হত্যা
বগুড়ায় স্বামীর হাতে স্ত্রী হত্যার অভিযোগ
বগুড়ার আদমদীঘিতে স্ত্রীকে বটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার স্বামীর অভিযোগ বিরুদ্ধে।
শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে উপজেলার সান্তাহার পৌর শহরের চা বাগান মহল্লায় তাকে কুপিয়ে যখম করা হয়।
শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
আরও পড়ুন: জয়পুরহাটের হত্যা মামলায় ১৭ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নিহত রাজিয়া সুলতানা চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমাস্তাপুর উপজেলার স্রীকান্দ গ্রামের বদিউজ্জামানের স্ত্রী ও বর্তমান সান্তাহার চা বাগান মহল্লায় একটি বাড়িতে ভাড়া থাকতেন।
সান্তাহার পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) বকুল হোসেন জানান, শুক্রবার রাতে স্বামী বদিউজ্জামানের সঙ্গে রাজিয়া সুলতানার মনমালিন্য হয়। একপর্যায়ে তিনি উত্তেজিত হয়ে তরকারি কাটা বটি দিয়ে স্ত্রীর শরীর বিভিন্ন স্থানে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে জখম করে।
এসময় স্ত্রী চিৎকারে এলাকাবাসী এগিয়ে আসলে বদিউজ্জামান পালিয়ে যান। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় রাজিয়া সুলতানাকে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরের পরামর্শ দেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার সকালে তিনি মারা যান।
আদমদীঘি থানার অফিসার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজেশ কুমার চক্রবর্তী জানান, ঘটনার পর তার স্বামী পলাতক। তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হচ্ছে।
এ ঘটনায় একটি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ছাত্রীদের উত্যক্তের প্রতিবাদ করায় এসএসসি পরীক্ষার্থীকে হত্যা
পিছিয়েছে সগিরা মোর্শেদ হত্যা মামলার রায় ঘোষণা
ছাত্রীদের উত্যক্তের প্রতিবাদ করায় এসএসসি পরীক্ষার্থীকে হত্যা
মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে ছাত্রীদের উত্যক্তের প্রতিবাদ করায় নিরব হোসেন নামে এক এসএসসি পরীক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাতে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সাড়ে ৪টার দিকে কাজী ফজলুল হক উচ্চ বিদ্যালয় থেকে প্রায় একশ গজ পশ্চিমে চৌধুরীবাড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শহিদ মিনারের পাশে ঘটনাটি ঘটে।
আরও পড়ুন: জয়পুরহাটে স্কুলছাত্র হত্যার ২২ বছর পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
নিহত স্কুলছাত্র নিরব হোসেন কামারগাঁও আলহাজ কাজী ফজলুল হক উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র এবং মৃত দেলোয়ার হোসেনের ছেলে।
তার বাড়ি চাঁদপুরে। বাবা মারা যাওয়ার পর তার মা দুই ছেলেকে নিয়ে মামা খৈয়ম বেপারীর বাড়িতে থাকেন। দুই ছেলের মধ্যে নিরব বড়।
স্থানীয়রা জানায়, বৃহস্পতিবার শ্রীনগর উপজেলার কাজী ফজলুল হক উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতা চলাকালীন ওই বিদ্যালয়ের কয়েকজন ছাত্রীকে উত্যক্ত করে বখাটেরা।
নিরব ঘটনার প্রতিবাদ করে। এরই জেরে শুক্রবার বিকালে শ্রীনগর কাজী ফজলুল হক উচ্চ বিদ্যালয় থেকে প্রায় একশ গজ পশ্চিমে চৌধুরীবাড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শহিদ মিনারের পাশে ধারালো ছুরি দিয়ে নিরবকে গুরুতর আহত করে হামলাকারীরা।
পরে স্থানীয় লোকজন নিরবকে শ্রীনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক নিরবকে মৃত ঘোষণা করেন।
শ্রীনগর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল তায়াবীর জানান, ময়নাতদন্তের জন্য লাশ হাসপাতাল থেকে মর্গে পাঠানোর কাজ চলছে। কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে পুলিশ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন।
আরও পড়ুন: পিছিয়েছে সগিরা মোর্শেদ হত্যা মামলার রায় ঘোষণা
জয়পুরহাটের হত্যা মামলায় ১৭ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
জয়পুরহাটে স্কুলছাত্র হত্যার ২২ বছর পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
জয়পুরহাটে স্কুলছাত্র মোয়াজ্জেম হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি সুজনকে যৌথ অভিযানে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ৫ ও র্যাব-১০।
র্যাব -৫ জয়পুরহাট ক্যাম্প সূত্রে জানা গেছে, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় জয়পুরহাটের সদর উপজেলার ভাদসা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মো. বাইতুল হোসেন সুজন (৩৮) জয়পুরহাট পৌর এলাকার দেবীপুর- মন্ডলপুর মহল্লার মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০০২ সালে ২৮ জুন জয়পুরহাট পৌর এলাকার প্রামাণিক পাড়ার ফজলুর রহমানের ছেলে মোয়াজ্জেম হোসেনকে তুলে নিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় মৃত মোয়াজ্জেমের বাবা বাদী হয়ে জয়পুরহাট থানায় হত্যা মামলা দায়ের করলে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ২০০৩ সালে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জের হত্যা মামলার ২ আসামি গাজীপুর থেকে গ্রেপ্তার
দীর্ঘ শুনানি শেষে গত ৩১ জানুয়ারি জেলার অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালত-২ এর বিচারক মো. আব্বাস উদ্দিন অভিযুক্ত ১১ জন আসামিকে মৃত্যুদণ্ডসহ ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেন।
রায় ঘোষণার সময় দণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে সুজনসহ ৬ জন আসামি পলাতক ছিলেন।
মামলার রায় ঘোষণার পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারে গোয়েন্দা নজর বৃদ্ধি করে র্যাব। এরই ধারাবাহিকতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জয়পুরহাটের সদর উপজেলার ভাদসা এলাকা থেকে সুজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাবের যৌথ দল।
জিজ্ঞাসাবাদ শেষে মঙ্গলবার রাতে সুজনকে জয়পুরহাট সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সাভারে নৌকায় কলেজছাত্রীকে ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
কুমিল্লায় ২ কিশোর গ্যাংয়ের সংঘর্ষ: গ্রেপ্তার ১৬, অস্ত্র-ককটেল জব্দ
চট্টগ্রাম কারাগারে বন্দিকে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে রুবেল দে নামে এক বন্দিকে নির্যাতন চালিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (চমেক) জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রুবেল দে জেলার বোয়ালখালীর শ্রীপুর-খরণদ্বীপ ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ জ্যৈষ্টপুরার বাসিন্দা সুনীল দের ছেলে। তিনি কারাগারের ৩ নম্বর পদ্মা ওয়ার্ডে বন্দি ছিলেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে কিশোরের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
রুবেলের দুই মেয়ে রয়েছে এবং তার স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা। বড় মেয়ে দশম শ্রেণিতে পড়ে এবং ছোট মেয়ের বয়স প্রায় ১০ বছর, সে স্থানীয় একটি স্কুলের শিক্ষার্থী।
রুবেলের শরীরে আঘাতের চিহ্ন দেখে তার স্বজন অভিযোগ তুলেছে, কারাগারের ভেতরে কারারক্ষী বা অন্য কয়েদিরা তাকে নির্যাতন করে হত্যা করেছে।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছে কারাগার কর্তৃপক্ষ। তাদের দাবি রুবেল মাদকাসক্ত ছিল। তার মানসিক সমস্যা ছিল। অসুস্থ হয়ে তার মৃত্যু হয়েছে।
রুবেলের পরিবারের সদস্যরা জানায়, সম্প্রতি চোলাই মদসহ পুলিশ রুবেলকে গ্রেপ্তার করে। রুবেল কৃষক, মাদক বিক্রেতা নন। তবে মাঝে মাঝে তিনি মদ পান করতেন।
রুবেলের খালাতো ভাই রাজীব দে বলেন, ‘গ্রেপ্তারের পরে আদালত ভবনের হাজতখানায় আমরা দেখা করেছিলাম। ২৮ জানুয়ারি বিকালে প্রিজন ভ্যানে করে নিয়ে যাওয়ার সময় রুবেল সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘এরপর ২ ফেব্রুয়ারি তার সঙ্গে দেখা করতে আমরা চট্টগ্রাম কারাগারে গিয়েছিলাম। সেদিন আমরা দেখেছি, চারজন কারারক্ষী তাকে হুইলচেয়ারে করে ধরে ধরে নিয়ে আসছেন। রুবেল তাকাতে পারছিল না, মুখ থেকে লালা ঝরছিল। কারারক্ষীদের কাছে আমরা জানতে চেয়েছিলাম ওই অবস্থা কীভাবে হয়েছে কিন্তু তারা কোনো সদুত্তর দেননি।’
রাজীব বলেন, ‘আমরা রুবেলের ডান ভ্রু ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন দেখতে পেয়েছি। সে সময় রুবেল এক রকম অচেতন অবস্থায় ছিল, আমরা কথা বলার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু সে কোনো কথা বলতে পারেনি।’
চট্টগ্রাম কারাগারের ভারপ্রাপ্ত সিনিয়র জেল সুপার মুহাম্মদ মঞ্জুর হোসেন বলেন, ‘মাদক নেওয়ার কারণে হাজতি রুবেলের মানসিক সমস্যা উইথড্রল সিন্ড্রোম ছিল। আমরা প্রথমে তাকে আলাদা ওয়ার্ডে রেখেছিলাম। পরে তাকে পদ্মা ৩ নম্বর ওয়ার্ডে অন্য বন্দিদের সঙ্গে রাখা হয়।’
তিনি আরও বলেন, সেখানে মানসিক সমস্যা আছে এমন একাধিক বন্দিদের রাখা হয়েছে। ভোর রাতে বুকে ব্যথার কথা বললে আমরা তাকে কারা হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়। কারাগারে কারারক্ষী বা অন্য বন্দি তাকে নির্যাতন করেনি।’
আরও পড়ুন: ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দির মৃত্যু
এদিকে রুবেলকে গ্রেপ্তার করা বোয়ালখালী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মুসা বলেন, ‘গ্রেপ্তারের সময় রুবেল শারীরিক ও মানসিকভাবে পুরোপুরি সুস্থ ছিলেন। আমাদের হেফাজতে থাকাকালে তার কোনো ধরনের অস্বাভাবিক উপসর্গ খুঁজে পাইনি।’
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ আলামিন বলেন, ‘সুরতহাল করার সময় চোখের উপরে কপালে একটি আঘাতের চিহ্ন, শরীরের কয়েকটি স্থানে ও দুই হাতের কব্জিতে দাগ পেয়েছি। ময়নাতদন্তের মাধ্যমে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।’
বোয়ালখালী থানার মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত ২৭ জানুয়ারি বাড়ির পাশের এলাকা নন্দীপাড়া হরিমোহন এলাকায় চোলাই মদ বিক্রির সময় রাতে রুবেলকে আটক করে পুলিশ। তার কাছ থেকে ২০০ লিটার মদ জব্দ করা হয়। বোয়ালখালী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এসএম আবু মুসা বাদী হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলাটি দায়ের করেছিলেন।
ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে পরের দিন বিকালে আদালত রুবেলকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে নেওয়ার আদেশ দেন। এরপর থেকে রুবেল কারাগারেই ছিলেন।
আরও পড়ুন: ভোট দেওয়ার আগ্রহ দেখায়নি যশোর কারাগারের বন্দিরা
রাঙ্গামাটিতে ২ ইউপিডিএফ সদস্যকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের মাচালং ব্রিজ পাড়ায় ইউপিডিএফ প্রসিত দলের সদস্য দীপায়ন চাকমা (৩৮) ও আশিষ চাকমাকে (৪৫) গুলি করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে।
রবিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে বলে নিশ্চিত করে সাজেক থানার পুলিশ।
আরও পড়ুন: উখিয়ায় রোহিঙ্গা যুবককে গুলি করে হত্যা
নিহত দুইজন হলেন, মোরঘোনা ২ নম্বর ওয়ার্ড বাঘাইছড়ি রূপাকারি ইউনিয়নের মৃত শান্তি কুমার চাকনার ছেলে আশিষ চাকমা।
অপরজন হলেন- উত্তর এগুজ্জ্যাছড়ি ৫ নম্বর ওয়ার্ড বাঘাইছড়ির সাজেক ইউনিয়নের মৃত অনিল বরন চাকমার ছেলে দিপায়ন চাকমা।
তবে ইউপিডিএফের দাবি জেএসএস সন্তু লারমার লোকজন এই হত্যার সঙ্গে জড়িত।
তবে ইউপিডিএফের অভিযোগ অস্বীকার করে জেএসএস সন্তু লারমা দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ত্রিদিপ চাকমা বলেন, সাজেক এলাকায় জেএসএসের কোনো সাংগঠনিক কার্যক্রম নেই। ইউপিডিএফের অভিযোগ ভিত্তিহীন।
আরও পড়ুন: মুন্সীগঞ্জে আ. লীগ প্রার্থীর সমর্থককে গুলি করে হত্যা
সাজেক থানার সার্কেল এএসপি ও রাঙ্গামাটির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবদুল আওয়াল হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, অজ্ঞাত সন্ত্রাসীদের গুলিতে দুইজন নিহত হয়েছে। খবর পাওয়ার পরপরই সাজেক থানা থেকে পুলিশ ঘটনা স্থলে গিয়ে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
রাঙ্গামাটি জেলা পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ জানিয়েছেন, বাঘাইছড়ির মাচালং এলাকায় দুইজন নিহত হয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হচ্ছে। ঘটনা নিয়ে মামলা হবে এবং যারা জড়িত তাদের গ্রেপ্তার করা হবে।
আরও পড়ুন: সীতাকুণ্ডে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যার অভিযোগ
খুলনায় ২ সন্তানকে হত্যার পর মায়ের আত্মহত্যা!
খুলনার ডুমুরিয়ায় মা তার দুই শিশু সন্তানকে হত্যা করে নিজে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শনিবার (২৭ জানুয়ারি) সকালে ডুমুরিয়া উপজেলার গুটুদিয়া ইউনিয়নের কমলপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মৃতরা হলেন- ডুমুরিয়া উপজেলার কমলপুর গ্রামের মান্নান সরদারের স্ত্রী ডলি বেগম, তার কন্যা ফাতেমা (৬) ও ৭ মাস বয়সী ছেলে ওমর।
আরও পড়ুন: খুলনায় আরও দুই দিন বন্ধ থাকবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
স্থানীয়রা জানান, শনিবার সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে যেকোনো সময়ে নিজ বাড়িতে পারিবারিক কলহলের কারণে ডলি বেগম তার দুই সন্তানকে হত্যা করে তিনি নিজে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
খুলনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আসিফ ইকবাল বলেন, সবকিছু দেখে আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি- মা ডলি বেগম আত্মহত্যা করেছেন। তবে আত্মহত্যার আগে তিনি তার দুই শিশু সন্তানকে হত্যা করেন। এ ব্যাপারে তদন্ত হচ্ছে। তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তীতে সঠিক তথ্য জানানো যাবে।
আরও পড়ুন: হাতীবান্ধায় ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে অন্তঃসত্ত্বা নারীর আত্মহত্যা!
এনজিওর ঋণের চাপে রাবি কর্মচারীর আত্মহত্যার অভিযোগ
ভ্যানচালক হত্যা: দেহের পর এবার মাথা উদ্ধার
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় উদ্ধার করা মাথাবিহীন সেই লাশের পরিচয় পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
একদিন পর লাশের মাথা উদ্ধার হলে লাশ শনাক্ত করে পরিবার।
শনিবার (২০ জানুয়ারি) সকালে ওই উপজেলার ফকিরপাড়া ইউনিয়নের দালালপাড়া থেকে মাথা, মোবাইল ও হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: লালমনিরহাটে নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি, আটক ১৩
লাশটি উপজেলার সিঙ্গিমারী গ্রামের আব্দুর ছাত্তারের ছেলে মনিকুল ইসলামের বলে জানিয়েছে পুলিশ।
এর আগে শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) দুপুরে একই ইউনিয়নের রমনীগঞ্জ থেকে তার মাথাবিহীন লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
প্রতিবেশী একজনের ভ্যান চুরির অভিযোগ উঠায় কয়েকদিন ধরে নিখোঁজ মনিকুল ইসলাম। এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য বের করতে পুলিশের পাশাপাশি সিআইডিও তদন্ত করছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, কয়েকদিন আগে সিঙ্গিমারী গ্রামের আবুল কাসেমের ছেলে বাবুলের একটি ভ্যান চুরি হয়। ওই চুরি ঘটনায় মনিকুল ইসলামকে সন্দেহ করে বাবুলের পরিবারের লোকজন। এ ঘটনার পর থেকে মনিকুল নিখোঁজ হন। শুক্রবার বিকালে ভুট্টাখেতে তার লাশ দেখে স্থানীয় লোকজন পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।
আরও পড়ুন: লালমনিরহাটে ভুট্টাখেত থেকে মাথাবিহীন লাশ উদ্ধার
এদিকে শনিবার সকালে দালালপাড়া এলাকায় একটি বাঁশঝাড়ে ছুরি, মোবাইল ও গর্ত দেখে পুলিশকে খবর দেয় স্থানীয়রা। পরে পুলিশ গিয়ে গর্ত থেকে মাথা উদ্ধার করে।
কী কারণে এ হত্যাকাণ্ড তা নিশ্চিত না হলেও স্থানীয়দের ধারণা, ওই ভ্যান চুরির ঘটনার কারণে মনিকুল হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে পারেন।
মনিকুলের স্ত্রী শাকিলা আক্তার জানান, বৃহস্পতিবার বিকালে ফোনে তার স্বামীর সঙ্গে কথা হয়। স্বামী তাকে জানান, রাত ৮টার মধ্যে বাড়ি এসে কাপড় নিয়ে ঢাকা চলে যাবেন। মোবাইল ফোন পাশে রাখতে বলেন। তিনি বাড়ি আসবেন এটা কাউকে বলতে নিষেধ করেন। কিন্তু রাত ৮টার পর তাকে আর ফোনে পাওয়া যায়নি।
হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম বলেন, পুরো বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। এ ঘটনায় মনিকুলের মা বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
আরও পড়ুন: লালমনিরহাটে ১৮৩ বোতল ফেনসিডিল জব্দ, আটক ১
শরীয়তপুরে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে ৫ আসামির মৃত্যুদণ্ড
শরীয়তপুরে ফিরোজা বেগম নামে এক নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে শরীয়তপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. সোহেল আহমেদ এ রায় ঘোষণা করেন।
এ ছাড়া প্রত্যেক আসামিকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ২৬ বছর পর হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড, একজনের যাবজ্জীবন
মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আসামিরা হলেন, নিজাম বালী (৪৫), মোহাম্মদ আলী (৩৫), ওমর ফারুক বেপারী (২৪), আল আমীন বেপারী (২০) ও ইব্রাহীম মোল্লা (২১)।
আসামিরা ডামুড্যা উপজেলার দক্ষিণ সুতলকাঠীর বাসিন্দা। রায় ঘোষণার সময় দুই আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। আদালতের নির্দেশে তাদের জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আর তিন আসামি পলাতক।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ১৮ এপ্রিল বিকালে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয় ডামুড্যা উপজেলার ধানকাঠি ইউনিয়নের ভূঁইয়া বাজার এলাকার ৫৫ বছর বয়সী ফিরোজা বেগম।
আরও পড়ুন: মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেমড সেলে রাখার বিষয়ে রায় যেকোনো দিন
২১ এপ্রিল বাড়ি থেকে ১০ কিলোমিটার দূরের একটি ডোবা থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরদিন ওই নারীর ছোট ভাই লাল মিয়া সরদার বাদী হয়ে ১৩ জনের নাম উল্লেখ করে ২/৩ জনকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করে শরীয়তপুর আদালতে একটি হত্যা মামলা করেন।
আসামিদের মধ্যে পাঁচজন জড়িত থাকায় তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ করে পুলিশ। বাকি আসামি চার্জশিট থেকে অব্যাহতি পায়।
পরে ২৮ এপ্রিল ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে নিজাম বালীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরের দিন ওমর ফারুক ও মোহাম্মদ আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়। তারা ওই নারীকে পালাক্রমে ধর্ষণের পর হত্যা করার কথা আদালতের কাছে স্বীকার করেন। ওই তিনজন আদালতে হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দেন।
আরও পড়ুন: মৃত্যুদণ্ডের শাস্তির বিধান চ্যালেঞ্জ করে রিট
আর অন্য দুই আসামি ইব্রাহিম, আল-আমীন পলাতক। পরে ওমর ফারুক জামিনে গিয়ে পলাতক। এ ঘটনায় পরবর্তীকালে পুলিশ ওই পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
দীর্ঘ ৫ বছর যুক্তিতর্ক ও ২২ জনের স্বাক্ষগ্রহণ শেষে মঙ্গলবার দুপুরে শরীয়তপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে এ হত্যা ও ধর্ষণ মামলার রায় ঘোষণা করা হয়।
নিহত ফিরোজা বেগমের ছেলে শাহ্ জালাল হাওলাদার বলেন, অভিযুক্তদের পাঁচজনকে ফাঁসির রায় দিয়েছেন আদালত। সরকারের কাছে আমাদের চাওয়া উচ্চ আদালতে যেন এই রায় বহাল রেখে দ্রুত সময়ের মধ্যে কার্যকর করা হয়।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কারাগারে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
শরীয়তপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি সানাল মিয়া বলেন, এক নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে হত্যা করা হয়েছে। এই মামলায় পাঁচ আসামিকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আমরা রাষ্ট্রপক্ষ এই রায়ে সন্তুষ্ট।
নোয়াখালীতে পরাজিত স্বতন্ত্র প্রার্থীর এজেন্টকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে শাহিদুজ্জামান পলাশ নামে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। মাথায় ভারী কোনো বস্তুর আঘাতে তার মৃত্যু হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শনিবার (১৩ জানুয়ারি) রাত ১০টার দিকে সোনাইমুড়ী উপজেলার নাটেশ্বর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের নাটেশ্বর গ্রাম থেকে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বাসায় ঢুকে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, আটক ৩
শাহিদুজ্জামান পলাশ সদ্য অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নোয়াখালী-২ আসনের সোনাইমুড়ী উপজেলার নাটেশ্বর ইউনিয়নে পরাজিত স্বতন্ত্র প্রার্থীর এজেন্ট ছিলেন এবং ওই গ্রামের জামাল হোসেনের ছেলে।
নীয়রা জানায়, পলাশ নাটেশ্বর গ্রামের জামাল হোসেনের ছেলে। পাঁচ বছর আগে সৌদি আরব থেকে দেশে আসেন তিনি। এরই মধ্যে ইতালি যাওয়ার জন্য টাকাও জমা দিয়েছিলেন। সদ্য শেষ হওয়া সংসদ নির্বাচনে নোয়াখালী-২ (সেনবাগ-সোনাইমুড়ী আংশিক) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান ভুইঁয়া মানিকের পক্ষে একটি কেন্দ্রে এজেন্টের দায়িত্বে ছিলেন পলাশ।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে বৃদ্ধাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পলাশের ফেসবুক আইডি দেখে নির্বাচনে তার অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেছে। মৃত্যুর কিছুক্ষণ আগেও তিনি ‘অল মানিক ভাই’ লিখে একটি পোস্ট করেছিলেন।
সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে নিহতের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তার মাথা ভারী কোনো জিনিস দিয়ে আঘাত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: রূপগঞ্জে স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
তিনি আরও জানান, পলাশ স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে শ্বশুর বাড়িতে থাকতেন। তার বাড়িতে একটি মুরগির খামার ছিল। শনিবার বিকালে কয়েকটি মুরগি বিক্রি করার পর খামারে কর্মরত দুই কর্মচারী সন্ধ্যায় চলে যায়। এরপর থেকে পলাশ একা খামারে ছিলেন। রাত ৮টার দিকে স্ত্রীকে ফোন করে তিনি জানান, খামার থেকে একটি হাঁস পার্টিতে যাবেন। তারপর বাড়ি ফিরবেন। এরপর রাত ১০টার দিকে স্থানীয় লোকজন তার ঘরের পাশে পলাশের রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখে।
বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি এবং হত্যার কারণ অনুসন্ধানের চেষ্টা চলছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাঘায় স্ত্রীর ভাইকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
শরীয়তপুরে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা!
শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলায় নাওডোবা ইউনিয়নে দাউদ খান নামে এক কৃষককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানাধীন পশ্চিম নাওডোবা এলাকার মেছের মুন্সী কান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: নরসিংদীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
নিহত দাউদ খান মেছের মুন্সী কান্দি গ্রামের মৃত ইসমাইল খানের ছেলে।
পদ্মাসেতু দক্ষিণ থানা পুলিশ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে একই গ্রামের পার্শ্ববর্তী মৃত নুরুল ইসলাম মাতবরের ছেলে মোজাম্মেল মাতবরের পরিবারের সঙ্গে জমিসংক্রান্ত বিরোধ ছিল দাউদ খানের পরিবারের।
যার ফলে স্থানীয়রা সন্দেহ করে মোজাম্মেল মাতবরকে অভিযুক্ত হিসেবে আটক করে পদ্মাসেতু দক্ষিণ থানা পুলিশের হাতে তুলে দেয়। লাশ সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: মুন্সীগঞ্জে আ. লীগ প্রার্থীর সমর্থককে কুপিয়ে হত্যা
নাওডোবা ইউপি চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসাইন বলেন, রাতের আঁধারে কে বা কারা তাকে হত্যা করেছে তা জানা যায়নি। বিষয়টি সকালে শুনেছি।
পদ্মাসেতু দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বলেন, সকালে খবর পেয়ে আমরা সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে গিয়ে বিভিন্ন আলামতসহ লাশটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসি।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ, ২ ভাই আটক
তিনি আরও বলেন, পাশাপাশি স্থানীয়দের হাত থেকে মোজাম্মেল মাতবরকে উদ্ধার করে আমাদের হেফাজতে নিয়েছি।
ওসি বলেন, এখনো পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তবে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আরও পড়ুন: সিলেটে স্ত্রী ও ২ সন্তানকে কুপিয়ে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড