ওমিক্রন
৮৮ শতাংশ করোনা রোগী ওমিক্রনে আক্রান্ত: বিএসএমএমইউ’র জরিপ
দেশে গেল বছরের ২৯ জুন থেকে চলতি বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৮৮ শতাংশ করোনা রোগী ভাইরাসটির ওমিক্রন ধরনে এবং বাকি ১২ শতাংশ ডেল্টা ধরনে আক্রান্ত হয়েছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) এক জরিপে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনোম সিকোয়েন্সিং রিসার্চ প্রজেক্টের প্রধান পৃষ্ঠপোষক (সুপারভাইজার) ও উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান।
দেশের প্রতিটি বিভাগ থেকে মোট ৯৩৭ জন রোগীর নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল নমুনা জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের জন্য নমুনা হিসাবে সংগ্রহ করা হয়।
তিনি বলেন, জরিপের ফলাফল অনুসারে, অধিকাংশ রোগীর বয়স ৩০ থেকে ৫৯ বছরের মধ্যে এবং শিশুরাও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে করোনায় আরও ৪১ মৃত্যু
আক্রান্ত রোগীদের ৫১ শতাংশ নারী ও ৪৯ শতাংশ পুরুষ।
কোভিড আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে যাদের কো-মরবিডিটি রয়েছে যেমন-ক্যান্সার, উচ্চরক্তচাপ, শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস তাদের মধ্যে এ রোগের প্রকট বেশি।
গবেষণায় বলা হয়, ৬০ বছরের বেশি বয়স্ক কেউ দ্বিতীয় বার করোনায় আক্রান্ত হলে তার মৃত্যুর সম্ভাবনা বেশি।
২০২১ সালের জুলাইয়ের করোনা রোগীদের নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সিং বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ৯৮ শতাংশ রোগী ভারতীয় ডেল্টা ধরন, এক শতাংশ দক্ষিণ আফ্রিকান ধরন বা বিটা ধরনে সংক্রামিত হয়েছে এবং অন্য এক শতাংশ মরিশাস বা নাইজেরিয়ান ধরনে আক্রান্ত হয়েছে।
তবে ২০২১ সালের আগস্ট থেকে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত সংগ্রহ করা নমুনায় দেখা যায় ৯৯ দশমিক ৩১ শতাংশ রোগী ডেল্টা ধরনে আক্রান্ত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: বিশ্বে করোনায় মৃত্যু ৫৭ লাখ ৭৫ হাজার ছাড়িয়েছে
১৮ জানুয়ারি প্রকাশিত জরিপে দেখা যায়, ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর থেকে ২০২২ সালের ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত রোগীর ৮০ শতাংশ ডেল্টা ধরন ও ২০ শতাংশ ওমিক্রন ধরনে আক্রান্ত হয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের টিমের চলমান গবেষণার লক্ষ্য বাংলাদেশে একটি কোভিড-১৯ জিনোম ডাটাবেস তৈরি করা। যার মাধ্যমে ভাইরাসটির বৈশিষ্ট্য, পরিবর্তন, ধরন ও বৈশ্বিক কোভিড-১৯ জিনোম তথ্যের সঙ্গে এর আন্তঃসম্পর্ক প্রকাশ করা।
অধ্যাপক শরফুদ্দিন আহমেদ বলেন, শিগগিরই তারা আগামী সপ্তাহের ফলাফল হালনাগাদ করার ব্যাপারে আশাবাদী।
জরিপটি বিশ্ববিদ্যালয়ের এনাটমি বিভাগের চেয়ারম্যান ও জেনেটিক্স অ্যান্ড মলিকিউলার বায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. লায়লা আনজুমান বানুর নেতৃত্বে একটি টিম করছে।
আরও পড়ুন: ভারতে একদিনে ৭১ হাজারের বেশি করোনা শনাক্ত
বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত ৪০ কোটি ছাড়াল
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে আতঙ্কের মাঝে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৪০ কোটি ছাড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিনস্ বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বুধবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪০ কোটি ৪ লাখ ১৮ হাজার ৪৪১ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে মারা গেছেন ৫৭ লাখ ৬২ হাজার ৫১৮ জন।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা সাত কোটি ৭০ লাখ ৫১ হাজার ২২২ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে নয় লাখ ৮ হাজার ৮১৬ জন।
ইউরোপের দেশ রাশিয়ায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এক কোটি ২৯ লাখ ৪৬ হাজার ৮৮৮ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে তিন লাখ ২৯ হাজার ৯৫১ জন।
এদিকে বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ ভারতে চলমান করোনার প্রকোপে এই পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছে চার কোটি ২৩ লাখ ৩৯ হাজার ৬১১ জন এবং মারা গেছে পাঁচ লাখ চার হাজার ৬২ জন।
আরও পড়ুন: দেশে করোনায় মৃত্যু বেড়েই চলছে
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্ত হয়েছে আরও আট হাজার ৩৫৪ জন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৬৭০ জনে। এছাড়া মোট শনাক্তের সংখ্যা ১৮ লাখ ৭৯ হাজার ২৫৫ জনে পৌঁছেছে।
এর আগে সোমবার করোনায় ৩৮ জনের মৃত্যু এবং ৯ হাজার ৩৬৯ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিলো।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৪১ হাজার ৬৯৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এইদিন শনাক্তের হার ২০ দশমিক ০৩ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৬৭ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৫৩ শতাংশ।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ১০ হাজার ৮০০ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ২২ হাজার ৮৫৭ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৬ দশমিক ৩৬ শতাংশ।
আরও পড়ুন: করোনাকালে ৩১৮ কোটি ডলারের ক্রয়াদেশ বাতিল হয়েছে: বিজিএমইএ
জর্জ ফ্লয়েড হত্যাকাণ্ড: করোনা বিরতির পর আবার বিচার শুরু
বিশ্বে করোনায় মৃত্যু সাড়ে ৫৭ লাখের কাছাকাছি
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে আতঙ্কের মাঝে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা ৫৭ লাখ ৪৯ হাজার ছাড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিনস্ বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩৯ কোটি ৭০ লাখ ৫৩ হাজার ৫৯০ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে মারা গেছেন ৫৭ লাখ ৪৯ হাজার ১৩৬ জন।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা সাত কোটি ৬৮ লাখ ৪৮ হাজার ৭১৮ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে নয় লাখ ৫ হাজার ৫২১ জন।
রাশিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এক কোটি ২৭ লাখ ৮২ হাজার ৭৯১ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে তিন লাখ ২৯ হাজার ২৬৪ জন।
এদিকে বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ ভারতে চলমান করোনার প্রকোপে এই পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছে চার কোটি ২২ লাখ ৭২ হাজার ১৪ জন এবং মারা গেছে পাঁচ লাখ দুই হাজার ৮৭৪ জন।
আরও পড়ুন: দেশে করোনায় মৃত্যু ও শনাক্ত বেড়েছে
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্ত হয়েছে আরও নয় হাজার ৩৬৯ জন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৬২৭ জনে। এছাড়া মোট শনাক্তের সংখ্যা ১৮ লাখ ৭০ হাজার ৯০১ জনে পৌঁছেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৪ হাজার ৪৭১ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এইদিন শনাক্তের হার ২১ দশমিক ০৭ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৫৩ শতাংশ।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও নয় হাজার ৫০৭ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ১২ হাজার ৫৭ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৬ দশমিক ১৬ শতাংশ।
আরও পড়ুন: ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের সব মানুষ টিকার পরিপূর্ণ ডোজ পাবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
দেশে ওমিক্রন শনাক্ত বেড়ে ১৮৭
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। সোমবার জার্মানির গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ অন শেয়ারিং অল ইনফ্লুয়েঞ্জা (জিআইএসএআইডি) আরও ৮১ জনের শরীরে এই ভ্যারিয়েন্টের উপস্থিতির কথা জানিয়েছে। এ নিয়ে দেশে এই ভ্যারিয়েন্টে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৮৭ জনে পৌঁছেছে।
সর্বশেষ শনাক্তগুলো প্রাভা হেলথের ল্যাবে পরীক্ষা করা হয়েছে, পরবর্তীতে সেগুলোকে বাংলাদেশ বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা কাউন্সিলের (বিসিএসআইআর) জিনোমিক রিসার্চ ল্যাবে জমা দেয়া হয়।
বাংলাদেশে গত বছরের ১১ ডিসেম্বর সর্বপ্রথম বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের দুই সদস্যের দেহে এই ভ্যারিয়েন্টের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। সে সময় তারা করোনা আক্রান্ত হওয়ায় জিম্বাবুয়েতে অনুষ্ঠিত আইসিসি নারী বিশ্বকাপ ক্রিকেটের বাছাইপর্ব না খেলেই ফিরে আসেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ১০৬ জনে পৌঁছেছে
করোনাভাইরাস মহামারির এই ধরনটিকে সবচেয়ে বেশি সংক্রামক বলে ধারণা করছে বিজ্ঞানীরা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক গত ২১ জানুয়ারি জানান, বাংলাদেশে ওমিক্রনের কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের ফলে ধীরে ধীরে এটি ডেল্টার জায়গা নিয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র ডা. মো. নাজমুল ইসলাম বলেছেন, ওমিক্রন কমিউনিটি পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়েছে। এটি আক্রান্তের লক্ষণগুলোর সঙ্গে মৌসুমী ফ্লুর মিল রয়েছে।
নিরাপদ থাকার জন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কোন বিকল্প নেই বলেও সতর্ক করেন এই কর্মকর্তা।
পড়ুন: দেশে করোনায় মৃত্যু ও শনাক্ত কমেছে
বাংলাদেশে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ১০৬ জনে পৌঁছেছে
বাংলাদেশে বাড়ছে করোনাভাইরাসের ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা। রবিবার জার্মানির গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ অন শেয়ারিং অল ইনফ্লুয়েঞ্জা (জিআইএসএআইডি) আরও ৩৭ জনের শরীরে এই ভ্যারিয়েন্টের উপস্থিতির কথা জানিয়েছে। সবমিলিয়ে দেশে এই ভ্যারিয়েন্টে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১০৬ জনে পৌঁছেছে।
সর্বশেষ কেসগুলো প্রাভা হেলথের ল্যাবে পরীক্ষা করা হয়েছে, পরবর্তীতে সেগুলোকে বাংলাদেশ বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা কাউন্সিলের (বিসিএসআইআর) জিনোমিক রিসার্চ ল্যাবে জমা দেয়া হয়।
বাংলাদেশে গত বছরের ১১ ডিসেম্বর সর্বপ্রথম বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের দুই সদস্যের দেহে এই ভ্যারিয়েন্টের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। সে সময় তারা করোনা আক্রান্ত হওয়ায় জিম্বাবুয়েতে অনুষ্ঠিত আইসিসি নারী বিশ্বকাপ ক্রিকেটের বাছাইপর্ব না খেলেই ফিরে আসেন।
করোনাভাইরাস মহামারির এই ধরনটিকে সবচেয়ে বেশি সংক্রামক বলে ধারণা করছে বিজ্ঞানীরা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক গত ২১ জানুয়ারি জানান, বাংলাদেশে ওমিক্রনের কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের ফলে ধীরে ধীরে এটি ডেল্টার জায়গা নিয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র ডা. মো. নাজমুল ইসলাম বলেছেন, ওমিক্রন কমিউনিটি পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়েছে। এটি আক্রান্তের লক্ষণগুলোর সঙ্গে মৌসুমী ফ্লুর মিল রয়েছে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে করোনায় আক্রান্ত ৪৬, শনাক্তের হার ৪৯.৪৬
বাংলাদেশের করোনা পরিস্থিতি
রবিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, দেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময় শনাক্ত হয়েছে আরও আট হাজার ৩৪৫ জন। এ পর্যন্ত দেশে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৫৮৯ জনে।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৮ হাজার ৮২১ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। দেশে মোট শনাক্তের সংখ্যা ১৮ লাখ ৬১ হাজার ৫৩২ জনে পৌঁছেছে। এসময় শনাক্তের হার ২১ দশমিক ৫০ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৫৪ শতাংশ।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও আট হাজার ১৫৯ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ দুই হাজার ৫৫০ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৬ দশমিক ৯ শতাংশ।
আরও পড়ুন: করোনার ঊর্ধ্বগতি: বিধিনিষেধের মেয়াদ বৃদ্ধি
বাগেরহাটে করোনা শনাক্তের হার ৫৯.৮১ শতাংশ
বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত ৩৯ কোটি ২৯ লাখ ছাড়িয়েছে
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে আতঙ্কের মাঝে করোনা আক্রান্ত ও মৃত্যু সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে। যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিনস্ বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, রবিবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩৯ কোটি ২৯ লাখ ৬ হাজার ৯১ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে মারা গেছেন ৫৭ লাখ ৩২ হাজার ৪৮১ জন।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা সাত কোটি ৬৪ লাখ ৪৮ হাজার ২৯০ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে নয় লাখ দুই হাজার ১৮২ জন।
রাশিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এক কোটি ২৪ লাখ ৩৩ হাজার ৬৪৩ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে তিন লাখ ২৮ হাজার ১৪।
এদিকে বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ ভারতে চলমান করোনার প্রকোপে এই পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত হয়েছে চার কোটি ২০ লাখ ৮০ হাজার ৬৬৪ জন এবং মারা গেছে পাঁচ লাখ এক হাজার ১১৪ জন।
আরও পড়ুন: করোনায় আরও ৩৬ মৃত্যু
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, দেশে মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্ত হয়েছে আরও আট হাজার ৩৫৯ জন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৫৬০ জনে। এছাড়া মোট শনাক্তের সংখ্যা ১৮ লাখ ৫৩ হাজার ১৮৭ জনে পৌঁছেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৫ হাজার ৭৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এইদিন শনাক্তের হার ২৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৬১ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৫৪ শতাংশ।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও সাত হাজার ১৭ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৯৪ হাজার ৩৯১ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৬ দশমিক ০৪ শতাংশ।
আরও পড়ুন: করোনার ঊর্ধ্বগতি: বিধিনিষেধের মেয়াদ বৃদ্ধি
ভারতে বেকারত্বের হার কমে ৬.৫৭ শতাংশ
ভারতে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে বেকারত্বের হার কিছুটা কমে ছয় দশমিক ৫৭ শতাংশে এসেছে। গত বছরের মার্চ থেকে এটিই দেশটিতে সর্বনিম্ন বেকারত্বের হার।
করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের সংক্রমণ কমতে থাকায় ভারত বিধিনিষেধ শিথিল করায় ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে।
বৃহস্পতিবার দেশটির বেসরকারি সংস্থা সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকোনমি (সিএমআইই) এর মাসিক পরিসংখ্যানে এসব তথ্য প্রকাশ করেছে।
সিএমআইই এর তথ্যমতে, জানুয়ারি মাসে ভারতের শহরাঞ্চলে বেকারত্বের হার আট দশমিক ১৬ শতাংশ এবং গ্রামে এ হার পাঁচ দশমিক ৮৪ শতাংশ।
আরও পড়ুন: ভারতে দেশীয়ভাবে নির্মিত সাবমেরিনের পরীক্ষামূলক সমুদ্রযাত্রা
এতে আরও বলা হয়, গত ডিসেম্বর মাসে বেকারত্বের হার ছিল সাত দশমিক ৯১ শতাংশ। শহরে ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ এবং গ্রামে সাত দশমিক ২৮ শতাংশ বেকারত্ব ছিল।
জানুয়ারি মাসে ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যে সর্বনিম্ন বেকারত্বের হার শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ ছিল। তারপরে যথাক্রমে গুজরাট (১ দশমিক ২ শতাংশ), মেঘালয় (১ দশমিক ৫ শতাংশ) এবং ওডিশা (১ দশমিক ৮ শতাংশ)।
এ সময়ে হরিয়ানায় সর্বোচ্চ বেকারত্বের হার ছিল ২৩ দশমিক ৪।
সিএমআইই এর মহাপরিচালক মহেশ ব্যাস তার ডিসেম্বর মাসের তথ্য বিশ্লেষণে বলেছেন, ৩৫ মিলিয়ন মানুষ ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে কাজের অনুসন্ধান করছিলেন। এদের মধ্যে ২৩ শতাংশ বা ৮ মিলিয়ন নারী।
আরও পড়ুন: আবারও তৃণমূল কংগ্রেসের দলনেত্রী মমতা
সঙ্গীতশিল্পী সন্ধ্যা মুখার্জী হাসপাতালে
বিশ্বে করোনায় মৃত্যু ৫৭ লাখ ছুঁইছুঁই
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে আতঙ্কের মাঝে করোনা আক্রান্ত ও মৃত্যু সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে। যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিনস্ বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩৮ কোটি ৪৫ লাখ ১৭ হাজার ৯১২ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে মারা গেছেন ৫৬ লাখ ৯৯ হাজার ৬৯৭ জন।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা সাত কোটি ৫৬ লাখ ৭৫ হাজার ৩৬৪ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে আট লাখ ৯৪ হাজার ২১১ জন।
এদিকে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যু সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ছয় লাখ ২৯ হাজার ৩০১ জনে। দেশটিতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে দুই কোটি ৫৮ লাখ ২০ হাজার ৭৪৫ জন।
অপরদিকে বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারতে চলমান করোনার প্রকোপে এই পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছে চার কোটি ১৬ লাখ ৩০ হাজার ৮৮৫ জন এবং মারা গেছে চার লাখ ৯৭ হাজার ৯৭৫ জন।
আরও পড়ুন: দেশে করোনায় আরও ৩৬ মৃত্যু, শনাক্ত ১২ হাজার ১৯৩
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, দেশে মহামারি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময় শনাক্ত হয়েছে আরও ১২ হাজার ১৯৩ জন। এ পর্যন্ত দেশে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৪৬১ জনে। এর আগে মঙ্গলবার করোনায় ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৪ হাজার ৩০৮ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। দেশে মোট শনাক্তের সংখ্যা ১৮ লাখ ২৪ হাজার ১৮০ জনে পৌঁছেছে। এসময় শনাক্তের হার ২৭.৪৩ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৫৬ শতাংশ।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও চার হাজার ২০৩ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৭৫ হাজার ১৩৭ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৬ দশমিক ৩৫ শতাংশ।
আরও পড়ুন: উত্তরা ইপিজেডে ৬ চীনা নাগরিকসহ ৬৬ জন করোনা আক্রান্ত!
করোনার ঊর্ধ্বগতি আরও ২ সপ্তাহ চলবে: আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের
ওমিক্রনের নতুন উপধরন আরও বেশি সংক্রামক: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
করোনাভাইরাস সংক্রমণের দক্ষিণ আফ্রিকান ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনের নতুন উপধরন আরও বেশি সংক্রামক হতে পারে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এ অবস্থায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিকল্প নেই বলেও সতর্ক করেছে সংস্থাটি।
বুধবার দেশের করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত ভার্চুয়াল বুলেটিনে সংস্থাটির মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ওমিক্রনের নতুন যে ভ্যারিয়েন্ট দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে এসেছে, তারও একটি সাব-ভ্যারিয়েন্ট বিশ্বের ৫৭টি দেশে শনাক্ত হয়েছে। বিভিন্ন গবেষণাকে উদ্ধৃত করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইতোমধ্যে জানিয়েছে, এই সাব-ভ্যারিয়েন্টটি কিন্তু আগের তুলনায় বেশি সংক্রমক হতে পারে। আর বেশি সংক্রমক হলে ক্ষতি করার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ৮ জনের ওমিক্রন শনাক্ত
নাজমুল ইসলাম বলেন, আত্মতুষ্টির কোনো সুযোগ নেই। রোগীর সংখ্যা কোনোভাবেই যাতে না বাড়ে সে জন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাসহ দায়িত্বপূর্ণ আচরণ করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, বয়স অনুপাতে মৃত্যুর দিকে যদি আমরা দেখি, সবচেয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে ৬১ বছর থেকে ৭০ বছর পর্যন্ত। বিভাগভিত্তিক মৃত্যু যদি দেখি, সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। বিভাগটিতে ১২ হাজার ৪৫১ জনের মৃত্যু হয়েছে। শতকরা হিসেবে সেটি প্রায় ৪৩ দশমিক ৮০ শতাংশের বেশি।
তিনি বলেন, হাসপাতালগুলোতে রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। আর রোগীর সংখ্যা যখনই বাড়ে, আইসিইউ, এইচডিইউ এবং অক্সিজেন সরবরাহের ওপরও চাপ সৃষ্টি হয়। আমরা প্রস্তুত আছি। ইতোমধ্যেই ১১৯টি হাসপাতলে সেন্ট্রাল অক্সিজেন লাইন স্থাপিত হয়েছে। ২৯ হাজারেরও বেশি অক্সিজেন সিলিন্ডার, দুই হাজারের বেশি হাইফ্লো-ন্যাজাল ক্যানোলা এবং দুই হাজার ৩০০টিরও বেশি অক্সিজেন কনসাল্ট্রেটর রোগীদের সেবায় নিয়োজিত আছে।
ডা. নাজমুল আরও বলেন, ‘করোনায় আক্রান্ত হয়ে যারা মারা গেছেন, তাদের ভেতরে কারা ভ্যাকসিন পেয়েছেন এবং কারা পাননি সেই সম্পর্ক খুঁজে বের করার চেষ্টা অনেক দিন ধরেই চলছে। জানুয়ারির ১ তারিখ থেকে ৩১ তারিখ পর্যন্ত মোট যে মৃত্যু আমরা দেখেছি, তাতে প্রায় ৭৩ শতাংশ মানুষ ভ্যাকসিন গ্রহণ করেননি এবং মৃত্যুবরণ করেছেন। বাকিরা ভ্যাকসিন পেয়েছেন। প্রথম ডোজের ভ্যাকসিন পেয়েছিলেন ১৮ জন এবং দ্বিতীয় ডোজের ভ্যাকসিন পেয়েছেন ৬১ জন।’
আরও পড়ুন: ওমিক্রনের বিরুদ্ধে সুরক্ষায় কার্যকর বুস্টার ডোজ: সিডিসি
৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের টিকা ব্যবহারের অনুমতি চেয়েছে ফাইজার
পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের করোনা টিকা ব্যবহারের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের কাছে অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছে ফাইজার। অনুমতি পেলে কম বয়সী আমেরিকানদের জন্য মার্চের প্রথম দিকে ডোজ নেয়া শুরু করার পথ খুলে দিতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) ফাইজার ও তার অংশীদার বায়োএনটেককে কোম্পানিগুলোর পরিকল্পনার আগে আবেদন করার জন্য অনুরোধ করেছিল।
ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হয়ে রেকর্ড সংখ্যক তরুণ আক্রান্ত হওয়ার ঘটনায় মার্কিন অভিভাবকরা তাদের পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের টিকা দেয়ার বিষয়ে দাবি জানিয়ে আসছেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে ফাইজারের আরও ১ কোটি টিকা উপহার দিলো যুক্তরাষ্ট্র
নিউইয়র্ক সিটির শিশু বিশেষজ্ঞ ড. ড্যান হেস বলেন, ‘আমি বলব আমার অফিসের বাবা-মায়েরা ছোট বাচ্চাদের টিকা দেয়ার জন্য উন্মুখ। দেখা হলেই সবাই প্রথমেই জিজ্ঞেস করে ডোজটি কবে দেয়া হবে বলে মনে করেন আপনি।’
ফাইজারের সিইও আলবার্ট বোরলা এক বিবৃতিতে বলেছেন, কোম্পানির বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন যে এই বয়সের জন্য শেষ পর্যন্ত তিনটি অতিরিক্ত কম ডোজ শট প্রয়োজন হবে। কিন্তু চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এফডিএ পদক্ষেপের ওপর নির্ভর করছে।
এফডিএ জানিয়েছে, ফাইজারের ডেটা পর্যালোচনা করার জন্য ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে স্বাধীন গবেষক ও চিকিৎসকদের নিয়ে একটি প্যানেল আহ্বান করা হবে।
আরও পড়ুন: ওমিক্রনের বিরুদ্ধে ফাইজারের পিল কার্যকর