সমাবেশস্থল
১৫ বছর পর নারায়ণগঞ্জে প্রধানমন্ত্রী, সমাবেশস্থলে মানুষের ঢল
দীর্ঘ ১৫ বছর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নারায়ণগঞ্জ শহরে আগমন উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) সকাল থেকেই জনসমাগম শুরু হওয়ায় উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।
সকাল ১০টা থেকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের 'জয় বাংলা' স্লোগান দিয়ে সমাবেশস্থল শামসুজ্জোহা ক্রীড়া চক্রের দিকে পদযাত্রা করতে দেখা যায়।
এ সময় আওয়ামী লীগ সভাপতির নির্বাচনী জনসভাকে সামনে রেখে মোটরসাইকেল, পিকআপ ভ্যান ছাড়াও জনগণকে পায়ে হেঁটে সমাবেশস্থলে যেতে দেখা যায়।
এদিকে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা রয়ে গেছে, যা ইতোমধ্যে দলীয় সমর্থকদের ভিড়ে মুখরিত হয়ে উঠেছে।
১৫ বছর পর আওয়ামী লীগ সভাপতি নারায়ণগঞ্জ যাচ্ছেন। তাই এ ঘোষণা আসার পর থেকেই তাকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন স্থানীয় নেতা-কর্মীরা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে একবার দেখার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছেন নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষ।
উল্লেখ্য, লিংক রোড, মালেহ রোড, কলেজ রোড, কালীবাজার, হাসপাতাল রোডসহ নগরীর বিভিন্ন স্থানে শোভাযাত্রা ও জনসমাগম দেখা গেছে। তাদের বেশির ভাগই শামসুজ্জোহা ক্রীড়া চত্বরের দিকে যাচ্ছেন।
নারায়ণগঞ্জের লিংক রোড ও জনসভাস্থলের আশপাশের এলাকা ফেস্টুন, পোস্টার ও ব্যানার দিয়ে সাজানো হয়েছে।
শোভাযাত্রার জন্য নারী ও পুরুষের জন্য আলাদা জায়গার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সমাবেশস্থলের বাইরে শহরের বিভিন্ন বৈদ্যুতিক খুঁটিতে মাইক স্থাপন করা হয়েছে। রাস্তা পরিষ্কার করা হয়েছে এবং পুরো শহর পোস্টার দিয়ে সাজানো হয়েছে।
৯ মাস আগে
সমাবেশস্থলে পৌঁছাতেই আওয়ামী লীগের হাজার হাজার নেতা-কর্মীর স্লোগান
বৃষ্টি উপেক্ষা করে সারাদেশ থেকে আওয়ামী লীগের তিন সহযোগী সংগঠনের হাজার হাজার নেতা-কর্মী তাদের শান্তি সমাবেশস্থলে প্রবেশ করতে শুরু করে।
শুক্রবার (২৮ জুলাই) বিকাল ৩টায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে শুরু হয় শান্তি সমাবেশ।
সংহতি প্রদর্শনে, আওয়ামী লীগের তিন শাখা- ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মী ও নেতারা রাজধানীতে পৌঁছেন বৃষ্টি উপেক্ষা করেই।
আরও পড়ুন: ডিএনসিসির মশক নিধন অভিযান: ১৮ দিনে ১ কোটি ২৮ লাখ টাকা জরিমানা
বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী দলের দ্বারা সৃষ্ট যে কোনো ধরনের নৈরাজ্য বানচালের অঙ্গীকার সম্বলিত ব্যানার ফেস্টুন ও প্ল্যাকার্ড বহন করে তারা রাজধানীতে পৌঁছান।
অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছানোর সময় তারা স্লোগান দিচ্ছিলেন- “২০১৩ ও ২০১৪ সালের মতো বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসংযোগ হতে দেব না। সন্ত্রাসবাদকে দেশের অগ্রগতি ঠেকাতে দেওয়া হবে না। বাংলাদেশ পলাতক তারেক রহমানের মতো সাজাপ্রাপ্ত অপরাধী প্রাপ্য নয়”।
আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে- বিএনপির বিশৃঙ্খলা ও নৈরাজ্য রোধে শান্তি সমাবেশ ব্যানারে শত শত সমর্থক সমাবেশস্থলের দিকে যাচ্ছেন মিছিল নিয়ে।
এ ছাড়া মঞ্চের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা নেতা-কর্মীদের বেশ কিছু ছবিও শেয়ার করা হয়েছে।
এদিকে, কর্মীদের সঙ্গে পরিপূর্ণ সমাবেশস্থলের আশেপাশের এলাকাগুলো সহিংসতার প্রচেষ্টা ব্যর্থ করার জন্য এবং উন্নয়নের দশক যা জাতীয় অগ্রগতির গতিপথ পরিবর্তন করেছে এর উত্তরাধিকার অব্যাহত রাখার জন্য সমাবেশে অংশগ্রহণকারীদের আহ্বানে প্রতিধ্বনিত হচ্ছিল।
বিএনপির জনসভা থেকে ১ দশমিক ৭ কিলোমিটার দূরে নয়াপল্টন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মসজিদের দক্ষিণ গেটের সামনে দলের তিন সহযোগী সংগঠন যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য দেবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আরও পড়ুন: রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশে হাজার হাজার নেতাকর্মীর সমাগম
আ.লীগের সহযোগী সংগঠনের সমাবেশের জন্য মঞ্চ প্রস্তুত
১ বছর আগে
নতুন সমাবেশস্থল নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি বিএনপি: রিজভী
বিএনপি গোলাপবাগ মাঠে তাদের পরিকল্পিত জনসভা করবে কি করবে না সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি বলে জানিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
বুধবার (২৬ জুরাই) বিকাল সাড়ে ৫টায় নয়াপল্টনে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী বলেন, ‘জনসভাস্থলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আজ বিকাল ৪টায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা বৈঠকে বসেন, কিন্তু এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
আজ রাত সাড়ে ৮টায় দলের চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠক শেষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাদের সিদ্ধান্ত জানাবেন বলে জানান তিনি।
তাদের সমাবেশের জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও নয়াপল্টনের পরিবর্তে নতুন ভেন্যু বেছে নিতে ডিএমপির পরামর্শে বৈঠকে বসে দলটি।
এর আগে ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেন, পুলিশ এখনো বিএনপিকে নয়াপল্টন বা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের অনুমতি দেয়নি। বৃহস্পতিবার কর্মদিবস হওয়ায় গোলাপবাগ মাঠ বা অন্য কোনো মাঠে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছি।
আরও পড়ুন: বিএনপিকে গোলাপবাগ মাঠে সমাবেশ করার পরামর্শ ডিএমপির
নয়াপল্টন এলাকায় দাঙ্গা-গাড়ি ও জলকামানসহ বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
বিকাল ৫টার দিকে বিএনপির কয়েকশ নেতাকর্মী দলীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হলেও পরে দলের সিনিয়র নেতাদের নির্দেশে তারা এলাকা ছেড়ে চলে যান।
সোমবার রাজধানীর নয়াপল্টন বা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার আগ্রহ জানিয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে (ডিএমপি) চিঠি দেয় বিএনপি।
এর আগে ডিএমপি প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোকে জনদুর্ভোগের কারণ সৃষ্টি না করে তাদের কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, কারণ ভবিষ্যতে তারা জনদুর্ভোগের কারণ হলে রাজনৈতিক সমাবেশ নিষিদ্ধ করতে বাধ্য হতে পারে।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ মোট ৯টি রাজনৈতিক দল ২৭ জুলাই রাজধানীতে সমাবেশের অনুমতি চেয়ে ডিএমপিকে চিঠি দিয়েছে। তবে কয়েকটি দলকে অনুমতি দেওয়া হবে।
তাজিয়া মিছিলে পবিত্র আশুরা উপলক্ষে সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক সমাবেশ করা রাজনৈতিক দলগুলোর গণতান্ত্রিক অধিকার। তবে জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ডিএমপির দায়িত্ব।
এর আহে শনিবার বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথ প্রশস্ত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে তাদের এক দফা দাবিতে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
তাদের যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে দুপুর ২টায় রাজধানীতে জনসভা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হলে ভবিষ্যতে রাজনৈতিক সমাবেশ নিষিদ্ধ হতে পারে: ডিএমপি কমিশনার
আন্দোলনে জননিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে দায় বিএনপিকেই নিতে হবে: কাদের
১ বছর আগে
গোলাপবাগ সমাবেশস্থল ও আশপাশে ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত
শনিবার সকাল থেকে নগরীর গোলাপবাগ সমাবেশস্থল ও এর আশপাশে ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হওয়ার অভিযোগ করেছেন বিএনপি নেতাকর্মী ও স্থানীয়রা।
স্থানীয়রা জানান, আজ সকাল ১০টা থেকে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রয়েছে।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে গণপরিবহন সংকটে অফিসগামীদের ভোগান্তি
স্থানীয় এক ইন্টারনেট পরিষেবা প্রদানকারী জানান, শনিবার সকাল ১টা থেকে গোলাপবাগ এলাকায় পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছে।
যোগাযোগ করা হলে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কোনো ধারণা নেই। সেখানে অনেক লোক জড়ো হওয়ায় নেটওয়ার্ক ব্যাহত হতে পারে। এটা আগেও হয়েছে।’
শনিবার সকালে দল ও সহযোগী সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মীর উপস্থিতিতে নগরীতে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ শুরু হয়।
সকাল ১১টার দিকে নগরীর গোলাপবাগ মাঠে সমাবেশ শুরু হয়।
আরও পড়ুন: বিএনপির বহুল আলোচিত ঢাকা সমাবেশ শুরু, ১০ দফা দাবি জানাতে পারেন মোশাররফ
বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ: নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী ও আশপাশের এলাকা
১ বছর আগে
বরিশালে সমাবেশস্থলসহ আশেপাশের এলাকায় মোবাইল ইন্টারনেট ও ওয়াইফাই বন্ধ
বরিশালে সমাবেশস্থলসহ আশেপাশের এলাকায় অনিবার্য কারণে মোবাইলে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ রয়েছে। একইসঙ্গে গতি কমে গেছে ওয়াইফাই সার্ভিসের।
শনিবার সকাল থেকে নগরের বিভিন্ন এলাকায় মোবাইলে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ ও ওয়াইফাই’র গতি কম থাকার কথা জানিয়েছেন গ্রাহকরা।
আরও পড়ুন: বরিশালে বাড়বে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, লাগাতার লোডশেডিং, দুর্নীতি-দুঃশাসন, লুটপাট, মামলা-হামলা, গুম, হত্যা, জনগণের ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে শনিবার বেলা ১১ টায় বরিশাল নগরের বঙ্গবন্ধু উদ্যানে অনুষ্ঠিত বিভাগীয় মহাসমাবেশেও বক্তারা একথা জানিয়েছেন।
বরিশালের স্থানীয় দৈনিকের গণমাধ্যমকর্মী নুরুল আমিন বলেন, সকাল থেকে মোবাইলের ইন্টারনেট সেবা গ্রহণ করতে পারছেন না। ফলে কোন ছবিও অফিসে পাঠাতে পারেননি। দুপুরে ব্রডব্যান্ডের ইন্টারনেট সেবা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ছবি পাঠাতে হয়েছে, তবে তাতেও ধীরগতি। যদিও এ বিষয়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
বরিশাল সদর উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা আদনান জানান, তিনি সকাল থেকেই মুঠোফোনে ডাটার মাধ্যমে ইন্টারনেট পাচ্ছেন না। তবে বাসায় ওয়াইফাই ব্যবহার করে ইন্টারনেট পাচ্ছেন।
নগরের সাগরদী এলাকা বাসিন্দা সাদিয়া আক্তার বলেন, সকালে বাসায় ওয়াইফাই ব্যবহার করে ইন্টারনেট পেলেও বাসা থেকে বের হয়ে মুঠোফোনে ডাটায় আর ইন্টারনেট আর পাননি।
আরও পড়ুন: বরিশালে বিএনপির সমাবেশ শুরু
বরিশালের পথে ইশরাক হোসেনের গাড়িবহরে হামলা
১ বছর আগে