ডব্লিউএইচও
কোভিড মোকাবিলায় দেশগুলো ‘জটিল পরিস্থিতির’ মুখোমুখি: ডব্লিউএইচও প্রধান
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চলতি সপ্তাহে ১০ লাখ মানুষের মৃত্যুর মর্মান্তিক মাইলফলক পার হলেও, দৃঢ় নেতৃত্ব এবং ব্যাপক কৌশল গ্রহণের মধ্য দিয়ে প্রাণঘাতী এ ভাইরাসের ‘ধারা’ পরিবর্তন করার সময় এখনও চলে যায়নি বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রিয়েসুস।
সোমবার শুরু হচ্ছে ‘ও’ লেভেল পরীক্ষা
দেশে ইংরেজি মাধ্যম ‘ও’ লেভেল পরীক্ষা আগামী সোমবার থেকে শুরু হবে। এদিকে, শুক্রবার থেকেই শুরু হয়েছে ‘এ’ লেভেল পরীক্ষা।
করোনায় বিশ্বে ২০ লাখ মানুষের মৃত্যু হতে পারে: ডব্লিউএইচও
কার্যকরভাবে কোনো ভ্যাকসিনের ব্যাপক ব্যবহারের আগে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বব্যাপী মৃতের সংখ্যা ২০ লাখে পৌঁছাতে পারে বলে সতর্ক করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
টিকা পেতে কোভ্যাক্স জোটে যোগ দিয়েছে বেশির ভাগ দেশ: ডব্লিউএইচও
বিশ্বের মোট জনসংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশের প্রতিনিধিত্বকারী মোট ১৫৬টি দেশ কোভ্যাক্স জোটের সুবিধা পেতে একত্রিত হয়েছে বলে সোমবার জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান টেড্রোস অ্যাধনম ঘেব্রেইয়েসাস, খবর সিনহুয়া।
বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত ২ কোটি ৯১ লাখ ছাড়িয়েছে: জেএইচইউ
বিশ্বব্যাপী মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা দুই কোটি ৯১ লাখ ছাড়িয়ে গেছে বলে জানিয়েছে জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ)।
করোনায় বিশ্বব্যাপী এক দিনে সর্বোচ্চ রোগী শনাক্ত: ডব্লিউএইচও
বিশ্বব্যাপী এক দিনে রেকর্ড ৩ লাখ ৭ হাজার ৯৩০ জন করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে বলে রবিবার জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
ট্রান্সফ্যাটজনিত মৃত্যুতে সর্বাধিক ঝুঁকিপূর্ণ ১৫টি দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
ট্রান্সফ্যাট গ্রহণের ফলে হৃদরোগ ও হৃদরোগজনিত মৃত্যু প্রতিরোধযোগ্য। বিশ্ব জুড়ে ট্রান্সফ্যাট নির্মূলে প্রশংসনীয় অগ্রগতি হলেও থেমে নেই এই মৃত্যু।
ট্রান্সফ্যাট গ্রহণের ফলে মৃত্যু এড়াতে বাংলাদেশের জরুরি পদক্ষেপ চায় ডব্লিউএইচও
খাবারে ট্রান্সফ্যাট গ্রহণের ফলে বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ বাংলাদেশসহ ১৫টি দেশে হচ্ছে বলে বৃহস্পতিবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে।
এর মধ্যে চার দেশ কানাডা, লাটভিয়া, স্লোভেনিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র খাবারে ব্যবহৃত শিল্প-উৎপাদিত তেল ও চর্বিতে ট্রান্সফ্যাটের পরিমাণ সর্বোচ্চ ২ শতাংশ নির্ধারণ করে দেয়া বা আংশিকভাবে হাইড্রোজেনেটেড অয়েল (পিএইচও) নিষিদ্ধ করার মাধ্যমে ২০১৭ সাল থেকে ডব্লিউএইচও প্রস্তাবিত নীতিমালার সর্বোচ্চ বাস্তবায়ন করছে।
তবে বাকি ১১ দেশ- আজারবাইজান, বাংলাদেশ, ভুটান, ইকুয়েডর, মিশর, ভারত, ইরান, মেক্সিকো, নেপাল, পাকিস্তান ও দক্ষিণ কোরিয়াকে এখনই জরুরি পদক্ষেপ নেয়া দরকার বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের এ সংস্থা।
ডব্লিউএইচও জানায়, এখন পর্যন্ত ৫৮টি দেশ আইন প্রয়োগ করেছে যা ২০২১ সালের শেষ নাগাদ ৩২০ কোটি মানুষকে ক্ষতিকারক পদার্থ- শিল্পজাতভাবে উৎপাদিত ট্রান্সফ্যাট থেকে রক্ষা করবে।
বিশ্বব্যাপী খাদ্য সরবরাহ থেকে শিল্প-উৎপাদিত ট্রান্সফ্যাট নির্মূল করার জন্য ডব্লিউএইচও-এর উচ্চাভিলাষী প্রচেষ্টার পরে এ তথ্য এসেছে।
ডব্লিউএইচও জানায়, ১০০টিরও বেশি দেশকে তাদের খাদ্য সরবরাহ থেকে এ ক্ষতিকারক পদার্থগুলো অপসারণের জন্য এখনই পদক্ষেপ নেয়া দরকার।
শিল্প-উৎপাদিত ট্রান্সফ্যাট গ্রহণের ফলে করোনারি হার্ট ডিজিজের কারণে প্রতি বছর প্রায় ৫ লাখ মানুষের মৃত্যু হয় বলে অনুমান করা হয়।
ডব্লিউএইচইও মহাপরিচালক টেড্রোস অ্যাধনম ঘেব্রেইয়েসাস বলেন, ‘এমন এক সময় যখন গোটা বিশ্ব করোনা মহামারির বিরুদ্ধে লড়াই করছে, তখন আমাদের অবশ্যই মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে করোনাভাইরাসকে আরও সংবেদনশীল করে তোলা এবং অকাল মৃত্যুর কারণ হওয়া অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে সম্ভাব্য সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করা।’
তিনি বলেন, ‘২০২৩ সালের মধ্যে ট্রান্সফ্যাট নির্মূল করার আমাদের যে লক্ষ্য তাতে আর দেরি করা উচিত হবে না।’
পরবর্তী মহামারি মোকাবিলায় বিশ্বের আরও ভালো প্রস্তুতি দরকার: ডব্লিউএইচও প্রধান
ঢাকা, ০৮ সেপ্টেম্বর (ইউএনবি)- বিভিন্ন দেশকে জনস্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচইও) মহাপরিচালক টেড্রোস অ্যাধনম ঘেব্রেইয়েসাস সোমবার বলেছেন, বিশ্বকে পরবর্তী মহামারি মোকাবিলা করার জন্য আরও ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে।
ঢাকায় ডালডার নমুনার ৯২ শতাংশে রয়েছে মাত্রাতিরিক্ত ট্রান্সফ্যাট: গবেষণা
ঢাকায় ডালডা বা বনস্পতি ঘি হিসেবে পরিচিত পারশিয়ালি হাইড্রোজেনেটেড অয়েল (পিএইচও) এর নমুনার ৯২ শতাংশে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) সুপারিশকৃত ২ শতাংশ মাত্রার চেয়ে বেশি ট্রান্সফ্যাট (ট্রান্স ফ্যাটি এসিড) পাওয়া গেছে। প্রতি ১০০ গ্রাম পিএইচও নমুনায় সর্বোচ্চ ২০.৯ গ্রাম পর্যন্ত ট্রান্সফ্যাটের উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে, যা ডব্লিউএইচও সুপারিশকৃত মাত্রার তুলনায় ১০ গুণেরও বেশি।