শেরপুর
শেরপুরে ২ মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২
শেরপুরের শ্রীবরদীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে আল-আমিন (৪৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন।
সোমবার (৬ নভেম্বর) দুপুর ২টার দিকে উপজেলার ভায়াডাঙ্গা-শ্রীবরদী সড়কের বকচর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত আল আমিন পার্শ্ববর্তী ঝিনাইগাতী উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের দুধনই গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য লাল মিয়ার ছেলে।
আরও পড়ুন: বাগেরহাটে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২, আহত ৪
আহতরা হলেন- শ্রীবরদীর চককাউরিয়া গ্রামের মালেক মিয়ার ছেলে আব্দুল্লাহ (৩০) ও কুড়িপাড়া গ্রামের দেলোয়ার হাসেনের ছেলে মামুন মিয়া (২৮)। আহত দুজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
নিহতের বাবা অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য লাল মিয়া জানান, আল আমিন সকাল ১০টার দিকে গরুর খামারের খাদ্য কেনার জন্য মোটরসাইকেল নিয়ে শ্রীবরদী যায়। বাড়ি ফেরার পথে দুর্ঘটনায় তার মৃত্যুর বিষয়টি আমরা জেনেছি। আমাদের পুরো পরিবার শোকাহত।
শ্রীবরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাইয়ুম খান সিদ্দিকী জানান, দুপুর ২টার দিকে রাস্তা থেকে সড়কে ওঠার সময় আল-আমিনের মোটরসাইকেলের সঙ্গে অন্য আরেকটি মোটরসাইকেলের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে আল-আমিনসহ তিনজন আহত হন।
তিনি আরও জানান, পরে স্থানীয়রা তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আল-আমিনকে মৃত ঘোষণা করেন। অপর দুজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
শ্রীবরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমও ডা. অমিও জ্যোতি বলেন, মাথায় গুরুতর আঘাতের কারণে একজন ঘটনাস্থলেই মারা গেছে। অপর দু'জনকে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে বাস-কাভার্ডভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ১৫
চট্টগ্রামে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, গুরুতর আহত ১৫
শেরপুরে ফের বন্যহাতির মরদেহ উদ্ধার, পরিবেশবাদীদের উদ্বেগ
শেরপুরে ঝিনাইগাতীর ছোট গজনী পাহাড় সংলগ্ন এলাকার ধানখেত থেকে একটি বন্যহাতির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) সকালে স্থানীয়দের কাছ থেকে সংবাদ পেয়ে বন্যহাতিটির মরদেহ উদ্ধার করে বন বিভাগ।
বনবিভাগের রাংটিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. মকরুল ইসলাম জানিয়েছেন, মৃত হাতিটি পূর্ণবয়স্ক পুরুষ।
ধানখেতে হাতি তাড়ানোর জন্য পেতে রাখা বিদ্যুতের তারের ফাঁদে পড়ে হাতিটির মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা স্থানীয়দের।
এনিয়ে গত পাঁচ মাসে একই এলাকা থেকে দুটি বন্যহাতির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, গত কয়েকদিন খাদ্যের খোঁজে বন্যহাতির দল এই এলাকার ধানখেতে আসছিল। এতে ফসল নষ্ট হচ্ছিল। তাই স্থানীয়রা তাদের ফসল রক্ষা করতে বিভিন্ন উপায়ে হাতি তাড়ানোর চেষ্টা করে। এভাবেই হয়তো হাতি তাড়ানোর জন্য পাতা বিদ্যুতের তারের ফাঁদে পড়ে হাতিটির মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহে বন্য হাতির আক্রমণে গ্রাম্য চিকিৎসকের মৃত্যু
বন বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, ইতোমধ্যে বন বিভাগ, প্রাণিসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তারা, পুলিশ ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন।
তারা জানিয়েছেন, ময়নাতদন্তের পর হাতিটির মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য হাতিটির শরীরের বিভিন্ন অংশ সংরক্ষণ করে মরদেহটি পুঁতে রাখা হবে।
এদিকে গত পাঁচ মাসে শেরপুরে ঝিনাইগাতী সীমান্তের পাহাড়ী এলাকায় দুটি বন্যহাতির মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় পরিবেশবাদী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
ঝিনাইগাতীর কাংশা ইউনিয়ন তাওয়াকুচা বীট এলাকার গত ৬ মে সকালে বিদ্যুতের পাতা ফাঁদে একটি বন্যহাতি মৃত্যুর ঘটনাটি ঘটেছিল।
তাছাড়া ঝিনাইগাতীর গজনী অবকাশ এলাকা থেকে ২০২২ সালে ২ জুন বন্যহাতির এক মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তারও আগে ওই বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি ঝিনাইগাতীর গজনী সীমান্তের আঠারোঝোরা এলাকা এবং ২০২১ সালের ৯ নবেম্বর শ্রীবরদী সীমান্তের মালাকোচা ও ১৯ নবেম্বর নালিতাবাড়ী সীমান্তের পানিহাতা এলাকার মায়াঘাসি গ্রাম থেকে তিনটি বন্যহাতির মরদেহ উদ্ধার হয়েছিলো।
আরও পড়ুন: শেরপুরে বন্য হাতির আক্রমণে কৃষকের মৃত্যু
নাগরিক প্ল্যাটফরম ‘জনউদ্যোগ’ এর আহ্বায়ক মো. আবুল কালাম আজাদ, ‘শেরপুর বার্ড কনজারভেশন সোসাইটি’র সভাপতি সুজয় মালাকার এবং ‘সবুজ আন্দোলন’ এর সভাপতি মো. মেরাজ উদ্দিন জানান, আমরা দীর্ঘদিন যাবত গভীরভাবে লক্ষ্য করছি যে গারো পাহাড়ে বন্যহাতির স্বাভাবিক বিচরণে কিছু মানুষ ফসল রক্ষার নামে বাঁধা দিয়ে আসছে। অথচ সরকার হাতি দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে আসছে। তারপরও প্রায়ই গারো পাহাড়ে জিআই তারে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে কিংবা বিষ প্রয়োগের মাধ্যমে বন্যহাতি হত্যা করে আসছে।
তারা আরও জানান, বৃহস্পতিবারও ঝিনাইগাতীর ছোট গজনীর ধানখেতের পাশ থেকে একটি বন্যহাতির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এই হাতিটিকেও হত্যা করা হয়েছে বলে আমরা মনে করি। এ হাতি হত্যার সাথে যে বা যারাই জড়িত থাকুক আমরা তাদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবী করছি।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্র থেকে খালি হাতে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী: ফখরুল
শেরপুরে হাতির মৃতদেহ উদ্ধার
শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে একটি হাতির মৃতদেহ উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। শনিবার (৬ মে) সকালে উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের পশ্চিম বাকাকুড়া গ্রামের নুহু মিয়ার ধানখেত থেকে ওই মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
বন বিভাগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গারো পাহাড়ের বিভিন্ন স্থানে গত দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে বন্যহাতির পাল খাদ্যের সন্ধ্যানে লোকালয়ে প্রবেশ করে কৃষকের ধান, সবজিসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ-পালা বিনষ্ট করছে।
শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে একদল বন্যহাতি ভারত সীমান্ত ঘেঁষা ঝিনাইগাতী উপজেলার পশ্চিম বাকুঁড়া গ্রামের কয়েক কৃষকের ধানের জমিতে নেমে এসে পাকা বোরো ধান বিনষ্ট করে। শনিবার সকালে স্থানীয় কয়েকজন কৃষক নুহু মিয়ার ধানখেতে একটি মৃত বন্যহাতি পড়ে থাকতে দেখেন।
এলাকাবাসীর কাছে খবর পেয়ে পুলিশ, বন বিভাগ এবং বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা, প্রকৃতি সংরক্ষণ ও প্রাণী সম্পদ বিভাগের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে যান।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহে বন্য হাতির আক্রমণে গ্রাম্য চিকিৎসকের মৃত্যু
বন বিভাগের রাংটিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. মকরুল ইসলাম আকন্দ হাতির মৃতদেহ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মৃত হাতিটি পুরুষ জাতের। এর বয়স সাড়ে তিন থেকে চার বছর। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ফসল বাঁচাতে স্থানীয় কৃষকের দেওয়া বৈদ্যুতিক তারের সঙ্গে জড়িয়ে হাতিটি মারা গেছে।
তিনি আরও বলেন, তবে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে। ঘটনাস্থল থেকে কিছু পরিমাণ বৈদ্যুতিক ও জিআই তার জব্দ করা হয়েছে।
ঝিনাইগাতী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. এটিএম ফায়েজুর রাজ্জাক আকন্দ বলেন, সুরতহাল প্রতিবেদনে হাতিটির দেহে কোনো ধরনের আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়নি। তবে ভিসেরা পরীক্ষার জন্য কয়েকটি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় রোগ অনুসন্ধান গবেষণাগারে (সিডিআইএল) ল্যাবে পরীক্ষার পর হাতিটির মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।
ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারুক আল মাসুদ ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর এ ব্যাপারে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: শেরপুরে বন্য হাতির আক্রমণে কৃষকের মৃত্যু
শেরপুরে বন্যহাতির আক্রমণে আহত কৃষকের মৃত্যু
শেরপুরে বন্য হাতির আক্রমণে কৃষকের মৃত্যু
খেতের ফসল রক্ষা করতে গিয়ে শেরপুরের শ্রীবরদীতে বন্য হাতির আক্রমণে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১ মে) সন্ধ্যায় উপজেলার হাতিবর টিলাপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত আব্দুল হামিদ (৫০) ওই এলাকার ছামেদ আলীর ছেলে।
এ নিয়ে গত ১৫ দিনের ব্যবধানে শেরপুরের পাহাড়ি জনপদে বন্য হাতির আক্রমণে তিন কৃষক নিহত হলেন।
এর আগে হাতির আক্রমনে গত ১৪ এপ্রিল শ্রীবরদীর জুলগাঁও এলাকায় আব্দুল করিম (৩৫) এবং ২৬ এপ্রিল নালিতাবাড়ি উপজেলার পুর্ব সমশ্চুড়া গ্রামের বিজয় সাংমা (৫২) নামে আরও দুই কৃষক প্রাণ হারান।
আরও পড়ুন: শেরপুরে বন্য হাতির আক্রমণে যুবক নিহত
এই কৃষকরা সবাই বন্য হাতির কবল থেকে আধপাকা বোরো ধানখেত পাহারা দেওয়ার সময় উন্মত্ত হাতির কবলে পড়ে নিহত হন।
বন বিভাগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার সন্ধ্যায় শ্রীবরদী সীমান্তে বন্যহাতির ৪০/৫০ টির একটি দল শ্রীবরদী উপজেলার বালিজুড়ী রেঞ্জ এলাকার হালুয়াহাটি গ্রামের বোরো ধানখেতে নেমে আসে এবং পাকা ধান বিনষ্ট করে।
এ সময় ধানখেত বাঁচাতে এলাকাবাসী হাতি তাড়াতে লাঠি-মশাল নিয়ে হাতির দলকে ধাওয়া করে। এতে ক্ষুব্ধ হাতির পায়ে পিষ্ট হয়ে হাতিবর টিলাপাড়া গ্রামের কৃষক আবদুল হামিদ গুরুতর আহত হন।
এলাকাবাসী আশঙ্কাজনক অবস্থায় হামিদকে উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাকে মৃত ঘোষণা করেন জরুরি বিভাগের চিকিৎসা কর্মকর্তা মো. নোমান।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য নুর হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ধানখেতে বন্যহাতির দল নেমে এলে হাতি তাড়াতে গিয়ে হাতির আক্রমণে কৃষক আব্দুল হামিদের মৃত্যু ঘটেছে।
বন বিভাগের বালিজুড়ীর রেঞ্জ কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবারকে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী বন বিভাগের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হবে।
তিনি আরও বলেন, কিন্তু হাতির দলকে তাড়াতে গিয়ে মানুষ মৃত্যুর মতো দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটছে। এ বিষয়ে পাহাড়ি জনপদে বনবিভাগের পক্ষ থেকে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো হচ্ছে। যাতে হাতির দলকে উত্যক্ত করা না হয়। এজন্য এলাকায় এলাকায় এলিফেন্ট রেসপন্স টিম গঠন করা হয়েছে।
এ ঘটনায় বনবিভাগের পক্ষ থেকে নিহত ব্যক্তির পরিবারকে সরকারি নিয়মানুযায়ী আবেদনের মাধ্যমে তিন লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: শেরপুরে বন্যহাতির আক্রমণে আহত কৃষকের মৃত্যু
শেরপুর সীমান্তে বন্যহাতির আক্রমণে কৃষক নিহত, আহত ১
শেরপুরে চালককে খুন করে ইজিবাইক ছিনতাই
শেরপুরে চালককে খুন করে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (২৯ এপ্রিল) সকালে সদর উপজেলার কামারিয়া ইউনিয়নের ভীমগঞ্জ এলাকায় রাস্তার পাশ থেকে নিহতের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
নিহত মো. উজ্জ্বল মিয়া (৪০) উপজেলার খুনুয়া মধ্যপাড়া এলাকার হলু মিয়ার ছেলে।
আরও পড়ুন: দামুড়হুদায় নিখোঁজের ২দিন পর ইজিবাইক চালকের লাশ উদ্ধার
পুলিশ ও স্থানীয়দের ধারণা, দুর্বৃত্তরা উজ্জ্বলকে খুন করে ধানখেতে লাশ ফেলে রেখে ইজিবাইক ছিনতাই করে নিয়ে পালিয়ে গেছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক নিয়ে যাত্রী বহনের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হন চালক উজ্জ্বল মিয়া। তবে গভীর রাতেও বাড়ি না ফিরলে তাকে খোঁজাখুঁজি শুরু করে পরিবারের লোকজন।
শনিবার সকালে ভীমগঞ্জ বাজারের পাশে জোড়া ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় ধানখেতের আইলে এক ব্যক্তির লাশ পড়ে থাকতে দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয় স্থানীয়রা। পরে পরিবারের লোকজন খবর পেয়ে লাশটি উজ্জ্বলের বলে শনাক্ত করে।
পুলিশ নিহত উজ্জ্বলের লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরির পর ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে।
এ ব্যাপারে শেরপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. সাইদুর রহমান জানান, আমরা প্রাথমিকভাবে তদন্ত করছি। এ ঘটনায় জড়িতদের খুঁজে বের করতে কাজ চলছে। আশা করছি দ্রুতই জড়িতদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ইদানিং রাতে ইজিবাইক নিয়ে বের হওয়ার পর সকালে চালকের লাশ উদ্ধারের ঘটনা ঘটছে। আমরা এটি রোধে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে বাস-ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
মাগুরায় ইজিবাইকের চাপায় শিশু নিহত
শেরপুরে স্ত্রীকে খুনের অভিযোগে স্বামী আটক
শেরপুর সদরে স্ত্রীকে খুনের অভিযোগে এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার (২৮ এপ্রিল) গভীর রাত ৩টার দিকে সদর উপজেলার চর মোচারিয়া ইউনিয়নের চর ভাবনা গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।
নিহত আসমা আক্তার (৪০) চর মোচারিয়া ইউনিয়নের হরিণধারা গ্রামের আজিজুল ইসলামের মেয়ে।
অভিযুক্ত আনিস মিয়া চরভবনা গ্রামের সাইফুল ইসলামের ছেলে।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় কাপড়ের দরদামকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে দুই যুবক নিহতের ঘটনায় আটক ২
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আসমা আক্তার ও আনিস মিয়া দম্পতির দুজনেরই দ্বিতীয় বিয়ে ছিল এটি। আনিস বর্তমানে ঢাকায় একটি ইটভাটায় চাকরি করেন। কিছুদিন ধরে আনিস তার স্ত্রী আসমার কাছে টাকা দাবি করেন। এর জের ধরে শনিবার ভোর ৩টার দিকে ঝগড়ার এক পর্যায়ে আনিস ভারি কিছু দিয়ে আসমার মাথায় আঘাত করলে তিনি মারা যান।
বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য স্বামী আনিস ৯৯৯- এ ফোন করে জানান, তার স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে বিষয়টি সন্দেজনক মনে হওয়ায় আনিসকে আটক করে এবং তার স্ত্রীর লাশ থানায় নিয়ে যায়।
নিহতের মা ময়না বেগম বলেন, ‘শুক্রবার আসমাকে তাদের বাড়ি থেকে আনিস নিজবাড়িতে নিয়ে যায়। শনিবারই আনিসের বাড়িতে মেয়ে খুন হয়।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘জামাই আনিস আমার মেয়ের কাছে আড়াই লাখ টাকা চেয়েছিলো। সেই টাকা দিতে না পারায় আমার মেয়ে আসমাকে তার স্বামী আনিস খুন করেছে।’
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বছির আহমেদ বাদল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এছাড়া এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে নিহতের স্বামী আনিসকে আটক রাখা হয়েছে বলেও জানান ওসি।
আরও পড়ুন: ঢাকা বিমানবন্দরে এক কেজি স্বর্ণ জব্দ, আটক ১
সুদানে আটকা পড়া বাংলাদেশিদের জেদ্দা হয়ে ফিরিয়ে আনা হবে: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
শেরপুরে বন্যহাতির আক্রমণে আহত কৃষকের মৃত্যু
শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে বন্যহাতির লাথির আঘাতে আহত এক গারো কৃষকের মৃত্যু ঘটেছে। বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে শেরপুর জেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু ঘটে।
নিহত বিজয় সাংমা (৫২) নালিতাবাড়ী উপজেলার পোড়াগাঁও ইউনিয়নের পুর্ব সমশ্চুড়া গ্রামের স্টীপেন মারাকের ছেলে।
জানা যায়, শুক্রবার দুপুরের পর পরিবারের সদস্যদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়। এসময় নিহত কৃষক বিজয় সাংমার বাড়িতে হাজির হয়ে নালিতাবাড়ীর ইউএনও খ্রস্টফার হিমেল রিছিল উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে ২৫ হাজার টাকা নগদ আর্থিক সহায়তা পরিবারের সদস্যদের হাতে তুলে দেন। এসময় গারো নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, এলাকার কৃষকেরা ফসল রক্ষা করতে রাত জেগে ধানখেত পাহারা দিয়ে থাকেন। মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) গভীর রাতে বন্যহাতির দলটি পোড়াগাঁও ইউনিয়নের পুর্ব সমশ্চুড়া গ্রামের কৃষক বিজয় সাংমার আবাদকৃত বোরো ধানখেতে হানা দেয়।
আরও পড়ুন: শেরপুর সীমান্তে বন্যহাতির আক্রমণে কৃষক নিহত, আহত ১
এসময় বিজয় সাংমা ফসল রক্ষা করতে হাতির দলটিকে তাড়া করেন। তাড়া খেয়ে এক পর্যায়ে বন্যহাতির দলটি উন্মত্ত হয়ে বিজয় সাংমার ওপর পাল্টা আক্রমণ করে। এসময় হাতির দলের একটি হাতি বিজয় সাংমার বুকে ও পেটে পা দিয়ে লাথি মারে এবং তলপেটে চাপা দেয়।
নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমদাদুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, গত মঙ্গলবার রাতে নালিতাবাড়ীর মধুটিলা ইকোপার্ক সংলগ্ন কালাপানি এলাকার সীমান্ত সড়কের পাশে নিজ আবাদি বোরো ধানখেত পাহারা দেওয়ার সময় বিজয় সাংমা বন্যহাতির আক্রমণে গুরুতর আহত হন।
ওসি আরও বলেন, স্বজনেরা হাতির দলটিকে তাড়িয়ে দিয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় বিজয় সাংমাকে উদ্ধার করে নালিতাবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকরা বিজয়কে উন্নত চিকিৎসার জন্য শেরপুর জেলা হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে এগারোটার দিকে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কৃষক বিজয় সাংমার মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: শেরপুরে বন্য হাতির আক্রমণে যুবক নিহত
শেরপুরে বন্য হাতির আক্রমণে কৃষক নিহত
শেরপুর জেলা কারাগারের হাজতির মৃত্যু
শেরপুর জেলা কারাগারের এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (২৬ এপ্রিল) সকাল আটটার দিকে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে কারা কর্তৃপক্ষ তাকে জেলা হাসপাতালে ভর্তি করায়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল ৯টার দিকে তিনি মারা যান।
হাজতি মো. আল আমিন (২৫) নকলা উপজেলার উরফা ইউনিয়নের লয়খা গ্রামের মো. শরাফত আলীর ছেলে।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় কারাগারে হাজতির মৃত্যু
তিনি মারধর ও হত্যাচেষ্টার একটি মামলায় প্রায় দুই মাস ২০ দিন ধরে কারাগারে বন্দি ছিলেন।
জেলা কারাগারের ডেপুটি জেলার আবদুস সেলিম হাজতি মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
হাসপাতাল ও জেলা কারাগার সূত্রে জানা যায়, গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে হাজতি আল আমিন জেলা কারাগারে আটক ছিল। তার হাজতি নং ৪৫৪/২৩।
বুধবার সকাল ৮টার দিকে কারাগারের ভেতরে আল আমিন হাটাহাটি করার সময় হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করায় অসুস্থ হয়ে পড়লে কারারক্ষীরা তাকে চিকিৎসার জন্য জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল ৯টার দিকে হাজতি আল আমিন হাসপাতালের বিছানায় মারা যায়।
এ ঘটনায় শেরপুর জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুল আলম রাসেলের উপস্থিতিতে সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মেহেদী হাজতি আল আমিনের লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠান।
ময়নাতদন্ত শেষে বিকালে পরিবারের সদস্যদের নিকট তার লাশ হস্তান্তর করা হয়।
এ ঘটনায় শেরপুর সদর থানায় একটি মামলা রেকর্ড করা হয়েছে বলে কারা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে জেলা হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) খাইরুল কবীর সুমন বলেন, ওই যুবকের সম্ভবত হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল। তাকে অজ্ঞান অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল। হাসপাতালে আনার কিছুক্ষণ পরই তিনি মারা গেছেন। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।
আরও পড়ুন: নেত্রকোণায় কারাগারে হাজতির মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
শেরপুর সীমান্তে বন্যহাতির আক্রমণে কৃষক নিহত, আহত ১
শেরপুর শ্রীবরদী সীশান্তে বন্যহাতির কবল থেকে খেতের ধান রক্ষা করতে গিয়ে হাতির পায়ে পৃষ্ট হয়ে এক কৃষক নিহত ও এ সময় আরও একজন আহত হয়েছেন। শুক্রবার ভোর ৩টার দিকে উপজেলার জুলগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত কৃষক আব্দুল করিম (৩৫) ওই এলাকার রবিজল মিয়ার ছেলে।
আহত খবির উদ্দিনকে শ্রীবরদী উপজেলার ৫০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শ্রীবরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিপ্লব কুমার বিশ্বাস জানান, হাতির পায়ে পৃষ্ট হয়ে নিহত আব্দুল করিমের লাশ তার বাড়িতে রাখা হয়েছে এবং থানায় নিয়মিত অপমৃত্যু মামলা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতের উত্তর প্রদেশের গ্যাংস্টার আতিক আহমেদের ছেলে আসাদ বন্দুকযুদ্ধে নিহত
পুলিশ, বনবিভাগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শেরপুরের সীমান্তবর্তী জনপদের ফসলি জমিতে খাবারের সন্ধানে পাহাড় থেকে বেশ কিছুদিন ধরে বন্যহাতির দল লোকালয়ে নেমে আসছে।
শুক্রবার ভোরেও তেমনি একটি বন্যহাতির দল শ্রীবরদী উপজেলার বালিজুড়ি বনবীটের আওতাধীন জুলগাঁও এলাকায় ধানখেতে হানা দেয়। এ সময় স্থানীয় কৃষকরা খেতের ধান রক্ষায় হাতি তাড়াতে গেলে দলের একটি বন্যহাতির পায়ে পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই কৃষক আব্দুল করিম নিহত হয়। সেইসঙ্গে খবির নামে আরও এক কৃষক গুরুতর আহত হয়েছে। পরে হাতির দল পাহাড়ের দিকে চলে গেলে স্থানীয়রা নিহত কৃষকের লাশ উদ্ধার করে তার বাড়িতে নিয়ে যায়। আহত অবস্থায় খবির মিয়াকে শ্রীবরদী উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বাস-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৫
শেরপুরে বন্ধ ঘর থেকে বৃদ্ধ দম্পতির লাশ উদ্ধার
শেরপুর সদরে বন্ধ ঘর থেকে এক বৃদ্ধ দম্পতির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) সকালে সদর উপজেলার বলাইয়েরচর ইউনিয়নের চকসাহাব্দী ফকিরগঞ্জ বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন-ওই এলাকার বাসিন্দা সামসুল হক (৭৫) এবং তার স্ত্রী ছয়রা বেগম (৭০)। ওই দম্পতির এক ছেলে ও দুই মেয়ে রয়েছে।
পরিবারের সদস্যদের দাবি, সামসুল হক মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। সোমবার রাতের যেকোনও সময় তিনি তার স্ত্রীকে হত্যার পর নিজে বিষপানে আত্মহত্যা করেন।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহে হোটেল থেকে তরুণীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার
জানা যায়, স্বাভাবিকভাবেই রাতে বৃদ্ধ দম্পতি তাদের ঘরে ঘুমাতে যান। সকালে তার নাতি ডাকাডাকি করে সাড়া না পেয়ে ঘরের টিনের বেড়া ফাঁক করে ঘরের বিছানায় ছায়েরা বেগম ও মেঝেতে শামসুল হককে পড়ে থাকতে দেখে। পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বছির আহমেদ বাদল লাশ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ব্যাপারে একটি ইউডি মামলা রেকর্ড করা হয়েছে।
তিনি জানান, তারা উভয়েই বয়স্ক। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে যে পারিবারিক কলহের জের ধরে তারা আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন। কেননা ঘটনাস্থল থেকে একটি কীটনাশকের বোতল উদ্ধার করা হয়েছে। তাছাড়া ছয়রা বেগমের কান দিয়ে রক্তঝরার আলামত পাওয়া গেছে।
তিনি আরও জানান, দু’জনের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুবকর সিদ্দিক বলেন, আমরা ঘটনাস্থল থেকে একটি বিষের বোতল উদ্ধার করেছি। তবে তাদের স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে একটু ঝামেলা ছিলো।
তিনি আরও বলেন, তার ছেলে আমাদের জানিয়েছেন যে তার বাবা মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে। আমাদের একাধিক ইউনিট এই বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
দিনাজপুরে নদী থেকে নিখোঁজ শিশুর লাশ উদ্ধার