রোগী
ডেঙ্গু নিয়ে নতুন ৩ রোগী হাসপাতালে
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে শুক্রবারতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। এ সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ৩ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আক্রান্তদের তিন জনই ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত ৩১ জন
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২৭ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর মধ্যে ১০৬ জন ঢাকার মধ্যে এবং ২১ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ১৯ মে ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৩৬২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
এর মধ্যে ঢাকায় ৮২১ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৫৪১ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে এক হাজার ২২৩ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।
এদের মধ্যে ৭০৬ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৫১৭ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১২ জন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত ২৯ জন
ডেঙ্গু: ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত ৩৮ জন
দেশে আরও ১৫ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। এ সময়ে ১৫ রোগী শনাক্ত হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত নেই
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আক্রান্তদের মধ্যে ১০ জন ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বাকি পাঁচ জন দেশের অন্যান্য জেলার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৪৪ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে ৩১ জন ঢাকার মধ্যে এবং ১৩ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ০১ জানুয়ারি থেকে ২৯ এপ্রিল ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৯৭৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৫১০ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৪৬৭ জন।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৯২২ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৪৭১ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৪৫১ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
২০২৩ সালে এখন পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে আরও ৮ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, আক্রান্ত ১৩
দেশে আরও ৮ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। এ সময়ে আট রোগী শনাক্ত হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত নেই
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আক্রান্তদের মধ্যে পাঁচজন ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বাকি তিনজন দেশের অন্যান্য জেলার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৩৩ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে ২০ জন ঢাকার মধ্যে এবং ১৩ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ০১ জানুয়ারি থেকে ২৬ এপ্রিল ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৯৪৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৪৮৯ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৪৬০ জন।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৯০৬ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৪৬২ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৪৪৪ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
২০২৩ সালে এখন পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে আরও ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
দেশে আরও ৯ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত
ডেঙ্গুতে মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত নেই
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে বুধবারবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। এ সময়ে কোনও নতুন রোগী ও শনাক্ত ও হয়নি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে আরও ৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ২২ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে ১৪ জন ঢাকার মধ্যে এবং আটজন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ০১ জানুয়ারি থেকে ১৯ এপ্রিল ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৯২০ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৪৭২ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৪৪৮ জন।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৮৮৮ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৪৫১ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৪৩৭ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
২০২৩ সালে এখন পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে আরও ৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত
ডেঙ্গুতে মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত নেই
ডেঙ্গু: দেশে আরও ২ রোগী শনাক্ত
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে দুইজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
এছাড়া আক্রান্তদের মধ্যে দুইজন ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: দেশে আরও ৬ রোগী শনাক্ত
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ১৯ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে ১১ জন ঢাকার মধ্যে এবং আট জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ২৯ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৮৩৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৪১৯ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৪১৮ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৮০৯ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৪০২ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৪০৭ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
এছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: দেশে আরও ৪ রোগী শনাক্ত
ডেঙ্গুতে নতুন মৃত্যু ও আক্রান্ত নেই
ডেঙ্গু: দেশে আরও ৬ রোগী শনাক্ত
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে ছয়জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
এছাড়া আক্রান্তদের মধ্যে পাঁচজন ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং বাকি একজন ঢাকার বাইরের একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: দেশে আরও ৬ রোগী শনাক্ত
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে ১২ জন ঢাকার মধ্যে এবং আট জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ২৮ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৮৩৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৪১৭ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৪১৮ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৮০৬ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৩৯৯ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৪০৭ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
এছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: দেশে আরও ৪ রোগী শনাক্ত
ডেঙ্গুতে নতুন মৃত্যু ও আক্রান্ত নেই
ডেঙ্গু: দেশে আরও ৪ রোগী শনাক্ত
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে চারজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে চার জন ঢাকার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে নতুন মৃত্যু ও আক্রান্ত নেই
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ২২ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে ১৩ জন ঢাকার মধ্যে এবং ৯ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ২৬ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৮২৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৪১২ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৪১৭ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৭৯৮ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৩৯৩ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৪০৫ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
এছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: দেশে আরও ৬ রোগী শনাক্ত
ডেঙ্গু: দেশে আরও ৩ রোগী শনাক্ত
ডেঙ্গু: দেশে আরও ৫ রোগী শনাক্ত
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে পাঁচজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে চারজন ঢাকার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং বাকি একজন ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: দেশে আরও ৪ রোগী শনাক্ত
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ১৭ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে ১০ জন ঢাকার মধ্যে এবং সাত জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ২২ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৮১৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৪০২ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৪১৬ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৭৯২ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৩৮৬ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৪০৬ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
এছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে আরও ২ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত
দেশে আরও ৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত
করোনা সেরে ওঠা রোগীদের ডায়াবেটিস, শ্বাসযন্ত্র ও কার্ডিওভাসকুলার জটিলতার ঝুঁকি বেশি: গবেষণা
একটি গবেষণায় দেখা গেছে, করোনা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে সেরে ওঠা রোগীদের পরবর্তী সময়ে ডায়াবেটিস, শ্বাসযন্ত্র ও কার্ডিওভাসকুলার জটিলতার ঝুঁকি বেশি।
মঙ্গলবার আইসিডিডিআর,বি এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) যৌথভাবে ‘করোনার দীর্ঘমেয়াদী সিক্যুয়েলা: ঢাকা, বাংলাদেশ এ লংগিটুডিনাল ফলো-আপ স্টাডি’ শীর্ষক একটি প্রচার সেমিনারের আয়োজন করেছে। ‘লং টার্ম সিকুয়েল অব কোভিড-১৯: অ্যা লংগিটুডিনাল ফলোআপ স্টাডি ইন ঢাকা, বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সেমিনারের আয়োজন হয়। এছাড়া সেমিনারে ‘লং কোভিড ক্লিনিক্যাল ম্যানেজমেন্ট গাইডলাইন ফর ফিজিশিয়ানস’ শীর্ষক একটি নির্দেশিকাও উপস্থাপন করা হয়।
আরও পড়ুন: ষাটোর্ধ্বদের করোনা টিকার ৪র্থ ডোজ দেয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
গবেষণাটি ২০২০ সালের ১৫ ডিসেম্বর থেকে ২০২১ সালের ৩০ অক্টোবর এর মধ্যে বাংলাদেশের ঢাকার দুটি হাসপাতালে করোনার চিকিৎসা নেয়া রোগীদের নিয়ে করা হয়েছে।
প্রথম পাঁচ মাসের অংশগ্রহণকারীদের ফলো-আপের ওপর ভিত্তি করে ফলাফলগুলো সম্প্রতি দ্য ল্যানসেট রিজিওনাল হেলথ সাউথইস্ট এশিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে।
বাংলাদেশের এই গবেষণা কার্যক্রমে ইউনাইটেড স্টেটস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট (ইউএসএআইডি) অ্যালায়েন্স ফর কমব্যাটিং টিবি (এসিটিবি) অর্থায়ন করেছে।
এশিয়ার মধ্যে এটি প্রথম গবেষণা যেখানে দেখা যায়, করোনা থেকে সেরে ওঠা ভোগীরা পরবর্তীতে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় উচ্চ ঝুঁকিতে থাকে, যাকে পোস্ট-কোভিড-১৯ সিনড্রোম (পিসিএস) বা লং কোভিড হিসেবেও অভিহিত করা হয়।
বিএসএমএমইউ’র ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সোহায়েল মাহমুদ আরাফাত, বিএসএমএমইউ’র কার্ডিওলজি বিভাগের প্রফেসর ডা. চৌধুরী মেশকাত আহমেদ, এবং আইসিডিডিআরবি’র নিউট্রিশন ও ক্লিনিক্যাল সার্ভি বিভাগের সহযোগী বিজ্ঞানী ও প্রধান গবেষক ডা. ফারজানা আফরোজ প্রমুখ গবেষক অনুষ্ঠানে গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করেন।
গবেষকরা আরটি-পিসিআর নিশ্চিত করোনা রোগীসহ ১৮ বছরের বেশি বয়সী ৩৬২ জন করোনা আক্রান্ত ব্যক্তিকে এই গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত করে।
করোনা-পরবর্তী তাদের জটিলতা নির্ণয় করার জন্য সেরে ওঠার ১ মাস, ৩ মাস এবং ৫ মাস পর ফলোআপ করা হয়। তাদের স্নায়ুবিক, হৃদযন্ত্র, শ্বাসযন্ত্র এবং মানসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যাগুলো এই গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত ছিল।
এছাড়া গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের ২৪ মাসের জন্য ফলোআপ করা হবে।
গবেষণায় দেখা যায়, ৪০ বছরের কম বয়সীদের তুলনায় ৬০ বছরের বেশি বয়সী সেরে ওঠা ব্যক্তিদের কার্ডিওভাসকুলার বা হৃদযন্ত্রের জটিলতা (উচ্চ রক্তচাপ দ্রুত হৃদকম্পন বা পা ফুলে যাওয়া) এবং স্নায়ুবিক (পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি বা হাত ও পায়ে অসাড়তা, ঝিমঝিম করা বা ব্যথা, স্বাদ ও গন্ধের অস্বাভাবিকতা) জটিলতা সম্ভবনা দ্বিগুণ।
এই রোগের দীর্ঘ মেয়াদী প্রভাবগুলোও নারী পুরুষ ভেদে পৃথক, পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের মধ্যে কোডিড-পরবর্তী জটিলতার প্রকোপ দেড় থেকে চার (১.৫-৪) গুণ পর্যন্ত বেশি দেখা গেছে।
আরও পড়ুন: করোনাকালে শিশুদের লেখাপড়ার ওপর ডিজিটাল-বৈষম্যের ভয়াবহ প্রভাবের বিষয়টি উঠে এসেছে জরিপে: ইউনিসেফ
হাসপাতালে ভর্তিকৃত এবং নিবিড় পরিচর্যার প্রয়োজন হয়েছিল এমন রোগীদের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী জটিলতার সম্ভাবনা হাসপাতালে ভর্তি না হওয়া রোগীদের তুলনায় দুই থেকে তিন গুণ পর্যন্ত বেশি পাওয়া গেছে।
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত গুরুতর কোভিড-১৯ থেকে সেরে ওঠা ব্যক্তিদের নিয়মিত ডায়াবেটিসের ওষুধ সেবন করা সত্ত্বেও রক্তে অনিয়ন্ত্রিত শর্করার (ব্লাড সুগার) সম্ভাবনা যাদের হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন হয়নি তাদের তুলনায় ৯ থেকে ১১ গুণ বেশি ছিল এবং তাই যারা হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তাদের বেশি ইনসুলিন প্রয়োজন হয়।
গবেষণায় বলা হয়েছে, হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীদের তুলনায় হাসপাতালে ভর্তি না হওয়া রোগীদের নতুন করে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার হার ছিল প্রতি এক হাজার জনে ১০ জন। একইভাবে সেরে ওঠা ব্যক্তিদের মধ্যে নতুন করে কিডনিজনিত জটিলতা (হাই ক্রিয়েটেনিন এবং প্রোটিনিউরিয়া) এবং লিভারজনিত জটিলতা (বর্ধিত লিভার এনজাইন) উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি ছিল।
বেশিরভাগ জটিলতা উভয় গ্রুপেই সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কমে যায়।
তবে সুস্থ হওয়ার পাঁচ মাস পরেও শ্বাসকষ্ট, হৃদকম্পন, পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার, উদ্বেগ এবং বিষণ্নতা হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীদের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায়নি।
ফলাফলগুলো করোনা থেকে বেঁচে যাওয়াদের ক্রমাগত ফলোআপ এবং যত্নের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।
বয়স্ক এবং হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের কার্ডিওভাসকুলার জটিলতার জন্য নিয়মিত ফলোআপ করা উচিত।
অধ্যাপক ডা. সোহেল মাহমুদ আরাফাত চিকিৎসকদের জন্য লং-কোভিডের জন্য ক্লিনিকাল ম্যানেজমেন্ট গাইডলাইন উপস্থাপন করেন।
যা বিএসএসএমইউ ও আইসিডিডিআর,বি যৌথভাবে তৈরি করেছে।
বিএসএমএমইউর ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. শরফুদ্দিন আহমেদ সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
তিনি লং-কোভিড জটিলতা বোঝার ও সমাধানের জন্য আইসিডিডিআর,বি ও বিএসএসএমইউ এর বিজ্ঞানীদের সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন।
সেমিনারে বিভিন্ন মেডিকেল কলেজের চিকিৎসক, বিএসএমএমইউ, আইসিডিডিআর,বি এবং গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: করোনার নতুন উপধরন বিএফ-৭ ঠেকাতে সতর্ক দর্শনা চেকপোস্ট
ডেঙ্গু: দেশে আরও ৪ রোগী শনাক্ত
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে চারজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে একজন ঢাকার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং বাকি তিনজন ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: দেশে আরও ৪ রোগী শনাক্ত
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ১৮ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে ১০ জন ঢাকার মধ্যে এবং আট জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ২১ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৮১৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৩৯৮ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৪১৫ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৭৮৬ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৩৮২ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৪০৪ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
এছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে আরও ২ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত
দেশে আরও ৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত