শ্রদ্ধা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২৩ উপলক্ষে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর শহীদ সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী আজ মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) সকালে ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাতে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
এ সময় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার পেশ করে।
আরও পড়ুন: সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার সেনানিবাসে যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
গণতন্ত্র, আইনের শাসন, মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা শান্তিপূর্ণ সমাজের ভিত্তি: গুতেরেস
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা হলো স্থিতিশীল, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও শান্তিপূর্ণ সমাজের ভিত্তি।
তিনি বলেন, এগুলোই স্বাধীনতা, টেকসই উন্নয়ন অগ্রগতি এবং প্রত্যেক ব্যক্তির মর্যাদা ও অধিকার রক্ষা করে।
১৫ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে এক বাণীতে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, ‘এই গুরুত্বপূর্ণ দিনে আসুন আমরা এক প্রজন্মের সঙ্গে অন্য প্রজন্ম হাত মেলাই এবং সবার জন্য আরও ন্যায়সঙ্গত বিশ্ব গড়ে তুলতে এক হয়ে কাজ করি।’
আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবসে গুতেরেস বলেন, তারা সমাজের প্রতি তাদের প্রতিশ্রুতি পালন করে এবং উত্তেজনা ও অশান্তির এই সময় যেসব হুমকির সম্মুখীন হয় তা চিহ্নিত করে।
আরও পড়ুন: মানবপাচার মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতার লঙ্ঘন: আন্তোনিও গুতেরেস
জাতিসংঘ প্রধান বলেন, ভুল তথ্য ও কুতথ্য জনসাধারণের আলোচনাকে বিষাক্ত করছে, সম্প্রদায়গুলোকে মেরুকরণ করছে এবং প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি আস্থা নষ্ট করছে।
দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য 'পরবর্তী প্রজন্মের ক্ষমতায়ন', যা বর্তমান ও ভবিষ্যতে গণতন্ত্র রক্ষায় শিশু ও তরুণদের অপরিহার্য ভূমিকার ওপর আলোকপাত করে।
গুতেরেস বলেন, ‘শিশু ও তরুণদের কথা শোনাই যথেষ্ট নয়। আমাদের অবশ্যই শিক্ষা, দক্ষতা নির্মাণ ও আজীবন শেখার ক্ষেত্রে ব্যাপক বিনিয়োগের মাধ্যমে তাদের সমর্থন করতে হবে।’
তিনি বলেন, তাদের অবশ্যই মানবাধিকার রক্ষা করতে হবে এবং লিঙ্গ সমতাকে এগিয়ে নিতে হবে।
জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের অবশ্যই প্রতিটি স্তরে সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় তরুণদের অর্থপূর্ণ অংশগ্রহণ প্রসারিত করতে হবে।’
আরও পড়ুন: আসুন গর্ব করে ঘোষণা করি, আমরা নারীবাদী: গুতেরেস
বাংলাদেশের প্রতি জাতিসংঘের অব্যাহত সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলেন আন্তোনিও গুতেরেস
বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
তিনি ফরাসি ভাষায় ভিজিটরস বইয়ে লিখেছেন, ‘আমি শেখ মুজিবুর রহমানকে শ্রদ্ধা জানাতে চেয়েছিলাম, যিনি তার জাতির স্বাধীনতার জন্য, এর ভাষা ও সংস্কৃতি এবং বাংলাদেশের জনগণের জন্য লড়াইয়ে তার জীবন উৎসর্গ করেছিলেন।’
আরও পড়ুন: ফ্রান্স আবারও আপনার পাশে থাকবে: ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ
ফরাসি প্রেসিডেন্ট লিখেছেন, ‘তার পরিবারের যেসব সদস্য তার সঙ্গে প্রাণ হারিয়েছিলেন, আমি ফরাসি জনগণের পক্ষ থেকে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও বন্ধুত্ব প্রকাশ করতে চাই।’
গত ১০ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে ঢাকা আসেন ম্যাক্রোঁ।
গত তিন দশকের মধ্যে ফ্রান্সের কোনো প্রেসিডেন্টের এটাই প্রথম সফর।
প্রাক্তন ফরাসি প্রেসিডেন্ট মিটাররান্ড ১৯৯০ সালের ২২-২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সফর করেন।
সোমবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে শীর্ষ বৈঠক করেন প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ।
শেখ হাসিনা রবিবার ফরাসি প্রেসিডেন্টের সম্মানে ভোজসভা আয়োজন করেন।
দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় দুটি চুক্তি সই করেন।
বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের সরকার আন্তরিকভাবে আশা করে, ফরাসি প্রেসিডেন্টের বাংলাদেশ সফর দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে আরও নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সার্বভৌম নীতির স্বাধীনতাকে সম্মান করে ফ্রান্স: প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর সঙ্গে আলোচনার পর প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর মধ্যে আলোচনা চলছে
বঙ্গবন্ধুর প্রতি রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ল্যাভরভের শ্রদ্ধা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শুক্রবার ধানমন্ডিতে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন করেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ। সেখানে তিনি দর্শনার্থী বইয়ে সই করেন।
ল্যাভরভ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন এবং জাদুঘর পরিদর্শন করেন।
ল্যাভরভ তার প্রথম সফরে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশে আসেন এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন।
মোমেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর জন্য একটি নৈশভোজেরও আয়োজন করেন।
আরও পড়ুন: রাশিয়া থেকে এলএনজি, গম, সার সরবরাহের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা চলছে: ল্যাভরভ
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে জিয়ার প্রতি বিএনপির শ্রদ্ধা নিবেদন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে দলটির নেতা-কর্মীরা।
শুক্রবার (১ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীরা রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে জিয়ার সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আরও পড়ুন: সাংবাদিক তোয়াব খানকে শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন
তারা জিয়ার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত ও দলের চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার সুস্বাস্থ্য কামনা করে বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী; ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, শাহজাহান ওমর, আহমেদ আজম খান ও এজেডএম জাহিদ হোসেন; চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, আমানউল্লাহ আমান, আবুল খায়ের ভূঁইয়া, হাবিবুর রহমান হাবিব; জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী; যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন; হাবিব উন নবী খান সোহেল; প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি প্রমুখ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
দলের বিভিন্ন ইউনিট ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা প্রয়াত রাষ্ট্রপতির সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। সারা দেশে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করছে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনগুলো।
দিনটি উপলক্ষে সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারা দেশে বিভিন্ন কার্যালয়ে দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
এ উপলক্ষে বিকাল ৩টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে দল ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বর্ণাঢ্য র্যালি বের করার কথা রয়েছে। র্যালিটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে রাজধানী মার্কেটের কাছে গিয়ে শেষ হবে।
জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ১৯ দফা সনদ নিয়ে দলটি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৮১ সালের ৩০ মে তাকে হত্যার পর তার স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দলের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন।
দলটি ৪ বার ক্ষমতায় ছিল এবং ২ বার প্রধান বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করেছে। ২০০৭ সালে এক-এগারোর রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর থেকে ১৬ বছরেরও বেশি সময় ধরে ক্ষমতার বাইরে রয়েছে দলটি।
আরও পড়ুন: ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে নয়া দিল্লির বাংলাদেশ মিশন
ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি বিএনপির শ্রদ্ধা নিবেদন
বঙ্গবন্ধু ও ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহীদদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) প্রধানমন্ত্রী সকাল সাড়ে ৬টায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর মহান নেতা ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহান স্থপতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল রাষ্ট্রীয় স্যালুট পেশ করে এবং বিউগল বাজানো হয়।
১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডে নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
পরে দলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের পাশে থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা দলীয় প্রধান হিসেবে প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
আরও পড়ুন: সফররত দুই মার্কিন কংগ্রেস সদস্যের ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন
ধানমন্ডি থেকে প্রধানমন্ত্রী বনানী কবরস্থানে যান যেখানে তার মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব, ভাই শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল এবং ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহীদদের চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী তাদের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন এবং পাপড়ি বিছিয়ে দেন।
তিনি ১৫ আগস্টের শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা ও দোয়া করেন।
উভয় অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা তার সঙ্গে ছিলেন।
শেখ মুজিবুর রহমান, তার স্ত্রী বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব, তার তিন ছেলে - শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল এবং মুজিবের তিন নিকটাত্মীয়ের পরিবারের বেশিরভাগ সদস্যকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট একদল সেনা সদস্য হত্যা করে।
বঙ্গবন্ধুর দুই মেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানা ওই সময় বিদেশে অবস্থান করায় হত্যাকাণ্ড থেকে রক্ষা পান।
আরও পড়ুন: টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা নিবেদন
বঙ্গবন্ধু, যুদ্ধ ও ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের
সফররত দুই মার্কিন কংগ্রেস সদস্যের ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন
সফররত মার্কিন কংগ্রেসম্যান এড কেস ও রিচার্ড ম্যাককরমিক রবিবার (১৩ আগস্ট) রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন করেছেন।
এসময় তারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
কর্মকর্তারা তাদের ব্রিফ করেন এবং তারা জাদুঘর পরিদর্শন করেন।
কংগ্রেস সদস্যদের বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি প্রতিনিধি এবং রাজনৈতিক দলের নেতার সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন: নির্বাচনের আগে মার্কিন সরকার পদত্যাগ করবে কি না সফররত কংগ্রেসম্যানদের মোমেনের প্রশ্ন
বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে টুঙ্গিপাড়ায় ভারতীয় হাই কমিশনার
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন ভারতীয় হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মা।
বুধবার (৯ আগস্ট) গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া সফর করে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তিনি।
পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শিতা ও আদর্শ আগামী প্রজন্মের জন্য ভারত ও বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে মৈত্রীর দৃঢ় বন্ধনকে অনুপ্রাণিত করবে। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহ্যকে সম্মান জানাতে, এই দুই দেশ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে তাদের যৌথ আত্মত্যাগের কথাও স্মরণ করে যা তাদের বিশেষ সম্পর্কের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে চলেছে।
সফরকালে হাই কমিশনার ওড়াকান্দিও পরিদর্শন করে মতুয়া সম্প্রদায়ের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং শ্রীধাম ওড়াকান্দিতে মন্দিরে প্রার্থনা করেন।
মানুষে-মানুষে যোগাযোগ ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে এই দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় ও উন্নয়ন অংশীদারিত্ব জোরদার করার জন্য ভারতের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।
আরও পড়ুন: হলি আর্টিজান দুর্ঘটনায় নিহতদের প্রতি জাপানের মন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা নিবেদন
পান্না কায়সারের মরদেহে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
লেখক, শিশু সংগঠক, সমাজসেবক, রাজনীতিবিদ, সাবেক সংসদ সদস্য, শহীদ বুদ্ধিজীবী শহীদুল্লাহ কায়সারের সহধর্মিণী প্রয়াত পান্না কায়সারের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
রবিবার (৬ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের পান্না কায়সারের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আনা হলে তার মরদেহের কফিনে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দপ্তরের মহাপরিচালক এমদাদুল ইসলাম চৌধুরী এবং জনসংযোগ কর্মকর্তা মুহম্মদ মোহসিন রেজা।
আরও পড়ুন: শনিবার হলি আর্টিজানে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে বাংলাদেশ
পররাষ্ট্রমন্ত্রী গণভবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানে ব্যস্ত থাকায় শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় শহীদ মিনারে উপস্থিত থাকতে পারেননি।
গত শুক্রবার শহীদজায়া অধ্যাপক পান্না কায়সারের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বলেন, অধ্যাপক পান্না কায়সার মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গবেষণায় অসামান্য অবদান রেখে গেছেন।
তিনি বলেন, লেখক হিসেবে তিনি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গল্প, উপন্যাস লিখে আমাদের সাহিত্যের ভাণ্ডার সমৃদ্ধ করেছেন। তিনি শিশু-কিশোর সংগঠক, সমাজসেবক, রাজনীতিবিদ ও সংসদ সদস্য হিসেবে এদেশের মানুষের কল্যাণে অনেক কাজ করে গেছেন।
তিনি আরও বলেন, তার অবদান জাতি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।
শোকবার্তায় তিনি মরহুম পান্না কায়সারের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন ও তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
আরও পড়ুন: হলি আর্টিজান দুর্ঘটনায় নিহতদের প্রতি জাপানের মন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
হলি আর্টিজান হামলা: সপ্তম বার্ষিকীতে নিহতদের প্রতি কূটনীতিকদের শ্রদ্ধা
শনিবার হলি আর্টিজানে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে বাংলাদেশ
সাত বছর আগে ঢাকার অভিজাত গুলশান এলাকায় হলি আর্টিজান ক্যাফেতে জঙ্গি হামলায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে বাংলাদেশ, যাদের বেশিরভাগ জাপানি এবং ইতালীয়।
শনিবার তাদের প্রতি শ্রতি শ্রদ্ধা জানানো হবে।
ক্যাফেটি ১২ ঘন্টা অবরুদ্ধ করে বেশ কিছু লোককে জিম্মি করে রেখেছিল জঙ্গিরা। যাদের মধ্যে ১৭ জন বিদেশি এবং দুই পুলিশ সদস্য সহ ২২ জনকে হত্যা করেছিল। দেশের সবচেয়ে ভয়াবহ এই জঙ্গি হামলায় অন্তত ৫০ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: হলি আর্টিজান হামলার ৪র্থ বার্ষিকী আজ
নিহতদের মধ্যে ৯ জন ইতালিয়ান, ৭ জন জাপানি, একজন ভারতীয়, একজন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আমেরিকান এবং দুইজন বাংলাদেশি ছিল।
২০১৬ সালের ১ জুলাই রাতে পাঁচজন সশস্ত্র ব্যক্তি ক্যাফেতে হামলা চালায়। এসময় ক্যাফেতে ডিনাররত যাদেরকে জিম্মি করা হয়েছিল তাদের বেশিরভাগই ছিল বিদেশি। একপর্যায়ে তারা একে একে কয়েকজন জিম্মিকে হত্যা করতে থাকে।
আরও পড়ুন: হলি আর্টিজান হামলা: বলিউডের পর্দায় আসছে ‘ফারাজ’
ইসলামিক স্টেট সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হামলার দায় স্বীকার করেছে, কিন্তু বাংলাদেশ সরকার দৃঢ়ভাবে দেশে সংগঠনটির উপস্থিতি অস্বীকার করেছে।
ভয়াবহ হামলার পর বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ জঙ্গিদের ওপর নৃশংস দমন-পীড়নের জবাব দিয়েছে।
২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর একটি বিশেষ সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনাল হামলায় জড়িত থাকার জন্য ৭ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। এবং একজন খালাস পেয়েছেন।
আরও পড়ুন: হলি আর্টিজানে নিহতদের প্রতি রাষ্ট্রদূতদের শ্রদ্ধা