বাংলাদেশ ব্যাংক
বেশি দামে ডলার বিক্রি: ১০ ব্যাংকের কোষাগার প্রধানদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের পদক্ষেপ কী?
নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে মার্কিন ডলার বিক্রির অভিযোগে ১০টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের কোষাগার প্রধানদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে কাজ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
শাস্তির নির্দেশনাসহ অপরাধের কথা উল্লেখ করে এসব ব্যাংকে চিঠি পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, কোষাগার প্রধান এ ধরনের অপরাধের দায় উপেক্ষা করতে পারেন না।
অর্থ ও ডলারের চাহিদা ও সরবরাহের বিষয় পরিচালনা করে ব্যাংকের কোষাগার বিভাগ। কিছু ব্যাংকে কোষাগার বিভাগের প্রধান হিসেবে উপব্যবস্থাপনা পরিচালক পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তাও রয়েছেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটিতে ১০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে সৌদি আরবের ডাটাভোল্ট
একাধিক সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, সংশ্লিষ্ট ১০টি ব্যাংক হলো- মার্কেন্টাইল ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, মধুমতি ব্যাংক, মিডল্যান্ড ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক, শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক ও ট্রাস্ট ব্যাংক।
এসব সূত্র জানায়, অভিযুক্ত ব্যাংকের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
একই অভিযোগের ভিত্তিতে গত বছরের আগস্টে দেশি-বিদেশি ছয়টি ব্যাংকের কোষাগার বিভাগের প্রধানদের অপসারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিয়ন্ত্রক সংস্থা সেই সিদ্ধান্ত বহাল রাখতে পারেনি।
অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, এটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও সংশ্লিষ্ট তফসিলি ব্যাংকের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বিষয়। ‘এ ধরনের চিঠি নিয়মিত আসে। তাই এ বিষয়ে আমি সুনির্দিষ্ট কোনো মন্তব্য করতে চাই না।’
আরও পড়ুন: বেশি দামে ডলার বিক্রির জন্য ১৩ ব্যাংকের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
মিয়ানমারের মার্কিন-নিষেধাজ্ঞায় থাকা ব্যাংকগুলোর সঙ্গে লেনদেন না করার নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার মুখে থাকা মিয়ানমারের দুটি ব্যাংকের সঙ্গে আর্থিক লেনদেন না করতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা ইউএনবিকে বলেন, বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোকে এ দুটি ব্যাংকের বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছে।
এই দুটি ব্যাংক হলো- মিয়ানমার ফরেন ট্রেড ব্যাংক এবং মিয়ানমার ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড কমার্শিয়াল ব্যাংক।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল ব্যাংকের জন্য ৫২ আবেদন জমা বাংলাদেশ ব্যাংকে: মুখপাত্র
২১ জুন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ মন্ত্রণালয় (অফিস অব ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোল-ওএফএসি) একটি প্রজ্ঞাপনে মিয়ানমারের এই দুটি ব্যাংকের উপর নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়।
মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন সামরিক সরকার এই ব্যাংকগুলোকে বিদেশ থেকে অস্ত্র ও অন্যান্য পণ্য কেনার জন্য ব্যবহার করে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
এই দুই ব্যাংকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের ব্যবসায়িক হিসাব রয়েছে।
গত ৩ আগস্ট বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে সোনালী ব্যাংকে মিয়ানমারের দুটি ব্যাংকের ব্যবসায়িক অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে একটি চিঠি পাঠায়।
চিঠিতে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের বরাত দিয়ে স্মরণ করা হয়েছে, মিয়ানমারের দুটি ব্যাংক বর্তমানে মার্কিন সরকারের নিষেধাজ্ঞার আওতায় রয়েছে। চিঠিতে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে। এরপর সোনালী ব্যাংক হিসাব স্থগিত করে।
পরে, মিয়ানমার ফরেন ট্রেড ব্যাংক এবং মিয়ানমার ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড কমার্শিয়াল ব্যাংকের ওপর ওএফএসি নিষেধাজ্ঞা আরোপের ঝুঁকির কথা উল্লেখ করে বাংলাদেশ ব্যাংক ২০ আগস্ট সব ব্যাংককে একটি চিঠি পাঠায়।
চিঠিতে ব্যাংকগুলোকে এই ব্যাংকগুলোর সঙ্গে আর্থিক লেনদেন থেকে বিরত থাকার এবং সতর্কতা অবলম্বন করার জন্য নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে আপডেট তথ্য সংগ্রহ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মিয়ানমারের এসব ব্যাংকের সঙ্গে লেনদেন করে কোনো ব্যাংক যাতে নিষেধাজ্ঞার আওতায় না পড়ে সেজন্য লেনদেনের ওপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে সতর্ক করা একটি নিয়মিত প্রক্রিয়া।
আরও পড়ুন: বেশি দামে ডলার বিক্রির জন্য ১৩ ব্যাংকের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
রপ্তানি বাড়াতে ৪৩টি পণ্যের জন্য সর্বোচ্চ ২০% নগদ সহায়তা ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
বেশি দামে ডলার বিক্রির জন্য ১৩ ব্যাংকের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
উচ্চমূল্যে মার্কিন ডলার বিক্রির জন্য ১৩টি ব্যাংকের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি)।
তলব করা ব্যাংকগুলো বেসরকারি খাতের, যার মধ্যে একটি শরিয়াহ-ভিত্তিক ইসলামী ব্যাংকও রয়েছে।
সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
রবিবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিভিন্ন ব্যাংকে চিঠি পাঠিয়ে আগামী পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে ব্যাংকগুলোকে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু প্রতিরোধে ব্যাংকগুলোকে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের
ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেসবাউল হক ইউএনবিকে বলেন, বেশি দামে ডলার বিক্রির দায়ে সাত মানি চেঞ্জারের ট্রেডিং লাইসেন্স স্থগিত করা হয়েছে।
একই ধরনের অভিযোগের প্রেক্ষিতে আরও ১০ জন মানি চেঞ্জারের কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংকগুলোর ওপরও নজরদারি করা হচ্ছে।
সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া গেলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
আগস্টে সর্বোচ্চ আমদানি মূল্য ১০৯.৫ টাকা নির্ধারণ করা হলেও কিছু ব্যাংক ১১৭ টাকা পর্যন্ত ডলার বিক্রি করে ১১৬ টাকায় কিনেছে।
ডলারের লেনদেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটি এবং কাস্টমার সার্ভিস এবং ফরেন এক্সচেঞ্জ পরিদর্শন বিভাগ পরিদর্শন করে।
সম্প্রতি ডলারের দাম বাড়ায় পরিদর্শনে পাঠায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তথ্য সংগ্রহের পর ডলার বিক্রির বিষয়গুলো যাচাই করা হচ্ছে।
অতিরিক্ত মুনাফার কারণে ২০২১ সালে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ১২টি ব্যাংকের মুনাফা থেকে সিএসআর খাতে ৫০০ কোটি টাকা ব্যয় করার নির্দেশ দেয়। ওই তালিকায় বিদেশি মালিকানাধীন দুটি এবং বেসরকারি খাতের ১০টি ব্যাংক ছিল।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর গত বছরের মার্চ থেকে দেশে ডলার সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে।
এ সংকট মোকাবিলায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক শুরুতে ডলারের দাম নির্ধারণ করলেও সংকট অব্যাহত রয়েছে।
আরও পড়ুন: রপ্তানি বাড়াতে ৪৩টি পণ্যের জন্য সর্বোচ্চ ২০% নগদ সহায়তা ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
ডিজিটাল ব্যাংকের জন্য ৫২ আবেদন জমা বাংলাদেশ ব্যাংকে: মুখপাত্র
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নেতৃত্বে মানি এক্সচেঞ্জগুলোতে অভিযানের পর বাজারে ডলারের সংকট
উচ্চ বিনিময় হার নিয়ে মুনাফার অভিযোগে বাংলাদেশ ব্যাংক ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী বিভিন্ন মানি এক্সচেঞ্জ হাউসে অভিযান চালানোর পর খোলা বাজারে ডলারের সংকট আরও বেড়েছে।
গত দুই সপ্তাহে খোলা বাজারে মার্কিন ডলারের বিনিময় হার ডলারপ্রতি ১১২ টাকা থেকে ১১৭ থেকে ১১৮ টাকায় পৌঁছেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশে গত সপ্তাহের শেষের দিকে এবং সপ্তাহান্তে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন এক্সচেঞ্জ হাউসে অভিযান চালায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী।
এসব অভিযানে এক্সচেঞ্জগুলোকে আগের দরে ১১২ থেকে ১১৩ টাকা দরে ডলার বিক্রি করতে কঠোরভাবে নির্দেশ দেওয়া হয়।
কিন্তু জানা গেছে, অভিযানের ফলে এই সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে মানি এক্সচেঞ্জগুলো বাজার থেকে ডলার সম্পূর্ণভাবে তুলে নিয়েছে।
চড়া দামে ডলার বিক্রির দায়ে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত ও সিলগালা করা হয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে শাস্তির ভয়ে ডলার বিক্রি প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠানগুলো।
ফলে খোলা বাজারে ডলারের ঘাটতি দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন খাতের সংশ্লিষ্টরা।
আজ ১২০ টাকায়ও এক ডলার কেনা যাচ্ছে না।
এক্সচেঞ্জ হাউসগুলো বলেছে, তাদের কাছে বিক্রি করার মতো কোনো ডলার নেই।
আরও পড়ুন: রপ্তানি আয়ের জন্য ডলারের বিনিময় হার বেড়ে ১০৭.৫ টাকা
খোলা বাজারে ডলারের সংকট নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেসবাউল হক ইউএনবিকে বলেন, ডলার লেনদেন ঠিকই হচ্ছে, কিন্তু সবাই তা বিক্রি করছে না।
তার মতে যাদের কাছে ডলার আছে তারাই বিক্রি করছে।
মতিঝিল এলাকার মানি এক্সচেঞ্জ হাউসের মালিক জামান (ছদ্মনাম) রবিবার ইউএনবিকে বলেন, তারা ১১৫ টাকায়ও ডলার কিনতে পারেন না, তাহলে ১১২-১১৩ টাকায় ডলার বিক্রি করা কীভাবে সম্ভব?
ডলারের সরবরাহ সংকটের কারণে রবিবার অন্যান্য অনেক মানি এক্সচেঞ্জ হাউস এবং মার্কিন ডলারের ভাসমান ব্যবসায়ীদের অলস সময় পার করতে দেখা গেছে।
রাজধানীর মতিঝিল, পল্টন ও বায়তুল মোকাররম এলাকায় মানি এক্সচেঞ্জগুলোতে গিয়ে এই হতাশাজনক চিত্র যায়।
আমাদের সংবাদদাতা গুলশান, বনানী, মহাখালী ও ফার্মগেটের মতো অন্যান্য এলাকায় অনুসন্ধান করেও একই চিত্র দেখেছেন।
গত ১২ বছর ধরে ডলার ব্যবসার সঙ্গে জড়িত আয়নাল বলেন, ‘মানি চেঞ্জাররা একজনের কাছ থেকে কিনে আরেকজনের কাছে বিক্রি করে। বর্তমান দামে ডলার বিক্রি করতে মানি চেঞ্জারদের ডলার কিনতে হচ্ছে ১১০ টাকায়। কেউ যদি ১১২ টাকার নিচে ডলার বিক্রি না করে তাহলে মানি চেঞ্জাররা কিভাবে ডলার পাবে? ব্যবসায়ীরা ডলার না পেলে বিক্রি করতে পারবে না, মানি চেঞ্জাররা এ কথা বলছেন।’
গত ৬ সেপ্টেম্বর থাইল্যান্ড যাওয়ার কথা থাকায় ডলার কিনতে মতিঝিলে আসেন ওমর ফারুক। খরচের জন্য ডলার কিনতে বিভিন্ন ব্যাংকে গিয়েও পাননি তিনি।
ওমর বলেন, ‘এখন মানি চেঞ্জারের কাছে এসেছি, এখানেও ডলার নেই। আমি গুলশানে এক পরিচিতকে ফোন করেছি ৪০০ ডলার ম্যানেজ করার জন্য। যেখানে প্রতি ডলার হয়ত ১২০ টাকা হতে পারে।’
কেন তিনি এত বেশি দামে কিনতে রাজি হবেন জানতে চাইলে ওমর বলেন, ‘দাম যাই হোক না কেন, ডলার ছাড়া আমি কীভাবে বিদেশে যাব?’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ব্যাংক রেট ক্যাপসহ 'বাজারভিত্তিক' ডলারের বিনিময় হার চালু করেছে
২০২৩’ অর্থবছরে ২১.৬১ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স এসেছে, এ যাবৎকালে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ
রপ্তানি বাড়াতে ৪৩টি পণ্যের জন্য সর্বোচ্চ ২০% নগদ সহায়তা ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের রপ্তানি বাড়াতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৪৩টি পণ্যের জন্য নগদ সহায়তা ঘোষণা করেছে।
২০২৩ অর্থবছর অনুযায়ী, রপ্তানিকারকরা ১ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ হারে এই নগদ সহায়তা পাবেন।
বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
বিজ্ঞপ্তির নির্দেশনা অনুসারে, ২০২৩ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ৪৩টি পণ্য রপ্তানির বিপরীতে প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা পাবে। এই ৪৩টি পণ্য গত বছরও একই রকম সহায়তা পেয়েছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা জানান, সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনাসহ নগদ সহায়তা প্রদানের বিষয়ে এই সার্কুলার জারি করা হয়েছে।
রপ্তানিকারকরা বলছেন, চলমান পরিস্থিতিতে ঘোষিত নগদ সহায়তা রপ্তানি বাণিজ্য বাড়াতে সহায়ক হবে।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল ব্যাংকের জন্য ৫২ আবেদন জমা বাংলাদেশ ব্যাংকে: মুখপাত্র
ডেঙ্গু প্রতিরোধে ব্যাংকগুলোকে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের
৩৫ হাজার কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে নতুন কৃষি ঋণ ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
আয়রনম্যান বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিতে যাচ্ছেন বাংলাদেশের আরাফাত
আগামী ২৬ আগস্ট থেকে ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি ও মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য আয়রনম্যান বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে (আয়রনম্যান ৭০ দশমিক ৩ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ, আয়রনম্যান বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ, বার্লিন ম্যারাথন এবং আয়রনম্যান মালয়েশিয়া) অংশ নিতে যাচ্ছেন বাংলাদেশের ৩২ বছর বয়সী মোহাম্মদ শামসুজ্জামান আরাফাত।
বাংলাদেশ ব্যাংকে কর্মরত আরাফাত ‘লিমিটলেস লাইফ’-এর মূলমন্ত্র অনুসরণ করে ইতোমধ্যেই ৯বার বাংলা চ্যানেল অতিক্রম করে সাড়া ফেলেছেন।
এছাড়াও, মাত্র ২০দিনে দৌড়ে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পাড়ি দেওয়াসহ বিভিন্ন ব্যতিক্রমী অর্জনের জন্য বহুবার শিরোনামে এসেছেন তিনি। ইতোপূর্বে মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, জার্মানি ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত বিভিন্ন আয়রনম্যান ইভেন্টে অংশও নিয়েছেন। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের এই যাত্রায় আরাফাতের পাশে দাঁড়িয়েছে স্বনামধন্য নিউট্রিশন ব্র্যান্ড নিউট্রি প্লাস।
এ বিষয়ে আরাফাত বলেন, ‘আসন্ন ট্রায়াথলন চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে আমি এ পর্যায়ে পৌঁছাতে পেরেছি। আশা করি এই আসরগুলোতে অংশ নিয়ে আমি আমার দেশের জন্য গর্ব ও আনন্দ বয়ে আনতে পারব। এই যাত্রায় আমাকে সহযোগীতা করার জন্য কেয়ার নিউট্রিশন লিমিটেডের প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড নিউট্রি প্লাসকে অনেক ধন্যবাদ।’
আরও পড়ুন: আর্জেন্টাইন ক্লাবের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হলেন বাংলাদেশ ফুটবল দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া
কেয়ার নিউট্রিশনের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী এডি বেয়ারনট বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রতিভাবান ট্রায়াথলেট হিসেবে নতুন লক্ষ্যে অগ্রসর মোহাম্মদ শামসুজ্জামান আরাফাতের পাশে থাকতে পেরে আমরা গর্বিত। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অসাধারণ সাফল্য অর্জনের মাধ্যমে তিনি দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছেন। এই তরুণ ক্রীড়াবিদের সাথে কাজ করতে পেরে আমরা সম্মানিত বোধ করছি। আমার বিশ্বাস, আরাফাতের সাথে আমরা ইতিহাস গড়ার সাক্ষী হতে যাচ্ছি।’
আয়রনম্যান ট্রায়াথলন হল ৩ দশমিক ৯ কিমি সাঁতার, ১৮০ দশমিক ২ কিমি সাইকেল রাইড এবং ৪২ দশমিক ২ কিমি ম্যারাথন দৌড় সমন্বয়ে একটি প্রতিযোগিতা, যা বিশ্বের সবচেয়ে কঠিন একদিনের ক্রীড়া ইভেন্টগুলির মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচিত হয়।
আরও পড়ুন: সৌদির আল হিলালে যাচ্ছেন নেইমার
এএফসি কাপ খেলতে সিলেটে পৌঁছেছে মালদ্বীপের ক্লাব ঈগলস ও ঢাকা আবাহনী
বাংলাদেশ থেকে ঋণ নেওয়া ২০০ মিলিয়নের মধ্যে ৫০ মিলিয়ন ডলার শোধ করেছে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, দেশের অর্থনৈতিক সংকটের সময় বাংলাদেশের থেকে নেওয়া ২০০ মিলিয়ন ডলার ঋণের মধ্যে ৫০ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছে শ্রীলঙ্কা।
সোমবার (২১ আগস্ট) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক ইউএনবিকে বলেন, ‘শ্রীলঙ্কাকে দেওয়া ২০০ মিলিয়ন ডলারের ঋণের মধ্যে আমরা প্রথম কিস্তিতে ৫০ মিলিয়ন ডলার ফেরত পেয়েছি। এই মাসের শেষের দিকে তাদের আরেকটি কিস্তি দেওয়ার কথা। আমরা আশা করছি তারা এই বছরের মধ্যে পুরো ঋণ পরিশোধ করবে।’
শ্রীলঙ্কা ২০২১ সালে কারেন্সি সোয়াপ সিস্টেমের অধীনে তিন মাসের মধ্যে পরিশোধের শর্তে ঋণ নিয়েছিল।
আরও পড়ুন: অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে শ্রীলঙ্কায় স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
কিন্তু তারা সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয় এবং দ্বীপরাষ্ট্রটি অভ্যন্তরীণ আর্থিক অস্থিরতার মধ্যে রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলার কারণে ঋণ পরিশোধের সময় বাড়াতে চায়। বাংলাদেশ কয়েক দফা সময়সীমা বাড়িয়েছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, বাংলাদেশ ২০২১ সালের ১৯ আগস্ট প্রথম ধাপে ৫০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছে। এরপর সেই বছরের ৩০ অক্টোবর দ্বিতীয় দফায় ১০০ মিলিয়ন ডলার এবং নভেম্বরে ৫০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেওয়া হয়।
চুক্তি অনুযায়ী গত বছরের আগস্ট, অক্টোবর ও নভেম্বরের মধ্যে সুদসহ টাকা ফেরত দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সময়মতো ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হয় দেশটি।
আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কায় বিক্ষোভকারীদের ওপর বলপ্রয়োগ না করতে প্রেসিডেন্টের প্রতি আহ্বান
শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রী রাজাপাকসের মিত্র দিনেশ গুণবর্ধন
ডেঙ্গু প্রতিরোধে ব্যাংকগুলোকে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের
সারাদেশে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাবের পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাংক কর্মচারী ও গ্রাহকদের ডেঙ্গু থেকে রক্ষায় পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি)।
ডেঙ্গু প্রতিরোধে এডিস মশার প্রজননস্থল ধ্বংস করতে এবং ব্যাংক প্রাঙ্গণ ও এর আশপাশ নিয়মিত পরিষ্কার রাখার জন্য রবিবার (১৩ আগস্ট) ব্যাংকগুলোকে বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছে ব্যাংকিং নিয়ন্ত্রণ ও নীতি বিভাগ (বিআরপিডি)।
আরও পড়ুন: ৩৫ হাজার কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে নতুন কৃষি ঋণ ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংকের কর্মকর্তা, কর্মচারী ও গ্রাহকদের সুরক্ষার জন্য ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতা বাড়াতে এবং ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, শাখা, উপশাখা, এজেন্ট আউটলেট, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, এটিএম বুথ, কল সেন্টার এবং এর আশেপাশ নিয়মিত পরিষ্কার করার নির্দেশনা দিয়েছে।
অফিস ভবন ছাড়াও ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য নির্মিত আবাসিক ভবনের পরিচ্ছন্নতা বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতেও প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেবে ব্যাংক।
আরও পড়ুন: ব্যাংক পরিচালক হতে পারবেন এক পরিবারের সর্বোচ্চ ৩ জন: বাংলাদেশ ব্যাংক
বাংলাদেশের মাথাপিছু ঋণ ৯৫ হাজার টাকা: বাংলাদেশ ব্যাংক
৩৫ হাজার কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে নতুন কৃষি ঋণ ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
দেশে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রবিবার (৬ আগস্ট) ৩৫ হাজার কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে নতুন কৃষি ঋণ বিতরণ নীতি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় এই ব্যাংক এবার ২০২২-২৩ অর্থবছরের ৩০ হাজার ৮১১ কোটি টাকার চেয়ে ১৩ দশমিক ৬০ শতাংশ বেশি লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করেছে।
ঘোষণা অনুযায়ী, যাদের ছাদে বাগান রয়েছে তারাও খামার ঋণের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
মতিঝিলে প্রধান কার্যালয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমালা ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর একেএম সাজেদুর রহমান খান। এ সময় কৃষিঋণ অধিদপ্তরের (এসিডি) পরিচালক কানিজ ফাতেমাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
কৃষি ও গ্রামীণ ঋণের চাহিদা বিবেচনায় রাষ্ট্রায়ত্ত, বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোকে ১২ হাজার ৩০ কোটি টাকা, বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে ২১ হাজার ৯২৩ কোটি টাকা এবং বাংলাদেশে বিদেশি ব্যাংকগুলোর শাখাগুলোকে ১ হাজার ৪৭ কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছিল।
আরও পড়ুন: ব্যাংক পরিচালক হতে পারবেন এক পরিবারের সর্বোচ্চ ৩ জন: বাংলাদেশ ব্যাংক
২০২২-২৩ অর্থবছরে ব্যাংকগুলো মোট ৩২ হাজার ৮৩০ কোটি টাকা কৃষি ও গ্রামীণ ঋণ বিতরণ করেছে। যা আর্থিক বছরের মোট লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১০৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ বেশি।
গত অর্থবছরে মোট ৩৬ দশমিক ১৮ লাখ কৃষক কৃষি ও গ্রামীণ ঋণ পেয়েছেন। যার মধ্যে ১৮ দশমিক ৮১ লাখ নারী প্রায় ১২ হাজার ৭৫২ দশমিক ৪৬ কোটি টাকা ব্যাংক এবং মাইক্রো ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউট (এমএফআই) বা এনজিও থেকে ঋণ পেয়েছেন।
বৈশ্বিক পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে দেশের খাদ্য নিরাপত্তাকে কেন্দ্র করে কৃষি ঋণ নীতি প্রণয়ন করা হয়েছে।
বাণিজ্যিক ব্যাংকের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়াও, বাংলাদেশ সমবায় ব্যাংক লিমিটেড এবং বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডকে (বিআরডিবি) কৃষি ও গ্রামীণ ঋণ হিসাবে যথাক্রমে ২৬ কোটি টাকা এবং ১ হাজার ৪২৩ কোটি টাকা বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছিল।
ব্যাংকগুলো তাদের নিজস্ব নেটওয়ার্ক (শাখা, উপশাখা, এজেন্ট ব্যাংকিং, সিন্ডিকেটকৃত ঋণ বিতরণ) এবং ব্যাংক-এমএফআই সংযোগগুলো ক্রেডিট বিতরণ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে ব্যবহার করবে।
এক্ষেত্রে ব্যাংকের নিজস্ব নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ লক্ষ্যমাত্রার অন্তত ৫০ শতাংশ হতে হবে। আগে তা ছিল ৩০ শতাংশ।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের মাথাপিছু ঋণ ৯৫ হাজার টাকা: বাংলাদেশ ব্যাংক
ভূ-রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও মুদ্রাস্ফীতি ও ডলার সংকট স্বাভাবিক করতে কাজ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
জি-২০ জোট বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট সমাধানে বড় ভূমিকা রাখতে পারে: অর্থমন্ত্রী
চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট নিরসনে জি-টোয়েন্টি বড় ভূমিকা রাখতে পারে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
সোমবার অর্থ মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, অর্থমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন যে বাংলাদেশ শিগগিরই জি-২০ জোটের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হবে।
কামাল ভারতের গুজরাটে জি-টোয়েন্টি বৈঠকে এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ভারতের গুজরাটের গান্ধীনগরে অনুষ্ঠিতব্য সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দল অংশ নিচ্ছেন।
আরও পড়ুন: শিগগিরই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের উন্নতি হবে: বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রীর
অর্থমন্ত্রী বলেন, জি-২০ বিশ্বের ২০টি শিল্পোন্নত দেশ নিয়ে গঠিত একটি আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক জোট। বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ শিল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোকে বৈশ্বিক অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনার জন্য একত্র করার জন্য এই জোট গঠন করা হয়েছিল।
কামাল বলেন, ‘আমাদের এ বিষয়ে আরও সচেতন হতে হবে এবং এই সংকট সমাধানের জন্য আমাদের আন্তরিক হতে হবে।’
তিনি বলেন, জি-টোয়েন্টি প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ বাংলাদেশের জন্য একটি অনন্য সুযোগ।
৯ ও ১০ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিতব্য জি-২০ সম্মেলনে বাংলাদেশ ‘অতিথি দেশ’ হিসেবে অংশগ্রহণ করবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের এই শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করার কৌশল প্রণয়ন করা হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি অর্থনীতিতে নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করছে: অর্থমন্ত্রী