সিটি নির্বাচন
গাজীপুর সিটি নির্বাচন: জাহাঙ্গীর আলমের মনোনয়নপত্র বাতিল, মায়েরটি বৈধ ঘোষণা
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। তবে তার মা জায়েদা খাতুনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের রির্টানিং কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম রবিবার সকালে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, উনি একজন ঋণখেলাপি হিসেবে আমাদের কাছে তথ্য এসেছে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে। উনি একজন জামিনদাতা হিসেবে ঋণখেলাপি। একটি শিল্প প্রতিষ্ঠানের ঋণের জিম্মাদার হিসেবে ওই প্রতিষ্ঠান খেলাফি হয়। ওই ঋণের জিম্মাদার হিসেবে তাকেও খেলাফি ঘোষণা দিয়ে তার মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে মেয়র পদে সাবেক সচিব নিয়াজউদ্দিনকে মনোনয়ন দিল জাতীয় পার্টি
তিনি বলেন, এ সময় অবশ্য ওই ঋণের টাকা পরিশোধের একটি প্রমাণপত্র জাহাঙ্গীর আলম এবং ব্যাংক কর্তৃপক্ষ দাখিল করে বাছাই কমিটির কাছে।
এছাড়া তার আইনজীবী ও নানা যুক্তি-তর্ক তুলে ধরেন। মনোনয়নপত্র বাতিলের পর জাহাঙ্গীর আলম নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষতার প্রশ্ন তুলে ও ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে আদালতে আপিল করার কথা জানান।
তিনি আরও বলেন, জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুন-এর মনোনয়নপত্র বৈধ বলে ঘোষণা করা হয়েছে।
একই সঙ্গে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আজমত উল্লা খান, জাতীয় পার্টির প্রার্থী এমএম নিয়াজ উদ্দিন, স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মামুন মন্ডল, বিএনপি নেতা হাসান উদ্দিন সরকারের ভাতিজা সরকার শাহনুর ইসলাম রনি, আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য হারুন অর রশিদের মনোনয়ন পত্রসহ ৯ জনের মেয়র পদে মনোনয়নপত্র বৈধ বলে গণ্য হয়েছে।
উল্লেখ্য, আয়তনের দিক থেকে দেশের সবচেয়ে বড় এই সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে ১২ জন, সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ২৮৯ এবং সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ৮২ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন।
প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৮ মে। নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ৯ মে এবং ভোট গ্রহণ হবে ২৫ মে। সব ভোটকেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহন করা হবে।
গাজীপুর জেলা নির্বাচন অফিসের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৫৭টি ওয়ার্ডে মোট ভোটার সংখ্যা ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৩৮১ জন। এর মধ্যে পুরুষ পাঁচ লাখ ৯২ হাজার ৭২১, নারী পাঁচ লাখ ৮৬ হাজার ৬৪২ এবং হিজড়া ভোটার ১৮ জন।
আরও পড়ুন: গাজীপুর সিটি নির্বাচন: মেয়র পদে ১২ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা
ঈদযাত্রা: গাজীপুরে যানবাহনের বাড়তি চাপ, বেশি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ যাত্রীদের
রংপুর সিটি নির্বাচন ২৭ ডিসেম্বর
রংপুর সিটি করপোরেশনের তফসিল চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন। আগামী ২৭ ডিসেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের সভাপতিত্বে নির্বাচন কমিশনের(ইসি) বৈঠকে নির্বাচনের চূড়ান্ত করা হয় তফসিল।
বৈঠক শেষে তফসিল ঘোষণা করেন ইসি সচিব জাহাঙ্গীর আলম।
তিনি বলেন, রংপুর সিটির নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ও সিসিটিভি ক্যামেরা ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।
আরও পড়ুন: নির্বাচন কমিশনে নতুন সচিবের যোগদান
সকাল সাড়ে ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে বিরতিহীনভাবে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত চলবে।
এর আগে ২০১৭ সালের ২১ ডিসেম্বর রংপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয় একই বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি। নিয়মানুযায়ী প্রথম বৈঠকের পাঁচ বছর পর মেয়াদ শেষ হবে।
বৈঠকে বিভিন্ন স্থানীয় সরকার নির্বাচন এবং শূন্য পদে উপ-নির্বাচন নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়।
আগামী ২৯ ডিসেম্বর পাঁচটি পৌরসভা ও কয়েকটি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠানেরও সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বৈঠকে।
পাঁচটি পৌরসভা হলো- বাঘা, রাজশাহী, বিরল, দিনাজপুর, বোদা, পঞ্চগড়, আলফাডাঙ্গা, ফরিদপুর এবং বনপাড়া ও নাটোর।
আরও পড়ুন: আগামী নির্বাচনে খালেদার অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত আইনগতভাবে নেয়া হবে: সিইসি
গাইবান্ধা-৫ আসনের স্থগিত নির্বাচন নিয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: সিইসি
কুমিল্লা সিটি নির্বাচন ১৫ জুন
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের তৃতীয় নির্বাচন আগামী ১৫ জুন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে সব ভোটকেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করা হবে।
সোমবার নির্বাচন কমিশন (ইসি) কার্যালয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ নির্বাচনের তফসিল চূড়ান্ত করা হয়।
বৈঠক শেষে ইসি সচিব হুমায়ুন কবির খন্দকার তফসিল ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: আগামী নির্বাচন হবে সুষ্ঠ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য: কৃষিমন্ত্রী
তিনি জানান, ছয়টি পৌরসভা, একটি উপজেলা ও ১৩৫টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনও একই দিন একই তফসিল অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে ।
তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষ তারিখ ১৭ মে, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের তারিখ ১৯ মে এবং প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২৬ মে।
২০১১ সালে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন গঠনের পর এটি হবে তৃতীয় নির্বাচন।
সর্বশেষ কুমিল্লা সিটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৭ সালের ৩০ মার্চ। নির্বাচনে দ্বিতীয় মেয়াদে মেয়র নির্বাচিত হন বিএনপি নেতা মনিরুল হক সাক্কু।
আরও পড়ুন: ‘আস্থার ঘাটতি দূর করে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে চাই’
নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে ভোট শুরু
টানা ১৮ দিনের প্রচার-প্রচারণার পর রবিবার বহুল আলোচিত নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে, কোনো বিরতি ছাড়াই চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত।
নির্বাচনে মোট সাতজন মেয়র প্রার্থী, ২৭ ওয়ার্ডে ১৪৮ জন সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী এবং সংরক্ষিত নারী আসনে ৩৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তবে মূল লড়াই হবে ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী (নৌকা প্রতীক) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকারের (হাতি প্রতীক) মধ্যে।
নাসিক নির্বাচনে ৫ লাখ ১৭ হাজার ৩৫২ জন ভোটার রয়েছে, যার মধ্যে ২ লাখ ৫৭ হাজার ১৯ জন নারী ভোটার। এর মধ্যে প্রায় ৪২ হাজার ৪১৮ নতন ভোটার।
আরও পড়ুন: নাসিক নির্বাচন: রাত পোহালেই ভোট
গত দুই সিটি নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছিলেন ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী। তার আগে ২০০৩ সালে বিএনপির প্রার্থীকে পরাজিত করে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তিনি।
২০১১ সালে প্রথম নাসিক নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়ে আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট প্রার্থী শামীম ওসমানকে লক্ষাধিক ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে দেশের প্রথম নারী মেয়র নির্বাচিত হন সেলিনা হায়াৎ আইভী।
এরপর ২০১৬ সালে বিএনপির দলীয় প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন খানকে পরাজিত করে আওয়ামী লীগের ব্যানারে দ্বিতীয় দফায় মেয়র নির্বাচিত হন আইভী। টানা ১০ বছর নগরমাতার দায়িত্ব পালন করে নারায়ণগঞ্জের সুশীল সমাজ এবং সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলের আস্থা অর্জন করেছেন তিনি।
এবারও তিনি আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
অন্যদিকে, তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বি স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার। ২০১১ সালে যাকে ভোট গ্রহণের কয়েক ঘণ্টা আগে বসিয়ে দেয় বিএনপি।
আরও পড়ুন: সবার নজর নারায়ণগঞ্জে
নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে আবারও নৌকা পেলেন আইভী
আসন্ন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (এনসিসি) নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী হিসেবে আবারও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী। এছাড়া টাঙ্গাইল-৭ সংসদীয় উপনির্বাচনে খান আহমেদ শুভকে প্রার্থী করেছে ক্ষমতাসীন দল।
শুক্রবার বিকালে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের সংসদীয় ও স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের বৈঠকে প্রার্থীদের নাম চূড়ান্ত করা হয়।
নারায়ণগঞ্জ সিটি গঠনের পর থেকে বর্তমান মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী ২০১১ ও ২০১৬ সালে প্রথম দুটি নির্বাচনে জয়ী হন। এর আগে তিনি নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ছিলেন।
২০১১ সালে এনসিসির প্রথম নির্বাচন দলীয় প্রতীক ছাড়া অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ শামীম ওসমানকে সমর্থন দিলেও আইভী জয়ী হয়েছিলেন। এছাড়া ২০১৬ সালের নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়ী হয়েছিলেন ডা. সেলিনা ।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচন ১৬ জানুয়ারি
গত ৩০ নভেম্বর এনসিসি ও টাঙ্গাইল-৭ আসনের উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। গত ১৬ নভেম্বর আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আকব্বর হোসেনের মৃত্যুতে সংসদীয় আসনটি শূন্য হয়।
তফসিল অনুযায়ী, এনসিসি ও টাঙ্গাইল-৭ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষ তারিখ ১৫ ডিসেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ২০ ডিসেম্বর এবং প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২৭ ডিসেম্বর। ভোটগ্রহণ হবে আগামী ১৬ জানুয়ারি।
ব্যালট পেপারের পরিবর্তে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) নারায়ণগঞ্জ সিটির তৃতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া বৈঠকে আগামী ৫ জানুয়ারি পঞ্চম ধাপে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আ.লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থীদের নাম চূড়ান্ত করা হয়।
এই ধাপে ৪৭টি জেলায় মোট ৭০৭টি ইউনিয়ন পরিষদে ভোট হবে।
ইসি ঘোষিত নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষ তারিখ ৭ ডিসেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের তারিখ ৯ ডিসেম্বর এবং প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৫ ডিসেম্বর।
পড়ুন: ইউপি নির্বাচন: ঠাকুরগাঁওয়ে সংঘর্ষে নিহত ৩
নরসিংদীতে নির্বাচনী সহিংসতায় আহত ব্যক্তির ঢামেকে মৃত্যু
চসিকের মেয়র নির্বাচিত হলেন রেজাউল করিম চৌধুরী
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এম রেজাউল করিম চৌধুরী। তিনি ৩ লাখ ৬৯ হাজার ২৮৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চসিক নির্বাচন: নির্বাচনী সহিংসতায় নিহত ২
বহুল আকাঙ্ক্ষিত চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নির্বাচনের ভোটগ্রহণের দিন বুধবার নির্বাচনী সহিংসতায় ভাইয়ের হাতে ভাইসহ মোট দুজন নিহত হয়েছেন।
চসিক নির্বাচন: রেজাউল নাকি শাহাদাত, কে হচ্ছেন নগর পিতা?
করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘ প্রায় ১০ মাস স্থগিত থাকার পর বুধবার অবশেষে অনুষ্ঠিত হচ্ছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নির্বাচন।
২৭ জানুয়ারী চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচন
স্থগিত হয়ে যাওয়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নির্বাচন আগামী ২৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
মেয়াদ শেষের ৩ মাসের মধ্যেই করতে হবে সিটি নির্বাচন, মন্ত্রিসভায় বিল পাস
স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) (সংশোধনী) বিল-২০২০ খসড়া অনুসারে মেয়াদ শেষ হওয়ার ছয় মাসের পরিবর্তে তিন মাসের মধ্যেই সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে।