পরিবেশ
৬ বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের (বিএমডি) পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেশের ছয় বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
আবহাওয়া অফিসের বুলেটিনে বলা হয়, রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
আরও পড়ুন: দেশের ৭ বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস
এছাড়া দেশের অন্যান্য জায়গায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে বুলেটিনে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বজ্রসহ বৃষ্টিতে ভিজল দেশের বিভিন্ন জায়গা
এদিকে, পশ্চিমাঞ্চলীয় নিম্নচাপটি উপ-হিমালয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক নিম্নচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় সেন্টমার্টিন থেকে কুকুর পুনর্বাসনের উদ্যোগ, প্রাণিবান্ধব সংগঠনের বাধা
পরিবেশবাদী সংগঠনগুলোর দাবির প্রেক্ষিতে সেন্টমার্টিন দ্বীপের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে অতিরিক্ত কুকুর অন্যত্র পুনর্বাসনের উদ্যোগ নিয়েছিল টেকনাফ উপজেলা প্রশাসন। অন্যদিকে এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে প্রাণিবান্ধব একটি সংগঠন।
ফলে এই সংগঠনের বাধার মুখে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সেন্ট মার্টিন থেকে বেওয়ারিশ কুকুর পুনর্বাসনের উদ্যোগ সোমবার বন্ধ করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। এর আগে গত রবিবার বিকাল ৪রটার দিকে সেন্ট মার্টিন জেটিঘাট এলাকা দিয়ে বেওয়ারিশ কুকুর পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল।
জানা গেছে, পুনর্বাসন কার্যক্রমের প্রথম দিনে ৩৬টি কুকুর পুনর্বাসনের জন্য খাঁচায় রাখা হয়। প্রতিবাদের মুখে এই ৩৬টি কুকুরকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন টেকনাফের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পারভেজ চৌধুরী।
তিনি জানান, সেন্টমার্টিন দ্বীপের জীববৈচিত্র্য সুরক্ষায় অতিরিক্ত কিছু কুকুর সেন্টমার্টিন থেকে অন্যত্র পুনর্বাসনের দাবি জানান বিভিন্ন পরিবেশবাদী সংগঠন। তাছাড়া সামনে বর্ষা মৌসুমে সেন্টমার্টিনে কুকুরের জন্য পর্যাপ্ত খাবার থাকবে না। তাই খাদ্য সংকটে পড়ে যেন কোন কুকুরের মৃত্যু না হয় সেইজন্য কিছু কুকুর অন্যত্র পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেয়া হয়।
কক্সবাজার বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের সভাপতি দীপক শর্মা দীপু এক বিবৃতিতে জানান, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় যে কোন ভূখণ্ডে সকল প্রাণির অবস্থান প্রয়োজন আছে। আবার কোনো প্রাণির সংখ্যা অতিরিক্ত হয়ে গেলে, তা পরিবেশের ভারসাম্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। ঠিক তেমনি অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে সেন্টমার্টিন দ্বীপে। এই দ্বীপে রয়েছে প্রায় দেড় হাজার পরিবার। আর কুকুর রয়েছে সাড়ে চার হাজারের বেশি। সামুদ্রিক প্রাণিকুলের অভয়াশ্রম সেন্টমার্টিনে প্রয়োজনের অতিরিক্ত কুকুর অবস্থানের কারণে পরিবেশের ভারসাম্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়েছে। দ্বীপে খাবার সংকটের কারণে এসব কুকুর খাবারের প্রয়োজনে হিংস্র হয়ে উঠেছে। সৈকতে ডিম ছাড়তে আসা কচ্ছপ মারছে, খাচ্ছে কচ্ছপের ডিম, লাল কাঁকড়াসহ ২৮ প্রজাতির কাঁকড়া খাচ্ছে কুকুরগুলো।
দ্বীপে থাকা নানা জীববৈচিত্র্যর প্রাণিগুলো কুকুরের হানায় হারিয়ে যাচ্ছে। একসঙ্গে ৩০ থেকে ৫০ টি কুকুর দলবেঁধে বিচরণ করে। যার কারণে দ্বীপের স্থানীয় শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত সব মানুষ আতঙ্কে থাকে। খাবারের প্রয়োজনে এসব কুকুর মানুষকে আক্রমণ করছে। দ্বীপের জীব প্রাণিকুল এবং মানুষের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে খাবার সংকটে পড়া এসব কুকুর।
পড়ুন: শ্রমিকের অধিকার ও কর্ম পরিবেশ নিশ্চিত করতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: আইনমন্ত্রী
দেশের ৭ বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের (বিএমডি)পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেশের সাত বিভাগে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুসারে, ঢাকা, সিলেট, রংপুর, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আরও পড়ুন: সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
মঙ্গলবার সকালে আবহাওয়া অফিসের বুলেটিনে বলা হয়েছে, সিলেট বিভাগের কিছু জায়গায় এবং রংপুর, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও ঢাকার দু-এক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। তবে দেশের অন্যত্র আকাশ আংশিক মেঘলাসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
এতে আরও বলা হয়েছে, ফরিদপুর, রাজশাহী, খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। এছাড়া সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আরও পড়ুন: বজ্রসহ বৃষ্টিতে ভিজল দেশের বিভিন্ন জায়গা
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ হিমালয়ের পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গ এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এবং মৌসুমী নিম্নচাপটি দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
ঢাকার বাতাস এখনও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসের মান এখনও ‘অস্বাস্থ্যকর’। রবিবার সকাল ১০টা ২৪ মিনিটে ঢাকা শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ১৬৬ রেকর্ড করা হয়েছে। বর্তমানে দূষিত শহরের তালিকায় রাজধানী ঢাকার অবস্থান তৃতীয়।
পাকিস্তানের লাহোর এবং ভারতের দিল্লি যথাক্রমে একিউআই ২৫৬ ও ১৭৯ স্কোর নিয়ে প্রথম দুটি স্থান দখল করেছে।
বিশেষ করে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ হলে 'খারাপ' বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোর 'খারাপ' বলা হয়, যেখানে ৩০১ থেকে ৪০০ এর স্কোর 'ঝুঁকিরপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
আরও পড়ুন: দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা দ্বিতীয়
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
জাতিসংঘের তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৯ জন দূষিত বাতাসে শ্বাস নেন এবং বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর প্রধানত নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটে।
দূষিত শহরের তালিকায় আবারও শীর্ষে ঢাকা
সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকায় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা আবারও শীর্ষে উঠে এসেছে। সোমবার সকাল ৯টায় ঢাকা শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ২৪৮ রেকর্ড করা হয়েছে।
পাকিস্তানের লাহোর এবং ইউক্রেনের কিওয়ভ যথাক্রমে একিউআই ২২২ ও ১৬৮ স্কোর নিয়ে পরের দুটি স্থান দখল করেছে।
বিশেষ করে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ হলে 'খারাপ' বলে মনে করা হয়।
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোর 'খারাপ' বলা হয়, যেখানে ৩০১ থেকে ৪০০ এর স্কোর 'ঝুঁকিরপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহর ঢাকা
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
এখনও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসের মান এখনও ‘অস্বাস্থ্যকর’। রবিবার সকাল ১০টা ৩২ মিনিটে ঢাকা শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ১৬০ রেকর্ড করা হয়েছে।
তবে বর্তমানে দূষিত শহরের তালিকায় রাজধানী ঢাকার অবস্থান চর্তুথ।
পাকিস্তানের লাহোর এবং ভারতের দিল্লি ও কলকাতা যথাক্রমে একিউআই ১৯০ ও ১৮৩ স্কোর নিয়ে পরের প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
বিশেষ করে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ হলে 'ঝুঁকিপূর্ণ' বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহর ঢাকা
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোর 'খারাপ' বলা হয়, যেখানে ৩০১ থেকে ৪০০ এর স্কোর 'ঝুঁকিপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
আরও পড়ুন: দূষিত শহরের তালিকায় আবারও শীর্ষে ঢাকা
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
জাতিসংঘের তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৯ জন দূষিত বাতাসে শ্বাস নেন এবং বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর প্রধানত নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটে।
বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহর ঢাকা
আবারও বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশের রাজধানী।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ১৯০ রেকর্ড করা হয়েছে।
ভারতের দিল্লি ও পোল্যান্ডের রক্লা যথাক্রমে একিউআই ১৮৩ ও ১৭৭ স্কোর নিয়ে পরের দুটি স্থানে রয়েছে।
বিশেষ করে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ হলে 'খারাপ' বলে মনে করা হয়।
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোর 'খারাপ' বলা হয়, যেখানে ৩০১ থেকে ৪০০ এর স্কোর 'ঝুঁকিরপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: দূষিত শহরের তালিকায় আবারও শীর্ষে ঢাকা
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস এখনও 'অস্বাস্থ্যকর'
জাতিসংঘের তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৯ জন দূষিত বাতাসে শ্বাস নেন এবং বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর প্রধানত নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটে।
বাগেরহাটে চিত্রা হরিণ উদ্ধার, সুন্দরবনে অবমুক্ত
বাগেরহাটের মোংলা থেকে একটি চিত্রা হরিণ উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে মোংলা ইপিজেড এলাকা থেকে হরিণটি উদ্ধার করে বন বিভাগ। পরে তারা হরিণটিকে সুন্দরবনে অবমুক্ত করে।
উদ্ধারকৃত হরিণটির বয়স আনুমানিক ৫ বছর, ওজন ২৫ কেজি বলে জানায় বন বিভাগ।
আরও পড়ুন: শরণখোলায় ২ হরিণের চামড়া উদ্ধার
সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের করমজল বন্যপ্রাণি প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আজাদ কবির জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে তারা ইপিজেড এলাকা থেকে ওই হরিণটি উদ্ধার করে। হরিণটির পা, পেট ও গলার কাছে সামান্য ক্ষতচিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে হরিণটিকে সুন্দরবনে অবমুক্ত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাগেরহাটে হরিণের ৫ চামড়াসহ পাচারকারি আটক
তিনি জানান, হরিণটি প্রায় আট মাস আগে সুন্দরবন ছেড়ে ঢাংমারী খাল পাড়ি দিয়ে খুলনার দাকোপ উপজেলার বানিয়াশান্তা এলাকায় ঢুকে পড়ে। ওই এলাকায় কয়েকমাস ধরে হরিণটি বিচরণ করেছিল। এরপর পশুর নদী পাড়ি দিয়ে মোংলা এলাকায় আসার পর হরিণটিকে উদ্ধার করা হয়।
দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা দ্বিতীয়
বাংলাদেশের ঘনবসতিপূর্ণ রাজধানী ঢাকা বিশ্বের দূষিত শহরে তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।
সোমবার সকাল ৯টায় ঢাকা শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ১৮৬ রেকর্ড করা হয়েছে। ভারতের দিল্লি ও কলকাতা ২৩৬ ও ১৭৭ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোর 'খারাপ' বলা হয়, যেখানে ৩০১ থেকে ৪০০ এর স্কোর 'ঝুঁকিরপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: দূষিত শহরের তালিকায় আবারও শীর্ষে ঢাকা
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস এখনও 'অস্বাস্থ্যকর'
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
জাতিসংঘের তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৯ জন দূষিত বাতাসে শ্বাস নেন এবং বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর প্রধানত নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটে।
ঢাকার বাতাস এখনও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসের মান এখনও 'অস্বাস্থ্যকর'। তবে বাংলাদেশের ঘনবসতিপূর্ণ রাজধানী বায়ু মানের শহরের সর্বশেষ তালিকায় বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহর নয়।
রবিবার সকাল ১০টা ৩৩ মিনিটে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ১৭৩ রেকর্ড করা হয়েছে। সবচেয়ে খারাপ বায়ু মানের সর্বশেষ তালিকায় বিশ্বে পঞ্চম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী।
পাকিস্তানের লাহোর, সৌদি আরবের রিয়াদ ও চীনের বেইজিং যথাক্রমে ১৯৮, ১৯৫ ও ১৮০ একিউআই স্কোরসহ প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
বিশেষ করে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ হলে 'খারাপ' বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: দূষিত শহরের তালিকায় আবারও শীর্ষে ঢাকা
একইভাবে, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোর 'খারাপ' বলা হয়, যেখানে ৩০১ থেকে ৪০০ এর স্কোর 'ঝুঁকিরপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস এখনও 'অস্বাস্থ্যকর'
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
জাতিসংঘের তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৯ জন দূষিত বাতাসে শ্বাস নেন এবং বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর প্রধানত নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটে।