জঙ্গিবাদ
মাদক-সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রণে র্যাব প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করেছে: তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশের বিপক্ষে যারা দেশ-বিদেশ থেকে ষড়যন্ত্র করছে, তারা র্যাবের ভূমিকা নিয়ে অনেক কথা বলছে। অথচ এই র্যাব বাংলাদেশে মাদক-সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রণে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করেছে। সেই কারণে বাংলাদেশে মাদক-সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ আমরা অনেক উন্নত দেশের তুলনায় কার্যকরভাবে মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়েছি।'
তিনি বলেন, ‘যারা আজকে র্যাবের ভূমিকা নিয়ে কথা বলছেন, তারা আসলে চান এখানে সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের অভয়ারণ্য হোক এবং মাদক আরও ছড়িয়ে পড়ুক, অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে এভাবে তারা ঢালাওভাবে কথা বলতে পারেন না।’
শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে নবীন আইনজীবীদের বরণ ও কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বিএনপির বিদেশে লবিস্ট নিয়োগের সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণ আছে: তথ্যমন্ত্রী
ড. হাছান বলেন, 'র্যাবের কোন সদস্য যদি ভুল করেন, তাদের বিচার হয়েছে এবং হয়। যে কেউ ভুল করতে পারে, তাদের বিচার হয়, তদন্ত হয়, শাস্তিও দেয়া হয়। র্যাবকে অব্যাহতভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমের অনেক দেশ কারিগরি সহায়তা দিয়েছে। ২০০৪ সালে বেগম খালেদা জিয়াই র্যাব প্রতিষ্ঠা করেছিল। তারা যখন সহায়তা দিয়েছে র্যাব তো তখন থেকে কাজ করছে, তখন তো এ প্রসঙ্গগুলো আসে নাই। হঠাৎ এখন কেন আসছে, এটার পেছনে নিশ্চয়ই কিন্তু আছে।'
'যখন কোন দেশ এগিয়ে যেতে থাকে তখন আন্তর্জাতিক বিভিন্ন শক্তি সেই দেশের পা’টেনে ধরতে চায়, তখন মানবাধিকারসহ বিষয়গুলোকে সামনে নিয়ে আসে, অথচ তাদের দেশে মানবাধিকারের কোন খবর নাই' উল্লেখ করেন তথ্যমন্ত্রী।
তিনি বলেন,'যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে নিখোঁজ হয়, গুলিতে মৃত্যুবরণ করে। সেগুলো নিয়ে মানবাধিকার সংগঠনগুলো কখনো বিবৃতি দেয় না। ক’দিন আগে জাতিসংঘের ইন্ডিপেন্ডেন্ট হিউম্যান রাইটস এক্সপার্ট যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে, গুয়ান্তানামো বে’তে যে বন্দি নির্যাতন হচ্ছে, সেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে, সেই কারাগার বন্ধ করে দেয়ার জন্য। সেটি নিয়ে তো কোন মানবাধিকার সংগঠন বিবৃতি দেয়নি।'
আরও পড়ুন: বিএনপি আসলে নির্বাচন বানচাল করতে চায়: তথ্যমন্ত্রী
হাছান মাহমুদ বলেন,‘বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সরকার দেশে আইনের শাসন, ন্যায় ও জ্ঞানভিত্তিক বহুমাত্রিক গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় নিরলস কাজ করছে, আর যারা বন্দুক উঁচিয়ে গণতন্ত্র হরণ করে মানুষের লাশের ওপর পা দিয়ে ক্ষমতা দখল করে দেশ পরিচালনা করেছে, তারা যখন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কথা বলে তখন মানুষ আবার সেই অস্ত্রের ঝনঝনানি শুনতে পায়,আতঙ্কিত হয়।’
নবীন আইনজীবীদের অভিনন্দন জানিয়ে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, 'আইন পেশাটা শুরুতে খুব কুসুমাস্তীর্ণ নয়। শুরুতে অর্থের পেছনে দৌঁড়ালে অনিয়মের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যেতে হয়। সেটি ভালো আইনজীবী হওয়ার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা। অনেকের মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকবে,কিন্তু যিনি ধৈর্য্য ধরে লেগে থাকেন তিনি পরবর্তীতে ভালো আইনজীবী হন। আইনজীবীরা সমাজের স্বাভাবিক নেতা এবং মানুষকে আইনী সহায়তা দিয়ে সমাজে ন্যায় ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখেন। সেজন্য আইনজীবী পেশায় সৎ থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।'
এদিন সকালে মন্ত্রী হাছান মাহমুদ বন্দরনগরী চট্টগ্রামের ডিসি অফিস প্রাঙ্গণে শেখ রাসেল চত্বরে করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট সম্পর্কে সচেতনতামূলক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ও জনগণের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন।
আরও পড়ুন: বিদেশে বসে যারা অপপ্রচার চালাচ্ছে তারা চিহ্নিত: তথ্যমন্ত্রী
বাংলাদেশকে এখন কেউ অবহেলা করতে পারবে না: শেখ হাসিনা
আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, আন্তর্জাতিক শান্তি রক্ষা এবং অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় সাফল্যের জন্য বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জল হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এখন কেউই বাংলাদেশকে অবহেলা করতে পারবে না।
তিনি বলেন, ‘এক সময় বিদেশে বাংলাদেশ নিয়ে অনেক নেতিবাচক ধারণা ছিল। এখনও কিছু লোক আছে যারা বাংলাদেশকে অপবাদ দিতে পছন্দ করে। কিন্তু আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, আন্তর্জাতিক শান্তি বজায় রাখার দক্ষতা এবং দেশের অভ্যন্তরে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে।’
বুধবার প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজের (ডিএসসিএসসি) ২০২১-২২ কোর্সের স্নাতক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। মিরপুর সেনানিবাসে ডিএসসিএসসি শেখ হাসিনা কমপ্লেক্সে এই গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: ভয়-ভীতি ও লোভের ঊর্ধ্বে উঠে ডিসিদের দায়িত্ব পালনের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের মধ্য দিয়ে যে মর্যাদা অর্জিত হয়েছিল, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর তা হারিয়েছিলাম, তবে বাংলাদেশ সফলভাবে তা আবার ফিরে পেয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশকে কেউ এখন অবহেলা করতে পারবে না। বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে মর্যাদা অর্জন করেছে। এই মর্যাদা ধরে রাখতে হবে।
জাতির পিতার প্রণীত বৈদেশিক নীতি ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও প্রতি বিদ্বেষ নয়’--এর কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সবসময় সেই নীতি বজায় রেখেছে।
আরও পড়ুন: ডিসিদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর ২৪ দফা নির্দেশনা
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা কারও সঙ্গে লড়াই করব না। কিন্তু আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত এলে আমরা চুপ থাকব না। আমরা অবশ্যই এর প্রতিবাদ করব। আমরা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে সেভাবেই গড়ে তুলেছি।
বাংলাদেশ সব সময় অন্যদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে বিশ্বাস করে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক ঐক্যের উন্নয়নে বাংলাদেশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
২০২০ সালে বাংলাদেশে জঙ্গি তৎপরতা কমেছে: মার্কিন প্রতিবেদন
বাংলাদেশে ২০২০ সালে জঙ্গি তৎপরতা হ্রাস পেয়েছে এবং জঙ্গিবাদ নিয়ে অনুসন্ধান কার্যক্রম ও গ্রেপ্তার বৃদ্ধি পেয়েছে। বৃহস্পতিবার মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।
‘কান্ট্রি রিপোর্টস অন টেররিজম-২০২০’ অনুসারে, ২০২০ সালে তিনটি জঙ্গি ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে কেউ মারা যাননি। প্রতিবেদনটি গত বছরের ২৪ জুন প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো-টলারেন্স নীতি অব্যাহত রেখেছে।
জানুয়ারি মাসে সরকারের নতুন জাতীয় জঙ্গি দমন ইউনিট কাজ শুরু করে। পরবর্তীতে এটি প্রধান জঙ্গি দমন সংস্থা হিসাবে ভূমিকা গ্রহণ করে।
মার্কিন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ তার সীমান্ত ও প্রবেশপথের ওপর নিয়ন্ত্রণ জোরদার করতে যুক্তরাষ্ট্রকে সহযোগিতা করেছে।
পরিচিত বা সন্দেহভাজন জঙ্গীদের জাতীয় পর্যায়ের ‘এলার্ট লিস্ট’ তৈরি করতে বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা তৈরিতে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: নীলফামারীতে ‘জঙ্গি আস্তানা’ থেকে আটক ৫
রাজধানীতে র্যাবের অভিযানে ‘জঙ্গি’ আটক
খালেদা জিয়া সবসময় আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা করেছেন: প্রধানমন্ত্রী
২১শে আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলাসহ বিভিন্ন ঘটনার উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুক্রবার বলেছেন, খালেদা জিয়া ও তার সহযোগীরা সবসময় আওয়ামী লীগের নাম ও চিহ্ন মুছে ফেলার চেষ্টা করেছে।
তিনি বলেন, আমি সবসময়ই খালেদা জিয়ার লক্ষ্যবস্তু।খালেদা জিয়া মন্তব্য করেছিলেন যে ‘শেখ হাসিনা কখনোই প্রধানমন্ত্রী ছেড়ে দিন বিরোধীদলীয় নেত্রীও হবেন না’ এবং তারপর কোটালীপাড়ায় বোমা ফেলা হয়েছিল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, খালেদা মন্তব্য করেছিলেন যে আওয়ামী লীগ ১০০ বছরেও ক্ষমতায় আসতে পারবে না এবং তারপর ২১ আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। আমাদের সে মন্তব্য ভুলে যাওয়া উচিত নয়।
তিনি বলেন, যখন আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসে তখন তাদের বিরুদ্ধে দমনপীড়ন করা হয় নি। আমি গণতন্ত্র ও জনগণের ক্ষমতায় বিশ্বাসী।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে নতুন রাজনৈতিক দল বাধার সম্মুখীন হবে না: প্রধানমন্ত্রী
বিএনপি শাসনামলের জারি করা দুঃশাসনের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে এমন কিছু লোক আছে যারা বিশেষ কিছু মানুষের হাজার হাজার অপরাধকে অপরাধ বলে মনে করে না।
শেখ হাসিনা বলেন,তারা দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলে, কিন্তু দুর্নীতির অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তির পক্ষে কথা বলে। তারা সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার, কিন্তু যারা সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সাথে জড়িত এবং সেই সাথে ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় দোষী সাব্যস্ত তাদের বিরুদ্ধে একটি শব্দও উচ্চারণ করে না।
প্রধানমন্ত্রী আক্ষেপ করে বলেন, আমরা একটি অদ্ভুত পরিস্থিতি লক্ষ্য করছি। তারা আওয়ামী লীগের মধ্যেই সব দোষ খুঁজে পায়।
আরও পড়ুন: শীর্ষ শ্রেণির ভ্যাকসিন ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
‘মাদক’ নির্মূলে বিশেষ ইউনিট গঠনের দাবি জিএম কাদেরের
মাদক বিস্তারের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের এর বিস্তার রোধে সরকারকে একটি বিশেষ ইউনিট গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন।
রবিবার তিনি এক বিবৃতিতে বলেন, ‘ক্রমবর্ধমান মাদক বিস্তারের পরিণতি জঙ্গিবাদের মতো ভয়াবহ হবে। যদি এর বিস্তার নিয়ন্ত্রণ না করা হয় তবে পরবর্তী প্রজন্ম ধ্বংস হয়ে যাবে।’
গণমাধ্যমে সাম্প্রতিক মাদকের সংবাদের কথা উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির প্রধান বলেন, জনগণ জানে যে তরুণ প্রজন্ম এলএসডি, আইস এবং খাটের মতো মারাত্মক মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছে।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে নারীসহ ২ মাদক ‘ব্যবসায়ী’ আটক
তিনি বলেন, ‘ইয়াবা, ফেনসিডিল, মদ এবং গাঁজা এখন সহজলভ্য হয়ে গেছে। জাতির জন্য এর চেয়ে দুঃসংবাদ আর কিছু হতে পারে না।’
সংসদের বিরোধী দলীয় উপনেতা জিএম কাদের বলেন, ‘মাদকের ভয়াবহ ছোবল থেকে বাঁচাতে না পারলে তরুণ প্রজন্ম অকর্মন্য, উগ্র এবং অসভ্য হয়ে উঠবে। তারুণ্যের অপার সম্ভাবনা ধ্বংস হবে।’
তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, মাদকের বিস্তার নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।
আরও পড়ুন: পরীমনি: নাসির উদ্দিন সহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মাদক মামলা
জিএম কাদের বলেন, মাদকবিরোধী অভিযানের নামে গত তিন বছরে বিচারবহির্ভূত হত্যার কয়েক শতাধিক ঘটনা ঘটেছে, তবে কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
আরও পড়ুন: মাদক মামলায় নাসির ও অমি ৭ দিনের রিমান্ডে
এই পরিস্থিতিতে মাদকের নির্মূলে সরকারকে এখনই কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান তিনি।
বাংলাদেশ জঙ্গিবাদকে কখনো আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয় না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ কঠোর হস্তে দমন করার পাশাপাশি ‘ডির্যাডিকালাইজশনের’ মাধ্যমে তাদের (জঙ্গিদের) ভুল পথ থেকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. আসাদুজ্জামান খান।
সমাজকে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, দুর্নীতি থেকে রক্ষা করুন: প্রধানমন্ত্রী
দেশের উন্নয়নের জন্য যুব সমাজের মেধা ও শক্তিকে কাজে লাগাতে সমাজকে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও মাদক থেকে রক্ষা করতে বৃহস্পতিবার সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সালাম বিতর্কে ঢাবি অধ্যাপক জিয়ার বিরুদ্ধে মামলা
আসসালামু আলাইকুম ও আল্লাহ হাফেজ বলাকে জঙ্গিবাদের চর্চা বলে মন্তব্য করা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অপরাধতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক জিয়া রহমানের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
দুর্নীতি, সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদের সাথে জড়িতদের ছাড় নয়: প্রধানমন্ত্রী
দুর্নীতি, সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সরকারের দৃঢ় অবস্থানের কথা পুনর্ব্যক্ত করে, যারাই এ ধরনের অপরাধের সাথে জড়িত থাকুক না কেন আইন অনুযায়ী তাদের শাস্তি নিশ্চিত করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মাদক, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে স্কাউটদের প্রতি রাষ্ট্রপতির আহ্বান
মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, বাল্যবিয়ে ও ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে সামাজিক জনসচেতনতা সৃষ্টিতে স্কাউটদের সক্রিয় ভূমিকা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।