভ সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ড. ইয়ামাদা জুনিচি বলেন, এই মর্মান্তিক ঘটনার সাত বছর পেরিয়ে গেছে এবং বাংলাদেশি পুলিশ কর্মকর্তা ও নাগরিকসহ অনেক মূল্যবান প্রাণ হারিয়েছে।
জুনিচি বলেন, ‘মর্মান্তিক এ ঘটনার সাত বছর পার হয়েছে-বাংলাদেশি পুলিশ কর্মকর্তা ও নাগরিকরাসহ প্রাণ হারিয়েছেন অনেক মানুষ। আন্তর্জাতিক সহযোগিতামূলক ক্ষেত্রের সঙ্গে সম্পৃক্ত একজন পেশাদার হিসেবে, বাংলাদেশের উন্নয়নে যারা সময় ও অক্লান্ত শ্রম দিয়ে নিবেদিতভাবে কাজ করেছেন তাদের মৃত্যুতে আমি গভীরভাবে শোকাহত। তাদের অবদান চির স্মরণীয়। আমরা কখনওই তাদের অবদান ভুলবো না। গত বছর, আমরা মেট্রোরেল এক্সিবিশন অ্যান্ড ইনফরমেশন সেন্টারে একটি স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপন করেছি। এ স্মৃতিস্তম্ভটি তারই প্রতীক।’
আরও পড়ুন: হলি আর্টিজান হামলা: সপ্তম বার্ষিকীতে নিহতদের প্রতি কূটনীতিকদের শ্রদ্ধা
বক্তৃতার সময় তিনি আরও জানান যে জাইকা প্রকল্প কাজে নিয়োজিতদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। এছাড়াও, বিভিন্ন যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে এবং তারা যেনো মেট্রোরেলের সুবিধা উপভোগ করতে পারেন এজন্য ঢাকা মেট্রো রেলের লাইন ৬ -এ লিফট, স্বয়ংক্রিয় প্রশস্ত টিকিট গেট, ব্রেইল ব্লক, বয়স্কদের জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আসন, শুধুমাত্র নারীরা ব্যবহার করবেন এমন গাড়িসহ নানা সুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে। নিহত সাত জাপানি নাগরিকের স্মৃতি ও অবদান যেনো বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং সামাজিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে বেঁচে থাকে এজন্য ধারাবাহিকভাবে এ প্রকল্প পর্যবেক্ষণ করবে জাইকা।
বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে জাপান সরকার অনুষ্ঠানের অংশীদার ছিল এবং জাপানি পরামর্শদাতা যেমন আলমেক করপোরেশন, ওরিয়েন্টাল কনসালট্যান্ট গ্লোবাল এবং কাতাহিরা অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্টারন্যাশনাল।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাইকার এক্সিকিউটিভ সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ড. ইয়ামাদা জুনিচি, বাংলাদেশ নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি, ওরিয়েন্টাল কনসালটেন্টস গ্লোবাল কোম্পানির সিইও ও প্রেসিডেন্ট ইয়োনেজাওয়া এইজি, বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক জনাব মোঃ নাজমুল হুদা, মহাপরিচালক, (দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া), ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম.এ.এন. সিদ্দিক, বাংলাদেশ সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নীলিমা আখতার এবং বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শরিফা খান।
আরও পড়ুন: শনিবার হলি আর্টিজানে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে বাংলাদেশ
হলি আর্টিজানে নিহতদের প্রতি রাষ্ট্রদূতদের শ্রদ্ধা
বাংলাদেশ-জাপানের মধ্যে ৪৪তম ওডিএ ইয়েন ঋণচুক্তি সই
বাংলাদেশে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শরিফা খান মঙ্গলবার বাংলাদেশে জাপানের ৪৪তম অফিসিয়াল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসিসটেন্স (ওডিএ) ইয়েন ঋণের নোট বিনিময়ে চুক্তি স্বাক্ষর করেন।
৪৪তম জাপানি ইয়েন লোন প্যাকেজের প্রথম কিস্তি হল ৩০ বিলিয়ন ইয়েন (প্রায় ২০৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার)।
দুই দেশের মধ্যে এই চুক্তির ভিত্তিতে জাইকা বাংলাদেশ অফিসের প্রধান প্রতিনিধি ইশিগুচি তোমোহিদে এবং শরীফা খান প্রাসঙ্গিক ঋণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
আরও পড়ুন: স্পিকারের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আমি আজকে ৪৪তম জাপানিজ ইয়েন লোন প্যাকেজ সংক্রান্ত নোটের বিনিময়ে স্বাক্ষর করতে পেরে আনন্দিত।’
ঋণ প্যাকেজের মধ্যে রয়েছে ‘জনগণের আর্থিক ব্যবস্থাপনাকে শক্তিশালী করার জন্য উন্নয়ন নীতি ঋণ।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাপান সফরের সময়, প্রধানমন্ত্রী কিশিদা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে একটি নতুন বাজেট সহায়তা ঋণ বিবেচনা করার আশ্বাস দেন এবং এর ভিত্তিতে জাপান সরকার মন্ত্রিসভার বৈঠকে দ্রুত ঋণ অনুমোদন করে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা বলেন, ‘আমি আশা করি এটি বাংলাদেশ সরকারকে বর্তমান অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জগুলো কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে এবং দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার করতে অবদান রাখবে।’
আরও পড়ুন: কৌশলগত অংশীদারিত্বে বাংলাদেশের সঙ্গে বৃহত্তর সম্পর্ক গড়তে চায় জাপান: রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি
বাংলাদেশ ও জাপান 'বিস্তৃত ও লক্ষ্যভিত্তিক' অংশীদারিত্বের ওপর গুরুত্বারোপ করছে: রাষ্ট্রদূত
স্পিকারের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সঙ্গে সোমবার (২৬ জুন) তার কার্যালয়েসৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি।
সাক্ষাৎকালে তারা স্পিকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশের সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সাম্প্রতিক জাপান সফর, বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন, ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার, বাংলাদেশে জাপানের বিনিয়োগ বৃদ্ধি, সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের মাধ্যমে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের উন্নয়ন ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
স্পিকার বলেন, স্বাধীনতার পর থেকেই জাপান বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। ১৯৭৩ সালে জাপান সরকারের আমন্ত্রণে রাষ্ট্রীয় সফরে যান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের প্রতিনিধিদলের সাম্প্রতিক জাপান সফরটি ছিল খুবই ফলপ্রসূ।
জাপানের হাউজ অব রিপ্রেজেনটেটিভসের স্পিকার ও হাউজ অব কাউন্সিলরসের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের মাধ্যমে পারস্পরিক সহযোগিতা, ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়নের পাশাপাশি বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হয়েছে।
জাপানে সংসদের অধিবেশন পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে বাংলাদেশ সংসদীয় প্রতিনিধিদলের অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ হয়েছে।
জাপানের ন্যাশনাল মিউজিয়াম ফর ইমার্জিং সাইন্স এন্ড ইনোভেশন এবং ওসাকাস্থ একুরিয়াম পরিদর্শন স্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে উল্লেখ করেন স্পিকার।
বাংলাদেশের সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সাম্প্রতিক জাপান সফর জাপানের জন্য অত্যন্ত গৌরবের উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি বলেন, বাংলাদেশ জাপানের অনেক পুরনো বন্ধু।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পর বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকারের নেতৃত্বে সংসদীয় প্রতিনিধিদলের জাপান সফর জাপান-বাংলাদেশ সম্পর্কের মাইলফলক।
জাপান বাংলাদেশের বিনিয়োগ সহযোগী। ভবিষ্যতে জাপান-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সফর বিনিময় দুদেশের সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করবে।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে জাপানের বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং তথ্য-প্রযুক্তি, অবকাঠামো উন্নয়ন ইত্যাদি খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধিতে কাজ করার জন্য রাষ্ট্রদূতকে আহ্বান জানান স্পিকার।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের প্রশংসা জাতিসংঘ কর্মকর্তাদের
স্পিকারের সঙ্গে সফররত জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেলের সাক্ষাৎ
জাপান বুঝতে চায় বাংলাদেশে কী হচ্ছে, আগামীতে কী হতে যাচ্ছে: বিএনপি
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি।
রবিবার সকাল ১০টায় গুলশানে দলটির চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের পর সাংবাদিকদের কাছে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘জাপানের নতুন রাষ্ট্রদূত কিছুদিন আগে বাংলাদেশে এসেছেন। উনি আমাদের সঙ্গে কার্টিসি কল(সৌজন্য সাক্ষাৎ) করতে এসেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ-জাপানের বন্ধুত্ব, অংশীদারিত্ব অনেক পুরনো। বাংলাদেশ-জাপান অংশীদারিত্ব, দ্বিপক্ষীয়ভাবে জাপানের সঙ্গে আমাদের বন্ধুত্বের সম্পর্ক সবার উপরে। জাপানের অনেক বিনিয়োগ বাংলাদেশে আছে। তাদের ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ করছে, সরকারের অবকাঠামোর প্রজেক্টগুলোতে জাপান বিনিয়োগ করছে।’
আমির খসরু বলেন, ‘সতুরাং জাপান বাংলাদেশের সম্পর্ক অনেক দীর্ঘ। দেশ হিসেবে জাপান বাংলাদেশের মানুষের কাছে খুব একটি গ্রহনযোগ্য দেশ। সেজন্য বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রের অসম্মানজনক ভিসা নীতির জন্য সরকার দায়ী: ফখরুল
তিনি বলেন, ‘আমরা যখন ক্ষমতায় ছিলাম প্রচুর বিনিয়োগ জাপান থেকে এসেছে, প্রচুর অবকাঠামোগত বিনিয়োগ বাংলাদেশে সেসময়ে হয়েছে। আমাদের সময়ে মুক্তবাজার অর্থনীতি যেটা শুরু করেছিলাম তারপর থেকে জাপানের সঙ্গে সস্পর্ক বাংলাদেশের অনেক বেশি বেড়ে গেছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে আমির খসরু বলেন, ‘সেজন্য জাপান দেখতে চায় সরকার বদল হলেও সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশের সার্বিক নির্বাচনী ব্যবস্থা, বর্তমান মানবাধিকার যেগুলো নিয়ে আজকে সবার কনসার্ন, স্বাভাবিকভাবে তাদেরও কনসার্ন থাকার কথা, তারা জানতে চাচ্ছে- বাংলাদেশে কী হচ্ছে, আগামীতে কী হতে যাচ্ছে, আগামী দিনে বাংলাদেশ কোথায় যাচ্ছে। এটা তারা বুঝার চেষ্টা করছেন।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ইতোমধ্যে গণতন্ত্রকামী দেশগুলো বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে তাদের সদিচ্ছা ব্যক্ত করেছে। সুতরাং জাপান তো আলাদা কোনো দেশ না। সবাই চেষ্টা করে যাচ্ছে বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু অবাধ ও গ্রহনযোগ্য নির্বাচনের জন্য।’
আরও পড়ুন: নিঃসন্দেহে জনগণের টাকা লুটপাটের জন্য এটি একটি স্মার্ট বাজেট: বিএনপি
কৌশলগত অংশীদারিত্বে বাংলাদেশের সঙ্গে বৃহত্তর সম্পর্ক গড়তে চায় জাপান: রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি
বাংলাদেশে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি বাণিজ্য, বিনিয়োগ, উভয় দেশের জনগণের মধ্যে আদান-প্রদান এবং নিরাপত্তা সহযোগিতাকে কেন্দ্র করে তাদের ‘কৌশলগত অংশীদারিত্বের’ সঙ্গে সঙ্গতি রেখে আগামী ৫০ বছরে ঢাকার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বাড়াতে তার দেশের ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
তিনি প্রতিশ্রুতিশীল খাতে বিভিন্ন ধরনের বাস্তব সহযোগিতা বাস্তবায়নের ওপর জোর দেন এবং জাপান, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় প্ল্যাটফর্মের সম্ভাবনা অনুসন্ধান করেন।
রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে কৌশলগত অংশীদারিত্বের অংশ হিসেবে সহযোগিতার তিনটি প্রধান ক্ষেত্র চিহ্নিত করেছেন।
এগুলো হলো- এই অঞ্চলে এবং এর বাইরে শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য সহযোগিতা, পারস্পরিক সুবিধা এবং আঞ্চলিক সমৃদ্ধির জন্য অর্থনৈতিক সহযোগিতাকে আরও গভীর করা এবং সাংস্কৃতিক সহযোগিতার প্রসার এবং জনগণের মধ্যে তা বিনিময়।
সিইসি’র সঙ্গে জাপানের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে বৃহস্পতিবার (১ জুন) নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইয়ামা কিমিনোরি এক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
সাক্ষাতের সময় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত নির্বাচনের পদ্ধতি, নির্বাচনকালীন রোডম্যাপ কী, সীমানা নির্ধারণ, নির্বাচনের দিন কীভাবে নির্বাচনব্যবস্থা পরিচালনা করা হয়, নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত কারা এবং তারা কীভাবে কাজ করে- এসব বিষয় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে জানতে চান।
জবাবে সিইসি বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ইতোমধ্যে আমাদের রোডম্যাপ তৈরি করা হয়েছে। সে অনুযায়ী আমরা কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করছি এবং আমাদের প্রতিটি ধাপ নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী আগাচ্ছে।
আরও পড়ুন: খুলনা সিটি নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা হবে: সিইসি
তিনি আরও বলেন, সীমানা নির্ধারণ বিষয়ে অল্প কিছু এলাকাতে পরিবর্তন করতে হবে। সে পরিবর্তনের কাজও শেষ পর্যায়ে। আগামী সপ্তাহের মধ্যে আমরা ঘোষণা দিয়ে দেব।
নির্বাচন পদ্ধতি সম্পর্কে প্রধান নির্বাচন কমিশনার রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করেন। ভোটের দিন প্রিজাইডিং অফিসার, পোলিং অফিসার, নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তাগণ, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কীভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করে তার বিস্তারিত তুলে ধরেন।
সিইসি বলেন, কিছুদিন আগে আমরা গাজীপুরে সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন করতে পেরেছি। কোনো সমস্যা হয়নি। আগামী জাতীয় নির্বাচনও আমরা সুষ্ঠু এবং সুন্দরভাবে করতে পারব বলে আশা করি। সেই লক্ষ্যে আমরা কাজ করে যাচ্ছি এবং সকল কার্যক্রম আমাদের গ্রহণ করা হয়েছে।
নির্বাচন উপলক্ষে বিদেশি পর্যবেক্ষক পাঠানোর বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, আমরা বিদেশি পর্যবেক্ষকদের আমন্ত্রণ জানাবো। পর্যবেক্ষক দল আসলে আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থাগ্রহণ করব। এক্ষেত্রে জাপানকে আগামী নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠানোর বিষয়ে অনুরোধ করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।
এই বৈঠকের সময় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব মো. জাহাংগীর আলম উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্নে প্রশাসনকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ সিইসি’র