কর্মসূচি
দারিদ্র্য দূরীকরণে ভূমিকা রাখছে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, বর্তমান সরকার সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির পরিসর অনেক বাড়িয়েছে। এ কর্মসূচি দারিদ্র্য হ্রাসে ভূমিকা রাখছে।
বুধবার (১ নভেম্বর) নওগাঁর পোরশায় নিতপুর ডাকবাংলোয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অসাম্প্রদায়িক পথচলা বাধাগ্রস্ত করলে জনগণ তা প্রতিহত করবে: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, সরকার পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য সামাজিক সুরক্ষা বলয়ের আওতায় নানারকম ভাতা দিয়ে যাচ্ছে। এতে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হয়েছে।
তিনি বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতা, বয়স্ক ভাতা, স্বামী নিগৃহীতা ভাতা, বিধবা ভাতা, দরিদ্র মায়ের মাতৃত্বকালীন ভাতা, শহিদ পরিবার ও যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা ও সম্মানি ভাতা, হিজড়া, বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন ভাতা রয়েছে। এ ছাড়া কৃষি প্রণোদনা পাচ্ছে কৃষক। শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা চলে যাচ্ছে অভিভাবকদের মোবাইলে।
বিএনপির সমালোচনা করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, তারা নির্বাচন করতে চায় না। জ্বালাও পোড়াও করে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়। আন্দোলনের নামে তারা পুলিশ হত্যা করেছে।
আরও পড়ুন: শিক্ষকরা স্মার্ট নাগরিক গড়ার মূল কারিগর: খাদ্যমন্ত্রী
ডিজিটাল লিটারেসির পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা শিক্ষা দেওয়ার আহ্বান খাদ্যমন্ত্রীর
বিএনপি-জামায়াতের অবরোধের প্রতিবাদে আ. লীগের মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি
বিএনপি-জামায়াত ও সহযোগী দলগুলোর ডাকা ৭২ ঘণ্টার অবরোধের প্রতিবাদে রাস্তায় বিক্ষোভ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে আওয়ামী লীগ।
মঙ্গলবার সকাল ৮টায় রাজধানীর মিরপুর-১ নম্বরে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে অবস্থান নেন।
এছাড়া, যুবলীগ নগরীতে অবরোধবিরোধী প্রতিবাদ সভা ও মিছিল করছে।
বিরোধী দলের অবরোধের প্রতিবাদে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের 'শেখ হাসিনার সরকার বারবার দরকার' স্লোগান দিতে দেখা গেছে।
বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ ও 'সন্ত্রাস এবং নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড' প্রতিহত করতে ঢাকা-৫ আসনের বিভিন্ন এলাকায় নেতা-কর্মীদের নিয়ে সমাবেশের আয়োজন করেন স্বেচ্ছাসেবক লীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি কামরুল হাসান রিপন।
আরও পড়ুন: দেশব্যাপী অবরোধ: খুলনা থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ
আমরা এগুলোকে গুরুত্ব দিই না: বিএনপির কর্মসূচি সম্পর্কে পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন রবিবার (২২ অক্টোবর) বলেছেন, সরকার বিএনপির ২৮ অক্টোবরের কর্মসূচিকে খুব বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে না। এটিও ১০ ডিসেম্বর মতোই একটি কর্মসূচি।
তিনি বলেন, ‘এগুলো (এই ধরনের কর্মসূচি) আসে আর যায়। এগুলোকে আমরা গুরুত্ব দিই না। আমরা এটা নিয়ে চিন্তিত নই।’
রবিবার (২২ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এর আগে রবিবার তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, আগামী ২৮ অক্টোবর ঢাকার রাজপথ আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
একই দিন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ২৮ অক্টোবর তাদের দলের ঢাকায় মহাসমাবেশ করার পরিকল্পনা আছে, রাজপথ দখল করার নয়।
আরও পড়ুন: বিদেশিদের ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ চলচ্চিত্রটি দেখা উচিত: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী সবাইকে গুজবে কান না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, দেশের মানুষ অশিক্ষিত নয় যে তারা এগুলো বিশ্বাস করবে। ‘মানুষ যথেষ্ট স্মার্ট ও বুদ্ধিমান। তারা জ্ঞানী।’
মোমেন বলেন, খালি কলসি বাজে বেশি এবং কিছু লোক সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘প্রথমত আমি বলতে চাই গুজবে কান দেবেন না। আমরা প্রায়ই এই ধরনের গুজব শুনতে পাই।’
মোমেন বলেন, এমনকি একটি দল গুজব ছড়ায় যে সজীব ওয়াজেদ জয়কে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে হবে এবং তার সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ‘কত বড় মিথ্যা!’
তিনি বলেন, মনে হচ্ছে আজকাল খুব বেশি অপপ্রচার হচ্ছে এবং যারা গুজব ছড়াচ্ছে কিছু গণমাধ্যম তাদের সাহায্য করছে।
আরও পড়ুন: অশুভ শক্তিকে পরাজিত করে সুন্দর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংঘাতের কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়বে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
২৮ অক্টোবর ঢাকায় মহাসমাবেশ করার ঘোষণা বিএনপির
সরকার পতনের দাবিতে চলমান আন্দোলনের চূড়ান্ত কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামী ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি।
বুধবার (১৮ অক্টোবর) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত সমাবেশে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ ঘোষণা দেন।
ফখরুল বলেন, 'এটা আমাদের আংশিক কর্মসূচি, মহাসমাবেশ থেকে আমাদের মহাযাত্রা শুরু হবে।’
বিএনপি নেতা বলেন, 'অনেক প্রতিবন্ধকতা আসবে, এসব প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে আমাদের আন্দোলন সফল করতে হবে।’
এর আগে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে বিপুল সংখ্যক নেতা-কর্মীর অংশগ্রহণে জনসভা শুরু হয়।
আরও পড়ুন: সরকার পতনের আন্দোলন নভেম্বরেই চূড়ান্ত পর্যায়ে নিতে চায় বিএনপি
সরকারের পদত্যাগ ও বিদেশে চিকিৎসার জন্য বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তিসহ দলের এক দফা দাবি মেনে নিতে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতেই এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে।
বিএনপি ছাড়াও সমমনা রাজনৈতিক দল ও জোটগুলোও এক দফা দাবিতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় পৃথক সমাবেশের আয়োজন করেছে।
আরও পড়ুন: নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগের কর্মসূচির মঞ্চ প্রস্তুত
আওয়ামী লীগের আজকের (বুধবার) কর্মসূচির জন্য মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছে। এদিকে, একইদিনে বিএনপিরও প্রতিবাদ সমাবেশ করার কথা রয়েছে।
ইউএনবির এই প্রতিবেদক ঢাকার রাস্তায় যানবাহন ও মানুষের চলাচল কম দেখতে পান।
বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ এ কর্মসূচি পালন করছে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে শহীদ শেখ রাসেলের ৬০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আরও পড়ুন: উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ভোট দিন: প্রধানমন্ত্রী
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করবেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম কচি খন্দকার।
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির বক্তব্য রাখবেন।
দলটি আজ ধারাবাহিক কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। আজ ঢাকায় বিএনপির সমাবেশ করার কথা রয়েছে।
সোমবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের রাজধানীতে আজকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের জড়ো হওয়ার নির্দেশনা দেন।
আওয়ামী লীগ ৭ অক্টোবর থেকে ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত কর্মসূচির বিস্তারিত সূচি নির্ধারণ করেছে। ৭ অক্টোবর শিক্ষক সমাবেশের মধ্য দিয়ে এ কর্মসূচি শুরু হয়। ১৮ তারিখ ঢাকায় এক জনসভার মধ্য দিয়ে এই ধারাবাহিক আয়োজনের সমাপ্তি ঘটবে।
আজকের কর্মসূচি সম্পর্কে কাদের বলেন, ‘ঢাকা শহরে আমরা তাদের সমাবেশে বাধা দেব এবং তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাধা দেব। তারা ষড়যন্ত্র করছে। ফখরুল গুজব ছড়াচ্ছেন।’
আরও পড়ুন: বিএনপিকে নির্বাচনে আনার দায়িত্ব আওয়ামী লীগের নয়: তাজুল ইসলাম
১৮ অক্টোবর আ. লীগের কর্মসূচি ঘোষণা, একইদিনে আছে বিএনপির সমাবেশ
বুধবার (১৮ অক্টোবর) আওয়ামী লীগ ধারাবাহিক কর্মসূচি ঘোষণা করেছে এবং একই দিনে ঢাকায় বিএনপির সমাবেশ রয়েছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের দলের নেতা-কর্মীদের ওইদিন রাজধানীতে জড়ো হওয়ার নির্দেশনা দেন।
সোমবার (১৬ অক্টোবর) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে যুবলীগ আয়োজিত এক সমাবেশে কাদের এ ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, ‘১৮ তারিখ ঢাকার গুলিস্তানে বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটে আমরা সমবেত হব।’
আরও পড়ুন: চূড়ান্ত আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত হোন, পেছনে ফিরে তাকানোর সময় নেই: ফখরুল
আওয়ামী লীগ ৭ অক্টোবর থেকে ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত কর্মসূচির বিস্তারিত সূচি নির্ধারণ করেছে। ৭ অক্টোবর শিক্ষক সমাবেশের মধ্য দিয়ে এ কর্মসূচি শুরু হয়। ১৮ তারিখ ঢাকায় এক জনসভার মধ্য দিয়ে এই ধারাবাহিক আয়োজনের সমাপ্তি ঘটবে।
১৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের আরও সদস্য ১৮ তারিখের কর্মসূচিতে যোগ দেবেন। আমরা আন্দোলনের জন্য একটি শোভাযাত্রা ঘোষণা করব, যা জাতীয় স্মৃতিসৌধের দিকে অগ্রসর হবে।’
তিনি বলেন, ‘ঢাকা শহরে আমরা তাদের সমাবেশে বাধা দেব এবং তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাধা দেব। তারা ষড়যন্ত্র করছে। ফখরুল গুজব ছড়াচ্ছেন।’
এ সময় যুবলীগের সভাপতি শেখ ফজলে শামস পরশ, আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক, মির্জা আজম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ দেশও হারিয়েছে, বিদেশও হারিয়েছে: আমীর খসরু
শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের জন্য আবারও নৌকা মার্কায় ভোট দিন: নসরুল হামিদ
ঢাকায় রবিবার ‘এক মিনিট শব্দহীন’ কর্মসূচি
শব্দদূষণের ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে মানুষকে সচেতন করতে রবিবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ১০টা থেকে ১০টা ১ মিনিট পর্যন্ত ঢাকা মহানগরে ‘১ মিনিট শব্দহীন’ কর্মসূচি পালন করা হবে।
বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ফারহিনা আহমেদ।
সচিব বলেন, ‘শব্দদূষণ বন্ধ করি, নিরব মিনিট পালন করি’- স্লোগানে ঢাকা শহরে এই কর্মসূচি পালন করা হবে।
তিনি বলেন, কর্মসূচিটি সফল করতে ঢাকা শহরের ১১টি গুরুত্বপূর্ণ স্থান যথা- ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনের সামনে, শাহবাগ মোড়, উত্তরা, বিজয় সরণী মোড়, মিরপুর-১০ নম্বর গোলচত্বর, গাবতলী, মগবাজার, মহাখালী, গুলশান-১, কমলাপুর, বৌদ্ধমন্দির ও যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তায় ১৫ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টা থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর ও সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারী, স্কুল-কলেজের স্কাউট সদস্য, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, সরকারি দপ্তর ও সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারী, ট্রাফিক পুলিশ ও পরিবহন মালিক সমিতির সদস্যরা ব্যানার, ফেস্টুনসহ উপস্থিত থেকে মানববন্ধন করবেন।
তিনি বলেন, ‘মানববন্ধন থেকে গাড়ি চালকদের মধ্যে শব্দসচেতনতামূলক লিফলেট, স্টিকার বিতরণ করা হবে। ওই ১ মিনিট হর্ন বাজানো বিরত থাকার জন্য আহ্বান জানানো হবে।’
পরিবেশ সচিব বলেন, ‘শব্দদূষণ জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ। অতিমাত্রায় শব্দদূষণের কারণে কানে কম শোনা, আংশিক বা পুরোপুরি বধিরতা, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, অনিদ্রা এবং মনোসংযোগ নষ্টসহ বিভিন্ন মানসিক সমস্যা, গর্ভবতী মায়েদের অকাল গর্ভপাত, গর্ভস্থ বাচ্চা বধির বা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুর জন্ম হওয়ার আশঙ্কা থাকে। শব্দদূষণের ফলে দেশের মানবসম্পদ তথা সামগ্রিক প্রবৃদ্ধির (জিডিপি) ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, শব্দদূষণের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে দেশবাসীকে মুক্ত রাখার জন্য পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় ‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক প্রকল্প' বাস্তবায়ন করছে।
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে পরিপূর্ণ ডেটাবেইস প্রস্তুতে কাজ করছে সরকার: পরিবেশ সচিব
এ প্রকল্পের মাধ্যমে পরিবহন চালক, কারখানা ও নির্মাণশ্রমিক, সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, সাংবাদিক, পেশাজীবী, ব্যবসায়ী, ইমাম, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিদের সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
সচিব জানান, শব্দসচেতনতামূলক থিম সং, টিভিসি, রেডিও ড্রামা ও ডকুমেন্টারি নির্মাণ ও প্রচার করা হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রচার কাজ চলমান। শব্দ সচেতনতামূলক বিলবোর্ড, সাইন বোর্ড স্থাপন, লিফলেট, স্টিকার, মূদ্রণ ও বিতরণ সম্পন্ন হয়েছে। নিয়মিতভাবে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে। এ প্রকল্পের আওতায় শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা যুগোপযোগী করা হচ্ছে।
বর্তমানে ঢাকা শহরের শব্দদূষণ আশঙ্কাজনক পর্যায়ে পৌঁছেছে জানিয়ে পরিবেশ সচিব বলেন, এ পরিপ্রেক্ষিতে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমে সর্বস্তরের জনগণকে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বিশেষ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের উত্তরে সচিব জানান, আমরা শব্দ দূষণের উৎস চিহ্নিত করেছি। শব্দ দূষণের প্রধান খাত হিসেবে পরিবহন খাতকে চিহ্নিত করা হয়েছে। গাড়ি চলাচল ও অযথা হর্ন বাজানোয় শব্দ দূষণ হয়। নির্মাণ খাত, কলকারখানা থেকেও শব্দ দূষণ হচ্ছে।
পরিবহন খাত থেকে সব থেকে বেশি শব্দ দূষণ হওয়ায় বিআরটিএ ও বিআরটিসির সঙ্গে পরিবেশ মন্ত্রণালয় কাজ করছে বলেও জানান সচিব ফারহিনা আহমেদ।
আরেক প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, আমরা একা সক্ষম হলে হবে না। আইনটি সবাইকে সমানভাবে বুঝতে হবে এবং জানতে হবে। মোবাইল কোর্ট করলে যানজট হয়। ফলে বাস্তবতার নিরীখে আমরা এনফোর্সমেন্টে যেতে পারছি না। আমি ব্যর্থ বলব না, প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে।
তিনি আরও বলেন, ঢাকাকে শব্দহীন করতে আমাদের প্রকল্প চলমান আছে, আরও একটি প্রকল্প আসবে। এসব প্রকল্পের মাধ্যম শব্দ দূষণ রোধ করব আমরা।
আরও পড়ুন: গণতান্ত্রিক আন্দোলনের লক্ষ্য হওয়া উচিত নদী রক্ষা: আনু মুহাম্মদ
বায়ুদূষণের কারণে বাংলাদেশি, ভারতীয়, নেপালি ও পাকিস্তানিদের গড় আয়ু ৫ বছর কমবে: একিউএলআই
ঢাকাকে ঘিরে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি
বিরোধী দলের এক দফা দাবি মেনে নিতে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে ১৮ অক্টোবর ঢাকায় গণসমাবেশসহ ছয় দিনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি।
৭ অক্টোবর কর্মসূচি শুরু হবে এবং ১৮ অক্টোবর ঢাকায় জনসভার মাধ্যমে শেষ হবে। সামনের দিনগুলোতে বিএনপির কর্মসূচিতে সম্ভাব্য পরিবর্তন নিয়ে সাম্প্রতিক দিনগুলোতে জল্পনা-কল্পনা চলছে।
বন্দরনগরী চট্টগ্রামের কাজীর দেউড়িতে দলীয় কার্যালয়ের সামনে দলের রোডমার্চ কর্মসূচিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ ঘোষণা দেন।
ফখরুল বলেন, তারা আর রোডমার্চ করবেন না কারণ আগামী দিনে তারা কেবল ঢাকায় সব কর্মসূচি পালন করবেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনে জিততে ভোট চুরিই শেখ হাসিনার একমাত্র ভরসা: আমির খসরু
তিনি বলেন, দুর্গাপূজার সময় তারা কোনো কর্মসূচি থেকে বিরত থাকলেও হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্মীয় উৎসবের পর তারা আরও কঠোর কর্মসূচি দেবেন।
বর্তমান সরকারের পদত্যাগ, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তিসহ এক দফা দাবিতে অন্য বিরোধী দলগুলোও একই সঙ্গে যুগপৎ কর্মসূচি পালন করবে।
কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ৭ অক্টোবর ঢাকায় শিক্ষক সমাবেশ, ৯ অক্টোবর ঢাকাসহ সারাদেশে সমাবেশ, ১২ অক্টোবর ঢাকায় ছাত্র সম্মেলন, ১৪ অক্টোবর ঢাকাসহ সারাদেশে গণঅনশন কর্মসূচি, ১৬ অক্টোবর ঢাকায় যুব সমাবেশ এবং ১৮ অক্টোবর ঢাকায় গণসমাবেশ।
বিএনপির সিনিয়র নেতারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, তাদের দল তাদের এক দফা দাবি মেনে নিতে ঢাকার সমাবেশ থেকে সরকারকে আল্টিমেটাম দিতে পারে।
আরও পড়ুন:যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ‘গোপন’ সম্পর্ক নিয়ে কাদেরের দাবি উড়িয়ে দিল বিএনপি
সময়সীমার মধ্যে সরকার দাবি না মানলে গুরুত্বপূর্ণ সরকারি স্থাপনা ঘেরাও, অবরোধ-হরতালের মতো কঠোর কর্মসূচি দেবে দলটি।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার কালাকচুয়া খন্দকার ফুড গ্যালারি মাঠে চট্টগ্রাম অভিমুখে বিএনপির রোডমার্চের উদ্বোধন করেন ফখরুল। রোডমার্চটি ফেনী ও মিরসরাই হয়ে চট্টগ্রামে গিয়ে শেষ হয়।
সরকারের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠানসহ দলের এক দফা দাবিতে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা রোডমার্চ শুরু করে।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করে ফখরুল বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্র থেকে খালি হাতে দেশে ফিরেছেন।
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা আমেরিকা থেকে খালি হাতে ফিরেছেন। তিনি ভিসা নীতি বাতিল করতে এবং নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেতে অনেক প্রচেষ্টা করেছিলেন। তারা (মার্কিন) এতে কর্ণপাত করেনি।’
এমতাবস্থায় আগামী জাতীয় নির্বাচন বিশ্বাসযোগ্যভাবে অনুষ্ঠানের পথ সুগম করতে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগের আহ্বান জানান তিনি।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্র থেকে খালি হাতে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী: ফখরুল
বিএনপি নেতা অভিযোগ করে বলেন, সরকার ক্ষমতায় আঁকড়ে থাকতে জোর করে আরেকটি একতরফা নির্বাচন করতে চাইছে, কিন্তু জনগণ তা হতে দেবে না। ‘আমরা এবার আমাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে চাই। আপনাদের আর ভোট চুরি করতে দেওয়া হবে না।’
তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, স্বেচ্ছায় ক্ষমতা না ছাড়লে চলমান রাজপথের আন্দোলনের মাধ্যমে জনগণ বর্তমান সরকারের পতন নিশ্চিত করবে।
বিএনপি নেতা বলেন, ‘জনগণ জানে কিভাবে একটি স্বৈরাচারী ও দখলদার সরকারকে অপসারণ করতে হয়। সেজন্য মানুষ এখন রাস্তায় নেমেছে।’
তিনি বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি নিয়ে রাজপথ দখলের জন্য প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানান।
দলীয় নেতা-কর্মীদের ফখরুল বলেন, ‘আমরা যদি ভবিষ্যতে বাঁচতে চাই এবং দেশকে রক্ষা করতে চাই, তাহলে বর্তমান সরকারকে সরিয়ে গণমুখী সরকার প্রতিষ্ঠা করা ছাড়া আমাদের আর কোন উপায় নেই।’ ‘আমাদের আর সময় নষ্ট না করে জেগে উঠতে হবে। আমাদের রাজপথ দখল করতে হবে। আসুন সরকার পতনের আন্দোলন আরও জোরদার করি।’
তিনি অভিযোগ করেন, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে গুরুতর অসুস্থ বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে দিচ্ছে না সরকার।
আরও পড়ুন: আ. লীগ ছাড়া বাকি সবাই এ সরকারের অধীনে নির্বাচন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে: ফখরুল
শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ থেকে বার্তা না পেলে কঠোর কর্মসূচি: রিজভী
শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি থেকে সরকার বার্তা না পেলে হরতাল-অবরোধের মতো কঠোর কর্মসূচি দিয়ে দেশকে অচল করে দেবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জনগণকে সম্পৃক্ত করে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছি... আমাদের রোডমার্চ, মিছিলে জনগণের অংশগ্রহণের কোনো বার্তা যদি সরকার পেতে বা বুঝতে ব্যর্থ হয়, তাহলে হরতাল-অবরোধে দেশ অচল হয়ে পড়বে। সরকারকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হবে।’
বৃহস্পতিবার(২১ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে উন্নত চিকিৎসার দাবিতে নার্সেস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রিজভী এ মন্তব্য করেন।আরও পড়ুন: সরকারের পদত্যাগের মাধ্যমে একদফা আন্দোলন শেষ হবে: আমীর খসরু
বিএনপি নেতা বলেন, সরকারকে সরিয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে উন্নত চিকিৎসা দেওয়া হবে।
রিজভী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবারও ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য ভয় ও আতঙ্কের সমাজ তৈরি করেছেন।
তিনি বলেন, ‘এটা স্পষ্ট হয়ে গেছে যে তিনি নিজে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার এবং আরেকটি নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের পদক্ষেপ নিচ্ছেন। আমরা আদালতের কার্যক্রম দেখে তা বুঝতে পারি।’
আরও পড়ুন: সরকারকে আর কোনো পাতানো নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: মির্জা আব্বাস
নার্সেস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-এর সভাপতি জাহানারা খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সাবেক ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ও সিনিয়র সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজী, বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সহ-সভাপতি রাশেদুল হক, যুবদল নেতা মেহবুব মাসুম শান্ত ও ওমর ফারুক কাওছার প্রমুখ।
আরও পড়ুন: সরকার পদত্যাগ না করলে দেশে সংঘাতের আশঙ্কা করছেন ফখরুল
২৩ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা আ. লীগের
২৩ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ দিনের জন্য ঢাকা ও রাজধানীর বাইরে বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
মঙ্গলবার ধানমন্ডিতে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের যৌথসভা শেষে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: আ. লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপকমিটি অনুমোদন
বৈঠক শেষে আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ সাংবাদিকদের কর্মসূচির কথা জানান।
তিনি বলেন, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ২৩ সেপ্টেম্বর দুপুর আড়াইটায় বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।
২৫ সেপ্টেম্বর মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ উত্তরায় সমাবেশ করবে এবং দুপুর আড়াইটায় যাত্রাবাড়ীতে মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ সমাবেশ করবে।
২৭ সেপ্টেম্বর দুপুর আড়াইটায় টঙ্গীতে সমাবেশ করবে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগ। একই দিন মিরপুরের কাফরুলে সমাবেশ করবে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ।
২৮ সেপ্টেম্বর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ-মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।
২৯ সেপ্টেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এক আলোচনা সভার আয়োজন করবে। এছাড়া এ উপলক্ষে সারা দেশে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৩০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ কৃষক লীগ দুপুর আড়াইটায় বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটে কৃষক সমাবেশের আয়োজন করবে।
৪ অক্টোবর দুপুর আড়াইটায় চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ।
সরকারের পদত্যাগের দাবিতে চলমান এক দফা আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিএনপি পাঁচটি রোডমার্চসহ ১৫ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করার একদিন পর আওয়ামী লীগের কর্মসূচির ঘোষণা আসে।
কার্যক্রমের কর্মসূচি ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে।
আরও পড়ুন: বৃহত্তর স্বার্থে আ. লীগের সঙ্গে কাজ করবে বিজেপি: জে পি নাড্ডা
জনগণই আ. লীগের প্রভু, আর কেউ নয়: বিশেষ বর্ধিত সভায় প্রধানমন্ত্রী