মৃত্যু
করোনা: দেশে মৃত্যু নেই, শনাক্ত ৪
দেশে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এসময় নতুন করে চারজনের শরীরে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৩৭ হাজার ৭৯০ জনে পৌঁছেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: করোনা: দেশে মৃত্যু নেই, শনাক্ত ১৪
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় এক হাজার ৭৯৬ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময়ে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ২২ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৩২ শতাংশ। এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ৩৪৬ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ১ হাজার ১১৫ জনে।
শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ২০ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে ৭ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ৫ জনের করোনা শনাক্ত
হিলিতে ট্রেনে কাটা পড়ে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মৃত্যু
দিনাজপুরের হিলিতে ট্রেনে কাটা পড়ে দশম শ্রেণীর এক স্কুলশিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে সাতকুড়ি রেলগেটের উত্তর পাশে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ওয়াজেদ ইসলাম ওয়াদুদ (১৪) রায়ভাগ গ্রামের রশিদুল ইসলামের ছেলে। সে স্থানীয় গোহাড়া দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
ওয়াদুদের বাবা রশিদুল ইসলাম জানান, সকালে কিছু না খেয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায় ওয়াদুদ। সে স্কুলেও যায়নি। কি কারণে তার মন খারাপ ছিল জানি না। বেলা ১১টার দিকে লোকমুখে শুনতে পাই সে ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছে।
আরও পড়ুন: নগরকান্দায় ট্রেনের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
স্থানীয় পান দোকানদার আমেদ আলী জানান, সকাল থেকে ছেলেটি রেলগেট এলাকায় ঘোরাঘুরি করছিল। ট্রেন আসার আগে সে রেলগেটের উত্তর পাশে রেললাইনের ওপর বসে মোবাইল টিপছিল। অনেকে তাকে রেললাইনের ওপর থেকে সরে যেতে বললেও কারও কথা শুনেনি। এসময় ট্রেনে কাটা পড়ে সে মারা যায়।
হিলি রেলস্টেশন মাস্টার তপন চক্রবর্তী জানান, সকালে রাজশাহী থেকে ছেড়ে আসা নীলফামারী গামী তিতুমীর এক্সপ্রেস ট্রেনটি বেলা ১১টার দিকে হিলি রেলস্টেশন অতিক্রম করে। এর কয়েক মিনিট পর খবর পাই হিলি রেলস্টেশনের অদূরে সাতকুড়ি এলাকায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোর মারা গেছে।
আরও পড়ুন: ফেনীতে ট্রেনে কাটা পড়ে রিকশাচালকের মৃত্যু
নেত্রকোণায় ট্রেনের ধাক্কায় সংবাদকর্মীর মৃত্যু
দেশে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি, আক্রান্ত ৮
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ৮ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে তিনজন ঢাকার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং বাকি পাঁচজন ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি, আক্রান্ত ৪
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ২১ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে ১১ জন ঢাকার মধ্যে এবং ১০ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৭০৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৩৩৮ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৩৭০ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৬৭৮ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৩২১ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৩৫৭ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
এছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট নয়জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে একজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
দেশে ডেঙ্গুতে ১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৪
দেশে ৭ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এসময় নতুন করে ৭ জনের শরীরে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৩৭ হাজার ৭৮০ জনে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: দেশে ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় এক হাজার ৫৫৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময়ে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৪৫ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৩২ শতাংশ। এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ৩২৬ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৪২৩ জনে।
এছাড়া শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ১৭ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে ৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ৭ জনের করোনা শনাক্ত
সীতাকুণ্ডে চন্দ্রনাথ পাহাড়ে থেকে পড়ে তীর্থযাত্রীর মৃত্যু
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে চন্দ্রনাথ পাহাড়ের পাদদেশ থেকে এক তীর্থযাত্রীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার দুপুরে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
মৃত আশুতোষ নাথ (৪৫) সীতাকুণ্ডের মুরাদপুর ইউনিয়নের ঈষর চন্দ্র নাথের ছেলে। তিনি একজন ডেকোরেটর প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী।
স্থানীয়রা জানায়, গতকাল শেষ হয়েছে ৪ দিনব্যাপী ঐতিহ্যবাহী সীতাকুণ্ডের শিব চতুদর্শী মেলা। মেলা চলাকালে গত শনিবার দিবাগত রাত ৯টার দিকে চন্দ্রনাথ পাহাড় থেকে নামার সময় নিখোঁজ হয় আশুতোষ নাথ।
অনেক খোঁজাখুজির পর আজ মঙ্গলবার দুপুরে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে সীতাকুণ্ড পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে।
পুলিশের ধারণা, ভুল পথে অন্য পাহাড়ে যাওয়ার সময় পাহাড়ের খাদে পড়ে তার মৃত্যু হয়েছে।
সীতাকুণ্ড মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এইচ এম দেলোয়ার হোসেন বলেন, গত শনিবার রাতে থেকে এক তীর্থযাত্রী নিখোঁজ ছিল। আজ মঙ্গলবার দুপুরে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে লাশটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসি।
তিনি আরও বলেন, বিকালে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়।
আরও পড়ুন: সীতাকুণ্ডে ৩ দিনব্যাপী শিবচতুর্দশী মেলা শুরু আজ
সীতাকুণ্ডে জাহাজ থেকে পড়ে শ্রমিক নিহত
সীতাকুণ্ডে বহুতল ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
করোনা: দেশে মৃত্যু নেই, শনাক্ত ১৪
দেশে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এসময় নতুন করে ১৪ জনের শরীরে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৩৭ হাজার ৭৬৪ জনে পৌঁছেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দুই হাজার ৮৭২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময়ে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৪৯ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ৩৩৬ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৯৭ হাজার ৭৬১ জনে।
শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ১৪ শতাংশ।
আরও পড়ুন: করোনা: দেশে মৃত্যু নেই, শনাক্ত ১৫
দেশে ৭ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এসময় নতুন করে ১৪ জনের শরীরে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৩৭ হাজার ৭৬৪ জনে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: দেশে ৭ জনের করোনা শনাক্ত
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দুই হাজার ৮৭২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময়ে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৪৯ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ৩৩৬ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৯৯ হাজার ৭৬১ জনে।
এছাড়া শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ১৪ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ডেঙ্গুতে ১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৪
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় এক জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এ সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ৪ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে দুইজন ঢাকার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং বাকি দুইজন ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি, আক্রান্ত ৫
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ২৬ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে ১৫ জন ঢাকার মধ্যে এবং ১১ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৬৯৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৩৩৫ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৩৬৪ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৬৬৪ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৩১৪ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৩৫০ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
এছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি, আক্রান্ত ৪
দেশে ডেঙ্গুতে শনাক্ত ও মৃত্যু নেই
দেশে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি, আক্রান্ত ৪
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ৪ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি, আক্রান্ত ৪
আক্রান্তদের মধ্যে তিনজন ঢাকার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং বাকি একজন ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৩৪ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে ১৫ জন ঢাকার মধ্যে এবং ১৯ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৬৯৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৩৩৩ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৩৬২ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৬৫৩ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৩১৩ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৩৪০ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
এছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট আটজনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি, আক্রান্ত ৫
দেশে ডেঙ্গুতে শনাক্ত ও মৃত্যু নেই
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ঘুমন্ত ২ ভাইয়ের মৃত্যু
বগুড়ার ধুনটে যমুনা নদীর বাঁধে আশ্রিত বাড়িতে অগ্নিকাণ্ডে তালাবদ্ধ ঘরে ঘুমন্ত দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৫টার দিকে উপজেলার ভান্ডারবাড়ী ইউনিয়নের ভুতমারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত দুই ভাই সিয়াম হোসেন (৫) ও মোস্তাকিম আলী (৩) একই গ্রামের কাঠমিস্ত্রি লিটন মিয়ার ছেলে।
ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হতদরিদ্র লিটন মিয়া জীবিকার তাগিদে টাঙ্গাইল এলাকায় কাঠমিস্ত্রির কাজের জন্য গেছেন। তার স্ত্রী গোলাপি খাতুন তিন ছেলেকে নিয়ে যমুনা নদীর বাঁধে আশ্রিত বাড়িতে বসবাস করেন। শনিবার দুপুরের দিকে সিয়াম ও মোস্তাকিম মা-বাবার ঘরে ঘুমিয়ে পড়ে। আর তাদের বড় ভাই তামিম বাড়ির পাশে খেলা করছিল। এসময় ঘরের ভেতর ঘুমন্ত সিয়াম ও মোস্তাকিমকে তালা দিয়ে রেখে মা গোলাপি খাতুন যমুনা নদীর চরে ছাগল চরানোর জন্য যান।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরের কলেজ গেট সংলগ্ন দোকানের আগুন নিয়ন্ত্রণে
বিকাল ৫টার দিকে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। এ সময় স্থানীয়রা জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-ফোন করে। কিন্তু ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছার আগে মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে দু’টি ঘরসহ পুড়ে সিয়াম ও মোস্তাকিম মারা যায়।
ধুনট ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার হামিদুল ইসলাম বলেন, ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে ঘটনান্থলে পৌঁছার আগেই অগ্নিকাণ্ডে দুই ভাই মারা গেছে। তবে স্থানীয়দের দেয়া তথ্য অনুযায়ী বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে বলে জানা গেছে।
ধুনট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল ইসলাম বলেন, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডে দুই শিশু মারা গেছে।
আরও পড়ুন: ফতুল্লায় ইটখোলায় আগুন, ঘুমন্ত নারী শ্রমিকের মৃত্যু