তাপমাত্রা
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা বাড়লেও শীতের প্রকোপ কমেনি
উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন হয়ে আছে চারদিক। সকাল থেকে সূর্যের দেখা মেলেনি। হালকা হিমেল হাওয়া বইছে। তাপমাত্রা বাড়লেও শীতের প্রকোপ কমেনি।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে শুক্রবার সকাল ৯টায় ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়ছে।
বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই দিন সকাল থেকেই হালকা কুয়াশার সঙ্গে আকাশ মেঘে ঢাকা ছিল। সন্ধ্যায় এক পশলা বৃষ্টি হয়েছে। এরপর রাত থেকে এখন পর্যন্ত ঘনকুয়াশায় ঢেকে পড়েছে চারপাশ।
আরও পড়ুন: আবারও দেশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে
এদিকে, মেঘলা আকাশের পাশাপাশি টিপ টিপ কুয়াশা ঝড়ছে। তবে বৃহস্পতিবারে তুলনায় শুক্রবার তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও শীতের প্রকোপ কমেনি। ৩ থেকে ৫ নটিকেল মাইল বেগে বয়ে যাচ্ছে বাতাস।
অপরদিকে, শীতজনিত কারণে হাসপাতালগুলোতে বয়স্ক ও শিশু রোগীদের সংখ্যা বাড়ছে। জেলা প্রশাসন শীতবস্ত্র বিতরণ করলেও শীতার্তদের একটি বিরাট অংশ এখন পর্যন্ত শীতবস্ত্রের অভাবে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
আরও পড়ুন: টানা ৩ দিন দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের সিনিয়র আবহাওয়া পর্যবেক্ষক জীতেন্দ্রনাথ রায় জানান, বৃষ্টির পর ঘনকুয়াশা হচ্ছে। আবারও শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। আকাশ পরিষ্কার হলে তাপমাত্রা আরও কমার আশঙ্কা রয়েছে। তবে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি থেকে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা বাড়তে পারে।
শৈত্যপ্রবাহ হ্রাস পেলে আবহাওয়া স্বাভাবিক হতে পারে
দেশের ছয়টি জেলা এবং চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার উপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা প্রশমিত হতে পারে বলে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে।
মঙ্গলবার সকাল ৯টায় আবহাওয়া অফিসের এক বুলেটিনে বলা হয়েছে, দিনাজপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম, রাজশাহী, পাবনা, মৌলভীবাজার ও সীতাকুণ্ড উপজেলার উপর দিয়ে বর্তমানে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান বলেছেন, কয়েকদিনের মধ্যে বৃষ্টি হতে পারে, এর পরে তাপমাত্রা বাড়বে। তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে শৈত্যপ্রবাহের পরিস্থিতি হ্রাস পাবে।
আরও পড়ুন: শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
আগামী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ‘দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল ও নদী অববাহিকায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
বুলেটিনে বলা হয়েছে, সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।
তবে পরবর্তী ৭২ ঘন্টায় বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে সীতাকুণ্ডে ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ছিল টেকনাফে ২৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আরও পড়ুন: বৃষ্টি-শীতে পঞ্চগড়ের জনজীবন স্থবির
টানা ৪ দিন দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
টানা চতুর্থ দিনের মত সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে পঞ্চগড়ে। এসময়ে হিমালয়ের হিমেল বাতাসে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এ জেলার ওপর দিয়ে।
মঙ্গলবার সকাল ৯টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে ৭ দশমিক ১ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। সোমবার এখানে ৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। আবহাওয়ার টানা এই অবস্থানে অবর্ণনীয় দুর্ভোগে পড়েছেন শীতপ্রবণ জেলা পঞ্চগড়ের মানুষ।
গত ২৯ জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত পঞ্চগড় জেলায় একটানা মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ আর সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে। ফলে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
আরও পড়ুন: শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
এদিকে একটানা শীতের প্রকোপে জেলা জুড়ে শীত ও শীতজনিত নানান রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন শিশু ও বয়স্করা।
পঞ্চগড়ে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
পঞ্চগড়ে টানা তিনদিন থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ায় তাপমাত্রা ক্রমশ কমছে।রবিবার সকাল ৯টায় ৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে যা এ মৌসুমে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। শনিবার জেলায় ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।এদিকে, শৈত্যপ্রবাহ আর ঘন কুয়াশায় জনজীবন স্থবির হয়ে গেছে। তীব্র ঠান্ডায় কাজে বের হতে পারছেন না শ্রমজীবী মানুষ, কৃষি ও শ্রমিকরা। এছাড়া ঠান্ডার প্রকোপে সর্দি-কাশিসহ শীতজনিত নানা রোগব্যাধি দেখা দিয়েছেরবিবার ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন হয়ে আছে চারদিক। উত্তরের হিমেল বাতাসে মাঘের কনকনে হাঁড় কাপানো ঠান্ডায় কাবু হয়েছে পঞ্চগড়বাসী। মাঘের এই কনকনে শীতে অসহায় দরিদ্র আর ছিন্নমূল মানুষ কষ্টে আছে। শীতের প্রকোপে শিশু আর বৃদ্ধরা বেশি কষ্ট পাচ্ছেন। মানুষের পাশাপাশি গবাদি পশুও পড়েছে শীতকষ্টে।আরও পড়ুন: সূর্যের দেখা মিলছে না, পঞ্চগড়ে শৈত্যপ্রবাহজেলা শহরের রিকশা চালক মোমিনুল জানান, ঠান্ডায় হাত-পা অবশ হয়ে যাচ্ছে। গাড়ি চালাতে পারছি না। সকালে গাড়ি নিয়ে বসে আছি। ভাড়াও মিলছে না।
সূর্যের দেখা মিলছে না, পঞ্চগড়ে শৈত্যপ্রবাহ
হিমালয়ের হিমেল বাতাসে পঞ্চগড় জেলায় হিমেল বাতাস প্রবাহিত হওয়ায় শীতের প্রকোপ কমছে না। রবিবার সূর্যের মুখ দেখা যায়নি। গোটা জেলা মেঘাচ্ছন্ন হয়ে আছে। স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে।
রবিবার সকাল ৯টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১৩ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। শনিবার এখানে ৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।
এদিকে পেটের তাগিদে শীত উপেক্ষা করে কাজে গেলেও অনেকেই কাজ না পেয়ে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
আরও পড়ুন: আবারও দেশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে
এছাড়া একটানা শীতের প্রকোপে বাড়ছে শীত ও শীতজনিত রোগ বালাই। হাসপাতালগুলোতে ধারণ ক্ষমতার বেশি রোগী ভর্তি হয়েছেন। বেড না পেয়ে অনেক রোগীকে মেঝেতে চিকিৎসা নিতে দেখা গেছে। হাসপাতালগুলোর বহিঃবিভাগেও রোগীর চাপ বেড়েছে। স্বল্প জনবল নিয়ে চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
আবারও দেশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে
পঞ্চগড়ে আবারও দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ঘনকুয়াশার পাশাপাশি শৈত্যপ্রবাহের কারণে ঠাণ্ডার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় তাপমাত্রা কমেছে। শনিবার গত দু’দিনের তুলনায় এখানকার তাপমাত্রা ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমেছে।
শনিবার সকাল ৯টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। শুক্রবার এখানে ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও বৃহস্পতিবার ১০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।
আরও পড়ুন: মৃদু শৈত্যপ্রবাহ: পঞ্চগড়ে জনজীবনে দুর্ভোগ
পশ্চিমা বায়ু ও উত্তরের হিমেল বাতাস প্রবাহিত হওয়ায় হঠাৎই পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। শুক্রবার বিকেল থেকে এখানে কুয়াশার পাশাপাশি হিমেল বাতাস প্রবাহিত হওয়ায় শীত বেশি অনুভূত হয়েছে। সকালে সূর্য উঠলেও শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ায় রোদের তেজ উষ্ণতা ছড়াতে পারছে না। তীব্র শীতে নিম্ন আয়ের মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। কাজ না পেয়ে অসহায় হয়ে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষেরা। শীত বেড়ে যাওয়ায় জেলার অসহায়, ছিন্নমূল ও দিনমজুর মানুষেরা চরম বিপাকে পড়েছে।
সারাদেশে তাপমাত্রা কমতে পারে
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর শনিবার সকাল ৯টা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে জানিয়েছে, সারাদেশে তাপমাত্রা এক থেকে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, ‘সারাদেশে তাপমাত্রা এক থেকে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে।’
আবহাওয়া অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিন অনুযায়ী, সারাদেশে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। তবে খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, ঢাকা ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা বা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে।
এছাড়া দেশের নদী অববাহিকা এলাকায় মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং অন্যত্র মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
শনিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় রেকর্ড করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিলেট ও ময়মনসিংহে হালকা ও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরও বৃষ্টি হতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
দুর্বল হচ্ছে বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপ: আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা ৩ দিন দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে
টানা তিন দিন দেশের উত্তর প্রান্তের হিমালয় কন্যা খ্যাত পঞ্চগড় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে। রবিবার সকাল ৯টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রাসেল শাহ জানান, গত তিন দিন ধরে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে। এর মধ্যে রবিবার (৯ জানুয়ারি) ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শনিবার (৮ জানুয়ারি) ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি ও বৃহস্পতিবার (৭ জানুয়ারি) ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: পঞ্চগড়ে দিনেও তাপমাত্রা কমেছে, বিপাকে দরিদ্র মানুষেরা
সংশ্লিষ্টরা জানান, জেলায় রাতে ও দিনের তাপমাত্রায় কিছুটা তারতম্য হলেও শীতের প্রকোপ কমছে না। ফলে শীতার্ত অসহায় ছিন্নমূল দিনমজুর খেটে খাওয়া মানুষ বিপাকে পড়েছে। ঘনকুয়াশা ও উত্তরের হিমেল বাতাসে জেলাবাসী বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।
দেশের কয়েক জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
বাংলাদেশের কয়েক জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ায় বুধবার বাংলাদেশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮.৭ ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়েছে।
রাজশাহী, পাবনা, নওগাঁ, পঞ্চগড়, কুড়িগ্রাম, যশোর ও চুয়াডাঙ্গা জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ আগামী দুই-তিন দিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের (বিএমডি) আবহাওয়াবিদ মোহাম্মদ ওমর ফারুক বলেন, আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে তাপমাত্রা বাড়তে পারে এবং জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে সারাদেশে আবারও শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা রয়েছে।
আরও পড়ুন: উত্তরাঞ্চল,যশোর ও কুষ্টিয়ার মৃদু শৈত্যপ্রবাহ আরও কয়েকদিন থাকবে
দৈনিক আবহাওয়া বুলেটিনে বলা হয়েছে, সারাদেশে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের অনেক জায়গায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং কিছু জায়গায় তা দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
বুধবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়ায় ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কক্সবাজারের টেকনাফে ২৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি।
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে মৌসুমি নিম্নচাপ অবস্থান করছে বলে বুলেটিনে বলা হয়।
আরও পড়ুন: মৃদু শৈত্যপ্রবাহ: পঞ্চগড়ে জনজীবনে দুর্ভোগ
দেশের বিভিন্ন স্থানে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে
দেশের পঞ্চগড় ও মৌলভীবাজার জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর (বিএমডি)।
শনিবার আবহাওয়া অফিসের বুলেটিনে বলা হয়েছে, মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। তবে সারাদেশের আকাশ আংশিক মেঘলাসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আরও পড়ুন: মৃদু শৈত্যপ্রবাহ: পঞ্চগড়ে জনজীবনে দুর্ভোগ
বিএমডির আবহাওয়াবিদ শাহনাজ সুলতানা বলেন, সারাদেশে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে এবং তা পাঁচ থেকে ছয় দিন পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে;এরপর থেকে তাপমাত্রা আবার বাড়তে শুরু করবে।
এছাড়া আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ঢাকায় তাপমাত্রা ১৫ দশমিক ছয় ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে সীতাকুণ্ড ও কক্সবাজারে ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
পর্যবেক্ষণের কর্মকর্তা এম রাসেল শাহ জানান, শনিবার সকালে পঞ্চগড়ের তেতুলিয়ায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক চার ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আরও পড়ুন: পঞ্চগড়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস